Tuesday, January 31, 2012

mocotker

চাকরির ইন্টারভিউ দিতে গেছে এক তরুণ। শুরু হলো প্রশ্নোত্তর পর্ব—
প্র.: কংক্রিটের মেঝেতে ডিম ফেলবেন, কিন্তু ফাটবে না—কীভাবে করবেন এটা?
উ.: কংক্রিটের মেঝে আসলে খুব শক্ত, ফাটার কোনো আশঙ্কাই নেই!
প্র.: একটা দেয়াল বানাতে আটজন মানুষের যদি ১০ ঘণ্টা লাগে, চারজন মানুষের কত সময় লাগবে?
উ.: কোনো সময়ই লাগবে না, কারণ দেয়ালটা ততক্ষণে তৈরি হয়ে যাবে!
প্র.: আপনার এক হাতে যদি তিনটি আপেল ও চারটি কমলাথাকে, আর আরেকটি হাতে থাকে চারটি
আপেল ও তিনটি কমলা; তাহলে কী পেলেন আপনি?
উ.: বিশাল বড় হাত।
প্র.: এক হাতে একটা হাতিকে কীভাবে ওপরে তুলবেন?
উ.: এক হাতের আটবে এমন হাতিকে জীবনেও খুঁজে পাবেন না!
প্র.: একজন মানুষ কী করে আট দিন না ঘুমিয়ে থাকতে পারে?
উ.: কোনো সমস্যা নেই, সে রাতে ঘুমাবে!
প্র.: নীল সাগরে যদি একটা লাল পাথর ছুড়ে মারেন, কী হবে?
উ.: যা হওয়ার তা-ই, পাথরটি ভিজে যাবে অথবা ডুবে যাবে টুপ করে।
প্র.: কোন জিনিসটি দেখতে একটি অর্ধেক আপেলের মতো?
উ.: আপেলের বাকি অর্ধেকটি।
প্র.: ব্রেকফাস্টে কোন জিনিসটা কখনোই খেতে পারেন না আপনি?
উ.: ডিনার।
প্র.: বে অব বেঙ্গল কোন স্টেটে অবস্থিত?
উ.: লিকুইড।

ওই সিট টা ফাকাই থাকল

২ ভদ্রমহিলা বাসে ১ সিটের জন্য তর্ক করছেন ...

এই দেখে এগিয়ে এলেন কন্ডাক্টর ... বললেন আপা সিট যেহেতু আর একটাই আছে ... আপনাদের মাঝে জিনি বেশি বয়সী প্লিজ তিনি ই বসুন ...
তারপর ??
.
.
.
.
.
.
.
.
তারপর আরকি ... ওই সিট টা ফাকাই থাকল কেউই বসল না আর :)

Monday, January 30, 2012

মানুষ যদি ডিম পাড়ত তাহলে কেমন হতো

মানুষের ডিম ও তার ভবিষ্যৎ
তাওহিদ মিলটন | তারিখ: ৩০-০১-২০১২

রিগ্যান ভাই আমাদের কলিগ। বিয়ের পর থেকেই নতুন বউয়ের সঙ্গে একটা মুহূর্তও যুক্তিতর্ক ছাড়া কাটাতে পারেননি তিনি। পারবেন কী করে, তাঁর বউ কলেজে বহুবার বিতর্ক প্রতিযোগিতায় শ্রেষ্ঠ বক্তা হয়েছিলেন। কখনো কখনো এমনও হয়েছে যে রিগ্যান ভাই প্রায়ই তর্কে হারিয়ে ফেলেছেন, ঠিক তখনই দেখা গেছে, ভাবি বলে বসলেন, ‘তোমরা ছেলেরা সন্তানের জন্য কী এমন কষ্ট করো! একজন মা ১০ মাস পেটে সন্তান ধরে যে কষ্ট করেন, তোমরা তো সারা জীবনেও সন্তানের জন্য এর সিকি ভাগের এক ভাগও কষ্ট করো না।’ রিগ্যান ভাই কট। মায়ের ব্যাপারে তাঁর অনুভূতি বেশ নরম। সে-ও একজন মায়ের সন্তান। এ নিয়ে কোনো যুক্তি দিতে গেলে বিষয়টা বুমেরাংয়ের মতো তাঁর ঘাড়েই আসবে। এটা রিগ্যান ভাই চান না। ফলে আপাতত যুদ্ধবিরতি। এভাবেই বেচারার দাম্পত্য জীবনের সুখের দিনগুলো কাটছিল!
সেদিন সকালে অফিসে এসে রিগ্যান ভাই একটা বোমা ফাটালেন।
‘আচ্ছা, মানুষ যদি ডিম পাড়ত তাহলে কেমন হতো!’
আমার তো মাথায় হাত! নিজেকে আমি এত চিন্তাশীল ভাবি অথচ এই সামান্য ভাবনাটা ভাবতে পারলাম না! আমি তো লাফিয়ে বলে উঠলাম, ‘কেমন হতো জানি না, তবে আপনার ভাবনাটা চমৎকার। সালভাদর দালির ভাবনার মতো।’
তিনিও হাতে মওকা পেয়ে বললেন, ‘ক্রিয়েটিভ কাজ করতে হলে একটু এই রকম ভাবতে হয়।’
ইউসুফ ভাই মুচকি হেসে বললেন, ‘রিগ্যান ভাই, এতে কিন্তু আপনার ঝামেলা আরও বাড়বে।’
‘কেন? বাড়বে কেন?’ রিগ্যান ভাইয়ের এমন চমৎকার ভাবনার ত্রুটি বের করা তাঁর পছন্দ হয়নি।
‘তার আগে আপনি বলেন তো আপনি কী ভেবে এ কথা বলেছেন?’
‘একটা জিনিস দেখেন, ডিম পাড়লে কী হতো? মেয়েদের বাচ্চা পেটে নিয়ে এত দিন কষ্ট করতে হতো না। চাকরি করতে পারত, কাজকর্মও করতে পারত। অফিসে মাতৃত্বকালীন ছুটি বলে কোনো বিষয় থাকত না।’
‘তাতে আপনার কী লাভ হতো?’
‘আরে, আমার আবার কী লাভ! আমি এমনি বললাম বিষয়টা। একবার ভেবে দেখতে তো দোষের কিছু নাই।’
‘রিগ্যান ভাই, তাতে আপনার যে কত বড় ক্ষতি হতো, সেটা কিন্তু আপনি ভাবতে পারেন নাই। তখন সেই ডিমে কাকে তা দিতে হতো—আপনি কি একবারও ভেবেছেন?’
‘কাকে তা দিতে হতো? যে ডিম পাড়বে সে-ই তো তা দেবে!’ রিগ্যান ভাই যেন হঠাৎ শূন্যে ভেসে উঠলেন।
‘জি না! এখনো চিনেন নাই, তখন কিন্তু আপনাকেই তা দিতে হতো সেই ডিমে! বিয়ের পর যেমন বউয়ের সব কথাই শুনতে হয় স্বামীকে, একইভাবে ডিমেও তা দিতে হতো। আপনাকেই তখন ডিমে তা দেওয়ার জন্য অফিস থেকে ১০ মাসের ছুটি নিতে হতো! ১০ মাস আপনি বসে বসে ডিমে তা দিচ্ছেন—এটা একবার ভাবুন তো!’
আলোচনা ঘুরে গেল অন্য দিকে। একটা মানুষ ডিমে তা দিচ্ছে, সেটা দেখতে কেমন লাগবে—এই সব। একজন বলল, ‘থিংকার স্কাল্পচারটার মতো লাগবে দেখতে, শুধু নিচে একটা ডিম।’
আরেকজন বলল, ‘ইয়া বড় এক ডিমের ওপর বসে আছেন রিগ্যান ভাই, এই ছবিটা ভাবতেই তো ভালো লাগছে।’
আরেকজন আলোচনায় পরে জয়েন করে প্রথমে পুরোটা বিস্তারিত শুনল। এরপর বলল, ‘এটা কোনো ব্যাপার! তা দেওয়ার জন্য লোক ভাড়া করব।’
‘আরে বাহ! তাই তো! এতে তাহলে বিশাল বড় একটা কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হতো! এভাবে তো ভেবে দেখা হয়নি!’ মাসুম ভাই এতক্ষণ পর মুখ খুললেন।
‘তখন একেকজন ভুয়া সার্টিফিকেট বানিয়ে আনবে—ডিমে তা দেওয়ার সফল ১০ বছর! ১০ বছরে একটা ডিমও ভাঙেনি।’
এভাবেই আরও কিছুক্ষণ চলল মানুষের ডিম নিয়ে আলোচনা আর হাসাহাসি। এরপর যথারীতি অফিসে যা হয়—একটু পরে যে যার কাজে ডুবে গেল। ভুলে গেল সকালে কী যুগান্তকারী বিষয় নিয়ে সবাই উত্তেজিত ছিল। এভাবেই প্রতিদিন কত যুগান্তকারী আইডিয়া আড্ডার ছলে হারিয়ে যায়।

সবাই ফায়ার সার্ভিসের কর্মী।’

এক দোকানে আগুন লেগেছে।
এটা দেখে গাবলু চিন্তা করল,
দোকানের ভেতর
আটকে পড়াদের উদ্ধার
করতে হবে। যেই ভাবা সেই
কাজ। গাবলু সোজা আগুন পেরিয়ে দোকানের ভেতর
ঢুকে ছয়জনকে বাইরে বেরকরে আনল।
কিছুক্ষণ পর পুলিশ
এসে গাবলুকে ধরেনিয়ে গেল।
পরে তার বন্ধু থানায়
গিয়ে পুলিশকে জিজ্ঞেস করল, ‘গাবলু তো আগুন
থেকে মানুষকে উদ্ধার
করেছে। সে তো কোনো অপরাধ
করেনি।’
কথা শুনে পুলিশ রেগে টং,
‘অপরাধ করেনি মানে? সে যাদের দোকান
থেকে বাইরে নিয়ে এসেছে,
সবাই ফায়ার সার্ভিসের
কর্মী।’

Monday, January 23, 2012

চার সর্দার বাবসায় নামলো

চার সর্দার বাবসায় নামলো।তাই তারা গাড়ি মেরামত এর দোকান দিল।কিন্তু!!!তাদের দোকানে লোক যায় না,কারন তাদের গ্যারেজ ৬তালায়!!!

বাবসায় মার খাবার পর তারা ঠিক করল এবার নিজেরাই ট্যাক্সি চালাবে।কিন্তু!!!তাদের ট্যাক্সিতে কেউ ওঠে না কারন তারা চারজনই গাড়িতে থাকে! :পি

এরকম হবার পর তারা মেজাজ খারাপ করে পাহাড় থেকে গাড়ি ফেলার সিদ্ধান্ত নিল।কিন্তু বিধিবাম গাড়ি পড়ে না!!!কারন তারা দুইজন সামনে দিয়া ঠেলে আর দুইজন পিছন দিয়া ঠেলে!!

গলায় ফুলের মালা পড়িয়ে দিলো..

যোগাযোগ মন্ত্রীর গাড়ির সামনে পড়ে একটা বাচ্চা গাধা মারা গেছে ,
মন্ত্রী সাহেব গাড়ির ড্রাইভার কে বললেন গাধার মালিককে খুঁজে বের করতে...
কিন্তু ড্রাইভার যখন ফিরে আসলো তখন দেখা গেলো তার গলায় একগাদা ফুলের মালা।
মন্ত্রী জিজ্ঞেস করলেন, কি ব্যাপার ?
ড্রাইভার বলল, '' মানুষজন আমার কথা ভুলবুঝতেছে....আমি বললাম, ''
আমি যোগাযোগ মন্ত্রীর ড্রাইভার। গাধার বাচ্চা মারা গেছে "
সবাই এটা শুনে আনন্দ উল্লাস করতে করতেআমার গলায় ফুলের মালা পড়িয়ে দিলো..

আপনি একা দাঁড়িয়ে আছেন

শিক্ষক একদিন ক্লাশে এসে সবাইকে প্রশ্ন করলো যে কে কে নিজেকে গাধা
ভাবিস দাঁড়িয়ে যা।স্যারের মুখে এমন কথা শুনে সবাই চুপ হয়ে গেল।
কিছুক্ষন এরকম থাকার পর সার যখন কিছু বলতে যাবে তখন
আবুল উঠে দড়ালো । স্যার তখন আবুল কে প্রশ্ন করল যে তাহলে
তুই নিজেকে গাধা ভাবিস। তখন আবুল উত্তর দিল-
.
.
.
.
.
.
.
.
.

"না মানে, স্যার দেখলাম আপনি একা দাঁড়িয়ে আছেন" ।তাই.........

আপনি উঠছেন না কেন?"

সাধুবাবা তার অনুসারীদের নিয়ে বঙ্গোপসাগরে গেছেন স্নানের জন্য। উদ্দেশ্য পাপ ধুয়ে ফেলা। গোসল শেষ করে সবাই উঠলো কিন্তু সাধুবাবার ওঠার কোন নাম নেই।

তা দেখে একজন বলল, "কি সাধুবাবা, আপনি উঠছেন না কেন?"

সাধুবাবা উত্তরে বললেন, "বৎস, পাপ ধোয়ার সাথে সাথে গামছাটাও যে ধুয়ে চলে যাবে তা ভাবতেই পারিনি।"

আমার স্ত্রীর প্রথম স্বামীর।

জোকস ১৪৩।
অন্ধকার কবরস্থান। গত একমাস ধরে এক লোক প্রতিদিন অফিস থেকে ফেরার পথে একটি কবরের পাশে বসে বিলাপ করে,
“কেন তুমি মরে গেলে !! কেন? কেন? ”

কদিন ধরে এই দৃশ্য দেখে কবরস্থানের দারোয়ান একদিন তাকে সন্ত্বনা দেবার জন্য এগিয়ে এল।
: কার কবর এটা আপনার বাবার? না ভাইয়ের?

লোকটি ফুঁপিয়ে উঠে বলল, আমার স্ত্রীর প্রথম স্বামীর।

Friday, January 20, 2012

ভারতীয় পন্য বর্জন করুন, কারণ......

পার্শ্ববর্তী দেশ হিসেবে ভারতের প্রতি আমাদের অনেক ভালোবাসা আছে এবং আজীবনই ভালোবাসতে চাই। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে একতরফা ভালোবাসার কী কোন মূল্য আছে ? আমাদের তিতাস হত্যা, টিপাইমুখ বাধ দিয়ে আমাদের নদী গুলো মেরে ফেলার প্রাগৈতিহাসিক ষড়যন্ত্র, প্রয়োজনীয় পানির চুক্তি করা হলেও সেক্ষেত্রে দাদাগীরির পরিচয়, বারবার আলোচনার আর অভয় দিলেও সীমান্তে যখন-তখন বাংলাদেশীদেরকে হত্যা করা, আমাদের টিভি চ্যানেল ভারতে চলতে না দিয়ে বাংলাদেশে তাদের মিডিয়ার রাজত্ব করা ..............এভাবে লিস্ট করলে অনেক লম্বা হয়ে যাবে । আমরা শুধু দিয়েই যাবো কিন্তু আমাদের অর্জন শূন্যই থেকে যাবে । আমার এক স্যার বলেছিলেন - আমি তোমাকে চাউল দিবো না কিন্তু আমাকে ভাত দিতে হবে !!! ভারত বাংলাদেশের অবস্থাও তাই হয়েছে।

প্রতিবাদ করার জন্য রাস্তায় যেয়ে দাঁড়াতে না পারলেও বাঙালি হিসাবে অন্তত এইটুকু করা আপনার পক্ষেও সম্ভব । আশা করি আমরা সবাই যদি তাদের পণ্য বর্জন করি তাহলে তাদের প্রতিষ্ঠান গুলোর যে ক্ষতি হবে তাতে একসময় তারাই তাদের সরকার কে চাপ দেবে যে টিপাইমুখ বাঁধ লাভের চেয়ে ক্ষতি বেশি করে ফেলছে । এটা বন্ধ করা উচিত। অনেকেই ইরাকে মার্কিন হামলার পর ইহুদি ও মার্কিন মালিকানাধিন কোম্পানির পণ্য বর্জন করেছিলেন । তাহলে আমাদের নিজের দেশের জন্য ভারতের পণ্য বর্জন করা তো আমাদের সবার দায়িত্ব হয়ে দাঁড়ায়!
একটা তথ্যঃ Daily Star এর একটা রিপোর্ট অনুযায়ি আমরা প্রতিবছর ভারতীয় channel গুলো দেখার জন্য ২০০০ কোটি টাকা (দুই হাজার কোটি টাকা) দিয়ে থাকি।
আরেকটা তথ্য হলঃ এত বড় দেশ ভারতের সর্বমোট রফতানি আয়ের শতকরা সাত (৭%) ভাগ বাংলাদেশ থেকে যায়। আমাদের ভারতীয় পণ্য বর্জন নিশ্চিত ভাবেই তাদের দেশে আলোড়ন সৃষ্টিকারী প্রভাব ফেলবে।

ভারত থেকে চাল, ডাল, রশুন, পেয়াজ, মসলা, কাপড়, বস্ত্র, কিটনাশক, সার, বইপত্র, মেসিন, যন্ত্রাংশ, কম্পিউটার, সফ্টওয়ার, গাড়ি আমদানি না করলেই হয়। তাতে মানুষ অভ্যস্ত হয়ে যাবে।

নিচে বাংলাদেশে প্রচলিত ভারতীয় পন্যের একটা তালিকা দিচ্ছি, সেই সাথে আমার পরিচিত বিকল্প পন্যের নাম অথবা ধরন (যেগুলো বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ভারতের পন্যের চেয়ে গুণগত মানে ও দামে অনেক ভাল)। আপনারা আরও যোগ করতে পারেন।

> এয়ারটেল (Airtel) [আপনার Airtel sim টা ফেলে দিন, আপনার নিশ্চয়ই আরও sim আছে]
> Lays chips, Kurkure chips [Lays এর বিকল্প বাংলাদেশি Sun chips, একই স্বাদ, দাম কম]
> Cadbury, Chlormint, Alpenliebe, centerfresh, mentos, air action, chocolate [বাংলাদেশি অনেক মানসম্মত চকলেট আছে, chocolate কেনার আগে পেছনে দেখে নেবেন দেশি company’র নাম]
> Hajmola, Dabur products [হাজমলা, ডাবুর চবনপ্রাস, ডাবুরের সব পণ্য]
> Parle G এবং অন্যান্য ভারতীয় বিস্কুট। [বাংলাদেশি biscuit এর মান ওদের চেয়ে অনেক ভালো!]
> Micromax, Hitech, Karbonn, Lava মোবাইল সেট।
> Maruti, Swaraz Mazda, Tata, Hindustan গাড়ি ও ট্রাক। [আমরা তো জাপানিতেই অভ্যস্ত, এখন ভারতীয় গুলো না কিনলেই চলে]
> Bajaj pulsar, TVS, Hero Honda, Yamaha (India Made) [দেশি Walton একদম খারাপ না]
> Videocon, Whirlpool (India Made) [দেশি Walton অথবা ভারতীয় ছাড়া অন্য Brand কিনুন]
> Titan ঘড়ি [অনেক সমমানের ঘড়ি বাজারে আছে এরচেয়ে কম দামে!]
> VLCE, Dermo viva, Chic, Veet, Vatika (Dabur), Medimix, Set Wet, Softee, Himalaya, Garnier, Lakme (লাকমে) কসমেটিকস, ফেসওয়াশ, মেকাপ আইটেম ও ক্রিম. [দেশি ব্র্যান্ড এর গুলো খুঁজে নিন, square, cute, keya, kohinoor এর মানসম্মত দেশি কসমেটিকস আছে, কসমেটিকসের ক্ষেত্রে ভারতীয়র বদলে থাইল্যান্ডের টা খুঁজে নিন]
> Colgate (India Made), Meswak, Dabur Red, Active টুথপেস্ট [দেশি টুথপেস্ট অনেক ভালো]
> Jatak, Set wet, Wild Rain deodorant spray (পারফিউম ও স্প্রে)
> Cello, Montex, Nataraj, Camel পেন্সিল, রঙপেন্সিল, কলম, রঙ।
> Whisper toiletries.
> Asian Paint, Fevicol. (বিকল্প অনেক রঙ আছে বাজারে)
> Raymond ফেব্রিক ও টেইলর.
> সবরকম Dabur (ডাবুর), Godrej (গোদরেজ) ও Amul (আমুল) পণ্য।
> Birla Ultratech Cement বিড়লা আলট্রাটেক সিমেন্ট ও বিড়লার সব পণ্য [আমাদের দেশি সিমেন্ট বিদেশে রফতানি হয়! ওদেরটা কেন কিনবেন?]
> Ujala (ঊজালা), হুইল (Wheel) সাবান, নীল ও Detergent (এদের চেয়ে উন্নত দেশীয় অনেক পণ্য আছে)
> দোকানে পেঁয়াজ, রশুন, ডাল কেনার সময় ইন্ডিয়ান এর পরিবর্তে অন্যটা খুঁজবেন। [হয়ত এখনি ভাল বিকল্প পাবেন না তবে চেষ্টা করতে থাকলে আমাদের নিজেদেরই স্বয়ংসম্পূর্ণতা আসবে]
> Soffola gold সয়াবিন তেল, Dalda বনস্পতি [অন্য অনেক সয়াবিন তেল ও বনস্পতি তেল আছে বাজারে]
> Parachute নারিকেল তেল [জুই, লালবাগ এইসব নারিকেল তেল ব্যবহার করুন, একজন কেমিস্ট আমাকে বলেছে Parachute নারিকেল তেলে সবচেয়ে বেশি artificial কেমিকেল থাকে]
> Move Pain Relief Cream ব্যথানাশক ক্রিম [বাংলাদেশি Icycool ক্রিম ব্যবহার করুন, যেকোনো ফার্মেসিতে পাবেন, একই কার্যকারিতা, দাম কম]
> Dermicool Powder গরমকালে ব্যবহৃত পাউডার [দেশি কোহিনুর এর IceCool, কম খরচে একই মানের গরম ও ঘামাচির পাউডার]
> Dabur Honey ভারতীয় এই মধুর চেয়ে আমাদের 'প্রশিকার লিচু, সরিষা আর সুন্দরবনের মধু' অনেক অনেক ভালো! ব্যবহার করে দেখুন।
> Hero, Atlas সহ অন্যান্য ভারতীয় সাইকেল ও ভারতীয় সাইকেল পার্টস। [বিকল্প আছে বাজারে]
> Hawkins, Prestige প্রেসার কুকার ও ক্রোকারিজ [বাংলাদেশি কিয়াম Kiam ব্যবহার করুন, মান ভাল দামও কম]
> Archies greetings card [এখন আজাদ, আইডিয়াল এদের ভাল কার্ড পাওয়া যায়, একটু খুঁজে নিন]
> Arvind, Raid & Tailors ভারতে তৈরি সার্ট, প্যান্ট ও সুট এর কাপড় [বাজারে আমাদের নিজস্ব অল্প কিছু কাপড় আছে তবে কোরিয়ান সহ আরও অনেক ব্র্যান্ড পাওয়া যায়]
> সানন্দা, আনন্দলোক (ভারতীয়), stardust সহ অন্যান্য ভারতীয় বিনোদন ম্যাগাজিন (internet এর যুগে কি আসলেই ওদের পত্রিকা কিনে পড়ার দরকার আছে?)
> ভারতীয় শাড়ি ও অন্যান্য জামা [শাড়ি কেনার জন্য দেশিটা বেছে নিন... প্রাইড, জনি প্রিন্ট সহ আরও অনেক উন্নত মানের শাড়ির আছে, এছাড়া মিরপুরের কাতান, জামদানি এদের উপরে ভালো শাড়ি ভারতেও কম হয়]
> Starplus, Zee, Sahara সহ সব ভারতীয় Channel (যারা ভারতীয় পন্যের Advertisement দেখায়)
[এইসব Channel এ Parental Lock দিয়ে রাখুন, বিশ্বাস করুন, এই Channel গুলো না দেখলে ভারতীয় পন্যের প্রতি আপনার আকর্ষণ আপনা আপনি অর্ধেক হয়ে যাবে!]




ইউটিউব ভিডিও

কেউ একজন আমাকে আমার হলুদ প্যান্টটা দাও।

জাহাজের ক্যাপ্টেন তার জাহাজ চালিয়ে নিয়ে যাচ্ছিলেন সোমালীয় উপকূলের কাছ দিয়ে। হঠাৎ তিনি দেখতে পেলেন দিগন্তরেখা পেরিয়ে ধেয়ে আসছে এক জলদস্যুর জাহাজ। কাপ্তান জোর কণ্ঠে বাদবাকি নাবিকদের বললেন, “সবাই যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হও। আর কেউ একজন আমাকে আমার লাল জ্যাকেটটা দাও।”

একজন নাবিক ক্যাপ্টেনকে তার লাল জ্যাকেটটা এনে দিল, আর ক্যাপ্টেন চটপট সেটা পরে নিলেন। জলদস্যুরা নিকটবর্তী হলে দুইপক্ষের মধ্যে ভয়াবহ যুদ্ধ হল। ক্যাপ্টেনের দক্ষ নেতৃত্বের সামনে জলদস্যুরা চরমভাবে পরাজিত হল।

কিছুক্ষণ পরে ক্যাপ্টেন আবারো দেখলেন আরেকটা জলদস্যুর জাহাজ তেড়ে আসছে। আবারও ক্যাপ্টেন যুদ্ধপ্রস্তুতির ঘোষণা দিলেন আর তাঁকে তাঁর লাল জ্যাকেটটা দিতে বললেন। নাবিকদল, জলদস্যুদের এই জাহাজটাকেও চরমভাবে পর্যদুস্ত করলো।

যুদ্ধ শেষ হলে এক নাবিক এসে কাপ্তানকে জিজ্ঞেস করলেন “প্রতিবারই যখন জলদস্যুরা আমাদের লুটতে আসে, তখন আপনি আপনার লাল জ্যাকেটটা পরে তাদের সাথে লড়তে যান কেন?”

ক্যাপ্টেন জবাবে বললেন, “শোন, এটা হচ্ছে পুরাই একটা মনস্তাত্ত্বিক ব্যাপার। যদি আমি লাল জ্যাকেট পরে থাকি, তখন আমি যদি কোনভাবে আহতও হই, বাদবাকি নাবিকেরা তৎক্ষণাৎ সেটা বুঝতে পারবেনা। ফলে তাদের মনোসংযোগ কোনভাবেই বিচ্ছিন্ন হবেনা আর লড়াই করার তাড়না সর্বদা জিইয়ে থাকবে।”

নাবিকেরা তাদের ক্যাপ্টেনের উন্নত মনস্তাও্বিক রণকৌশল বুঝতে পারলো, আর ভীষণভাবে গর্বিত হলো এমন একজন সাহসী আর বিচক্ষণ লোকের অধীনে কাজ করতে পেরে।

এমন সময় সুদূর দিগন্তে দেখা গেল, একটা নয়, দুটো নয়, দশ-দশটা জলদস্যু বোঝাই জাহাজ। উত্তাল সমুদ্রস্রোত কেটে, খুলির নিশান উড়িয়ে, দ্রুতলয়ে সেগুলো এগিয়ে আসতে থাকলো। ক্যাপ্টেন সেইদিকে দেখে কিছুক্ষণ চুপসে থাকলেন। তারপর মাইক হাতে ঘোষণা দিলেন, “সবাই যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হও। আর কেউ একজন আমাকে আমার হলুদ প্যান্টটা দাও।

Monday, January 16, 2012

অঞ্জন দত্তের বিখ্যাত গান, ‘এটা কি ২৪৪১১৩৯?'

অঞ্জন দত্তের বিখ্যাত গান, ‘এটা কি ২৪৪১১৩৯?' কিন্তু বেলা বোস উত্তরে কী বলেছিলেন, সেটা কি কেউ জানে? এত দিন জানত না কেউ।
বেলা বোস বলেছিলেনঃ

চাকরিটা ওগো পেতেই পারো তুমি
তবুও তোমায় বানাব না যে স্বামী
সম্বন্ধটা ভাঙব কেন, কিসের এত ঠ্যাকা?
চাকরি পেলেও তোমার বাপের আছেই বা কয় ট্যাকা?
স্টার্টিংয়ে ওরা ১১০০ দিক, আমার কী হলো তাতে?
চাইনিজে যেতে ২২০০ লাগে, মরতে চাই না ভাতে।
চুপ কর গাধা মাফ কর মোরে
দে ছেড়ে দে লাইন।
হ্যাঁ, এটাই ২৪৪১১৩৯
বেলা বোস আমি, শুনতে পাচ্ছি ফাইন।
মিটার বাড়ুক তোমার পাবলিক টেলিফোনে
মোবাইল তো আর পারবে না দিতে কিনে।
স্বপ্নের আমি গুষ্টি কিলাই শুনো।
এত দিন ধরে আমি মরি মরি।
রাস্তার কোনো সস্তা হোটেলে
বদ্ধ কেবিনে বন্দী দুজনে
তুমি শুধু টানতে কেবল বিড়ি।
প্রতিদিন আমি বিল দিয়েছি পারব না দিতে আর।
জঞ্জাল ভরা মিথ্যা শহরে হবে না
তোমার আমার টানাটানির সংসার।
চুপ করে তুমি কাঁদছ ফুঁপিয়ে।
ভালো একটা মেয়ে দেখে করে ফেলো এবার বিয়ে।
মরে গেলেও তোমার কাবিনে করব না আমি সাইন।
হ্যাঁ, এটাই ২৪৪১১৩৯।

Sunday, January 15, 2012

মোটামুটি এক শিক্ষিত গৃহবধু তার স্বামীকে চিঠি লিখেছে

মোটামুটি এক শিক্ষিত গৃহবধু তার স্বামীকে চিঠি লিখেছে। সে যতিচিন্যের ব্যবহার ঠিক ভাবে জানে না। আসল চিঠিটি হবে এইরকম-
প্রিয় কুদ্দুস,
তুমি সারাটা জীবন বিদেশে কাটাইলে। এই ছিল আমার কপালে। আমার পা ফুলিয়া উঠিয়াছে। উঠানটা জলে ডুবিয়া গিয়াছে। ছোট খোকা স্কুলে যাইতে চায় না। ছাগল ছানাটা সারাদিন ঘাস খাইয়া ঝিমাইতেছে। তোমার বাবা পেটের অসুখে ভুগিতেছে। বাগানটা আমে ভরিয়া উঠিয়াছে। ঘরের ছাদ স্থানে স্থানে ফুটা হইয়া গিয়াছে। গাভির পেট দেখে মনে হয় বাচ্চা দিবে। করিমের বাপ রোজ ২ সের করিয়া দুধ দেয়। বড় বউ রান্না করিতে গিয়া হাত পুরাইয়া ফেলিয়াছে। কুকুর ছানাটি সারাদিন লেজ নাড়িয়া খেলা করে। বড় খোকা দাড়ি কাটিতে গিয়া গাল কাটিয়া ফেলিয়াছে। মজিদের মা প্রসব বেদনায় ছটফট করিতেছে। মজিদের বাপ বার বার ফিট হইয়া যাইতেছেন। ডাক্তার সাহেব আসিয়া দেখিয়া গিয়াছেন। এমতাবস্থায় তুমি অবশ্যয় বাড়ি ফিরিবে। না ফিরিলে রাগ করিব।
ইতি
তোমার বউ!

যেহেতু সে যতিচিন্যের ব্যবহার ঠিক ভাবে জানে না, সে সব কিছু উল্টা-পাল্টা করে ফেলল। তার চিঠিটি হয়ে গেল নিম্নরুপ-

প্রিয় কুদ্দুস,
তুমি সারাটা জীবন বিদেশে কাটাইলে এই ছিল। আমার কপালে আমার পা। ফুলিয়া উঠিয়াছে উঠানটা। জলে ডুবিয়া গিয়াছে ছোট খোকা। স্কুলে যাইতে চায় না ছাগল ছানাটা। সারাদিন ঘাস খাইয়া ঝিমাইতেছেন তোমার বাবা। পেটের অসুখে ভুগিতেছে বাগানটা। আমে ভরিয়া উঠিয়াছে ঘরের ছাদ। স্থানে স্থানে ফুটা হইয়া গিয়াছে গাভির পেট। দেখে মনে হয় বাচ্চা দিবে করিমের বাপ। রোজ ২ সের করিয়া দুধ দেয় বড় বউ। রান্না করিতে গিয়া হাত পুরাইয়া ফেলিয়াছে কুকুর ছানাটি। সারাদিন লেজ নাড়িয়া খেলা করে বড় খোকা। দাড়ি কাটিতে গিয়া গাল কাটিয়া ফেলিয়াছে মজিদের মা। প্রসব বেদনায় ছটফট করিতেছে মজিদের বাপ। বার বার ফিট হইয়া যাইতেছেন ডাক্তার। সাহেব আসিয়া দেখিয়া গিয়াছেন। এমতাবস্থায় তুমি অবশ্যয় বাড়ি ফিরিবে না। ফিরিলে রাগ করিব।
ইতি
তোমার বউ

প্রাইম মিনিস্টার একটা কুত্তা

এক লোক রাস্তায় দাঁড়িয়ে গলা উঁচিয়ে চিত্‍কার করে বলছে
" প্রাইম মিনিস্টার একটা কুত্তা !! "

কিছুক্ষনের মধ্যেই সে এক পুলিশের হাতে ধরা পরলো । পুলিশ কষে একটা চড় মেরে বললো,
" থানায় চল । শালা, প্রাইম মিনিস্টারকে অপমান করোছ, না? "

লোকটা উত্তর দিলো, " আমি তো জাপানের প্রাইম মিনিস্টারের কথা বলতেছিলাম "!
পুলিশ তাকে আরো ২টা হেভি থাপপড় লাগিয়ে বললো ,
" আমারে বেকুব পাইছোস ? আমি ভালোমতোই জানি কোন প্রাইম মিনিস্টার কুত্তা !

প্রবল ঝাঁকুনিতে আবুল সাহেবের ঘুমটা ভেঙে গেল

আবুল সাহেব মৃত্যুর পরে দেখিলেন উনার সামনে দুইটা লাইন, স্বর্গের আর নরকের। উনি বিশাল ভাব লইয়া গটগট কইরা স্বর্গের দরজা দিয়া ঢুকতে নিলেন।
স্বর্গের প্রহরী উনাকে গেটে আটকাইয়া ডেটাবেজ চেক কইরা কহিল, তোমার নাম নাই লিস্টে, তোমারে ঢুকতে দেয়া যাইবো না।
আবুল সাহেব বত্রিশ পাটি দন্ত বিকশিত করিয়া বললেন, কি যে বলেন না আপনারা, আমার নাম থাকবে না! ভাল করে দেখেন, ... দুই দুইটা মিনিস্ট্রি চালায়া আসলাম ...
প্রহরী গম্ভীর গলায় বলিল, তুমি পলিটিশিয়ান? তাইলে তুমি নরকে গিয়া খোঁজ নাও। দেখ নরকের লিস্টে হয়তো তোমার নাম আছে।
আবুল সাহেব এইবার পাট নিয়া কহিলেন, আমি নরকে যাব? নেভার! আমি দৌড়ে ফার্স্ট হয়া মিনিস্টার হইছি ...
গেলি, হতচ্ছাড়া.... বলিয়া স্বর্গের প্রহরী লাঠি লইয়া আবুলকে নরকের পানে খ্যাদাইয়া লইয়া গেল।

জীবনের সকল পাপ কাজের কথা স্মরণ কইরা চুল ছিঁড়িতে ছিঁড়িতে আবুল সাহেব নরকের গেটে আইসা খাড়াইলেন।
তেনার নাকে নরকের তীব্র পুঁতিগন্ধ আসিয়া হানিল।
নরকের প্রহরী আবুলকে দেখিয়া এটিএম শামসুজ্জামান স্টাইলে হাসিয়া কহিল, আস আবুল মিয়া, তোমারেই খুঁজতেছি ম্যালাদিন ধইরা!!! আইজকা পাইছি, বানামু তোমারে।
আবুল সাহেব ক্ষীণ গলায় কহিলেন, লিস্ট চেক করবেন না?
প্রহরী কয়, লিস্ট দিয়া কি হইবো? কথা বাড়াইয়ো না, সোজা নরকে ঢুইকা পড়, পরে আইসা লিস্টে সাইন কইরা যাইও। তোমারে আইজকা সাইজ করুম।
আবুল সাহেব শেষ চেষ্টা হিসেবে ঘাড়ত্যাড়ামী করিয়া কহিলেন, সাইন না কইরা ঢুকুম না।
প্রহরী চোখ লাল কইরা খাতা খুলিয়া কহিল, খাড়া, তোরে সাইন করাইয়া লই একবার।

মিনিটখানেক পরে নরকের প্রহরী লিস্ট চেক করিয়া মাথা চুলকায়া কয়, তোমার নাম তো নাই লিস্টে! খাড়াও তো কম্পিউটারে দেখি একটু।

আবুল মিয়া বিশাল পাট নিয়া কহিলেন, আপনারা আসলে কোন কাজেরই না, আমাকে দেখেন, দুই দুইটা মিনিস্ট্রি চালায়া আসলাম...
প্রহরী বিরক্ত মুখে কহিল, ব্যাটা আবুল, দেখতাছস না ডেটাবেজে চেক করতাছি...
মিনিটখানেক পরে প্রহরী বিড়বিড় করিয়া কহিল, ডেটাবেজে গন্ডগোল নাকি? ঢুকতেছে না ক্যান?
সাথে সাথে আবুল সাহেবের মুখ দিয়া কথার তুবড়ি ছুটিল।
পাইছেন কি আপনেরা? স্বর্গেও ঢুকতে দিবেন না, নরকেও দিবেন না, আমি তাইলে কই থাকুম, ফুটপাতে? না, না, এসব মেনে নেয়া যাবে না। আমি চললাম ঈশ্বরের কাছে। আপনাদের নামে কমপ্লেইন করতে হবে।

কমপ্লেইনের কথা শুইনা প্রহরী ভড়কাইয়া গিয়া কহিল, খাড়াও, মনে হইতেছে সফটওয়্যারে প্রবলেম, ডেটাবেজটা চেক কইরা দেখি, অ্যাডমিনিস্ট্রেটর পাসওয়ার্ডটা যেন কি ছিল... প্রহরী পাসওয়ার্ড মনে করার চেষ্টা করিতে লাগিল।
অ্যাডমিন শব্দটা কানে পৌঁছিবামাত্র আবুল সাহেব গড় গড় করিয়া বলিতে লাগিলেন, অ্যাডমিনিস্ট্রেশন? অ্যাডমিনিস্ট্রেশন কেমনে করতে হয়, আমার কাছ থেকে শিখেন আপনারা... দুই দুইটা মিনিষ্ট্রি চালাইয়া আসলাম... দৌড়ে ফার্স্ট হইলাম, আর সেই আমার নামই আসে নাই! কমপ্লেইন আমি করুমই। আই এম এ কমপ্লেইন বয়!

এইদিকে চেঁচামেচি শুনিয়া উৎসুক জনতা ভিড় জমাইলো তামশা দেখিতে। দুই একটা মিডিয়ার ক্যামেরাও দেখা গেল লাইভ কাভারেজের পাঁয়তারা করিতেছে।
এতলোক সমাগম ও মিডিয়ার সাংবাদিক দেখিয়া নরকের প্রহরী নিচু গলায় বলল, শুনো আবুল মিয়া, কমপ্লেইন কইরা কি ফায়দা হইবো... তারচেয়ে আমরা একটা মিটমাটে আসি...
আবুল সাহেব ক্যামেরায় পোজ দেওয়ার জন্য চুল ঠিক করিতে করিতে বলিলেন, এতক্ষণে লাইনে আইছো মামা। শুনি কি মিটমাট?
প্রহরী গলার স্বর খাদে নামাইয়া বলিল, এক কাম করো, তোমারে আবার দুনিয়াতে ফেরত পাঠাইতেছি, চুপচাপ ভাইগা যাও।
আবুল সাহেব চিন্তা করিয়া দেখিলেন, অফার মন্দ নহে। আগের বার পদ্মা সেতু নাহয় মিস হয়া গেছে, কিন্তু এইবার, নতুন অপটিক্যাল ফাইবারের টেন্ডার খালি একটা বাগাইতে পারলে হয় এইবার, আর মিস করা যাইবো না...

আবুল সাহেব এমন ভাব দেখাইলেন যেন, নরক উনার অতি প্রিয় স্থান, দেখিতে না পারিয়া উনার হৃদয় ভগ্ন হইয়াছে।
উনি মুখ ফিরাইয়া "এইবারের মত ছাইড়া দিলাম" লুক দিয়া কহিলেন, পরের বার কিন্তু আর এইসব চলবে না বলে দিচ্ছি।
প্রহরী শুধু বলিল, সেইটা পরে দেখা যাবে। তুমি যাও তো আগে।
আবুল সাহবে কহিলেন, কিন্তু আমারে কেমনে দুনিয়াতে ফেরত পাঠাইবেন?
প্রহরী মুচকি হাসিয়া কহিল, চোখ বন্ধ কইরা যে কোন একটা গানের প্রথম কয়েক লাইন গাও, তারপরে চোখ খুললেই দেখবা তুমি দুনিয়াতে আছ।
বিজয়ীর হাসি দিয়া আবুল সাহেব খুশিমনে চোখ বন্ধ করিয়া উনার অতি প্রিয় সঙ্গীত গাহিয়া উঠিলেন...
"সুঁই হয়ে ঘরে ঢুকে ফাল হয়েছে, আআআবুল মামা...."

তিন সেকেন্ড পরেই তীব্র কটু গন্ধ উনার নাকে লাগিল। চোখ খুলিয়া তিনি রাগের চোটে চিৎকার করিয়া উঠিলেন।
কিন্তু বিধিবাম!
উনার গলা দিয়া কক কক ছাড়া আরো কোন শব্দই বাহির হইলো না। অবাক হইয়া উনি খেয়াল করিলেন, সিস্টেমে সমস্যার কারণে উনি এইবার মানুষের বদলে মুরগী হইয়া জন্মাইয়াছেন।
তাও আবার ফার্মের মুরগী। তীব্র কটু গন্ধ আর কিছুই নহে, মুরগীর বিষ্ঠার গন্ধ।

আবুল সাহেব সাহেব ঘটনা বুইঝা কপাল চাপড়াইবার ব্যর্থ চেষ্টা করিলেন আর ভাবিলেন, ব্যাটা মোরগ বানাইলেও তো পারতি, বানাইলি মুরগী। আর মুরগীই যখন বানাবি, দেশী মুরগী বানাইতি, তা না, এক্কেবারে ফার্মের মুরগী!!!
তিনি মনে মনে বারংবার নরকের প্রহরীর গুষ্টির সহিত সঙ্গম করিবার ইচ্ছা পোষণ করিতে লাগিলেন।

এমন সময় উনার পাশের মুরগীটা উনারে কক কক করিয়া বলিল, হায় হায়, তুই এখনো ডিম পাড়োস নাই, তাড়াতাড়ি ডিম পার, ফার্মের মালিক অলরেডি ডিম কালেক্ট করা শুরু কইরা দিছে আজকে।
আবুল সাহেব রাগের চোটে কহিলেন, ডিম পারুম না, আমার ইচ্ছা! আমার ডিম আমি পারুম, যখন ইচ্ছা তখন পারুম, কার বাপের কি রে!
পাশের মুরগীটা তখন মুখ ফিরায়া কহিল, ডিম না পারলে তোরে জবাই কইরা রোস্ট বানায়া খাবে ফার্মের মালিক। রোস্ট হইতে চাইলে পারিস না। কার বাপের কি!
আবুল সাহেব ঢোক গিলিয়া কহিলেন, কস্কি মমিন!!!

আবুল সাহেব দেখিলেন, ফার্মের মালিক তাহার পাশের খাঁচা অব্দি আসিয়া পড়িয়াছে।
জান বাঁচানো ফরজ, তাই আবুল সাহেব তার পাশের মুরগীটাকে হাতে পায়ে ধরিয়া কহিলেন, দোস্ত, ডিম যেন কেমনে পারে? একটু ক তো দোস্ত, ভুইলা গেছি, তাড়াতাড়ি, আমি রোস্ট হইতে চাই না।
পাশের মুরগীটা একটু অবাক হইয়া পা ছড়াইয়া বলিল, এইভাবে কোঁৎ দে।
আবুল সাহেব কোঁৎ দিয়া বলিলেন, এইভাবে?
পাশের মুরগীটা বলিল, আরো জোরে... আরো জোরে...
আবুল সাহেব আরো জোরে কোঁৎ দিয়া বলিলেন, ডিম আসে না ক্যান?
পাশের মুরগীটা বলিল, ব্যাটা আবুল কোনহানকার, আরো জোরে দে, ডিম আসলো বইলা...
ততক্ষণে ফার্মের মালিক আবুল সাহেবের সামনে আইসা পড়ছে।
আবুল সাহেব শেষ চেষ্টা হিসাবে, চোখ বন্ধ কইরা দাঁতে দাঁত চাপিয়া সর্বশক্তিতে কোঁৎ দিলেন।
হলো না...
আবার দিলেন...
হলো না...
আবার....
আবার...
...
:
:...
এক সময় প্রবল ঝাঁকুনিতে আবুল সাহেবের ঘুমটা ভেঙে গেল।
উনার মিসেস বলছেন, অ্যাই তুমি তাড়াতাড়ি উঠ তো, পুরা বিছানা তো হাইগা ভরায়া ফেলছ!

Thursday, January 12, 2012

জয় বঙ্গবন্ধু, জয় জিয়া!! বাংলাদেশ জিন্দাবাদ! ! সরকার দীর্ঘজীবী হোক!!

এক বাংলাদেশী লোক একবার একটা মাছ ধরলো!!
বাসায় এনে রান্না করবে!! পানি গরম করার
জন্য পানির কল ছাড়ল, কিন্তু বাসায়
... পানি নাই!! লোকটি চিন্তা করলো, কি আর
করা!! বরং ভেজেই খাই!! চুলা জ্বালাতে গেল,
গ্যাসের কোনো হদিস নাই!! লোকটি এবার খানিক
চিন্তা করে সিদ্ধান্ত নিলো,
মাছটি ওভেনে রান্না করবে!! যেই ওভেনের সুইচ
চাপল, দেখে কারেন্ট নাই!! লোকটি মন খারাপ
করে ভাবতে লাগলো, খেতেই যখন
পারছি না তাহলে মাছ দিয়ে আর কী হবে!!
সে মাছটি নিয়ে গিয়ে যেখান থেকে ধরেছে,
সেখানে ছেড়ে দিলো!! পানিতে পড়েই
মাছটা চেঁচিয়েউঠল , 'জয় বঙ্গবন্ধু, জয় জিয়া!!
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ! ! সরকার
দীর্ঘজীবী হোক!!" :

আমি আসলে যে মোরগ!!

ক্রমাগত লস খাওয়ার পর এক বাংলাদেশী পোল্ট্রি ব্যবসায়ী একবার ক্ষেপে গিয়ে তার সকল মুরগীদের বললেন,
“আগামীকাল থেকে যদি প্রতিদিন ২টা করে ডিম না দিস তাইলে ধরে জবাই করে খেয়ে ফেলব!!”
এরপর থেকে প্রত্যেকটা মুরগীই প্রতিদিন ২টা করে ডিম দিতে লাগলো!!
.....শুধু একটা বাদে!!
ঐটা প্রতিদিন একটা করেই ডিম পারতে লাগলো!!
... ব্যবসায়ী ক্ষেপে গিয়ে বললেন, “কিরে!! তোর তো সাহস কম না!! এতো বড় হুমকি দিলাম, এরপরও একটা করে ডিম পারতেসিস!! ”
তিনি উত্তর পেলেন,
জনাব!! আপনার ভয়ে তাও তো বহু কষ্টে একটা করে ডিম পারতেসি!! আমি আসলে যে মোরগ!!








Wednesday, January 11, 2012

সার চায়ের আগে আঙ্গুলটা ওখানেই চিল।

অফিসের বস মিটিংয়ে ব্যাস্ত ওবস্থায় চাকরকেবলল চা দিতে।
চাকর চা নিয়ে আসছে হটাত বস দেখল চাকর চায়ের ভিতরএকটা আঙ্গুল ডুবিয়ে রেখেছে।
বস মহা ব্যাস্ততার ভিতর ভুলে গিয়ে চা খেয়ে নিল।
পরে মনে হোল চাকর তো চায়ের ভিতর আঙ্গুল দিয়ে রেখেছিল।
বস ভীষণ রাগে চাকরকে ডাকল।
বসঃ তুই আমার চায়ের ভিতরআঙ্গুল দিয়ে রাখছিলি কেন?
চাকরঃ সার আঙ্গুলে ঘা হয়েছে তাই ডাক্তার বলেছে সবসময় গরম পানির ভিতর ডুবিয়ে রাখতে।
বস রেগে গিয়ে বলল আঙ্গুলটা তোর পাছার ভিতর দিয়ে রাখতে পারলিনা?
চাকরঃ সার চায়ের আগে আঙ্গুলটা ওখানেই চিল।








Thursday, January 5, 2012

ঠিক বুঝতে পারছিলাম না!

খেলার খুবই গুরুত্বপূর্ণ সময়ে আহত হলেন একজন ব্যাটসম্যান।
ফিজিও: কী সমস্যা বোধ করছ?
ব্যাটসম্যান: আমি সবকিছু তিনটা দেখতে পাচ্ছি!
ফিজিও: সমস্যা নেই। তিনটাবলের মধ্যে তুমি শুধু মাঝখানের বলটা মারবে।
পরের বলেই আউট হয়ে প্যাভিলিয়নে ফিরল ব্যাটসম্যান।
ফিজিও: কী ব্যাপার? তুমি মাঝখানের বলটা খেলোনি?
............
ব্যাটসম্যান: খেলেছি। কিন্তু কোন ব্যাটটা দিয়ে মারব, ঠিক বুঝতে পারছিলাম না!

আপনি ছিলেন একজন বোলার!

প্রবীণ ক্রিকেটার বলছে একনবীন ক্রিকেটারকে, ‘জানো, আমি যখন খেলতাম, তখন প্রতি ম্যাচেই স্কোরবোর্ডে আমার নামের পাশে ১০০ কিংবা তারও বেশিরান থাকত।’
..........
নবীন ক্রিকেটার: জানি। এবং এ-ও জানি, আপনি ছিলেন একজন বোলার!









আপনি যা বলেন!!!!

স্বামী ,স্ত্রী কে আজ কি রান্না হবে?
স্ত্রীঃ আপনি যা বলেন
স্বামীঃ আচ্ছা মাছ রান্না কর।
স্ত্রীঃ গতকাল ই না করলাম
স্বামীঃ তাহলে সবজী রান্না কর।
স্ত্রীঃ বাচ্চারা পছন্দ করেনা
স্বামীঃ তাহলে কিমা রান্না কর।
স্ত্রীঃ এটা তো আমি পছন্দ করিনা
স্বামীঃ হুম পরটা হলে কেমন হয়।
স্ত্রীঃ রাতে পরটা কে খাবে !!
স্বামীঃ তাহলে আজ রান্নাটা হবে কি?
স্ত্রীঃ আপনি যা বলেন!!!! :P

যারা কানে শুনতে পায় না তারাও যেনো এঞ্জয়করতে পারে...

গ্যাস ছাড়লে এতো গন্ধ হয়কেনো!!!!???
কেন? একটু চিন্তা করুন!
'' ''
'' ''
'' ''
উত্তরঃ যারা কানে শুনতে পায় না তারাও যেনো এঞ্জয়করতে পারে...

এক মিনিট অপেক্ষা করো বৎস।

মানুষঃ হে সৃষ্টিকর্তা এক হাজার বছর কতো দীর্ঘ?
সৃষ্টিকর্তাঃ আমার কাছে এক মিনিটের মত।
মানুষঃ এক কোটি ডলার কতো আপনার কাছে?
সৃষ্টিকর্তাঃ আমার কাছে এক পয়সার মতো।
মানুষঃ আমাকে একটা পয়সা দেবেন?
সৃষ্টিকর্তাঃ এক মিনিট অপেক্ষা করো বৎস।

Wednesday, January 4, 2012

অন্ধকার romantic মূহুত...

অন্ধকার romantic মূহুত...
মেয়ে;কান পেতে দেখ আমার প্রতিটি হ্রদস্পন্দন তোমার কথা বলছে।
--------------- -
মেয়ে;আরে...তুমি আমার মাথায় কান পাতছ কেন??
-
-
-
-
ছেলে;ও!!তাই তো বলি...খালি কলশির টুং টাং...আওয়াজ শুনি কেন!!!

মাত্র দুটি শব্দ

একজন সফল ব্যবসায়ীর সাক্ষাৎকার নিতে গেছেন এক সাংবাদিক।
সাংবাদিক: আপনার এই সাফল্যের রহস্য কী? বিস্তারিত বলবেন?
ব্যবসায়ী: মাত্র দুটি শব্দ। ‘সঠিক সিদ্ধান্ত’।
সাংবাদিক: কীভাবে আপনি সঠিক সিদ্ধান্তে উপনীত হন, বিস্তারিত বলবেন?
ব্যবসায়ী: একটি শব্দে আপনি এ প্রশ্নের উত্তর পেতে পারেন। আর তো হলো ‘অভিজ্ঞতা’।
সাংবাদিক: কীভাবে অভিজ্ঞতা অর্জন করলেন?
ব্যবসায়ী: আবারও দুটি শব্দ।
সাংবাদিক: কী সেটা?
ব্যবসায়ী: ভুল সিদ্ধান্ত!

পুরো বছরের জন্য গেট পাস নিতে কত লাগবে?

কলেজের প্রথম দিন ছাত্রছাত্রীদের উদ্দেশে বলছেন ডিন:
ছেলেরা মেয়েদের হোস্টেলে এবং মেয়েরা ছেলেদের হোস্টেলে ঢুকতে পারবে না। যদি প্রথমবারের মতো কেউ এই নিয়ম ভঙ্গ করে, তাহলে তাকে ২০ ডলার জরিমানা করা হবে।
যদি দ্বিতীয়বারের মতো কেউ এই নিয়ম ভঙ্গ করে, তাহলে তাকে ৬০ ডলার জরিমানা করা হবে। আর কেউ তৃতীয়বারের মতো এই নিয়ম ভঙ্গ করলে তাকে ১৮০ ডলার জরিমানা করা হবে।
এমন সময় ভিড়ের মধ্যে দাঁড়িয়ে থাকা এক ছাত্র জিজ্ঞেস করল, পুরো বছরের জন্য গেট পাস নিতে কত লাগবে?

আমার নাম মালেক কিন্তু বন্ধুরা আদর করে আমাকে মালেকা বলে ডাকে!!

হাইওয়ে তে বাসে এক দুধুর্ষ ডাকাত দল হামলা করেছে।
অনেক কে ধরে নানা প্রশ্ন করছে আর পছন্দ না হলে মেরে ফেলছে।
এক মহিলা কে ডাকাত সর্দার জিজ্ঞেস করলো "তোমার নাম কি?"
মহিলাঃ "মালেকা!!"
ডাকাত সর্দারঃ "আমার বোনের নাম ও মালেকা... যাও তোমাকে ছেড়ে দিলাম!!"
.
.
.
.
.
.
এর পরের বসা লোককে জিজ্ঞেস করলো,"তোমার নাম কি??"
লোকটি মিনমিন করে বললো "আমার নাম মালেক কিন্তু বন্ধুরা আদর করে আমাকে মালেকা বলে ডাকে!!"