Friday, February 24, 2012

পড়ে দেখুন নির্মল বিনোদন _____________

বরাবর,

কামার ভাই,
ঠেলপট্টি, কামার পাড়া

বিষয়ঃ লোহার বান্ধাইন্না একখানা বুলেটপ্রুফ বেডরুম চেয়ে আবেদন।

জনাব,
আমি এই দুই বুড়ির জাতাকলে পিষ্ট বাংলাদেশের একজন নিতান্তই খেয়ে পড়ে বেচে থাকা একজন নাগরিক। আপনি ইতোমধ্যে জেনে থাকবেন যে, দুই বুড়ির একজন আমাদের ''মহান'' প্রধানমন্ত্রী ছেকাচিইনা বলেছেন, ''সরকারের পক্ষে বেডরুম পাহারা দেওয়া সম্ভব নয়'', উনার কথা শুইনা উনার ভাব চক্কর আমার ভালো ঠেকতেছেনা না, এইসব কইয়া কি বুঝাইলো? মার্ডার নিজেরাই কর্বে আবার সেটা ঢাকার জন্য মূর্খের মত বুলি ছাড়বে। আমি ভাই নিরীহ মানুষ অত শত বুঝিনা, যতদিন আয়ু আছে কোন রকমে বাইচা থাকতে চাই। তো, সরকার যেহেতু তার কর্তব্য পালন করায় নিজের ব্যার্থতা প্রকাশ করে কর্তব্য পালনে অনীহা প্রকাশ করেই ফেলল তাই নিজের পথ নিজেই বাইছা নিলাম। কোথায় আছে ''চাচা আপন প্রান বাঁচা'', তাই বলি কি আমাকে একখানা বুলেটপ্রুফ বেডরুম লোহা দিয়া বান্ধাইয়া বানাইয়া দিলে বিশেষ উপকৃত হইতাম। আর চির কৃতজ্ঞ থাকিতাম। অতএব, আপনার নিকট আকুল আবেদন এই যে, এই অধমকে একখানা বুলেটপ্রুফ বেডরুম বানাইয়া দিয়া বাধিত করবেন।

বিনীত,

এক অধম নাগরিক।

পোষ্টঃ শশী হিমু

Collected ________________________

Thursday, February 23, 2012

গ্রামছাড়া ওই রাঙা মাটির পথ..

গ্রামছাড়া ওই রাঙা মাটির পথ..
আমার মন ভুলায় রে।
ওরে কার পানে মন হাত বাড়িয়ে
লুটিয়ে যায় ধুলায় রে।। ও যে আমায়ঘরের বাহির করে,
পায়ে-পায়ে পায়ে ধরে
মরি হায় হায় রে।
ও যে কেড়ে আমায় নিয়ে যায় রে;
যায় রে কোন্ চুলায় রে।
ও যে কোন্ বাঁকে কী ধন দেখাবে,
কোনখানে কী দায় ঠেকাবে–
কোথায় গিয়ে শেষ মেলে যে ভেবেই না কুলায় রে।

--রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

এই দুপুরে অঞ্জন দত্তের অসাধারণ গানটি পোস্ট দিলাম....

পাড়ায় ঢুকলে ঠ্যাং খোড়া করে দেবো
বলেছে পাড়ার দাদারা
অন্যপাড়া দিয়ে যাচ্ছি তাই
রঞ্জনা আমি আর আসবো না।।

ধর্ম আমার আমি নিজে বেছে নেইনি
পদবিতে ছিলো না যে হাত
মসজিদে যেতে হয় তাই জোর করে যাই
বচ্ছরে দু’একবার।।
বাংলায় সত্তর পাই আমি এক্সামে
ভালো লাগে খেতে ভাত মাছ
গাঁজা-সিগারেট আমি কোনটাই ছুঁইনা
পারিনা চড়তে কোন গাছ

চশমাটা খসে গেলে মুশকিলে পড়ি
দাদা আমি এখনো যে ইশকুলে পড়ি
কব্জির জোরে আমি পারবো না
পারবো না হতে আমি রোমিও
তাই দুপ্পুর বেলাতে ঘুমিও
আসতে হবে না আর বারান্দায়
রঞ্জনা আমি আর আসবো না।।

বুঝবো কি করে আমি তোমার ঐ মেঝ দাদা
শুধু যে তোমার দাদা নয়
আরো কত দাদাগিরি কব্জির কারিগরি
করে তার দিন কেটে যায়।।
তাও যদি বলতাম হিন্দুর ছেলে আমি
নিলু বিলু কিম্বা নিতাই
মিথ্যে কথা আমি বলতে যে পারিনা
ভ্যাবা ভ্যাবা ভ্যাবাচ্যাকা খাই

সত্যিকারের প্রেম জানিনাতো কি সেটা
যাচ্ছে জমে হোম টাস্ক
লাগছে না ভালো আর মেট্রো-চ্যানেলটা
কান্না পাচ্ছে সারা রাত
হিন্দু কি জাপানী জানি নাতো তুমি কি
জানে ঐ দাদাদের গ্যাং
সাইকেলটা আমি ছেড়ে দিতে রাজি আছি
পারবো না ছাড়তে এই ঠ্যাং

চশমাটা খসে গেলে মুশকিলে পড়ি
দাদা আমি এখনো যে ইশকুলে পড়ি
কব্জির জোরে আমি পারবো না
পারবো না হতে আমি রোমিও
তাই দুপ্পুর বেলাতে ঘুমিও
আসতে হবে না আর বারান্দায়
রঞ্জনা আমি আর আসবো না।।

চেহারা দেখে তো মনেহয় তুমি চাইনিজ

এক পাগল এক চাইনিজকে জিজ্ঞেস করছেঃ- "তুমি কি আমেরিকান??"

চাইনিজঃ- "না! আমি চাইনিজ."

পাগলঃ- "তুমি আমেরিকান না???"
... ...
চাইনিজঃ- "না, আমি চাইনিজ."

পাগলঃ- "মিথ্যা বলছ,তুমি অবশ্যই আমেরিকান"

লোকটি শেষে বিরক্ত হয়ে বললঃ- " হ্যাঁ বাবা। আমি আমেরিকান। খুশি??"

পাগল এর পর বললঃ-
.
.
.
.
.
.
.
"তাই??
চেহারা দেখে তো মনেহয় তুমি চাইনিজ

Sunday, February 19, 2012

• নির্বাচনের প্রার্থীকে জিজ্ঞেস করছেন সাংবাদিকঃ

আপনি কেন নির্বাচনে দাঁড়িয়েছেন?

প্রার্থীঃ আপনি কি দেখতে পাচ্ছেন না, চারদিকে কী ঘটছে? সরকারি লোকেরা আমোদ-প্রমোদে মত্ত, দুর্নীতিতে ছেয়ে গেছে দেশ।

সাংবাদিকঃ আপনি এর বিরুদ্ধে লড়ার জন্যই নির্বাচন করছেন?
--
-
--
-
--
-
--
-
--
প্রার্থীঃ পাগল নাকি! আমার কি আমোদ-প্রমোদ করতে শখ হয় না?

আমি ভালোমতোই জানি কোন প্রাইম মিনিস্টার কুত্তা !"

এক লোক রাস্তায় দাঁড়িয়ে গলা উঁচিয়ে চিত্‍কার করে বলছে,

" প্রাইম মিনিস্টার একটা কুত্তা !! "

কিছুক্ষনের মধ্যেই সে এক পুলিশের হাতে ধরা পরলো । পুলিশ কষে একটা চড় মেরে বললো,

" থানায় চল । শালা, প্রাইম মিনিস্টারকে অপমান করোছ, না? "

লোকটা উত্তর দিলো,
" আমি তো আমেরিকার প্রাইম মিনিস্টারের কথা বলতেছিলাম "!

পুলিশ তাকে আরো ৩টা হেভি জোরে থাপ্পড় লাগিয়ে বললো ,

" আমারে মগা পাইছোস ? আমি ভালোমতোই জানি কোন প্রাইম মিনিস্টার কুত্তা !"

আরোও ৫০ টাকা দিন

মিলিটারিদের ট্রেনিং এর সময় সাহস পরীক্ষা করছে তাদের প্রধান।

এক মিলিটারিকে দুরে দাঁড় করিয়ে রেখে মাথায় লেবু রেখে বন্দুক দিয়ে সেই লেবুটিকে গুলি করল। মিলিটারিটি একদম নড়ল না। লেবুটি ফেঁটে গিয়ে তার শার্টটিকে নষ্ট করে দিল।
তাদের প্রধান তাকে ৫০ টাকা দিয়ে বলছে- ‘সাবাস, এই টাকা দিয়ে সাবান কিনে শার্টটি ধুঁয়ে নিও’।
মিলিটারিটি বলল,
-
-
-
-
-
-
-
-
‘তাহলে আরোও ৫০ টাকা দিন, প্যান্টটিও ধুঁতে হবে ভিজে গেছে

বিখ্যাতদের মজার ঘটনার একটি ঘটনা"

বিখ্যাতদের মজার ঘটনার একটি ঘটনা"

»»» (সত্য ঘটনা) «««

হামদর্দ এর প্রতিষ্ঠিাতা হেকিম আজমল খানের চিকিৎসক হিসেবে খুবই খ্যাতি ছিল।প্রসিদ্ধি আছে রোগীকে না দেখে তার প্রস্রাব দেখেই রোগ নির্ণয় ও ব্যবস্হাপত্র দিতে পারতেন তিনি এবং রোগী ভালো হয়ে যেত।তাঁর এ ক্ষমতায় অবিশ্বাসী এক ইংরেজ সাহেব একবার তাঁকে বাজিয়ে দেখার জন্য নিজের প্রস্রাব না পাঠিয়ে উটের প্রস্রাব পাঠিয়ে দিলেন।
হেকিম সাহেব প্রস্রাব দেখে ব্যবস্হাপত্রে লিখলেন,

“এ প্রস্রাব যার তাকে আরো বেশি করে খড় আর ভুসি খেতে হবে”!

রাস্তা দিয়ে ৪ জন লোক যাচ্ছেঃ

রাস্তা দিয়ে ৪ জন লোক যাচ্ছেঃ

এক সৎ বাঙ্গালি নেতা, স্পাইডারম্যান, সুপারম্যান এবং এক গরীব বাঙ্গালি ।

রাস্তায় একটা ৫০০ টাকার নোট পরে আছে।
বলুন তো টাকাটা কে পাবে?
-
-
-
-
-
-
অবশ্যই গরীব বাঙ্গালিটা।
কারন...??
-
-
-
-
-
-
-
বাকি সবগুলো চরিত্র-ই কাল্পনিক!

এক টুপিওয়ালা একবার এক বনের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছিল।

যেতে যেতে তার খুব ঘুম পেল। সে তখন একটা গাছের নীচে শুয়ে ঘুমিয়ে পড়ল।

সেই গাছে ছিল কিছু বানর। তারা সবাই সেই টুপিওয়ালার টুপিগুলো মাথায় দিয়ে গাছের উপর উঠে বসল। সন্ধার দিকে টুপিওয়ালার ঘুম ভাঙল। উঠে দেখল তার কাছে তার নিজের টুপিটা ছাড়া আর কোন টুপি নাই, সব গুলো টুপি বানরগুলো মাথায় পড়ে বসে আছে।

টুপিওয়ালা একটা ইট ছুড়ে মারল বানরদের দিকে। সাথে সাথে বানরগুলোও কিছু ইট ছুড়ে মারল তার দিকে।
টুপিওয়ালা মাথা চুলকালো।

বানরগুলোও মাথা চুলকালো। তখন টুপিওয়ালার মাথায় একটা বুদ্ধি আসলো।

সে তার মাথার টুপিটা খুলে ছুড়ে মারল, তখন বানরগুলোও তাদের মাথা থেকে টুপি গুলো খুলে ছুড়ে মারলো।

টুপিওয়ালা তখন টুপিগুলো নিয়ে বাসায় চলে আসল। বাসায় এসে সে তার ছেলেদের সব ঘটনা খুলে বলল। এরপর প্রায় বিশ বছর কেটে গেছে।

সেই টুপিওয়ালার ছোট ছেলে এখন টুপি বিক্রি করে। একদিন সেই ছেলেটা সেই বনের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছিল। যেতে যেতে তার খুব ঘুম পেল।

সে তখন সেই গাছের নীচে শুয়ে ঘুমিয়ে পড়লো যেখানে তার বাপ ঘুমিয়েছিল। সেই গাছ থেকে অনেকগুলো বানর নেমে এসে টুপিওয়ালার সব টুপি নিয়ে মাথায় দিয়ে গাছ চড়ে বসল।

সন্ধার দিকে টুপিওয়ালার ঘুম ভাঙল। উঠে দেখল তার কাছে তার নিজের টুপিটা ছাড়া আর কোন টুপি নাই, সব গুলো টুপি বানরগুলো মাথায় পড়ে বসে আছে। তখন তার বাপের বলা গল্পটা তার মনে পড়ে গেল।

সে তখন একটা ইট ছুড়ে মারল বানরদের দিকে। সাথে সাথে বানরগুলোও কিছু ইট ছুড়ে মারল তার দিকে। টুপিওয়ালা মাথা চুলকালো।

বানরগুলোও মাথা চুলকালো। সে তখন তার মাথার টুপিটা খুলে ছুড়ে মারল।

হঠাৎ একটা বানর এসে তার গালে ঠাস করে একটা চড় মেরে বলল, "এ ছ্যামরা, কি মনে হরছস তোর বাপেই হুদা তোগোরে গল্পো হুনায় মোগো বাপেরা হুনায় না...?

এত খ্যাপার কী আছে! উত্তর জানো না, তা বললেই পারতে!

চিতাকে দেখে তার দিকে এগিয়ে গেল সিংহ, জিজ্ঞেস করল:
বনের রাজা কে?
কে আবার! আপনি।

বানরকে দেখে একই প্রশ্ন করল সিংহ:
বনের রাজা কে?
কে আবার! আপনি।

বনের সব পশুকে এই প্রশ্ন জিজ্ঞেস করে সিংহ একই উত্তর পেল। বাকি ছিল শুধু হাতি। তার কাছে গিয়ে সে জানতে চাইল:
বনের রাজা কে?
কোনো উত্তর না দিয়ে হাতি সিংহকে শুঁড়ে পেঁচিয়ে তুলে আছড়ে ফেলল মাটির ওপরে। সিংহ সংবিৎ ফিরে পাওয়ার আগেই আবারও একই কাজ করল হাতি।

পরে সিংহ দৌড়ে একটু দূরে সরে গিয়ে বলল, এত খ্যাপার কী আছে! উত্তর জানো না, তা বললেই পারতে!

যম এসেছে টের পেলে আমি হেঁটেই শ্মশানে চলে যাব।

কৃপণ বাপের কৃপণ ছেলে।

বাবা মৃত্যুশয্যায়।

ছেলেটি ড্রইংরুমে বন্ধুদের সঙ্গে তার পিতার সঙ্গীন অবস্থা নিয়ে আলাপ করছে।

কৃপণ ছেলে : বাবা তো বোধ হয় আর বাঁচবে না। মরলে কী করব?

এক বন্ধু : কেন, সবাই যা করে! লরিতে উঠিয়ে ফুল দিয়ে সাজিয়ে শ্মশানে নিয়ে যাবি।

কৃপণ ছেলে : লরি-ফুল, সে তো অনেক খরচের ব্যাপার!

আরেক বন্ধু : তাহলে পাড়া-প্রতিবেশীদের ডেকে কাঁধে করে নিয়ে যাবি।

কৃপণ ছেলে : তাতেও খরচ আছে। পাড়া-প্রতিবেশীদেরকে শ্রাদ্ধে নিমনতন্ন করে খাওয়াতে হবে।

কৃপণ পিতা : পাশের রুম থেকে কোঁকাতে কোঁকাতে পিতা বললেন, অত ভাবিস না রে বাবা। যম এসেছে টের পেলে আমি হেঁটেই শ্মশানে চলে যাব।

ফিউচার প্ল্যানিং কাকে বলে, শিখে নেন। (চরম আইডিয়া)

একদা এক বৃদ্ধ লোক স্টেশনে বসে ট্রেনের অপেক্ষা করতেছিলো।
তখন এক তরুন আসলো এবং বৃদ্ধ লোকটির কাছে সময় জিজ্ঞাস করলো।

কিন্তু বৃদ্ধ লোকটি সময় বললোনা।
তরুনটি বার বার সময় জিজ্ঞাস করলো, কিন্তু বৃদ্ধ লোকটি বললোনা।

তরুনটি বৃদ্ধ লোকটির নিকট সময় নাবলার কারন জানতে চাইলো।

বৃদ্ধ লোকটি বললো--->
আমি যদি তোমাকে সময় বলি, তুমি জানতে চাইবে আমার নাম, কি করি ইত্যাদি।
তখন আমি তোমার সম্পর্কে জানতে চাইবো।
তখন আমাদের মাঝে স্বাভাবিক কথোপকথন চলতে থাকবে।
By Chance তুমি আমার পাশে সিটটা নিয়ে বসবা ট্রেনে।

তখন হয়তোবা তুমি আমার সাথে একি স্টেশনে নামবা ।

আমার মেয়ে আমাকে নিতে আসবে।আমার মেয়ে আমাকে তোমার সাথে দেখে ফেলবে।
আমার মেয়ে অনেক সুন্দরী।

তুমি হয়তোবা তার প্রেমেপড়ে যাবা, এমনকি হয়তোবা আমার মেয়েও ্ আর তখন আমার মেয়ে তোমাকে বিয়ে করতে চাইবে।

এবং তাই আমি দুঃখিত।আমার এমন দরিদ্র জামাইয়ের দরকার নেই, যার কাছে সময় দেখার জন্য একটা ঘড়িও থাকে না ।

আমি না খেয়ে মরতাছি না।

বস ফাইজুল কে বললোঃ যখন থেকে আমি তোমাকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করছি,সেদিন থেকে তুমি প্রতিদিন সকালে আমার বাসার দরজার সামনে পায়খানা কর।তরেতো পুলিশে দেয়া দরকার।কাহিনি কি?
.
.
.
.
.
.
.
ফাইজুলঃ সার আপনি আমরে চাকরি থেকে বরখাস্ত করছেন তো কি হ্ইছে?আমি শুধু আপনাকে এটা প্রতিদিন মনে করিয়ে দিতে চাই যে আমি না খেয়ে মরতাছি না।

দাদার পিঠ চুলকে দেই নি, তাই!!!

আশি বছরের এক বৃদ্ধ রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে কাঁদছে৷
বৃদ্ধ একজন মানুষ এভাবে একা একা কাঁদছেন দেখে দয়ার বশবর্তী হয়ে এক পথিক কাছে গিয়ে জানতে চাইল, আংকেল কাঁদছেন কেন?
ক্রন্দনরত লোকটি উত্তর দিলো, বাবা মেরেছে।
পথিক অবাক হয়ে বলল, বাবা মেরেছে! মাশাল্লাহ, আপনার বাবা এখনও বেঁচে আছেন! যাহোক, মেরেছেন কেন? আপনি কী করেছিলেন?
নির্বিকার ভঙ্গিতে বৃদ্ধ বললেন, দাদার পিঠ চুলকে দেই নি, তাই!!!

একজন প্রগ্রামার এবং একজন খাদ্য ব্যবসায়ী

একজন প্রগ্রামার এবং একজন খাদ্য ব্যবসায়ী বিমানে ভ্রমন করছেন ।সময় তেমন একটা কাটছিলোনা,তাই প্রগ্রামার ব্যবসায়ীকে বললেন,''আসেন,সময়টা কাটাই,একটা মজার খেলা খেলি ''
ব্যবসায়ী খুব একটা পাত্তা দিলেন না, খুব টায়ার্ড বলে আগ্রহ বোধ করলেন না।
প্রগ্রামার হাল ছাড়ার পাত্র নন,তাই তিনি জোড়াজুড়ি করতে লাগলেন,একপর্যায়ে খেলাটা বুঝাতে শুরু করলেন ব্যবসায়িকে ,'' বুঝলেন !! আপনি আমাকে একটা প্রশ্ন করবেন,আমি উত্তর না দিতে পারলে আপনি ৫০ টাকা পাবেন.......আর আমি আপনাকে একটা প্রশ্ন করবো,আপনি উত্তর দিতে না পারলে আপনি আমাকে ৫০ টাকা দিবেন '' !! :D
খাদ্য ব্যবসায়ী তাও আগ্রহ পেলেন না। ঘুমানোর চেষ্টা করতে লাগলেন।
এবার মরিয়া হয়ে প্রোগ্রামার ব্যবসায়ীকে বললেন,''ঠিক আছে, আমি উত্তর না দিতে পারলে আপনাকে ৫০০ টাকা দেব,কিন্তু আপনি উত্তর না দিতে পারলে ৫০ টাকাই দিয়েন '' !!
ব্যবসায়ী এইবার আগ্রহবোধ করলেন , প্রোগ্রামার বললেন,''আমি প্রথম প্রশ্ন করবো !! ''
ব্যবসায়ী রাজি হলেন । প্রগ্রামার জিজ্ঞেস করলেন,'' পৃথিবী হতে চাঁদের দূরত্ব কত?? ''
ব্যবসায়ী পরলেন না । তিনি প্রগ্রামারকে ৫০ টাকা দিলেন। এইবার তার পালা। :P
তিনি প্রগ্রামারকে জিজ্ঞেস করলেন,''কোন বস্তুটি ৩ পায়ে পাহাড়ে ওঠে,কিন্তু ৪ পায়ে নামে?? ''
প্রগ্রামার তন্নতন্ন করে গুগল সার্চ দিলেন,কোন উত্তর না পেয়ে ব্যবসায়ীকে ৫০০ টাকা দিলেন ।
টাকা নিয়ে ব্যবসায়ী ঘুমের আয়োজন করছেন এইসময় প্রগ্রামার ব্যবসায়ীকে জিজ্ঞেস করলেন,''ভাই..... উত্তর টা কি হবে?? ''

ব্যবসায়ী পকেট থেকে ৫০ টাকা বের করে প্রগ্রামারের হাতে দিয়ে পাশ ফিরে ঘুমাতে গেলেন ।

তিন বন্ধুতে গল্প হচ্ছে।

প্রথম বন্ধু: আমার দাদা একজন বিখ্যাত সৈনিক ছিলেন। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় তিনি অস্ত্র হাতে ৫০ জন যোদ্ধাকে কুপোকাত করেছিলেন।
দ্বিতীয় বন্ধু: আমার দাদা ছিলেন আরও বিখ্যাত। খালি হাতেই তিনি ১০০ জন যোদ্ধাকে ধরাশায়ী করতে পারতেন।
তৃতীয় বন্ধু: আজ যদি আমার দাদা বেঁচে থাকতেন, তিনিও একজন বিখ্যাত লোক হতেন।
প্রথম বন্ধু: কীভাবে?
তৃতীয় বন্ধু: বেঁচে থাকলে তার বয়স হতো ১৫২, এটাই কি বিখ্যাত হওয়ার জন্য যথেষ্ট নয়?!

Friday, February 17, 2012

নির্দেশ পালন করছি ।

ডাক্তারের চেম্বারের সামনে দাঁড়িয়ে আছে এক তরুণ। কাছ দিয়েই যাচ্ছিল ঐ তরুণের এক বন্ধু। কথা হচ্ছে উভয়ের মধ্যে-
১ম জনঃ কি ব্যাপার, তুই এখানে দাঁড়িয়ে কি করছিস?
২য় জনঃ মেয়েদের দেখছি!
১ম জনঃ মানে?
২য় জনঃ ঐ দেখ, ডাক্তারের চেম্বারের দরজায় ঝুলানো আছে।
১ম জনঃ “মেয়েদের দেখার জন্যবিকাল ৪টা থেকে ৬টা।” তাতে কী হয়েছে?
২য় জনঃ তাই তো দাঁড়িয়ে নির্দেশ পালন করছি ।

Monday, February 13, 2012

“আম্মা বের হতে দেয় নি!!

দাদা আর দাদীর তাদের ৬০ বছর বিবাহবার্ষিকীতে ইচ্ছা হলো, তারা তাদের প্রথম প্রেমের স্মৃতি রোমন্থন করবেন।
তারা প্রথম প্রথমযেভাবে প্রেম করতেন সেভাবে ডেটিং এ যাওয়ার প্ল্যান! করলেন।
তো দাদা সেজেগুজেফুল নিয়ে পার্কেগিয়ে অপেক্ষা করছিলেন যেখানে তারা আগে দেখা করতেন।
সারাদিন অপেক্ষা করার পরও দাদী এল না।। দাদা রেগেমেগে বাড়িতে গিয়ে দেখলেন যে দাদী বসে আছে।
দাদা রেগে বললেনঃ“আসলে না কেন??”
দাদী লজ্জিত গলায় বললেনঃ
“আম্মা বের হতে দেয় নি!!

রাণী কখনও পাগল দেখে নি

রাণী কখনও পাগল দেখে নি। রাজার কাছে তাই একদিন তিনি পাগল দেখার ইচ্ছা পোষণ করলেন। রাজা তৎক্ষণাৎ সিপাহীদের একটা পাগল ধরে আনার নির্দেশ দিলেন। সিপাহীরা উদোম গায়ের-ছোট্ট গামছা পরা এক পাগল ধরে নিয়ে আসল।

খালি গায়ের, ছোট গামছা পরা পাগল দেখে লজ্জায় শাড়ির আঁচল দিয়ে রাণী মুখ ঢাকলেন। রানীর এই লজ্জা দেখে পাগলও লজ্জা পেল। তার...পর...
|
|
|
|
|
তারপর লজ্জা ঢাকতে পরণের গামছা খুলে রাণীর মত করে মুখ ঢেকে ফেলল।

Sunday, February 12, 2012

///////////// দেখেন বলদের সমাহার \\\\\\\\\

এক লোক কোদাল দিয়ে গর্ত খুঁড়ছে। পাশ দিয়েই যাচ্ছিল এই গ্রামের আরেক লোক।
সে জিজ্ঞেস করল, ‘কিরে, গর্ত খুঁড়ছিস কেন?’ ‘ছবি তুলব তো, তাই গর্ত খুঁড়ছি।’
‘ছবি তোলার জন্য গর্ত খুঁড়ছিস, মানে?’
‘হয়েছে কী, আমার হাফ ছবি তুলতে হবে। আর জানিস তো, হাফ ছবি বুক পর্যন্ত হয়। তাই গর্তে নেমে ছবি তুলব। যাতে শুধু বুক পর্যন্ত ওঠে।’
... এবার দ্বিতীয় জন বিষয়টা বুঝতে পেরে বলল, ‘তা কয় কপি ছবি তুলবি?’
প্রথম জন জানাল, ‘তিন কপি।’
দ্বিতীয় জন রেগে গিয়ে বলল, ‘আরে বোকার বোকা! তিন কপি ছবি তুললে একটা গর্ত খুঁড়ছিস কেন। আরও দুইটা খোঁড়।’

Saturday, February 11, 2012

এরপর জীন বসকে জিজ্ঞেস করলো তার ইচ্ছে কি

বস, সেক্রেটারি আর এক সাধারণ কর্মচারি একসাথে বসের রুমে বসে আছেন । আজকে বস অনেক খুশী । আজ অনেক বড় একটা বিপদ থেকে কোম্পানি রক্ষা পেয়েছে সেক্রেটারি আর এই কর্মচারীর উসিলায় । তাই আজ তিন জিন মিলে একটু গিলবেন । বস অনেক পুরনো তবে খাঁটি একটা বোতল কিনে এনেছিলেন কিছুদিন আগে, আজ সেটাই শেষ করবেন ।
কথা বার্তা শেষে বস বোতল খোলার পরে বোতল থেকে একটি জীন বের হল । জীন বলল আমাকে মুক্ত করার জন্য আমি তোমাদের তিনজনকে পুরস্কৃত করতে চাই, তোমাদের তিনটি ইচ্ছে আমি পূরণ করতে পারবো, যেহেতু তোমরা তিনজন তাই প্রতিজনের একটি করে ইচ্ছে পূরণ করবো। বল তোমাদের কার কি ইচ্ছে ?

একথা শুনে কর্মচারী আগেই বলে উঠলোঃ আমি একটি প্রমোদতরী চাই যেটাতে করে আমি সারাজীবন ঘুরে বেড়াতে পারবো কোন কাজ করা ছাড়া !
জীন তার ইচ্ছে পূরণ করলো এবং কর্মচারী সেখান থেকে উধাও হয়ে গেলো !
এর পর সেক্রেটারি বলল, সে সমুদ্রের তীরে একটি বিশাল দালান চায় যেখানে সে তার স্বপ্নের রাজকুমারীকে নিয়ে সারাজীবন শান্তিতে কাটিয়ে দিতে পারবে !
জীন তার ইচ্ছেও পূরণ করলো এবং সেক্রেটারিও সেখান থেকে উধাও হয়ে গেলো ।

এরপর জীন বসকে জিজ্ঞেস করলো তার ইচ্ছে কি ?
বস বলল যেন তার সেক্রেটারি এবং কর্মচারীকে এখনই এই অফিসে কাজে যোগদান করে !

আজকে আমি জেল থেকে ছাড়া পেতাম পুরাপুরি মুক্ত হয়ে যেতাম

মাঝরাতে হঠাৎ ঘুম ভেঙে গেল স্ত্রীর। চোখ পিটপিট করে তাকিয়ে দেখলেন, স্বামী বিছানায় নেই। বিছানা থেকে নেমে গায়ে গাউন চাপালেন তিনি। তারপর স্বামীকে খুঁজতে সিঁড়ি দিয়ে নিচে নেমে এলেন।

বেশি খুঁজতে হলো না। রান্নাঘরের টেবিলেই বসে থাকতে দেখা গেল স্বামীকে। হাতে গরম এক কাপ কফি নিয়ে দেয়ালের দিকে তাকিয়ে আছেন তিনি। দেখেই বোঝা যাচ্ছে, গভীর কোনো চিন্তায় মগ্ন। মাঝেমধ্যে অবশ্য হাতের রুমাল দিয়ে চোখ থেকে পানি মুছে ...নিচ্ছেন, তারপর কফি খাচ্ছেন।

‘কী হয়েছে তোমার?’ রান্নাঘরে ঢুকতে ঢুকতে চিন্তিতভাবে বললেন স্ত্রী। ‘এত রাতে রান্নাঘরে কেন?’ স্বামী তাঁর স্ত্রীর দিকে তাকালেন। তারপর গম্ভীর হয়ে বললেন, ‘হঠাৎ ২০ বছর আগের কথা মনে পড়ল।

খেয়াল আছে তোমার, যেদিন আমাদের প্রথম দেখা হয়েছিল। আর তার পর থেকেই তো আমরা ডেট করতে শুরু করেছিলাম। তোমার বয়স ছিল ষোলো। তোমার কি মনে পড়ে সেসব?’ স্ত্রী তাঁর স্বামীর চোখের পানি মুছে দিতে দিতে জবাব দিলেন, ‘হ্যাঁ, অবশ্যই মনে আছে।’
স্বামী একটু থেমে বললেন, ‘তোমার কি মনে আছে, পার্কে তোমার বাবা আমাদের হাতেনাতে
ধরে ফেলেছিলেন?’

‘হ্যাঁ, আমার মনে আছে।’ একটা চেয়ার নিয়ে স্বামীর কাছে বসতে বসতে বললেন স্ত্রী।
স্বামী আবার বললেন, ‘মনে আছে, তোমার বাবা তখন রেগে গিয়ে
আমার মুখে শটগান ধরে বলেছিলেন, ‘এক্ষুনি আমার মেয়েকে বিয়ে করো, নয়তো
তোমাকে ২০ বছর জেল খাটাব আমি।’
স্ত্রী নরম সুরে বললেন, ‘আমার সবই মনে আছে।’
স্বামী আবার তাঁর গাল থেকে চোখের পানি মুছতে মুছতে বললেন, ‘আজকে আমি জেল থেকে ছাড়া পেতাম পুরাপুরি মুক্ত হয়ে যেতাম
আর পারছি না গুরু,সেই নার্সারি থেকে শুরু!!!-ফেন পেজ

ভালোবাসা ও ডেস্টিনিঃ

তখন আমি কলেজের পাঠ চুকাবো মাত্র, আমাদের শেষ ক্লাস। সবার মন খারাপ। আমারও। একে একে বিদায় নিয়ে বেরিয়ে গেছে সবাই, বসে আছি আমি। হঠাৎই জুনিয়র একটা মেয়ে এসে ঢুকলো ক্লাসে। ওর বড়ো আপু স্ট্যান্ড করা ছাত্রী ছিলেন, সেই সুবাদে ওদের বাড়ি যাওয়া আশা ছিলো। ঝড়ের মতো খালি পায়ে এসে ঢুকেই আমাকে দেখে একটু ক্যামন যেনো হয়ে গেলো। টিচারের ডেস্কের কাছে গিয়ে ডেস্কের সাথে ভর দিয়ে আপন মনে নখ খুঁটতে খুঁটতে বললো,

- আর দেখা হবে না? আমিতো অবাক, কি বলে এই মেয়ে! ডালমে কুছ কালা হ্যায়! বললাম
- হবেনা ক্যানো?
- না, আমি জানি।
- কি জানো? আমি তো আছিই এখানে। কোচিং করতে যাবার দেরি আছে, আগে পরীক্ষা শেষ হোক! মুখ নিচু করে সপ্রভিত ভাবে আরক্তিম হয়ে আমারে শুধায়
- আপনার কি কিছুই বলার নেই? আমি তো হতভম্ব! আমি কি বলবো? কিসের কথা বলতেছে এই মেয়ে? মূহুর্তে তার কিছু আচরন আমার চোখের সামনে দিয়ে ফ্লাস ব্যাকের মতো ভেসে গেলো। বুঝলাম মাইয়া আমার প্রেমে পড়েছে! মনে মনে একটু খুশীই হলাম। কিন্তু প্রথম প্রেমের সাম্প্রতিক ছ্যাকার অভিজ্ঞতা আমাকে ঘরপোড়া গরুর মতোই সাবধান করে দিলো।
- কিইবা বলার আছে? বললাম আমি। একটু কাঁদো কাঁদো হয়ে মহিলা আমারে বললেন
- সত্যি কিছু বলার নেই? লে বাবা, কেঁদে দেবে নাকি? আমি আবার কান্নাকাটি সহ্য করতে পারিনা। তাছাড়া এখন তো ফাকাই আছি, কয়েকটাদিন একটু হেসে খেলে পরে বুঝিয়ে বলা যাবে। আর এখন তো ব্যাস্ত থাকবো, প্রেম করার সময় কই? তাই একটু রহস্য করেই বললাম
- কিছু বলার থাকলেই বা শুনছে কে? মেয়ের মুখ দেখি পূর্নিমার চাঁদের মত ঝলমল করে উঠলো! বললো
- বুঝেছি, আপনার আর বলা লাগবে না। আপনার মোবাইল নাম্বারটা লিখে দেন তো! (তখন নয়া নয়া মোবাইল কিনছি! চরম ভাব!) লিখে দেয়ার সাথে সাথে মেয়ে পালাইলো। যাওয়ার আগে আস্তে করে চিঠি লিখতে বলে গেলো। (তখনো চিঠি চলতো)

যাউগ গা, বাঁচা গেলো! এমন এক্টা ভাব নিয়ে কি হইলো না হইলো এই চিন্তা করতে করতে বাড়ি ফিরলাম। এরপর তো পরীক্ষা, কোচিং এ দৌড়া দৌড়ি, ভার্সিটিতে ভর্তি এই সব নিয়ে খুব ব্যাস্ত হয়ে পড়ায় তেমন যোগাযোগ হলোনা। সর্বসাকুল্যে তিন খান চিঠি আর বারকয়েক মোবাইলে আলাপ। মাঝে কলেজে গেলে দু-একবার দেখা সাক্ষাৎ। এরই মাঝে তিনিও কোচিং করার জন্য ঢাকায় পদার্পন করেছেন, হাতে এসেছে মোবাইল সেট। আজব! ঢাকায় এসে কোন খোঁজ খবর নেই যে! ভাব্লাম মোহ ছুটছে এতদিনে! কিসের কি? মাস তিনেক পরে হঠাৎ ফোন!

-ক্যামন আছো?
- এইতো ভালো, তোমার খবর কি?
- চলছে...... কোচিং, ব্যাবসা নিয়ে খুব বিজি। এইবার আমার তব্দা খাওয়ার পালা, কয় কি মেয়ে! ঢাকায় আসতে পারলোনা, ব্যাবসা! কাহিনী কি?
- কিসের ব্যাবসা? পড়াশুনা ঠিকমতো করছ তো?
- এই তো, সবাই মিলে একটা ব্যাবসা করছি আরকি। দেখা হলে বলবো। আমি তোমার কাছে একটা জিনিস চাইবো, তুমি দিবা?
- কি জিনিস?
- দেখা হলে বলবো।
- আগে শুনবো কি জিনিস, তারপর বলতে পারবো।
- আচ্ছা, তাহলে পরশু আসো শাহবাগ।
- ঠিক আছে।
- বাই, লাভ ইউ। (এই প্রথম বল্লো!) আমি থতমতো খেয়ে
- হ্যা, বাই। আচ্ছা রাখি...
ভাফ্রে! ঢাকার বাতাস দেখি ভালোই লেগেছে! ভাবছিলাম আর মনে মনে টেনশন, কি চাইবে? দামী কোন কিছু নাকি? নাকি, হে হে হে……মানে অন্যকিছু? দেখা যাক…

নির্ধারিত সময়ের ঘন্টাখানিক পরে পৌঁছুলাম যথারিতী। কিছু বললো না। সাথে করে ঘুরে নিয়ে বেড়ালো, ক্যাম্পাসে বসে আড্ডা দিলাম। এরই মাঝে দুই তিন বার ফোন এলো ওর মোবাইলে। চাপা স্বরে কাকে য্যানো বলে, “হ্যা, সাথেই আছে। আসবো অফিসে ঘন্টা খানিক পর” আমি শুনতে না চাইলেও শুনে ফেললাম। ভাব্লাম কোন বান্ধবীকে হ্য়তো বলছে! জিগাইলাম
- কি চাইবা বলছিলা, চাইলা না তো?
- আজ না, আরেকদিন চাইবো।
- আচ্ছা। মনে মনে ভাবি, বাঁচলাম! আজ পকেটে বেশী টাকা নাই।
আমার সাথে ঘুরলেও, ওকে ক্যামন জানি অস্থির মনে হচ্ছিলো। আগের মত আমিও ঠিক কম্ফোর্টেবল ফিল করছিলাম না। ও হঠাৎ বললো,
- আজ আর অফিসে যাবো না। বাসায় যাবো।
- তোমাকে পৌঁছে দিয়ে আসি?
- হুম, চলো।
বাসে উঠে দুজনেই চুপচাপ। একটু পর এ কথা সে কথা বলতে বলতে আমার হাত চেপে ধরলো। সেই প্রথম! আমি একটু ভেতরে ভেতরে ঘাবড়ে গেলেও বাইরে ভাব দেখালাম কিছুই হয়নি, খুব স্বাভাবিক ব্যাপার! ও বললো
- আমি জানি, তোমার অনেকদিনের ইচ্ছা আমার হাত ধরার তাই না?
- হুম।
- আমাকে একটা কথা দিবা?
- কি?
- আমার স্বপ্ন আমি নিজেই ব্যাবসা করবো, তুমি আমার পাশে থাকবা তো? হে হে হে, আমিতো তখন চাঙ্গে! গু খাইতে বললে তাতেও রাজী! গম্ভির হয়ে বললাম
- আমি থাকবোনা তো কে থাকবে?
ও নিশ্চিন্ত হয়ে আমার হাতটা ছেড়ে দিয়ে বাইরে তাকিয়ে থাকলো। আমি দু একবার আবারো হাতটা ধরার ঈঙ্গিত করলাম নির্লজ্জের মতো। সে দেখেও না দেখার ভান করে থাকলো।

তার সপ্তাখানিক পরের কথা। আবার দেখা হলো দুজনার। নিউমার্কেটে নিয়ে গিয়ে পাক্কা নয়শত টাকা দিয়ে একটা ভ্যানিটি ব্যাগ কিনে দিলাম। চাকরী করি তখন একটা, মাসে মোটা মাইনে পাই পার্ট-টাইম করার পরও। ভদ্রমহিলা আমার সাথে ভালোই ঘোরাফেরা করলেন, খাই-দাই চললো। রেস্টুরেন্টের আধাঁর চিপায় বসে আবারো আমার হাত ধরলেন তিনি, বললেন

- আমার সাথে আমার অফিসে যাবা একটু? আমার বস তোমাকে দেখতে চেয়েছেন। লে হালুয়া, আবার অফিস/বস এইগুলা ক্যান? মনে মনে ভাবি।
- হ্যা, যাবোনা ক্যানো। কিন্তু ক্যানো বলতো?
- উনি চান আমি আর তুমি এক্ সাথে বিজনেস করি, তুমি আমাকে হেল্প করবে না বলো? বলেই হাতে একটা জোরে চাপ! আমি কি আর না বলতে পারি? ফর্সা, দীর্ঘাঙ্গী সুন্দরীর হাতের চাপে তখন আমি দুই চোখে বাসরঘর দেখতাছি!
- অবশ্যই করবো। কিন্তু কি বিজনেস?
- অফিসে চলো সব জানতে পারবা।
- কোথায় অফিস?
- পল্টনে।
- আচ্ছা, চলো।
তিনি রিক্সায় করে আমার গা ঘেঁসে বসে মোবাইলে বসের সাথে কথা বলতে বলতে যাচ্ছেন
- হ্যা, এইতো আমরা আসতেছি…

পল্টনে এক বিল্ডিং এর দোতালায় নিয়ে গেলো আমার প্রেয়সী, দেখি দরজায় লেখা “ডেস্টিনি- ২০০০ লিঃ” তখনি আমার বোঝা কমপ্লিট! বড়ই অনিচ্ছা সত্বেও গেলাম। আমাকে বিনেস প্লান বোঝানো হলো। সুন্দরীর টানে কয়দিন কয়দিন ট্রেনিং ও করলাম। তখনো জয়েন করিনি। আমাকে জয়েন করার জন্য সুন্দরী ও তার বস বহু চাপ প্য়োতখগ করতে লাগলো। তাও জয়েন করিনি টাকার সমস্যার কথা বলে। সুন্দরীরে বোঝাই আমি আছি তো! পালিয়ে তো আর যাচ্ছি না! কিন্তু তার দেখি আর আমার প্রতি কোন খেয়াল নেই! কোথায় সেও মধুর মধুর বাক্য? কোথায় তার প্রেম? একদিন ট্রেনিং শেষে সেই বস আমাকে জিজ্ঞাসা করেন কোন মেয়ে আমার প্রতি দূর্বল কিনা, তাকে আমি সেখানে ভুলিয়ে ভালিয়ে নিয়ে যেতে পারবো কিনা! তখনি ব্যাপারটা জলবৎ তরলং হয়ে গেলো। আমি সুন্দরীর সাথে জোর করে ডাইরেক্ট কনভার্সেশনে গেলাম
- ডু ইউ লাভ মি অর নট?
- দেখুন আমি আপনাকে অত্যান্ত শ্রদ্ধা করি!
- আই আস্কড, ডু ইউ লাভ মি অর নট? তিনি মিন মিন করে আবার বললেন
- আমি আপনাকে শ্রদ্ধা করি।
- দ্যাট মিনস ইউ ডোন্ট লাভ মি!
তিনি নিরুত্তর! সেই যে বের হলাম সেই বিল্ডিং থেকে, আর ফিরে যাইনি। আর তিনি? নাম্বারটা মুছে ফেলেছি, ক্যামন আছেন বলতে পারি না…eikhan theke

সীমের নম্বর বের করতে পারবেন এক নিমিষে।

বিভিন্ন মোবাইল কোম্পানী কলচার্জের উপর একটু ছাড় প্রদান করে দিনের বিভিন্ন সময়ে, এক অপারেটরের ছাড়ের সাথে অন্য অপারেটরের ছাড়ের সময় মেলেনা তাই বাধ্য হয়ে আমাদের প্রায় সব কোম্পানীর মোবাইল সীম ব্যবহার করতে হয়। এবং নতুন সীম ক্রয়ে বিশেষ সুবিধা যেমন টক টাইম, এস এম এস, ইন্টারনেট ইত্যাদি ফ্রি পেতে আমাদের অনেক সময় অনিচ্ছা সত্তেও নতুন সীম কিনতে হয়। এমনি ভাবে আমাদের আনেকের কাছে 30 টা পর্যন্ত সীম জমা হয়। কিন্তু সমস্যা হল এক জায়গায়, কোন সীমের নাম্বার যে কত তা মনে রাখা সম্ভব হয় না তাই আজ আমি আপনাদের সাথে এমন এক টিপস শেয়ার করব যা দিয়ে আপনি যে কোন সময় যে কোন অপারেটরের (gp, robi, blnk, airtel) সীমের নম্বর বের করতে পারবেন এক নিমিষে। যে ভাবে করবেন-
১। GP—*111*8*2# (prepaid)
২। GP—*111*8*3# (postpaid)
৩। ROBI—*140*2*4#
৪। BANGLALINK—*666# or,*666*8*2#
৫। AIRTEL—*121*6*3#
মনে রাখবেন সকল অপারেটরের ক্ষেত্রে সার্ভিস চার্জ একদম ফ্রি। তাহলে যারাজানেন না তারা এখুনি ট্রাই করুন।

আরো দুটো লাড্ডুই খেয়ে নিতাম।'

এক ব্যক্তি এক দাওয়াতে গেল। সেখানে গিয়ে ৬০ টা লাড্ডু খেল।
বাসায় ফিরে আসার পর তার স্ত্রী তার এই খাওয়ার কথা শুনে প্রশ্ন করল, ' এতগুলো লাড্ডু যে খেলে, বলি একটা হজমি বড়ি খেয়ে নিতে পারলে না?'
প্রশ্নের জবাবে লোকটা উত্তর দিল,
*
*
*
*
*
*
*
'আরে বউ, যদি পেটে হজমি বড়ি খাওয়ার জায়গা থাকত তাহলে তো আরো দুটো লাড্ডুই খেয়ে নিতাম।'

Friday, February 10, 2012

এই নিয়ে ৬ বার বললাম আলু আর পটল রান্না করি।

এক ব্যক্তি ইন্টারনেটে তার ডাক্তারের সাথে চ্যাট করছে।

ব্যক্তিঃডাক্তার সাহেব, খুব ঝামেলায় পড়েছি।

ডাক্তারঃকি সমস্যা?

ব্যক্তিঃআমার বউয়ের কানে সমস্যা হয়েছে। কথা শুনতে পাচ্ছেনা !

ডাক্তারঃআরে এটা কোনো সমস্যা না। ওষুধের নাম বলে দিচ্ছি। এটা খেলে ঠিক হয়ে যাবে। তবে আগে বুঝতে হবে কতটুকু সমস্যা হয়েছে। আচ্ছা পরীক্ষা করা যাক।

ব্যক্তিঃকিভাবে?

ডাক্তারঃএক কাজ করুন।১০ মিটার দূর থেকে তাকে জিজ্ঞেস করুন সে কি করে।যদি উত্তর না পান তবে ৮ মিটার দূর থেকে তাকে জিজ্ঞেস করুন সে কি করে।এভাবে উত্তর না পেলে যথাক্রমে ৬, ৪ ও ২ মিটার দূর থেকে তাকে জিজ্ঞেস করুন সে কি করে।এবারও না পেলে একেবারে কানের কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করুন এবং কখন উত্তর পান তা আমাকে জানান।

এরপর ঐ ব্যক্তি তার বউয়ের ১০ মিটার দূরে থেকে জিজ্ঞেস করল, "কি কর?"- কোনো উত্তর নাই।
৮ মিটার দূরে থেকে জিজ্ঞেস করল, "কি কর?"- কোনো উত্তর নাই।
৬ মিটার দূরে থেকে জিজ্ঞেস করল, "কি কর?"- কোনো উত্তর নাই।
৪ মিটার দূরে থেকে জিজ্ঞেস করল, "কি কর?"- কোনো উত্তর নাই।
২ মিটার দূরে থেকে জিজ্ঞেস করল, "কি কর?" - কোনো উত্তর নাই।
এইবার একেবারে কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করল, "কি কর?"
এইবার বউয়ের রাগান্বিত গলা শুনতে পেল,"এই নিয়ে ৬ বার বললাম আলু আর পটল রান্না করি।

(জনৈক মাতালের ডায়ালগ!)

লোকে বলে দুধ খেলে নাকি শক্তি বাড়ে! ! !
,
,
,
,
,
,
পাঁচ গ্লাস দুধ খেয়ে এই দেয়ালটা আধাঘণ্টা ধইরা ধাক্কাইলাম , এক ইঞ্চিও নড়ে নাই! সব ভূয়া ! ভু. . . . .








এখন পাঁচ গ্লাস মদ খেয়ে আসলাম! দেখো আমারে দেইখা নিজেই কেমন ভয়ে কাঁপতাছে দেয়ালটা ! আয়**** ! আইজ তোর একদিন কি আমার এক দিন ! ইয়া . . . . .
,

আমার প্রায় লাখখানেক টাকা আটকে আছে এই পাড়ায়।

ভিখারি: বাবু, একটা টাকা দিন।
ভদ্রলোক: কাল এসো।
ভিখারি: এই কালকের চক্করে, আমার প্রায় লাখখানেক টাকা আটকে আছে এই পাড়ায়।

এই শালা কালকেও গাজা খাইয়া আমারে জঙ্গলে ৩ ঘণ্টা ঘুরাইছিল

জঙ্গলে এক চিতা বিড়ি খাচ্ছিল তখন এক ইঁদুর আসলো আর বলেঃ “ভাই নেশা ছাইড়া দেও, আমার সাথে আস দেখ জঙ্গল কত সুন্দর”

চিতা ইদুরের সাথে যাইতে লাগলো সামনে হাতি ড্রাগ নিচ্ছিল ইঁদুর হাতিকেও এক ই কথা বলল এর পর হাতিও ওদের সাথে চলতে শুরু করলো।

কিছুদুর পর তারা দেখল বাঘ হুইস্কি খাচ্ছে ইঁদুর যখন তাকেও এক ই কথা বলল সাথে সাথে বাঘ হুইস্কির গ্লাস রেখে ইদুরকে দিল কইসা একটা থাপড়!!

হাতিঃ বেচারাকে কেন মারতাছ??

বাঘঃ এই শালা কালকেও গাজা খাইয়া আমারে জঙ্গলে ৩ ঘণ্টা ঘুরাইছিল…!!!!!!!!!!!!!

Thursday, February 9, 2012

ওটাই আমার চিরুনির শেষ কাঁটা ছিল যে !

এক খুব কৃপণ লোক গেছে চিরুনি কিনতে।
কৃপণ: ভাই সাহেব, আমার একটা নতুন চিরুনি দরকার। পুরোনোটার একটা কাঁটা ভেঙে গেছে কিনা...।
দোকানদার: একটা কাঁটা ভেঙে গেছে বলে আবার নতুন চিরুনি কিনবেন কেন? ওতেই তো চুল আঁচড়ে নেওয়া যায়।
.
.
.
.
.
.
.
কৃপন: না রে, ভাই, ওটাই আমার চিরুনির শেষ কাঁটা ছিল যে !

Wednesday, February 8, 2012

ঘুম ভেঙে কুকুরটা আমাকে ধাওয়া করা শুরু করে .

মা : বাজার থেকে ফিরতে এতো দেড়ি হলো কেন?
ছেলে : একটা কুকুর উল্টো দিকে ধাওয়া করেছিলো
মা : বাজারের ব্যাগটা কই?
ছেলে : ভয়ে ব্যাগটা কুকুরের দিকে ছুড়ে মারলাম , তারপরও কুকুরটা ধাওয়া করছিলো...
মা : রাস্তার পাশ থেকে পাথর ছুড়ে মারলে না কেন?
ছেলে : পাথর মারছি তো...
মা : কখন? পাথর মারার পর কি হলো?
ছেলে : আমি যখন পাথর ছুড়ে মারলাম তখন কুকুরটা ঘুমাচ্ছিলো । এরপর ঘুম ভেঙে কুকুরটা আমাকে ধাওয়া করা শুরু করে .

~~~ সোফির জগৎ ~~~

দু হাজার বছর আগের এক গ্রীক দার্শনিক বিশ্বাস করতেন দর্শনের জন্ম মানুষের বিস্মিত হওয়ার ক্ষমতার মধ্যে । বেঁচে থাকাটা এতো আশ্চর্য বলে বোধ হয়েছিল মানুষের কাছে যে আপনা থেকেই দার্শনিক প্রশ্নগুলো জেগে উঠেছিল তাদের মনে ।

ব্যাপারটা অনেকটা একটা জাদুর খেলার মত, আমরা আমরা ঠিক বুঝতে পারি না কাজটা কীভাবে করা হল । কাজেই আমরা জিজ্ঞেস করিঃ জাদুকর কী করে কয়েকটা সাদা সিল্কের স্কার্ফকে একটি জ্যান্ত খরগোশে রূপান্তরিত করতে পারেন ?

একজন জাদুকর যখন হঠাৎ করে একটা খরগোশ বের করে আনেন একটা টুপির ভিতর থেকে - যে টুপিটা কিনা একটু আগেই খালি হিসেবে দেখান হয়েছিল - তখন সবাই অবাক হয়ে যায়, অনেক মানুষী ঠিক সে-রকম অবিশ্বাস নিয়ে পৃথিবীর বুকে জীবনযাপন করে ।

খরগোশের বেলায় আমরা জানি যে জাদুকর আমাদের ধোঁকা দিয়েছেন । আমরা কেবল জানতে চাইব কাজটা কীভাবে করা হল। কিন্তু পৃথিবীর বেলায় ব্যাপারটা একটু ভিন্ন। আমরা জানি পৃথিবীটা মোটেই হাত সাফাই আর ধোঁকার বিষয় নয়, তার কারণ আমরা এই পৃথিবীরই বাসিন্দা, আমরা এরই অংশ ! আসলে আমরা হচ্ছি টুপির ভেতর থেকে টেনে বের করা সেই সাদা খরগোশ। সাদা খরগোশ আর আমাদের মধ্যে একমাত্র পার্থক্য হচ্ছে খরগোশটা উপলব্ধি করে না যে সে একটা জাদুর খেলায় অংশ নিচ্ছে । আর আমরা করি । আমরা অনুভব করি রহস্যময় একটা কিছুর আমরা অংশ এবং আমরা জানতে চাইব এগুলোর সব কীভাবে কাজ করে ।

পুনশ্চঃ সাদা খরগোশটার ক্ষেত্রে সেটাকে গোটা মহাবিশ্বের সঙ্গে তুলনা করাই সঙ্গত হবে , আমরা যারা বাস করি তারা হচ্ছি খরগোশের গায়ের রোমের গভীরে বাস করা আণুবীক্ষণিক পোকামাকড়। কিন্তু দার্শনিকরা সব সময় চেষ্টা করে যাচ্ছেন সেই মিহি রোম বেঁয়ে উপরে উঠে সরাসরি জাদুকরের চোখে চোখ রাখতে !

~~~ সোফির জগৎ ~~~
~ ইয়স্তেন গার্ডার ~
~ অনুবাদকঃ - জি এইচ হাবীব ~

Wednesday, February 1, 2012

সিগ্রেট খায়া মারা যান, ভাতের উপর চাপ কমান।

: এই তুমি আমাকে ভালবাসো না?
: Of course বাসি। কেন জানু বিশ্বাস হচ্ছে না?
: তাহলে তুমি সিগারেট খাওয়া ছাড়ো!
: কেন সোনা, এটাতে আবার কি সমস্যা?
: আমি ছাড়তে বলছি ছাড়ো!
: প্লীজ আমার সোনা পাখি! এটাই তুমিআপত্তি করোনা। অনেকদিনের অভ্যাস তো।
: আচ্ছা তাহলে তুমি আমাকে ছেড়ে দাও!
: এ কী বলছ জান! তাহলে তো আমি মরেই যাব।
: তাহলে সিগারেট ছাড়তে বলছি ছেড়ে দাও।
[ নাহ এ মেয়ে তো মহা সমস্যাই ফেলে দিলো]
: আচ্ছা ঠিক আছে সোনা চেষ্টা করব।
: চেষ্টা করলে হবে না। যদি সিগারেট না ছাড় তাহলে আর আমার সাথে কথা বলবেনা।!
/ মহা ঝামেলা! এতদিনের অভ্যাস এত সহজেই ছেড়ে দেওয়া যায়? কিন্তু কি করব, হাজার হলেও গার্লফ্রেন্ড। তার কথা তো আর ফেলে দিতে পারিনা। ছাড়তে কষ্টই হচ্ছিল। কিন্তু কি করব? না ছেড়ে তো আর উপাইও নেই! যাহদিলাম ছেড়ে!!
তার জন্য তো আর সিগারেট ছেড়ে দিতেপারিনা!!!!

কমলাকান্তের কনিষ্ঠ কন্যা কুহেলিকা কহিল, কাকা কাক কা কা করে কেন? কাকা কহিলো, কা কা করাই কাকের কাজ। কাজেই কাক কা কা করে। কুহেলিকা কখনো কয়নি কাকা কলিকাতার কালীঘাটের কৃষ্ণচন্দ্রের কাপড়ের কলে কাজ করে।

আর , আপনি কি জানেন, ক তে কি?
ক তে হয় পেপে


মানে কাঁচা পেপে

নিশ্চিত আয় বলতে আমি ওটাই মিন করছি।

: আমার মেয়েকে যে বিয়ে করতে চাও ওকে খাওয়াবে-পরাবে কী? তোমার মাসিক আয়টা কত শুনি।
: নিশ্চিত আয় মাসে হাজার খানেক, আর এদিক ওদিক করে….
: হাজার খানেক। জান আমার মেয়ে আমার কাছ থেকে মাসে হাত খরচই পায় এক হাজার টাকা।
: নিশ্চিত আয় বলতে আমি ওটাই মিন করছি।

দেখুন, আমি কত সমস্যায় আছি !

এক বৃদ্ধ লোক পুলিশ কে ফোন করে বলল পাশের বাসার মহিলা জানালার পাশে সবসময় আপত্তি জনক ভাবে থাকে বলে তার সমস্যা হইতেছে...
.
.
.
.
.

পুলিশ তার অভিযোগ শুনে তার বাসায় আসল।
এসে দেখে তার বাসা থেকে মহিলার বাসার কোন জানালাই দেখা যাই না।

পুলিশঃ কি ব্যাপার এখান থেকে মহিলার কোন জানালাই তো দেখা যায় না।
বৃদ্ধ লোকঃ এমন করে দেখা যাবে না বাবা,প্রথমে বারান্দা থেকে সানসাইডে নামতে হবে, তার পর খানিক ডানে আগাতে হবে,তার পর ঊচু হয়ে জানলা দিয়ে দেখুন,
আমি কত সমস্যায় আছি ।।