Source: Islam and Dajjal
ইন্টারভিউ বোর্ডে সর্দারজিকে প্রশ্ন করলেন এক প্রশ্নকর্তা,
‘কল্পনা করো তো, তুমি একটা ২০ তলা বাড়ির ১৫ তলায় আছ।
এমন সময় ভীষণ আগুন লেগে গেল। সবাই ছোটাছুটি শুরু করল। তুমি কী করবে?’
সর্দারজি: আমি কল্পনা করা বন্ধ করব!
Wednesday, November 30, 2011
আপনার সম্পর্কে ১০টি চরম সত্য
ঘটনা যা আমি জানিঃ
১) আপনি এখন এটি পড়া শুরু করেছেন।
২) আপনি মোটামুটি ভাবে ধরে ফেলেছেন
যে এটা একটা ভুয়া জিনিষ।
৪) তবে একটা জিনিষ ধরতে পারেননি এবং সেটা হল
তিন নম্বরটি বাদ পড়েছে।
৫) আপনি এইমাত্র তা পরীক্ষা করলেন এবং দেখলেন
যে ঘটনাটি সত্য।
৬) আপনি হাসছেন।
৭) তারপরও একটি ফালতু লেখা জেনেও আপনি এই
লেখাটি পড়া চালিয়ে যাচ্ছেন।
৯) কিন্তু, আপনি আবারো খেয়াল করেননি; আমি আট
নম্বর বাদ দিয়েছি।
১০) আপনি এটা চেক করলেন এবং চিন্তা করছেন
আবারো কিভাবে ভুলটা করলেন!!!
১১) জিনিষটা আপনাকে একটু হলেও আনন্দ দিয়েছে।
১২) আপনি হয়তো খেয়াল
করেননি যে আসলে এখানে ১০টি চরম সত্য
বলা হয়েছে, ১২টি নয়।
♥♡☆♥ இ সামান্য পরিমাণ মজা পেলেও লাইক দিবেন
Earn upto Rs. 9,000 pm checking Emails. Join now!
১) আপনি এখন এটি পড়া শুরু করেছেন।
২) আপনি মোটামুটি ভাবে ধরে ফেলেছেন
যে এটা একটা ভুয়া জিনিষ।
৪) তবে একটা জিনিষ ধরতে পারেননি এবং সেটা হল
তিন নম্বরটি বাদ পড়েছে।
৫) আপনি এইমাত্র তা পরীক্ষা করলেন এবং দেখলেন
যে ঘটনাটি সত্য।
৬) আপনি হাসছেন।
৭) তারপরও একটি ফালতু লেখা জেনেও আপনি এই
লেখাটি পড়া চালিয়ে যাচ্ছেন।
৯) কিন্তু, আপনি আবারো খেয়াল করেননি; আমি আট
নম্বর বাদ দিয়েছি।
১০) আপনি এটা চেক করলেন এবং চিন্তা করছেন
আবারো কিভাবে ভুলটা করলেন!!!
১১) জিনিষটা আপনাকে একটু হলেও আনন্দ দিয়েছে।
১২) আপনি হয়তো খেয়াল
করেননি যে আসলে এখানে ১০টি চরম সত্য
বলা হয়েছে, ১২টি নয়।
♥♡☆♥ இ সামান্য পরিমাণ মজা পেলেও লাইক দিবেন
Earn upto Rs. 9,000 pm checking Emails. Join now!
IF U R BAD I M Ur DAD
একটা বাচাল বাচ্চা বাসে উঠে ড্রাইভারের পাশে বসলো। বসেই এত্তো কথা বলা শুরু করলো যে ড্রাইভার বিরক্ত হয়ে গেল। বাচ্চার কথা গুলো এরকমের ‘
আমার আব্বা যদি মোরগ হতো আর আমার আম্মা যদি মুরগী হতো আমি একটা বাচ্চা ………….. মুরগী হতাম‘
একটু পর ছেলেটি আবার বলতেছে
‘আমার আব্বা যদি একটা ছেলে হাতি হতো আর আমার আম্মা যদি মেয়ে হাতি হতো আমি একটা বাচ্চা হাতি হতাম‘
আবার একটু পর
‘আমার আব্বা যদি একটা ষাঁড় হতো আরআমার আম্মা যদি গরু হতো আমি একটা বাচ্চা গরু হতাম‘
এভাবে বলতে বলতে ড্রাইভারকে সহ্যের চূড়ান্ত সীমায় নিয়ে গেল।
ড্রাইভার শেষে থাকতে না পেরে ছেলেটিকে বললো
‘তোমার আব্বা যদি একটা মাতাল হতো আর তোমার আম্মা যদি পতিতা হতো তাহলে তুমি কি হতে?’
ছেলেটি কিছুক্ষন চিন্তা করে বললো
‘তাহলে আমি হতাম বাস ড্রাইভার‘।
Earn upto Rs. 9,000 pm checking Emails. Join now!
আমার আব্বা যদি মোরগ হতো আর আমার আম্মা যদি মুরগী হতো আমি একটা বাচ্চা ………….. মুরগী হতাম‘
একটু পর ছেলেটি আবার বলতেছে
‘আমার আব্বা যদি একটা ছেলে হাতি হতো আর আমার আম্মা যদি মেয়ে হাতি হতো আমি একটা বাচ্চা হাতি হতাম‘
আবার একটু পর
‘আমার আব্বা যদি একটা ষাঁড় হতো আরআমার আম্মা যদি গরু হতো আমি একটা বাচ্চা গরু হতাম‘
এভাবে বলতে বলতে ড্রাইভারকে সহ্যের চূড়ান্ত সীমায় নিয়ে গেল।
ড্রাইভার শেষে থাকতে না পেরে ছেলেটিকে বললো
‘তোমার আব্বা যদি একটা মাতাল হতো আর তোমার আম্মা যদি পতিতা হতো তাহলে তুমি কি হতে?’
ছেলেটি কিছুক্ষন চিন্তা করে বললো
‘তাহলে আমি হতাম বাস ড্রাইভার‘।
Earn upto Rs. 9,000 pm checking Emails. Join now!
Source: Islam and Dajjal
এক লোক একটা অভিজাত রেষ্টুরেন্টে ঢুকে দেখল তিনটা দরজা
১ম দরজায় লিখা: চাইনিজ খাবার
২য় দরজায় লিখা: বাঙালী খাবার
৩য় দরজায় লিখা: ইংরেজ খাবার
লোকটি তার পছন্দ অনুযায়ী চাইনিজ খাবারের দরজায় ঢুকলে সেখানে আরো দুটি দরজা দেখতে পেলেন
১ম দরজায় লিখা: বাড়ি নিয়া খাইবেন
২য় দরজায় লিখা: হোটেলে খাইবেন
লোকটি হোটেলে খেতে চেয়েছিল তাই হোটেলে খাইবেন লিখা দরজায় ঢুকলে সেখানে আরো দুটি দরজা দেখতে পেলেন
১ম দরজায় লেখা: এসি
২য় দরজায় লেখা: নন এসি
লোকটি এসি রুমে খেতে চেয়েছিল তাই সে এসি লিখা দরজাটায় ঢুকলে সেখানে আরো দুটি দরজা দেখতে পেলেন
১ম দরজায় লিখা: ক্যাশ খাইবেন
২য় দরজায় লিখা: বাকি খাইবেন
লোকটি ভাবল বাকি খেলেই ভাল হয় তাই সে বাকি খাবেন দরজা টা খুলে বেরোতেই সে নিজকে রাস্তার মধ্যে পেল।
(হাসি না পাইলে আমাকে ৫টাকা ফ্লেক্সি দিবেন
Earn upto Rs. 9,000 pm checking Emails. Join now!
এক লোক একটা অভিজাত রেষ্টুরেন্টে ঢুকে দেখল তিনটা দরজা
১ম দরজায় লিখা: চাইনিজ খাবার
২য় দরজায় লিখা: বাঙালী খাবার
৩য় দরজায় লিখা: ইংরেজ খাবার
লোকটি তার পছন্দ অনুযায়ী চাইনিজ খাবারের দরজায় ঢুকলে সেখানে আরো দুটি দরজা দেখতে পেলেন
১ম দরজায় লিখা: বাড়ি নিয়া খাইবেন
২য় দরজায় লিখা: হোটেলে খাইবেন
লোকটি হোটেলে খেতে চেয়েছিল তাই হোটেলে খাইবেন লিখা দরজায় ঢুকলে সেখানে আরো দুটি দরজা দেখতে পেলেন
১ম দরজায় লেখা: এসি
২য় দরজায় লেখা: নন এসি
লোকটি এসি রুমে খেতে চেয়েছিল তাই সে এসি লিখা দরজাটায় ঢুকলে সেখানে আরো দুটি দরজা দেখতে পেলেন
১ম দরজায় লিখা: ক্যাশ খাইবেন
২য় দরজায় লিখা: বাকি খাইবেন
লোকটি ভাবল বাকি খেলেই ভাল হয় তাই সে বাকি খাবেন দরজা টা খুলে বেরোতেই সে নিজকে রাস্তার মধ্যে পেল।
(হাসি না পাইলে আমাকে ৫টাকা ফ্লেক্সি দিবেন
Earn upto Rs. 9,000 pm checking Emails. Join now!
পুরা উরা ধুরা জোকস
মা তার ছেলেকে ঘুম থেকে উঠানোর চেষ্টা করছেন, "এই খোকা, উঠ। তাড়াতাড়ি উঠে পড়। তোর স্কুলের টাইম হয়ে যাচ্ছে তো!"
একটা বিশাল হাই তুলে ছেলে জড়ানো গলায় বলল, "বিরক্ত করো না, মা। আজ স্কুলে যাবো না।"
মা বললেন, "এভাবে অকারণে প্রতিদিন স্কুলে যাবো না বললে তো হবে না। কেন স্কুলে যাবি না, তার অন্তত দুইটা কারণ দেখা।"
ছেলে : "ঠিক আছে। কারণ দেখাচ্ছি। প্রথম কারণ, কোন ছাত্রছাত্রী আমাকে পছন্দ করে না। আর দ্বিতীয় কারণ, কোন শিক্ষক-শিক্ষিকাও আমাকে পছন্দ করে না।"
মা : "এটা কোন জোরালো কারণ হল না। এইসব বলে স্কুল ফাঁকি দিতে পারবি না।"
ছেলে : "আচ্ছা! তাহলে তুমি আমাকে দুইটা কারণ দেখাও আমার কেন স্কুলে যাওয়া উচিত?"
মা : ঠিক আছে, বলছি।
প্রথম কারণ, তুই এখন আর কচি খোকা না। তোর বয়স পঞ্চাশ বছর।
আর দ্বিতীয় কারণ, তুই হচ্ছিস স্কুলের হেডমাস্টার। তুই না গেলে স্কুল চলবে কি করে?
ভালো লেগে থাকলে লাইক must
একটা বিশাল হাই তুলে ছেলে জড়ানো গলায় বলল, "বিরক্ত করো না, মা। আজ স্কুলে যাবো না।"
মা বললেন, "এভাবে অকারণে প্রতিদিন স্কুলে যাবো না বললে তো হবে না। কেন স্কুলে যাবি না, তার অন্তত দুইটা কারণ দেখা।"
ছেলে : "ঠিক আছে। কারণ দেখাচ্ছি। প্রথম কারণ, কোন ছাত্রছাত্রী আমাকে পছন্দ করে না। আর দ্বিতীয় কারণ, কোন শিক্ষক-শিক্ষিকাও আমাকে পছন্দ করে না।"
মা : "এটা কোন জোরালো কারণ হল না। এইসব বলে স্কুল ফাঁকি দিতে পারবি না।"
ছেলে : "আচ্ছা! তাহলে তুমি আমাকে দুইটা কারণ দেখাও আমার কেন স্কুলে যাওয়া উচিত?"
মা : ঠিক আছে, বলছি।
প্রথম কারণ, তুই এখন আর কচি খোকা না। তোর বয়স পঞ্চাশ বছর।
আর দ্বিতীয় কারণ, তুই হচ্ছিস স্কুলের হেডমাস্টার। তুই না গেলে স্কুল চলবে কি করে?
ভালো লেগে থাকলে লাইক must
Wednesday, November 23, 2011
টিনেজার জোকস,১৬+
নচ্ছার এক কাকাতুয়াকে নিয়ে ভারি বিপাকে পড়েছেন কাকাতুয়ার মালিক।
একে তো কাকাতুয়াটা বাচাল, তার ওপর কাকাতুয়ার মুখে দিনরাত গালির ফুলকি ছোটে।
ধরতে গেলেই ঠোকরাতে আসে। নানা রকম শাস্তি দেওয়া হলো তাকে।
বাথরুমে বন্দী করে রাখা হলো, খাওয়া বন্ধ করে দেওয়া হলো—তবু সে ভদ্র হয় না।
রেগেমেগে কাকাতুয়াটাকে ফ্রিজে ভরে রাখলেন মালিক।
কিছুক্ষণ পর ফ্রিজ খুলতেই হাতজোড় (পড়ুন পাখাজোড়) করল কাকাতুয়া। ‘ক্ষমা চাইছি মালিক, আর দুষ্টুমি করব না’। সন্তুষ্ট হলেন মালিক।
ফ্রিজ থেকে তাকে বের করতেই বিগলিত হাসি হেসে প্রশ্ন করল কাকাতুয়া, ‘যা হোক, ফ্রিজের ভেতরে রাখা মুরগিটা কী অপরাধ করেছিল, জানতে পারি ?
একে তো কাকাতুয়াটা বাচাল, তার ওপর কাকাতুয়ার মুখে দিনরাত গালির ফুলকি ছোটে।
ধরতে গেলেই ঠোকরাতে আসে। নানা রকম শাস্তি দেওয়া হলো তাকে।
বাথরুমে বন্দী করে রাখা হলো, খাওয়া বন্ধ করে দেওয়া হলো—তবু সে ভদ্র হয় না।
রেগেমেগে কাকাতুয়াটাকে ফ্রিজে ভরে রাখলেন মালিক।
কিছুক্ষণ পর ফ্রিজ খুলতেই হাতজোড় (পড়ুন পাখাজোড়) করল কাকাতুয়া। ‘ক্ষমা চাইছি মালিক, আর দুষ্টুমি করব না’। সন্তুষ্ট হলেন মালিক।
ফ্রিজ থেকে তাকে বের করতেই বিগলিত হাসি হেসে প্রশ্ন করল কাকাতুয়া, ‘যা হোক, ফ্রিজের ভেতরে রাখা মুরগিটা কী অপরাধ করেছিল, জানতে পারি ?
আবুলের বউঃ
আবুলের বউঃ(সকালে) আই শোনো আবুল, কাল সারা রাত তোমার মোবাইল চার্জে দেয়া ছিল। রাতে ঘুমানোর আগে তোমার মোবাইল চার্জে দিয়ে ঘুমোবা না প্লিজ।
আবুলঃ কেন?
আবুলের বউঃ মাঝে মাঝে মোবাইলের ব্যাটারি ব্লাস্ট করতে পারে।
আবুলঃ আরে আমাকে কি এতই বোকা পেয়েছ নাকি? এটা তো আমি আগে থেকেই জানি, আমি কাল ঘুমানোর আগেই মোবাইলের ব্যাটারি খুলে চার্জে দিয়েছি।
আবুলঃ কেন?
আবুলের বউঃ মাঝে মাঝে মোবাইলের ব্যাটারি ব্লাস্ট করতে পারে।
আবুলঃ আরে আমাকে কি এতই বোকা পেয়েছ নাকি? এটা তো আমি আগে থেকেই জানি, আমি কাল ঘুমানোর আগেই মোবাইলের ব্যাটারি খুলে চার্জে দিয়েছি।
-আমরা ইঁচড়ে পাকা-সাবধান!!-১০০% হট
এক কবুতর একটু নিচু হয়ে উড়ছিল…
হটাৎ এক গাড়ির সাথে ধাক্কা খেয়ে অজ্ঞান হয়ে গেলো
এক লোক তাকে নিয়ে গিয়ে খাঁচায় নিয়ে গিয়ে রাখল।
... ... …
যখন কবুতরের জ্ঞান ফিরল,তখন সে খাঁচার ভিতর থেকে নিজেকে দেখে বলল,
“হায় আল্লাহ! আমি জেলে…!! গাড়িওয়ালা কি মারা গেছে নাকি….??”
হটাৎ এক গাড়ির সাথে ধাক্কা খেয়ে অজ্ঞান হয়ে গেলো
এক লোক তাকে নিয়ে গিয়ে খাঁচায় নিয়ে গিয়ে রাখল।
... ... …
যখন কবুতরের জ্ঞান ফিরল,তখন সে খাঁচার ভিতর থেকে নিজেকে দেখে বলল,
“হায় আল্লাহ! আমি জেলে…!! গাড়িওয়ালা কি মারা গেছে নাকি….??”
সব ধরনের কাটিং করা গল্প , জোকস , টিপস ও তথ্য
আজ আপনাদের একটি সাম্প্রতিক গবেষণার ফলাফল জানাবো!! যেটি কয়েকদিন আগে বিভিন্ন বিজ্ঞানী এবং গবেষকরা গবেষণা করে বের করেছেন!!
সমগ্র পৃথিবীটাকে যদি ১০০ জন মানুষের একটি গ্রাম হিসেবে কল্পনা করা হয়, তবে সেই গ্রামেঃ
১. ৫৭ জন এশিয়ান, ২১ জন ইউরোপিয়ান, ১৪ জন ওয়েস্টার্ন হেমিস্ফেয়া রের লোক, এবং ৮ জন আফ্রিকান থাকবে!!
২. নারী থাকবে ৫২ জন এবং পুরুষ থাকবে ৪৮ জন!!
৩. ৭০ জন মানুষ থাকবে বিভিন্ন রঙ্গের আর ৩০ জন থাকবে শ্বেতাঙ্গ! !
৪. ৭০ জন থাকবে বিভিন্ন ধর্মের অনুসারী আর ৩০ জন থাকবে খ্রিস্টান! !
৫. ৮৯ জন থাকবে স্বাভাবিক আর ১১ জন থাকবে সমকামী!!
৬. ৭০ জন পড়ালেখা করতে অক্ষম থাকবে!!
৭. ৫০ জন বিভিন্ন পুষ্টির অভাবে ভুগবে!!
৮. ১ জন প্রায় মৃত অবস্থায় থাকবে, আর একজন নতুন করে জন্ম নেয়ার জন্য অপেক্ষায় থাকবে!!
৯. শুধুমাত্র একজন মানুষের কলেজ/ স্নাতক ডিগ্রি থাকবে!!
১০. ১০০ জনের মধ্যে শুধুমাত্র একজনের কম্পিউটার থাকবে!!
কি অদ্ভুত!!
নতুন কিছু জানতে পারলে লাইক করতে ভুলবেন না।। আর আপনার বন্ধুদের সাথেও শেয়ার করুন।।
কাটিং:।। পৃথিবীর বিস্ময়কর কিছু সত্য ঘটনা এবং মজার সব তথ্য ।।
সমগ্র পৃথিবীটাকে যদি ১০০ জন মানুষের একটি গ্রাম হিসেবে কল্পনা করা হয়, তবে সেই গ্রামেঃ
১. ৫৭ জন এশিয়ান, ২১ জন ইউরোপিয়ান, ১৪ জন ওয়েস্টার্ন হেমিস্ফেয়া রের লোক, এবং ৮ জন আফ্রিকান থাকবে!!
২. নারী থাকবে ৫২ জন এবং পুরুষ থাকবে ৪৮ জন!!
৩. ৭০ জন মানুষ থাকবে বিভিন্ন রঙ্গের আর ৩০ জন থাকবে শ্বেতাঙ্গ! !
৪. ৭০ জন থাকবে বিভিন্ন ধর্মের অনুসারী আর ৩০ জন থাকবে খ্রিস্টান! !
৫. ৮৯ জন থাকবে স্বাভাবিক আর ১১ জন থাকবে সমকামী!!
৬. ৭০ জন পড়ালেখা করতে অক্ষম থাকবে!!
৭. ৫০ জন বিভিন্ন পুষ্টির অভাবে ভুগবে!!
৮. ১ জন প্রায় মৃত অবস্থায় থাকবে, আর একজন নতুন করে জন্ম নেয়ার জন্য অপেক্ষায় থাকবে!!
৯. শুধুমাত্র একজন মানুষের কলেজ/ স্নাতক ডিগ্রি থাকবে!!
১০. ১০০ জনের মধ্যে শুধুমাত্র একজনের কম্পিউটার থাকবে!!
কি অদ্ভুত!!
নতুন কিছু জানতে পারলে লাইক করতে ভুলবেন না।। আর আপনার বন্ধুদের সাথেও শেয়ার করুন।।
কাটিং:।। পৃথিবীর বিস্ময়কর কিছু সত্য ঘটনা এবং মজার সব তথ্য ।।
অপ্রিয় যত সত্য সহ্য করার ক্ষমতা আছে কি ?
আপনি সত্যিই দেশপ্রেমিক? নাকি মীরজাফরের উত্তরসূরি?
আনিসুল হক স্যারের বক্তব্য, "দু পা নয়, অনেক ধাপ এগিয়ে গিয়েছিল বাংলাদেশ। দিয়ে দিয়েছে, যা কিছু দেওয়ার। কিন্তু ভারত পিছিয়েছে তারও চেয়ে বেশি। এভাবে ভালোবাসা হয় না। ভালোবাসা একপক্ষে হয় না। জোর করেও হয় না।"
বরাবরের মতই ভারত ভাঙ্গা রেডিও বাজিয়ে চলেছে, "বাংলাদেশের ক্ষতি হয় এমন কোন পদক্ষেপ ভারত নিবে না।" ১৯৭৬ সালে পরীক্ষামূলক ফারাক্কা বাঁধের পরীক্ষা এখনো শেষই হল না আর দাদারা এসেছেন নতুন উপহার নিয়ে!! বাংলাদেশের পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী বলেছেন, টিপাইমুখ বাঁধ ভারতের অভ্যন্তরীণ ব্যাপার। অভিন্ন আন্তর্জাতিক নদীর উজানে একটা দেশ একপক্ষীয়ভাবে বাঁধ দিচ্ছে, এটা তাদের অভ্যন্তরীণ ব্যাপার?
প্রথম আলোর ওয়েব সাইটে একজন পাঠক মন্তব্য করেছেন, "সিলেটে বসবাসকারী ড. জাফর ইকবাল স্যারের ভূমিকা জানতে চাই। আমার মনে হয় উনার কিছু করার আছে।" স্যার, আমরা আশাবাদী।
তবে, টিপাইমুখ নিয়ে সাংবাদিকদের কোনো প্রশ্ন করার সুযোগ না দিয়েই সাংবাদিক সম্মেলনস্থল ছেড়ে গেলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী দীপু মনি।
এদিকে খালেদা জিয়া বলেছেন, "টিপাইমুখ বাঁধের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানান, সঙ্গে থাকবো।" সাধুবাদ জানাই খালেদা জিয়ার এরূপ উদ্যোগকে।
এই এলাকাটা ভূমিকম্পপ্রবণ এলাকায় অবস্থিত। হঠাৎ করে ভূমিকম্প হলে ভাটি অঞ্চল প্রবল বন্যার জলে ভেসে যাবে। অবশ্য সেই ক্ষতি ভারতের ২০০ কিলোমিটার নদীতীরবর্তী অঞ্চলেও হবে।
টিপাইমুখ প্রকল্প কেবল বিদ্যুৎ প্রকল্প নয়, সেচ প্রকল্পও বটে। তাহলে ভারত পানি প্রত্যাহার করবে। ফলে এই নদীর অববাহিকায় এত দিন যে পরিমাণ পানি প্রবাহিত হতো, তার ব্যত্যয় ঘটবে।
এবার আমাদের দেশের নদীগুলোর দিকে একটু তাকান। পদ্মা নদীর মাঝে যে বিশাল চর পরেছে সেখানে একটা স্টেডিয়াম বানানো জেতে পারে। "পদ্মা নদীর মাঝি" তো পড়েছেন? কুবের মাঝি প্রতিদিন ৩০০ এর মত ইলিশ মাছ ধরতেন। কই সেই ইলিশ? নদীর মাঝেই চর আবার ৩০০ ইলিশ প্রতিদিন?!
কথাগুল কেন বললাম জানেন? একটু ভেবে দেখেন ফারাক্কা বাঁধের ফলে বাংলাদেশ কিভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে- ফসল নষ্ট হচ্ছে, মাঝি জীবিকা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে, চাষী ঘরে ফসল তুলতে পারছে না... আরও অনেক অনেক ভাবে আমরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি।
টিপাইমুখ বাঁধটি বরাক নদীর ওপর তৈরি করা হলে মণিপুর, মিজোরাম ও আসাম রাজ্যের পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হবে, নদীর ওপর জীবন ও জীবিকা নির্ভরশীল মানুষের জীবনযাত্রা অচল হবে, নদীর নাব্যতা কমে যাবে, সেচকাজ ব্যাহত হবে। ফারাক্কাই যেই খেলা দেখাইছে, টিপাইমুখ এর খেলা শুরু হলে বাংলাদেশ মরুভূমি হতে আর বেশি দিন নাই।
ভারতের মণিপুর রাজ্যের চুরাচানপুর জেলার টিপাইমুখে বাঁধ নির্মাণের প্রতিবাদে এবার আন্দোলনে নেমেছে মণিপুর, আসাম ও মিজোরামের একাধিক রাজনৈতিক, সামাজিক এবং স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন।
প্রধানমন্ত্রী, মণিপুর রাজ্যের মানুষও এই বাঁধের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করছে। এবার আমরা দেখতে চাই আপনার পদক্ষেপ। আপনার সাথে বিরোধীদলের শক্তিও আছে।
আপনি বলেছিলেন, "আমার চেয়ে বড় দেশপ্রেমিক আর কে আছে?" আমরা এবার জবাব চাই। আপনি সত্যিই দেশপ্রেমিক? নাকি মীরজাফরের উত্তরসূরি? এবার দেখে নিবে বাংলাদেশ।
আনিসুল হক স্যারের সম্পূর্ণ লেখাটি পড়তে পারবেন এই লিংকে http://www.prothom-alo.com/detail/date/2011-11-22/news/202688
আনিসুল হক স্যারের বক্তব্য, "দু পা নয়, অনেক ধাপ এগিয়ে গিয়েছিল বাংলাদেশ। দিয়ে দিয়েছে, যা কিছু দেওয়ার। কিন্তু ভারত পিছিয়েছে তারও চেয়ে বেশি। এভাবে ভালোবাসা হয় না। ভালোবাসা একপক্ষে হয় না। জোর করেও হয় না।"
বরাবরের মতই ভারত ভাঙ্গা রেডিও বাজিয়ে চলেছে, "বাংলাদেশের ক্ষতি হয় এমন কোন পদক্ষেপ ভারত নিবে না।" ১৯৭৬ সালে পরীক্ষামূলক ফারাক্কা বাঁধের পরীক্ষা এখনো শেষই হল না আর দাদারা এসেছেন নতুন উপহার নিয়ে!! বাংলাদেশের পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী বলেছেন, টিপাইমুখ বাঁধ ভারতের অভ্যন্তরীণ ব্যাপার। অভিন্ন আন্তর্জাতিক নদীর উজানে একটা দেশ একপক্ষীয়ভাবে বাঁধ দিচ্ছে, এটা তাদের অভ্যন্তরীণ ব্যাপার?
প্রথম আলোর ওয়েব সাইটে একজন পাঠক মন্তব্য করেছেন, "সিলেটে বসবাসকারী ড. জাফর ইকবাল স্যারের ভূমিকা জানতে চাই। আমার মনে হয় উনার কিছু করার আছে।" স্যার, আমরা আশাবাদী।
তবে, টিপাইমুখ নিয়ে সাংবাদিকদের কোনো প্রশ্ন করার সুযোগ না দিয়েই সাংবাদিক সম্মেলনস্থল ছেড়ে গেলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী দীপু মনি।
এদিকে খালেদা জিয়া বলেছেন, "টিপাইমুখ বাঁধের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানান, সঙ্গে থাকবো।" সাধুবাদ জানাই খালেদা জিয়ার এরূপ উদ্যোগকে।
এই এলাকাটা ভূমিকম্পপ্রবণ এলাকায় অবস্থিত। হঠাৎ করে ভূমিকম্প হলে ভাটি অঞ্চল প্রবল বন্যার জলে ভেসে যাবে। অবশ্য সেই ক্ষতি ভারতের ২০০ কিলোমিটার নদীতীরবর্তী অঞ্চলেও হবে।
টিপাইমুখ প্রকল্প কেবল বিদ্যুৎ প্রকল্প নয়, সেচ প্রকল্পও বটে। তাহলে ভারত পানি প্রত্যাহার করবে। ফলে এই নদীর অববাহিকায় এত দিন যে পরিমাণ পানি প্রবাহিত হতো, তার ব্যত্যয় ঘটবে।
এবার আমাদের দেশের নদীগুলোর দিকে একটু তাকান। পদ্মা নদীর মাঝে যে বিশাল চর পরেছে সেখানে একটা স্টেডিয়াম বানানো জেতে পারে। "পদ্মা নদীর মাঝি" তো পড়েছেন? কুবের মাঝি প্রতিদিন ৩০০ এর মত ইলিশ মাছ ধরতেন। কই সেই ইলিশ? নদীর মাঝেই চর আবার ৩০০ ইলিশ প্রতিদিন?!
কথাগুল কেন বললাম জানেন? একটু ভেবে দেখেন ফারাক্কা বাঁধের ফলে বাংলাদেশ কিভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে- ফসল নষ্ট হচ্ছে, মাঝি জীবিকা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে, চাষী ঘরে ফসল তুলতে পারছে না... আরও অনেক অনেক ভাবে আমরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি।
টিপাইমুখ বাঁধটি বরাক নদীর ওপর তৈরি করা হলে মণিপুর, মিজোরাম ও আসাম রাজ্যের পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হবে, নদীর ওপর জীবন ও জীবিকা নির্ভরশীল মানুষের জীবনযাত্রা অচল হবে, নদীর নাব্যতা কমে যাবে, সেচকাজ ব্যাহত হবে। ফারাক্কাই যেই খেলা দেখাইছে, টিপাইমুখ এর খেলা শুরু হলে বাংলাদেশ মরুভূমি হতে আর বেশি দিন নাই।
ভারতের মণিপুর রাজ্যের চুরাচানপুর জেলার টিপাইমুখে বাঁধ নির্মাণের প্রতিবাদে এবার আন্দোলনে নেমেছে মণিপুর, আসাম ও মিজোরামের একাধিক রাজনৈতিক, সামাজিক এবং স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন।
প্রধানমন্ত্রী, মণিপুর রাজ্যের মানুষও এই বাঁধের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করছে। এবার আমরা দেখতে চাই আপনার পদক্ষেপ। আপনার সাথে বিরোধীদলের শক্তিও আছে।
আপনি বলেছিলেন, "আমার চেয়ে বড় দেশপ্রেমিক আর কে আছে?" আমরা এবার জবাব চাই। আপনি সত্যিই দেশপ্রেমিক? নাকি মীরজাফরের উত্তরসূরি? এবার দেখে নিবে বাংলাদেশ।
আনিসুল হক স্যারের সম্পূর্ণ লেখাটি পড়তে পারবেন এই লিংকে http://www.prothom-alo.com/detail/date/2011-11-22/news/202688
অপ্রিয় যত সত্য সহ্য করার ক্ষমতা আছে কি ?
আমেরিকার টুইন টাওয়ার ধ্বংস হবার পর সবচে খুশি হয়েছিলেন কে জানেন?
.
.
টুইন টাওয়ার এর লীজ নেয়া মালিক ইহুদী মালিক Larry Silverstein ।
টুইন টাওয়ার ধসে পরার কয়েক মাস আগে কোর্ট ল্যারি কে আদেশ দিয়েছিল টাওয়ার দুটি কে মেরামত করে ক্ষতিকারক পদার্থ সরানোর জন্য যার খরচ প্রয়োজন ছিল প্রায় ১ বিলিয়ন ডলার, যা তার পুরোপুরি বেঁচে যায় , উল্টো বিরাট লাভ হয় বীমা থেকে ।
ল্যারি বীমা থেকে ৪.৬ বিলিয়ন ডলার পান ।
কিন্তু তার বিনিয়োগ কত ছিল জানেন ??
.
.
.
.
মাত্র ১২৪ মিলিয়ন ডলার ।
কি পরিমান লাভ আর কি পরিমান খুশি হতে পারেন ল্যারি আপনারাই চিন্তা করুন ।
অনেক আমেরিকান বিশ্বাস করেন ল্যারি ই 9/11 এর জন্য দায়ী
তথ্যটি একটি অনলাইন রেডিও Radio Shwopno পেজ থেকে নিয়েছি
তাছাড়াও খুব দ্রুত টাওয়ার দুটি ধ্বসে পরা নিয়েও অনেক সন্দেহ আছে
অনেক আমেরিকানের মত আমারও মনে হয় এই ইহুদী বা খোদ মার্কিন সরকারের এই ঘটনার পিছনে হাত আছে ,
আপনাদের কি মত ????
.
.
টুইন টাওয়ার এর লীজ নেয়া মালিক ইহুদী মালিক Larry Silverstein ।
টুইন টাওয়ার ধসে পরার কয়েক মাস আগে কোর্ট ল্যারি কে আদেশ দিয়েছিল টাওয়ার দুটি কে মেরামত করে ক্ষতিকারক পদার্থ সরানোর জন্য যার খরচ প্রয়োজন ছিল প্রায় ১ বিলিয়ন ডলার, যা তার পুরোপুরি বেঁচে যায় , উল্টো বিরাট লাভ হয় বীমা থেকে ।
ল্যারি বীমা থেকে ৪.৬ বিলিয়ন ডলার পান ।
কিন্তু তার বিনিয়োগ কত ছিল জানেন ??
.
.
.
.
মাত্র ১২৪ মিলিয়ন ডলার ।
কি পরিমান লাভ আর কি পরিমান খুশি হতে পারেন ল্যারি আপনারাই চিন্তা করুন ।
অনেক আমেরিকান বিশ্বাস করেন ল্যারি ই 9/11 এর জন্য দায়ী
তথ্যটি একটি অনলাইন রেডিও Radio Shwopno পেজ থেকে নিয়েছি
তাছাড়াও খুব দ্রুত টাওয়ার দুটি ধ্বসে পরা নিয়েও অনেক সন্দেহ আছে
অনেক আমেরিকানের মত আমারও মনে হয় এই ইহুদী বা খোদ মার্কিন সরকারের এই ঘটনার পিছনে হাত আছে ,
আপনাদের কি মত ????
ছবির গাড়িটিকে ট্রেন বলে 'অপমান' করবেন না!!!
একটা প্রাইভেট কার লম্বায় আর কতোই বা বড় হতে পারে??? বড়জোড় একটা মাইক্রোবাসের সমান!!! কিন্তু আপনার চোখ কপালে উঠতে পারে এটা শুনে যে বিলাসবহুল গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান 'লিমোজিন' ও ক্যালিফোর্ণিয়ার ডিজাইনার 'জে ওহরবার্গ' এক্ষেত্রে প্রায় অসম্ভব একটা রেকর্ডই করে বসে আছে!!!
'জে ওহরবার্গ' তার ডিজাইন করা লিমোজিনটিকে লম্বায় ১০০ ফুট বানিয়েছেন!!! হ্যা! ১০০ ফুট!!!
গাড়িটির বৈশিষ্ট্যঃ ২৬ টি চাকার এ গাড়িতে বাঁক নেবার সুবিধার্থে মাঝ বরাবর বাঁকাবার ব্যবস্থা আছে। রয়েছে সামনে কিংবা পেছনে দুইদিকের ড্রাইভার কম্পার্টমেন্ট!!!
মজার কথা হল গাড়িটির ভেতর ডাইভিং বোর্ড সহ আস্ত একটা সুইমিং পুল বিদ্যমান!!!
তবে গাড়িটি কেবল ছবির শ্যুটিং ও প্রদর্শনির জন্যই বানিয়েছে লিমোজিন। :(
তবে ১০০ ফুট লম্বা এ গাড়িটিযে দুনিয়ার তাবৎ কারের মধ্যে সবচেয়ে 'লম্বু', তা বোধকরি না বললেও চলে!!!
[[বিঃদ্রঃ আপনারা যারা অনেক দিন আমাদের পোষ্টে কমেন্ট বা লাইক দেন না, মনে রাখবেন কমেন্ট না করলে আস্তে আস্তে আপনারা আর আমাদের পোস্ট আপনাদের হোম পেজে দেখতে পাবেন না, হাইড হয়ে যাবে। একবার চিন্তা করে দেখুন, এই পেইজের পোষ্টগুলো মিস করলে কি রকম একটা ব্যপার হবে???
তাই আমাদের পোষ্টগুলো নিয়মিত পেতে আমাদের পোষ্টে comments বা like করবেন। ভালো পোষ্ট না হলে Like না করলেও কমেন্ট করে জানাবেন। তাহলে আমরা বুঝতে পারবো আপনারা কি ধরণের লেখা পড়তে চান।]]
কাশেম টিভি
কাশেম সংবাদে স্বাগতম, আমি সুইসাইড আব্দুল আছি আপনাদের সাথে...
শেখ হাসিনা বলেছেন, "আমার সরকার DELL কে DOEL এ রূপান্তর করে বাজারে বাংলাদেশের প্রথম ল্যাপটপ ছেড়েছে। দেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এই ল্যাপটপ দিয়ে আমি আমার ছেলের সাথে কথা বলি।"
খালেদা জিয়া বলেছেন, "সরকার এমপি ৪ চালিয়ে দিচ্ছে ল্যাপটপের নামে, জনগণ এই ল্যাপটপ ব্যবহার করবে না।"
সাহারা খাতুন বলেছেন, "এই ল্যাপটপ খুবই উপকারি, ফটোশপে এডিট করে ফেসবুকে প্রোফাইল পিকচার হিসেবে আমার ছবি দেয়া মাত্রই ১০ টি ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট পেয়েছি !!"
এরশাদ বলেছেন, "এই ল্যাপটপে অনেক ফরম্যাটের ভিডিও সাপোর্ট করে না বলে আমার রাতে খুব সমস্যা হয় !!"
সাধারণ জনগণ, "ভাগ্য ভাল ল্যাপটপের নাম বঙ্গবন্ধু রাখা হয় নাই।"
এখানেই শেষ করছি কাশেম সংবাদ।
শেখ হাসিনা বলেছেন, "আমার সরকার DELL কে DOEL এ রূপান্তর করে বাজারে বাংলাদেশের প্রথম ল্যাপটপ ছেড়েছে। দেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এই ল্যাপটপ দিয়ে আমি আমার ছেলের সাথে কথা বলি।"
খালেদা জিয়া বলেছেন, "সরকার এমপি ৪ চালিয়ে দিচ্ছে ল্যাপটপের নামে, জনগণ এই ল্যাপটপ ব্যবহার করবে না।"
সাহারা খাতুন বলেছেন, "এই ল্যাপটপ খুবই উপকারি, ফটোশপে এডিট করে ফেসবুকে প্রোফাইল পিকচার হিসেবে আমার ছবি দেয়া মাত্রই ১০ টি ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট পেয়েছি !!"
এরশাদ বলেছেন, "এই ল্যাপটপে অনেক ফরম্যাটের ভিডিও সাপোর্ট করে না বলে আমার রাতে খুব সমস্যা হয় !!"
সাধারণ জনগণ, "ভাগ্য ভাল ল্যাপটপের নাম বঙ্গবন্ধু রাখা হয় নাই।"
এখানেই শেষ করছি কাশেম সংবাদ।
কাশেম টিভি
কাশেম টিভির বিরুদ্ধে মামলা !!
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাষণ সরাসরি সম্প্রচার না করায় মামলা করা হয়েছে কাশেম টিভির বিরুদ্ধে। প্রধানমন্ত্রী আজ মাইনকার চিপায় ক্ষুদ্র এক সমাবেশে বলেন, "যুদ্ধাপরাধীদের চক্রান্তের কারণে আমাকে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার দেয়া হয়নি। জাতিকে যুদ্ধাপরাধীরা এক বিশাল প্রাপ্তি থেকে বঞ্চিত করেছে।"
পরে তিনি কাশেম টিভির বিরুদ্ধে অভিযোগ আনেন যে কাশেম টিভির কারণে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বাঁধাগ্রস্ত হচ্ছে। তিনি নিজে বাদী হয়ে ৩ টি মামলা করেন কাশেম টিভির বিরুদ্ধে।
খবর- মেশিন মনু।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাষণ সরাসরি সম্প্রচার না করায় মামলা করা হয়েছে কাশেম টিভির বিরুদ্ধে। প্রধানমন্ত্রী আজ মাইনকার চিপায় ক্ষুদ্র এক সমাবেশে বলেন, "যুদ্ধাপরাধীদের চক্রান্তের কারণে আমাকে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার দেয়া হয়নি। জাতিকে যুদ্ধাপরাধীরা এক বিশাল প্রাপ্তি থেকে বঞ্চিত করেছে।"
পরে তিনি কাশেম টিভির বিরুদ্ধে অভিযোগ আনেন যে কাশেম টিভির কারণে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বাঁধাগ্রস্ত হচ্ছে। তিনি নিজে বাদী হয়ে ৩ টি মামলা করেন কাশেম টিভির বিরুদ্ধে।
খবর- মেশিন মনু।
কাশেম টিভি
কাশেম টিভির অনুষ্ঠানমালায় আজ রয়েছে দৌড় প্রতিযোগিতা।
এই প্রতিযোগিতা চীন দেশ থেকে সরাসরি সম্প্রচার করা হবে। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন চ্যাম্পিয়ন দৌড়বিদ জনাব ‘সৈয়দ আবুল হোসেন’।
এই প্রতিযোগিতায় বিজয়ীকে একটি আবুল পদক সহ সামনের বার মন্ত্রী হওয়ার আশ্বাস প্রদান করা হবে।
মন্ত্রী হতে ইচ্ছুক প্রার্থীদেরকে অবিলম্বে রেজিস্ট্রেশন করার অনুরোধ করা হল।
মিডিয়া পার্টনার- কাশেম টিভি।
এই প্রতিযোগিতা চীন দেশ থেকে সরাসরি সম্প্রচার করা হবে। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন চ্যাম্পিয়ন দৌড়বিদ জনাব ‘সৈয়দ আবুল হোসেন’।
এই প্রতিযোগিতায় বিজয়ীকে একটি আবুল পদক সহ সামনের বার মন্ত্রী হওয়ার আশ্বাস প্রদান করা হবে।
মন্ত্রী হতে ইচ্ছুক প্রার্থীদেরকে অবিলম্বে রেজিস্ট্রেশন করার অনুরোধ করা হল।
মিডিয়া পার্টনার- কাশেম টিভি।
কাশেম টিভি
আজ বিকেলে এক জনসভায় দাঁড়িয়ে বক্তৃতা দেবার সময় আব্বু দেশের যোগাযোগমন্ত্রী আবুলের বেল্টের হুক হঠাত্ করে ছুটে গেয়ে সবার সামনে প্যান্ট পরে যায় .তবে এতে তিনি বিচলিত না হয়ে যথারীতি বলেছেন "সবার যা আছে আমারও তা আছে,আমি লজ্জা পাই নাই" এই বলে তিনি আরও বলেন ভবিষ্যতে উনি জাঙ্গিয়াও খুলে রাখবেন.
খবর - মেশিন মনু
খবর - মেশিন মনু
কাশেম টিভি
নারায়নগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে ডা. আইভির বিজয়ী হওয়ার সংবাদে প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ বড়ই আনন্দিত হয়েছেন। তিনি এক প্রতিক্রিয়ায় জানান, ‘মেয়েরা নির্বাচিত হলে আমি অত্যন্ত আনন্দিত হই। শীঘ্রই আমি তার বাসায় ফুল নিয়ে গিয়ে তাকে অভিনন্দন জানাব। তবে আমি যাওয়ার আগে তিনি যদি পারসোনায় গিয়ে একটু স্পা নিয়ে আসেন তাহলে ভাল হয়। আমি খবর পেয়েছি যে, স্পা সম্পূর্ণ নিরাপদ। আমি গুগলে দুই ঘন্টা সার্চ করেও স্পা এর কোন ভিডিও পাইনি।’
সুইসাইড আব্দুল, কাশেম টিভি।
সুইসাইড আব্দুল, কাশেম টিভি।
কাশেম টিভি
দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের ২য় দিনের কাশেম টিভির ঈদ আয়োজনঃ
>সকাল ১১ টায় অপু বিচ্ছাছ এর ছবি "প্রকৃতির মিসকল, অতঃপর টয়লেটের সহিত প্রেম
>দুপুর ২ টায় এরশাদ ও পিটবুলের সাথে টকশো উপস্থাপনায় দীপুমনি (১৮+) " মেয়ে পটানো ও ডলাডলির ১০০ টি টিপস "
>দুপুর ৩ টায় সাহারা খাতুনের সাথে কানিজ আলমাসের বিউটি টিপস অনুষ্ঠান "অ্যাডোবি ছাড়া উপায় নায়,স্পা করলে রক্ষা নাই"
>বিকাল ৪ টায় মতিউর রহমান নিজামী সাথে গোলাম আযমের অনুষ্ঠান " বলুন পাকিস্তান জিন্দাবাদ" ( ছাগু)
>বিকাল ৫ টায় ভৌমিকদার সাথে পরিমলের প্রামাণ্য চিত্র "মেয়ে মানুষের দেহ শুধু তোমাকে চাই " (ছাগু নাস্তিক) (১৮+)
>সন্ধ্যা ৬ টায় ফারুখ খান প্রযোজিত টেলিফিল্ম "আর কতো ভাত খাবি ? "
>রাত ৮ টা ৩০ মিনিটে আবুল মাল অভিনীত নাটক "আমি কিছু বুঝি না ও একজন আবুল মাল "
>রাত ১০ টায় ইভা রহমান ও মিলার মিলোডিক ডেথ মেটাল গানের অনুষ্ঠান ভাঙ্গা গলায় চান্দের আলো ,গলার ভিতর গু ঢালো।
>রাত ১১ টায় সম্পূর্ণ ১৮+ আবুল,সাহারা,দীপুমনি, মাল ও অন্যান্য বেহায়াদের অভিনয়ে মেগা চলচিত্র "জামা খুললেও লজ্জা পাই না"
>সকাল ১১ টায় অপু বিচ্ছাছ এর ছবি "প্রকৃতির মিসকল, অতঃপর টয়লেটের সহিত প্রেম
>দুপুর ২ টায় এরশাদ ও পিটবুলের সাথে টকশো উপস্থাপনায় দীপুমনি (১৮+) " মেয়ে পটানো ও ডলাডলির ১০০ টি টিপস "
>দুপুর ৩ টায় সাহারা খাতুনের সাথে কানিজ আলমাসের বিউটি টিপস অনুষ্ঠান "অ্যাডোবি ছাড়া উপায় নায়,স্পা করলে রক্ষা নাই"
>বিকাল ৪ টায় মতিউর রহমান নিজামী সাথে গোলাম আযমের অনুষ্ঠান " বলুন পাকিস্তান জিন্দাবাদ" ( ছাগু)
>বিকাল ৫ টায় ভৌমিকদার সাথে পরিমলের প্রামাণ্য চিত্র "মেয়ে মানুষের দেহ শুধু তোমাকে চাই " (ছাগু নাস্তিক) (১৮+)
>সন্ধ্যা ৬ টায় ফারুখ খান প্রযোজিত টেলিফিল্ম "আর কতো ভাত খাবি ? "
>রাত ৮ টা ৩০ মিনিটে আবুল মাল অভিনীত নাটক "আমি কিছু বুঝি না ও একজন আবুল মাল "
>রাত ১০ টায় ইভা রহমান ও মিলার মিলোডিক ডেথ মেটাল গানের অনুষ্ঠান ভাঙ্গা গলায় চান্দের আলো ,গলার ভিতর গু ঢালো।
>রাত ১১ টায় সম্পূর্ণ ১৮+ আবুল,সাহারা,দীপুমনি, মাল ও অন্যান্য বেহায়াদের অভিনয়ে মেগা চলচিত্র "জামা খুললেও লজ্জা পাই না"
কাশেম টিভি
কাশেম টিভির সাথে জাগো বা তার কোন অঙ্গসংগঠনের কোন রকম বিরোধই নাই। তারা সমাজসেবা করুক বা ইয়াবা খাক সেটা আমাদের দেখার বিষয় না।
তারা হলুদ গেঞ্জি পরে। মাই নেম ইজ খান নামক একটা হিন্দি মুভিতে শাহরুখ খানকে হলুদ গেঞ্জির অপপ্রচার করতে দেখা গেছে। এ কারণে কাশেম সমাজ হলুদ গেঞ্জি ইস্যু নিয়ে খানিকটা চিন্তিত।
যতদূর মস্তিষ্কে কুলাচ্ছে তাতে বুঝলাম- এ ব্যপারে হলুদ বিরোধী সমাজ চক্রান্ত করতে পারে। আর যদি না করে তাহলে এখান থেকেও আইডিয়া নিতে পারে। আমরা কপি পেস্ট এর অপবাদ দিব না। ;)
ব্যাটারি মফিজ, কাশেম টিভি।
তারা হলুদ গেঞ্জি পরে। মাই নেম ইজ খান নামক একটা হিন্দি মুভিতে শাহরুখ খানকে হলুদ গেঞ্জির অপপ্রচার করতে দেখা গেছে। এ কারণে কাশেম সমাজ হলুদ গেঞ্জি ইস্যু নিয়ে খানিকটা চিন্তিত।
যতদূর মস্তিষ্কে কুলাচ্ছে তাতে বুঝলাম- এ ব্যপারে হলুদ বিরোধী সমাজ চক্রান্ত করতে পারে। আর যদি না করে তাহলে এখান থেকেও আইডিয়া নিতে পারে। আমরা কপি পেস্ট এর অপবাদ দিব না। ;)
ব্যাটারি মফিজ, কাশেম টিভি।
কাশেম টিভি
দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের ৩য় দিনের কাশেম টিভির ঈদ আয়োজনঃ
সকাল ১১ টায় হাসিনা ফিচারিং খালেদার গানের অনুষ্ঠান 'দেশকে ডুবাই'
দুপুর ২ টায় চাকিব খান অভিনীত সিনেমা 'কুটি টাকার লিপস্টিক'
বিকাল ৫ টায় জাসটিন বিবার এফটি মমতাজ আপার গানের অনুষ্ঠান "বেইবে বেইবে কোলে উঠোনা পা ভাঙ্গবে"
সন্ধ্যা ৭ টায় সাহারা খাতুন অভিনীত টেলিফিল্ম ' আই অ্যাম ডগ মাদার থুক্কু আমিই গড মাদার'
সন্ধ্যা ৯ টায় দিপুমনির অভিনীত অরুন চৌধুরী পরিচালিত প্যাকেজ নাটক "বিদেশে ঘুরি দেশ বেচি"
রাত ১১ টায় কানিজ আলমাসের হলিউড কাঁপানো পর্ণ "কানিজের স্পা ও দীপুমনির ভিডিও'
সকাল ১১ টায় হাসিনা ফিচারিং খালেদার গানের অনুষ্ঠান 'দেশকে ডুবাই'
দুপুর ২ টায় চাকিব খান অভিনীত সিনেমা 'কুটি টাকার লিপস্টিক'
বিকাল ৫ টায় জাসটিন বিবার এফটি মমতাজ আপার গানের অনুষ্ঠান "বেইবে বেইবে কোলে উঠোনা পা ভাঙ্গবে"
সন্ধ্যা ৭ টায় সাহারা খাতুন অভিনীত টেলিফিল্ম ' আই অ্যাম ডগ মাদার থুক্কু আমিই গড মাদার'
সন্ধ্যা ৯ টায় দিপুমনির অভিনীত অরুন চৌধুরী পরিচালিত প্যাকেজ নাটক "বিদেশে ঘুরি দেশ বেচি"
রাত ১১ টায় কানিজ আলমাসের হলিউড কাঁপানো পর্ণ "কানিজের স্পা ও দীপুমনির ভিডিও'
কাশেম টিভি
ডেসটিনির অফিসে গেছিলাম না বুইঝা, মানে ফাঁদে পরছিলাম। গিয়া দেখি সব ভুদাই একলগে ইয়েস ইয়েস ইয়েস বলতেছে।
ডেসটিনির ছাগল গুলা জিজ্ঞাস করে, "আপনারা পিএসডি হইতে চান??"
আর ভুদাই গুলা চিল্লাইয়া বলে, "ইয়েস ইয়েস ইয়েস !!"
ওরেহ বিনোদন... :D
ডেসটিনির ছাগল গুলা জিজ্ঞাস করে, "আপনারা পিএসডি হইতে চান??"
আর ভুদাই গুলা চিল্লাইয়া বলে, "ইয়েস ইয়েস ইয়েস !!"
ওরেহ বিনোদন... :D
কাশেম টিভি
ঐশ্বরিয়া রায়ের কন্যা হওয়া নিয়ে এক বাণীতে এরশাদ বলেন "বিশ্বাস করেন আমি ঐশ্বরিয়াকে সামনাসামনি জীবনেও দেখি নাই "
কাশেম টিভি ৯:৪৫ এর কাশেম সংবাদঃ
কাশেম টিভির অফিসের বাইরে বেঁধে রাখা ৩ টি হাতি পালিয়ে গিয়েছে। তারা ঢাকার রাজপথে ব্যাপক ভাঙচুর করছে।
বাংলাদেশ আর্মি ট্যাঙ্ক নিয়ে রাজপথে নেমেছে এবং দেখা মাত্রই ফায়ার করতে বলা হয়েছে।
পুলিশকে বলা হয়েছে, "যেখানেই হাতি দেখা যাবে সেখানেই হাতিকে বুটের নিচে পিষ্ট করতে হবে।"
বিমানবাহিনী ক্রমাগত গুলিবর্ষণ করে যাচ্ছে কিন্তু বারবার লক্ষ্যভ্রষ্ট হচ্ছে। পথে পথে দাঙ্গা পুলিশ দাড়িয়ে আছে ১৯০৩ সালের রাইফেল হাতে।
বিরোধীদল এক প্রেস ব্রিফিং এ বলেছে, "এই সরকার আবারো প্রমান করলো তারা দেশ পরিচালনা করতে পারে না, সামান্য তিনটি হাতি ভাংচুর করছে রাজপথে আর তারা কিছুই করতে পারছে না। এই সরকারের পতন হতেই হবে"
এদিকে পাল্টা জবাবে সাহারা খাতুন বলেছেন, "এত পারলে ধইরা দেখান!!"
দেশে জরুরী অবস্থা জারি করা হয়েছে। এদিকে শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত যানা গেছে, এলিফেনট রোডে ব্যাপক ভাঙচুর করছে তিনটি হাতি।
সেখানে আছেন আমাদের রিপোর্টার আইক্কা মকবুল, "হাতিগুলো খুবই আদর-যত্ন করে ভাঙচুর করছে, এখন পর্যন্ত কেউ মারা যায়নি"
বাংলাদেশ আর্মি ট্যাঙ্ক নিয়ে রাজপথে নেমেছে এবং দেখা মাত্রই ফায়ার করতে বলা হয়েছে।
পুলিশকে বলা হয়েছে, "যেখানেই হাতি দেখা যাবে সেখানেই হাতিকে বুটের নিচে পিষ্ট করতে হবে।"
বিমানবাহিনী ক্রমাগত গুলিবর্ষণ করে যাচ্ছে কিন্তু বারবার লক্ষ্যভ্রষ্ট হচ্ছে। পথে পথে দাঙ্গা পুলিশ দাড়িয়ে আছে ১৯০৩ সালের রাইফেল হাতে।
বিরোধীদল এক প্রেস ব্রিফিং এ বলেছে, "এই সরকার আবারো প্রমান করলো তারা দেশ পরিচালনা করতে পারে না, সামান্য তিনটি হাতি ভাংচুর করছে রাজপথে আর তারা কিছুই করতে পারছে না। এই সরকারের পতন হতেই হবে"
এদিকে পাল্টা জবাবে সাহারা খাতুন বলেছেন, "এত পারলে ধইরা দেখান!!"
দেশে জরুরী অবস্থা জারি করা হয়েছে। এদিকে শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত যানা গেছে, এলিফেনট রোডে ব্যাপক ভাঙচুর করছে তিনটি হাতি।
সেখানে আছেন আমাদের রিপোর্টার আইক্কা মকবুল, "হাতিগুলো খুবই আদর-যত্ন করে ভাঙচুর করছে, এখন পর্যন্ত কেউ মারা যায়নি"
কাশেম টিভি Breaking সংবাদঃ
কাশেম টিভি’র স্যাটেলাইট নেটওয়ার্কে কিছু অদ্ভুত প্রাণী গুচ্ছ ধরা পরেছে। কেউ কেউ সেইগুলোকে এলিয়েন বলে দাবি করছে। স্যাটেলাইট নেটওয়ার্কের মাধ্যমে জানা গেছে যে এলিয়েনগুলো শরিফ ম্যালামাইনের একটি পিরিচে বসে ১ দিনে ৯.৬৯ বেগে বাংলাদেশের দিকে এগিয়ে আসছে।
এই সংবাদ শোনার পরে মানুষ আতঙ্কিত হয়ে পরে। তবে কিছু মানুষ এলিয়েন দেখার জন্য আগ্রহী হয়ে ওঠে। তাছাড়া ঢাকার অধিবাসী জনৈক রিক্সাচালক আব্দুচ চাত্তার এলিয়েন পোষার আগ্রহ প্রকাশ করেন।
বাংলাদেশ সরকার এই খবর শোনার সাথে সাথে অনেকগুলো কারুকার্যখচিত খাঁচা বানানোর নির্দেশ প্রদান করে। তাছাড়া দেশে এখন ‘Koi mil gaya' ছবির ব্যাপক চাহিদা। বাংলাদেশ পুলিশকে বর্তমানে রাতদিনব্যাপী ঐ ছবির মাধ্যমে প্রশিক্ষন দেয়া হচ্ছে। রাজধানীর শরিফ শ্যালামাইনের দোকানগুলোতেও ব্যাপক ভীড় লক্ষ্য করা যাচ্ছে। খবর পাওয়া গেছে যে মিরপুরের অধিবাসী এক লোক ছাদ থেকে শরিফ ম্যালামাইনের পিরিচের সাহায্যে উড়তে গিয়ে আহত হন। বর্তমানে তিনি ঢাকা মেডিক্যাল কলেজে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
এলিয়েন সম্পর্কে আরো বিস্তারিত থাকবে পরের সংবাদে।
এই সংবাদ শোনার পরে মানুষ আতঙ্কিত হয়ে পরে। তবে কিছু মানুষ এলিয়েন দেখার জন্য আগ্রহী হয়ে ওঠে। তাছাড়া ঢাকার অধিবাসী জনৈক রিক্সাচালক আব্দুচ চাত্তার এলিয়েন পোষার আগ্রহ প্রকাশ করেন।
বাংলাদেশ সরকার এই খবর শোনার সাথে সাথে অনেকগুলো কারুকার্যখচিত খাঁচা বানানোর নির্দেশ প্রদান করে। তাছাড়া দেশে এখন ‘Koi mil gaya' ছবির ব্যাপক চাহিদা। বাংলাদেশ পুলিশকে বর্তমানে রাতদিনব্যাপী ঐ ছবির মাধ্যমে প্রশিক্ষন দেয়া হচ্ছে। রাজধানীর শরিফ শ্যালামাইনের দোকানগুলোতেও ব্যাপক ভীড় লক্ষ্য করা যাচ্ছে। খবর পাওয়া গেছে যে মিরপুরের অধিবাসী এক লোক ছাদ থেকে শরিফ ম্যালামাইনের পিরিচের সাহায্যে উড়তে গিয়ে আহত হন। বর্তমানে তিনি ঢাকা মেডিক্যাল কলেজে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
এলিয়েন সম্পর্কে আরো বিস্তারিত থাকবে পরের সংবাদে।
*প্রতিদিনের তাজা খবর [fαcєвook vєяsίoN]*
ঢাকাকে দুই ভাগের প্রস্তাব উদ্ভট: আকবর আলি খান
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা আকবর আলি খান ঢাকা সিটি করপোরেশনকে দুই ভাগে বিভক্ত করার প্রস্তাবকে ‘উদ্ভট’ বলে মন্তব্য করেছেন। আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবে ঢাকা সিটি করপোরেশন কাউন্সিল ঐক্য পরিষদ আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
আকবর আলি খান বলেন, এর ফলে অনেক সমস্যা দেখা দেবে। এটা আসলে ঢাকাবাসী চায় কি না, সে বিষয়ে গণভোট নেওয়ার দাবি জানান তিনি। একই সঙ্গে তাঁর মন্তব্য, ‘মনে হয় না, সরকার গণভোট নেওয়ার সাহস পাবে। সে ক্ষেত্রে পাড়ায় পাড়ায় গিয়ে গণস্বাক্ষর সংগ্রহ করে স্পিকারকে দিতে হবে। এটি অসাংবিধানিক সিদ্ধান্ত কি না, তা নিয়ে আদালতে যাওয়া যায়।’ এ সবে কাজ না হলে কর দেওয়ার বন্ধ করে পরামর্শ দেন তিনি।
সাবেক এ উপদেষ্টা বলেন, ‘এটা অনেক বড় সিদ্ধান্ত। এটা আওয়ামী লীগের ইশতিহারে ছিল না। ঢাকা সিটি করপোরেশনকে দুই ভাগ করা হবে কি না, সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে সরকার কমিশন করতে পারত। কিন্তু সেটা করা হয়নি। রাতের আঁধারে একটা সিদ্ধান্ত নিয়ে তা চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে। এটার পক্ষে ভালো কোনো যুক্তি কেউ দিতে পারল না।’ তিনি বলেন, মানুষ বাড়ছে বলে ঢাকা সিটি করপোরেশনকে দুই ভাগ করলে ভালো হবে—এমন একটা কথা বলা হয়েছে। একটাতেই টাকা নয়-ছয় হচ্ছে। দুটা করা হলে তো নয়শ-ছয়শ হয়ে যাবে।
আকবর আলি খান মনে করেন, এ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়িত হলে প্রশাসনিক খরচ বেড়ে যাবে। সে টাকা কে দেবে? সব পদ দুটি করে হয়ে যাবে। দুটি করপোরেশনের মধ্যে ঠেলাঠেলি বাড়বে। এতে জনগণের ভোগান্তি আরও বাড়বে।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা আকবর আলি খান ঢাকা সিটি করপোরেশনকে দুই ভাগে বিভক্ত করার প্রস্তাবকে ‘উদ্ভট’ বলে মন্তব্য করেছেন। আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবে ঢাকা সিটি করপোরেশন কাউন্সিল ঐক্য পরিষদ আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
আকবর আলি খান বলেন, এর ফলে অনেক সমস্যা দেখা দেবে। এটা আসলে ঢাকাবাসী চায় কি না, সে বিষয়ে গণভোট নেওয়ার দাবি জানান তিনি। একই সঙ্গে তাঁর মন্তব্য, ‘মনে হয় না, সরকার গণভোট নেওয়ার সাহস পাবে। সে ক্ষেত্রে পাড়ায় পাড়ায় গিয়ে গণস্বাক্ষর সংগ্রহ করে স্পিকারকে দিতে হবে। এটি অসাংবিধানিক সিদ্ধান্ত কি না, তা নিয়ে আদালতে যাওয়া যায়।’ এ সবে কাজ না হলে কর দেওয়ার বন্ধ করে পরামর্শ দেন তিনি।
সাবেক এ উপদেষ্টা বলেন, ‘এটা অনেক বড় সিদ্ধান্ত। এটা আওয়ামী লীগের ইশতিহারে ছিল না। ঢাকা সিটি করপোরেশনকে দুই ভাগ করা হবে কি না, সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে সরকার কমিশন করতে পারত। কিন্তু সেটা করা হয়নি। রাতের আঁধারে একটা সিদ্ধান্ত নিয়ে তা চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে। এটার পক্ষে ভালো কোনো যুক্তি কেউ দিতে পারল না।’ তিনি বলেন, মানুষ বাড়ছে বলে ঢাকা সিটি করপোরেশনকে দুই ভাগ করলে ভালো হবে—এমন একটা কথা বলা হয়েছে। একটাতেই টাকা নয়-ছয় হচ্ছে। দুটা করা হলে তো নয়শ-ছয়শ হয়ে যাবে।
আকবর আলি খান মনে করেন, এ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়িত হলে প্রশাসনিক খরচ বেড়ে যাবে। সে টাকা কে দেবে? সব পদ দুটি করে হয়ে যাবে। দুটি করপোরেশনের মধ্যে ঠেলাঠেলি বাড়বে। এতে জনগণের ভোগান্তি আরও বাড়বে।
Tuesday, November 22, 2011
সিগারেট আর বাইক চালাইলেই স্মার্ট হয়া যায় না
এক লোক বাসায় এসে স্ত্রী কে বলছে, আজ আমি অফিস থেকে আসতেছিলাম রাস্তায় এক গাধা...
এর ই মধ্যে তার মেয়ে বলা শুরু করলঃ মা শিলা না আমার মোবাইল ভেঙ্গে দিসে!!!
স্বামী এর মধ্যে আবার শুরু করলো " হ্যাঁ বউ আমি বলতেছিলাম যে রাস্তাতে এক গাধা..."
এর মধ্যে ছেলে বলে উঠলঃ মা রাজু না আমার সাইকেল এর পাম্প ছেড়ে দিসে!!!
মহিলা রেগে গিয়ে বলল " আল্লাহর অয়াস্তে সব চুপ কর আগে আমাকে গাধার কথা শুনতে দে!!! :P
এর ই মধ্যে তার মেয়ে বলা শুরু করলঃ মা শিলা না আমার মোবাইল ভেঙ্গে দিসে!!!
স্বামী এর মধ্যে আবার শুরু করলো " হ্যাঁ বউ আমি বলতেছিলাম যে রাস্তাতে এক গাধা..."
এর মধ্যে ছেলে বলে উঠলঃ মা রাজু না আমার সাইকেল এর পাম্প ছেড়ে দিসে!!!
মহিলা রেগে গিয়ে বলল " আল্লাহর অয়াস্তে সব চুপ কর আগে আমাকে গাধার কথা শুনতে দে!!! :P
১০০% গ্যারান্টি!! হাসতেই হবে! বিফলে মূল্য ফেরত!! (পূর্ণবয়স্কদের জন্য)
একবার দেবতা ঠিক করলেন,নরক থেকে একজন লোক স্বর্গে প্রবেশ করবে।
নরকের তিন জন লোক থেকে একজনকে বাছাই করতে হবে
তো তিনজন লোক এলো,দেবতা বললেন,
”যেহেতু কেবল একজন ঢুকতে পারবে,তাই তোমরা তোমাদের সবচেয়ে ভালো কাজটা বল,যারটা সবচেয়ে ভালো হবে;সে ঢুকবে।“
১ম লোক বলল,”আমি একবার বন্যার সময় ৩জন লোকের জীবন বাঁচিয়ে ছিলাম”
দেবতা সন্তুষ্ট হলেন না।
এরপর ২য় লোক বলল,
”আমি আমার অবৈধ টাকা দিয়ে অনেক উপাসনালয় বানিয়ে দিয়েছি”
দেবতা এতেও সন্তুষ্ট হলেন না।
শেষে ৩য় লোক বললেন,
”আমি একবার ইভা রহমানের ২টি এ্যালবামের রেকর্ড চুরি করেছিলাম তাই সেই দুইটা এ্যালবাম বাজারে আসতে পারে নাই”
দেবতা উচ্ছ্বসিত গলায় বললেন “আগে বলবি না ব্যাটা,তোকে কে নরকে পাঠালো!! চল ব্যাটা স্বর্গের ভিতরে চল”
নরকের তিন জন লোক থেকে একজনকে বাছাই করতে হবে
তো তিনজন লোক এলো,দেবতা বললেন,
”যেহেতু কেবল একজন ঢুকতে পারবে,তাই তোমরা তোমাদের সবচেয়ে ভালো কাজটা বল,যারটা সবচেয়ে ভালো হবে;সে ঢুকবে।“
১ম লোক বলল,”আমি একবার বন্যার সময় ৩জন লোকের জীবন বাঁচিয়ে ছিলাম”
দেবতা সন্তুষ্ট হলেন না।
এরপর ২য় লোক বলল,
”আমি আমার অবৈধ টাকা দিয়ে অনেক উপাসনালয় বানিয়ে দিয়েছি”
দেবতা এতেও সন্তুষ্ট হলেন না।
শেষে ৩য় লোক বললেন,
”আমি একবার ইভা রহমানের ২টি এ্যালবামের রেকর্ড চুরি করেছিলাম তাই সেই দুইটা এ্যালবাম বাজারে আসতে পারে নাই”
দেবতা উচ্ছ্বসিত গলায় বললেন “আগে বলবি না ব্যাটা,তোকে কে নরকে পাঠালো!! চল ব্যাটা স্বর্গের ভিতরে চল”
প্রতিদিনই ভাবি আজ থাক, কাল থেকে কোপাইয়া পড়ুম (কাল কোন দিন আজ হয়ে আসেনা)
বড় লেখাতে আমার নিজের ও অ্যালার্জি আছে তাও সবাইকে একটু পাঁচ মিনিট সময় নষ্ট করে পড়তে বলছি প্লীজ পড়ুন আর ভাল লাগলে শেয়ার করবেন
ছোট্ট বাবু আব্দুল্লাহর মেজাজ প্রচণ্ড গরম ছিল একসময়। অল্পতেই রেগে যেত অনেক, কিছুতেই নিজেকে কন্ট্রোল করতে পারত না । ছেলেকে নিয়ে আব্বু বেশ ঝামেলায় পড়ে যায়। অনেকক্ষন আনমনে চিন্তা করলো আব্বু। ব্যাগভর্তি পেরেক আব্দুল্লাহর হাতে ধরিয়ে দিয়ে বললো, “এখন থেকে যখনই তোমার প্রচণ্ড রাগ হবে, হাতুড়ি দিয়ে দেওয়ালের গায়ে পেরেক গাঁথবে।”
প্রথমদিন দেওয়ালে ৩৭ টা পেরেক গাঁথল আব্দুল্লাহ।দ্বিতীয় দিন কিছু কম। এভাবে ধীরে ধীরে রাগ নিয়ন্ত্রনে আনতে শেখার সাথে সাথে দৈনিক গাঁথা পেরেকের সংখ্যা কমতে থাকলো। আব্দুল্লাহ বুঝতে পারলো, দেওয়ালে পেরেক গাঁথার চেয়ে রাগ নিয়ন্ত্রনে রাখা অনেক সহজ। অবশেষে এমন একদিন আসলো যখন প্রায় সবরকম পরিস্থিতিতেই আব্দুল্লাহ তার রাগকে নিয়ন্ত্রন করতে সক্ষম হলো।
খুশী হয়ে আব্দুল্লাহ তার আব্বুকে তার এই উন্নতির কথা জানালো। আব্বু বললো,“বাবা, তুমি তোমার রাগ নিয়ন্ত্রনে আনতে পেরেছো জেনে আমি খুব খুশিহয়েছি। এখন তোমাকে আরেকটা কাজ করতে হবে। এতদিন তুমি দেওয়ালে যে পেরেকগুলো গেঁথেছ, প্রতিদিন সেগুলো তুলে নেওয়ার চেষ্টা কর যতক্ষন না তোমার মেজাজ গরম হয় ”।
এরপর অনেক দিন কেটে গেল। আবশেষে আব্দুল্লাহ একদিনসবগুলো পেরেক তুলে নিতে সক্ষম হলো।
আব্বু আব্দুল্লাহকে সেই দেওয়ালের কাছে নিয়ে যেয়ে বললো, “তুমি অনেক ভাল করেছ বাবা। কিন্তু, দেওয়ালের ছিদ্রগুলোর দিকে তাকিয়ে দেখ। এগুলো কিন্তু ছিদ্রই রয়ে গেছে। ”
♥ Moral ♥ দেওয়ালটা আর কখনোই আগের মত হবেনা, ছিদ্রগুলো থেকেই যাবে । রাগের বশে আমরা যখন কোন কিছু করে ফেলি, বা কাউকে খারাপ কিছু বলে ফেলি সেখানে ঠিক এরকমই একটা ক্ষত রেখে দিই । একটা চাকু দিয়ে কাউকে আঘাত করার পর হাজারবার sorry বলেও আপনি তা রিকভার করতেপারবেন না। কাউকে কথা দিয়ে আঘাত করাও এরকম শারীরীক জখমের মত। আসুন, পারতপক্ষে রাগ নিয়ন্ত্রনে আনার চেষ্টা করি। সবার সাথে ভাল ব্যবহার করি। রাগ নিয়ন্ত্রনে না রাখার ফলাফলের মুখোমুখি হওয়ার চেয়ে রাগ নিয়ন্ত্রনে রাখা অনেক সহজ।
ছোট্ট বাবু আব্দুল্লাহর মেজাজ প্রচণ্ড গরম ছিল একসময়। অল্পতেই রেগে যেত অনেক, কিছুতেই নিজেকে কন্ট্রোল করতে পারত না । ছেলেকে নিয়ে আব্বু বেশ ঝামেলায় পড়ে যায়। অনেকক্ষন আনমনে চিন্তা করলো আব্বু। ব্যাগভর্তি পেরেক আব্দুল্লাহর হাতে ধরিয়ে দিয়ে বললো, “এখন থেকে যখনই তোমার প্রচণ্ড রাগ হবে, হাতুড়ি দিয়ে দেওয়ালের গায়ে পেরেক গাঁথবে।”
প্রথমদিন দেওয়ালে ৩৭ টা পেরেক গাঁথল আব্দুল্লাহ।দ্বিতীয় দিন কিছু কম। এভাবে ধীরে ধীরে রাগ নিয়ন্ত্রনে আনতে শেখার সাথে সাথে দৈনিক গাঁথা পেরেকের সংখ্যা কমতে থাকলো। আব্দুল্লাহ বুঝতে পারলো, দেওয়ালে পেরেক গাঁথার চেয়ে রাগ নিয়ন্ত্রনে রাখা অনেক সহজ। অবশেষে এমন একদিন আসলো যখন প্রায় সবরকম পরিস্থিতিতেই আব্দুল্লাহ তার রাগকে নিয়ন্ত্রন করতে সক্ষম হলো।
খুশী হয়ে আব্দুল্লাহ তার আব্বুকে তার এই উন্নতির কথা জানালো। আব্বু বললো,“বাবা, তুমি তোমার রাগ নিয়ন্ত্রনে আনতে পেরেছো জেনে আমি খুব খুশিহয়েছি। এখন তোমাকে আরেকটা কাজ করতে হবে। এতদিন তুমি দেওয়ালে যে পেরেকগুলো গেঁথেছ, প্রতিদিন সেগুলো তুলে নেওয়ার চেষ্টা কর যতক্ষন না তোমার মেজাজ গরম হয় ”।
এরপর অনেক দিন কেটে গেল। আবশেষে আব্দুল্লাহ একদিনসবগুলো পেরেক তুলে নিতে সক্ষম হলো।
আব্বু আব্দুল্লাহকে সেই দেওয়ালের কাছে নিয়ে যেয়ে বললো, “তুমি অনেক ভাল করেছ বাবা। কিন্তু, দেওয়ালের ছিদ্রগুলোর দিকে তাকিয়ে দেখ। এগুলো কিন্তু ছিদ্রই রয়ে গেছে। ”
♥ Moral ♥ দেওয়ালটা আর কখনোই আগের মত হবেনা, ছিদ্রগুলো থেকেই যাবে । রাগের বশে আমরা যখন কোন কিছু করে ফেলি, বা কাউকে খারাপ কিছু বলে ফেলি সেখানে ঠিক এরকমই একটা ক্ষত রেখে দিই । একটা চাকু দিয়ে কাউকে আঘাত করার পর হাজারবার sorry বলেও আপনি তা রিকভার করতেপারবেন না। কাউকে কথা দিয়ে আঘাত করাও এরকম শারীরীক জখমের মত। আসুন, পারতপক্ষে রাগ নিয়ন্ত্রনে আনার চেষ্টা করি। সবার সাথে ভাল ব্যবহার করি। রাগ নিয়ন্ত্রনে না রাখার ফলাফলের মুখোমুখি হওয়ার চেয়ে রাগ নিয়ন্ত্রনে রাখা অনেক সহজ।
অপ্রিয় যত সত্য সহ্য করার ক্ষমতা আছে কি ?
... ফারাক্কা চালু থাকলে জৈবিকভাবে আমাদের জাতির অস্তিত্ব নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবার সম্ভাবনা আছে। একটা নিরীহ কুকুর, একটা বেড়ালকে আক্রমণ করলেও সে প্রাণীটি আত্মরক্ষার তাগিদে ফুঁসে ওঠে।
কিন্তু বাংলাদেশের ১২ কোটি মানুষ(১৯৯৪) দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ফারাক্কার চিতায় সর্বাংশে দগ্ধ হবার ছবিটি দেখছে। মুক্তিযুদ্ধের মতো আরেকটি যুদ্ধ করে পানির উপর তাদের হিস্যার দাবি প্রতিষ্ঠিত করার কথা চিন্তাও করতে পারছে না।
এর প্রধান কারণ এই নয় যে, আমাদের জাতি লড়াকু নয়,
লড়াই করার স্পৃহা ও স্পর্ধা আমাদের জনগণের নেই।
নেতিবাচক রাজনীতিই আমাদের জনগণের মন থেকে স্বাভাবিক অধিকারবোধটুকু হরণ করে নিয়েছে। যাদের ফসল নষ্ট হচ্ছে,
যাদের জমিতে খরা আক্রমণ হচ্ছে,
যে জমিতে লবণাক্ততা ঢুকছে,
যে মাঝি জীবিকা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে,
যে চাষী ঘরে ফসল তুলতে পারছে না,
যে জেলে নিরুপায় বুকে হাত দিয়ে বসে আছে,
ভারতীয় জলজল্লাদদের বিরুদ্ধে লড়াই করার ডাক দিলে,
একবার নয় বারবার এ জনগণ ছুটে আসবে।
১৯৭৬ সালে এ জাতির পিতামহ বিশ্বপ্রতীম প্রাণপুরুষ মওলানা ভাসানী
ডাক দিয়ে এ সত্যকে প্রতিষ্ঠিত করে গেছেন।
------- আহমদ ছফা
কয়দিনপর টিপাইমুখে কথা কি হবে ??? এখানে মাওলানা ভাসানী কে কোথায় পাব ??
কিন্তু বাংলাদেশের ১২ কোটি মানুষ(১৯৯৪) দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ফারাক্কার চিতায় সর্বাংশে দগ্ধ হবার ছবিটি দেখছে। মুক্তিযুদ্ধের মতো আরেকটি যুদ্ধ করে পানির উপর তাদের হিস্যার দাবি প্রতিষ্ঠিত করার কথা চিন্তাও করতে পারছে না।
এর প্রধান কারণ এই নয় যে, আমাদের জাতি লড়াকু নয়,
লড়াই করার স্পৃহা ও স্পর্ধা আমাদের জনগণের নেই।
নেতিবাচক রাজনীতিই আমাদের জনগণের মন থেকে স্বাভাবিক অধিকারবোধটুকু হরণ করে নিয়েছে। যাদের ফসল নষ্ট হচ্ছে,
যাদের জমিতে খরা আক্রমণ হচ্ছে,
যে জমিতে লবণাক্ততা ঢুকছে,
যে মাঝি জীবিকা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে,
যে চাষী ঘরে ফসল তুলতে পারছে না,
যে জেলে নিরুপায় বুকে হাত দিয়ে বসে আছে,
ভারতীয় জলজল্লাদদের বিরুদ্ধে লড়াই করার ডাক দিলে,
একবার নয় বারবার এ জনগণ ছুটে আসবে।
১৯৭৬ সালে এ জাতির পিতামহ বিশ্বপ্রতীম প্রাণপুরুষ মওলানা ভাসানী
ডাক দিয়ে এ সত্যকে প্রতিষ্ঠিত করে গেছেন।
------- আহমদ ছফা
কয়দিনপর টিপাইমুখে কথা কি হবে ??? এখানে মাওলানা ভাসানী কে কোথায় পাব ??
"' বিলিভ ইট ওর নট ।' কথা সত্য !"
জেনে নিন :+
*জিরাফ ২৪ ঘণ্টার মধ্যে মাত্র ২০ মিনিট ঘুমায়। তবে কখনো কখনো ২ ঘণ্টা পর্যন্ত ঘুমাতে পারে, তবে এটা বিরল।
*একটি পেঁচা প্রতি রাতে ১০ থেকে ১২ টি ইঁদুর শিকার করে থাকে।
*জলহস্তী জলে ডুবে থাকা অবস্থাতেও দেখতে, শুনতে ও নিঃশ্বাস গ্রহণ ও ত্যাগ করতে পারে।
*গরিলা ঘুমানর সময় কোন কিছুর সাথে পা লাগিয়ে রাখতে পছন্দ করে।
*হাতি প্রতিদিন গড়ে মাত্র ২ ঘণ্টা ঘুমায় আর ঘুমানোর সময়ও এরা দাড়িয়েথাকে।
*সারা জীবনে একটি হাঙ্গরেরে ২০,০০০ টি দাঁত গজাতে পারে।
*গৃহপালিত বিড়াল মানুষের জন্য প্রানহরণকারী ৬০ ধরনের জীবাণু বহন করতে পারে।
*একটি শামুক ৩ বছর পর্যন্ত ঘুমিয়ে কাটাতে পারে।
*ইঁদুর এতো দ্রুত বৃদ্ধি পায় যে দুটি ইঁদুর মাত্র ১৮ মাসে প্রায় ১০ লক্ষ সন্তান-সন্তানির জন্ম দিতে পারে।
*বিশ্বে সবচেয়ে বড় ডিম পারে হাঙ্গর।
*লবস্টার নামক এক প্রাণী আছে যার রক্ত নীল।
*জিরাফের হৃদপিণ্ড ২ ফুট লম্বা এবং ওজন প্রায়২৪ পাউন্ড।
*ক্যাঙ্গারু শব্দটির উদ্ভব হয়েছে অষ্টেলিয়ার আদিবাসীদের ভাষা থেকে যার অর্থ “আমি জানি না”।
*রেকুন নামে একটি প্রাণী আছে যারা খাবার পানিতে না ধুয়ে খায় না।
*হাঙ্গর মাছকে সবসময় জলে চলাচল করতে হয়, কারণ নড়াচড়া বন্ধ করে দিলে ওরা মারা যাবে।
*জিরাফ ২৪ ঘণ্টার মধ্যে মাত্র ২০ মিনিট ঘুমায়। তবে কখনো কখনো ২ ঘণ্টা পর্যন্ত ঘুমাতে পারে, তবে এটা বিরল।
*একটি পেঁচা প্রতি রাতে ১০ থেকে ১২ টি ইঁদুর শিকার করে থাকে।
*জলহস্তী জলে ডুবে থাকা অবস্থাতেও দেখতে, শুনতে ও নিঃশ্বাস গ্রহণ ও ত্যাগ করতে পারে।
*গরিলা ঘুমানর সময় কোন কিছুর সাথে পা লাগিয়ে রাখতে পছন্দ করে।
*হাতি প্রতিদিন গড়ে মাত্র ২ ঘণ্টা ঘুমায় আর ঘুমানোর সময়ও এরা দাড়িয়েথাকে।
*সারা জীবনে একটি হাঙ্গরেরে ২০,০০০ টি দাঁত গজাতে পারে।
*গৃহপালিত বিড়াল মানুষের জন্য প্রানহরণকারী ৬০ ধরনের জীবাণু বহন করতে পারে।
*একটি শামুক ৩ বছর পর্যন্ত ঘুমিয়ে কাটাতে পারে।
*ইঁদুর এতো দ্রুত বৃদ্ধি পায় যে দুটি ইঁদুর মাত্র ১৮ মাসে প্রায় ১০ লক্ষ সন্তান-সন্তানির জন্ম দিতে পারে।
*বিশ্বে সবচেয়ে বড় ডিম পারে হাঙ্গর।
*লবস্টার নামক এক প্রাণী আছে যার রক্ত নীল।
*জিরাফের হৃদপিণ্ড ২ ফুট লম্বা এবং ওজন প্রায়২৪ পাউন্ড।
*ক্যাঙ্গারু শব্দটির উদ্ভব হয়েছে অষ্টেলিয়ার আদিবাসীদের ভাষা থেকে যার অর্থ “আমি জানি না”।
*রেকুন নামে একটি প্রাণী আছে যারা খাবার পানিতে না ধুয়ে খায় না।
*হাঙ্গর মাছকে সবসময় জলে চলাচল করতে হয়, কারণ নড়াচড়া বন্ধ করে দিলে ওরা মারা যাবে।
মুখ সামলাইয়া কথা বল নইলে থাপ্পড় দিমু
এক ছেলে তার মায়ের সাথে ট্যাক্সি তে যাচ্ছিল
সেই ট্যাক্সি যখন একটা নিষিদ্ধ এলাকার কাছ দিয়ে যাচ্ছিলো তখন
তখন বাচ্চাটি কলগার্ল দেখে জিজ্ঞেস করলো
“ মা ওরা কারা”
মা বললঃওরা ওদের স্বামী এর জন্য অপেক্ষা করছে
ট্যাক্সি ড্রাইভার দাঁত কেলিএ হেসে বললঃ ওই আফা মিছা কথা কন কেন পুলারে হাচা কথা কন :P
সে বললঃওই বেটা,এগুলা হইল কলগার্ল এরা টাকার জন্য অন্য পুরুষ এর সাথে শোয়
ছেলে বললঃতাইলে মা, সেই বাচ্চাগুলার কি হয় যেগুলা জন্ম হয়!!
মাঃবাচ্চাগুলা ট্যাক্সি ড্রাইভার হয়
সেই ট্যাক্সি যখন একটা নিষিদ্ধ এলাকার কাছ দিয়ে যাচ্ছিলো তখন
তখন বাচ্চাটি কলগার্ল দেখে জিজ্ঞেস করলো
“ মা ওরা কারা”
মা বললঃওরা ওদের স্বামী এর জন্য অপেক্ষা করছে
ট্যাক্সি ড্রাইভার দাঁত কেলিএ হেসে বললঃ ওই আফা মিছা কথা কন কেন পুলারে হাচা কথা কন :P
সে বললঃওই বেটা,এগুলা হইল কলগার্ল এরা টাকার জন্য অন্য পুরুষ এর সাথে শোয়
ছেলে বললঃতাইলে মা, সেই বাচ্চাগুলার কি হয় যেগুলা জন্ম হয়!!
মাঃবাচ্চাগুলা ট্যাক্সি ড্রাইভার হয়
রোমান্টিক জোকস(romantic Jokes)
☺☺A nice true story☺☺↓
এরিস্টটল কে একলোক একবার অনেক বিশ্রী ভাষায় গালি গালাজ করলো।
কিন্তু তিনি টু শব্দটিও করলেন না।
পরবর্তীতে অপর এক ব্যক্তি তাঁকে জিজ্ঞাসা করলো যে আপনাকে সে এভাবে গালি দিলো আর আপনি তাকে কিছুই বললেন না কেন?
তার জবাবে এরিস্টটল কি বলেছিলেনজা নেন?
... "তোমাকে আমি দুটো পয়সা দিলে তুমি যদি তা না নাও তবে তা কার নিকট থাকে?
এরিস্টটল কে একলোক একবার অনেক বিশ্রী ভাষায় গালি গালাজ করলো।
কিন্তু তিনি টু শব্দটিও করলেন না।
পরবর্তীতে অপর এক ব্যক্তি তাঁকে জিজ্ঞাসা করলো যে আপনাকে সে এভাবে গালি দিলো আর আপনি তাকে কিছুই বললেন না কেন?
তার জবাবে এরিস্টটল কি বলেছিলেনজা নেন?
... "তোমাকে আমি দুটো পয়সা দিলে তুমি যদি তা না নাও তবে তা কার নিকট থাকে?
দোস্ত চেতস্ কেন্ ? দুষ্টামি করছি
স্ত্রীঃ খাইছ ?
স্বামীঃ খাইছ ?
স্ত্রীঃ আমারে নকল করতেছ ?
স্বামীঃআমারে নকল করতেছ ?
স্ত্রীঃ আমি তোমাকে অন্নেক ভালবাসি জানটুস !!!!!
স্বামীঃ হুম খাইছি একটু আগে !!!!
স্বামীঃ খাইছ ?
স্ত্রীঃ আমারে নকল করতেছ ?
স্বামীঃআমারে নকল করতেছ ?
স্ত্রীঃ আমি তোমাকে অন্নেক ভালবাসি জানটুস !!!!!
স্বামীঃ হুম খাইছি একটু আগে !!!!
রোমান্টিক জোকস(romantic Jokes)
অদূর ভবিষ্যতে ডিজিটাল বাংলাদেশের মোবাইল রিচার্জ হবে এরকমঃ
"প্রিয় গ্রাহক, আপনি ৩০০ টাকা রিচার্জ করেছেন!!
ভ্যাট হিসেবে কেটে নেয়া হল ৩০%!!
শেয়ার বাজার চালু রাখতে কেটে নেয়া হল ২৫%!!
পদ্মা সেতু তৈরির সাহায্য হিসেবে কেটে নেয়া হল ২০%!!
জাতীয় সংসদের বিদ্যুত খরচের জন্য কেটে নেয়া হল ১০%!!
বিরোধী দলকে দমন করার অভিপ্রায়ে পুলিশের জন্য HQ লাঠি কেনার খরচ বহনের জন্য কেটে নেয়া হল ৫%!!
অর্থমন্ত্রীকে শেয়ার বাজার বুঝানোর জন্য একজন শিক্ষকের বেতন বহন বাবদ কেটে নেয়া হল ৩%!!
অন্যান্য ২%
আপনার বর্তমান ব্যালেন্সঃ ১৫ টাকা!!
রিচার্জ করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ!!
"প্রিয় গ্রাহক, আপনি ৩০০ টাকা রিচার্জ করেছেন!!
ভ্যাট হিসেবে কেটে নেয়া হল ৩০%!!
শেয়ার বাজার চালু রাখতে কেটে নেয়া হল ২৫%!!
পদ্মা সেতু তৈরির সাহায্য হিসেবে কেটে নেয়া হল ২০%!!
জাতীয় সংসদের বিদ্যুত খরচের জন্য কেটে নেয়া হল ১০%!!
বিরোধী দলকে দমন করার অভিপ্রায়ে পুলিশের জন্য HQ লাঠি কেনার খরচ বহনের জন্য কেটে নেয়া হল ৫%!!
অর্থমন্ত্রীকে শেয়ার বাজার বুঝানোর জন্য একজন শিক্ষকের বেতন বহন বাবদ কেটে নেয়া হল ৩%!!
অন্যান্য ২%
আপনার বর্তমান ব্যালেন্সঃ ১৫ টাকা!!
রিচার্জ করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ!!
নিশি রাতে বদনা হাতে :p আড্ডা দিমু শব একসাথে :p [ADDA WITH BODNA]
ভিক্ষুক পিচ্চি মেয়েকে বলছেঃ আল্লাহর ওয়াস্তে কিছু দে বেটা...!!
পিচ্চিঃ আমি বেটা না, বেটি...!!
ভিক্ষুকঃ আল্লাহর ওয়াস্তে কিছু দে বেটি...!!
পিচ্চিঃ আমার নাম ছোকিনা...!!
ভিক্ষুকঃ আল্লাহর ওয়াস্তে কিছু দে ছোকিনা...!!
পিচ্চিঃ আমার পুরা নাম ছোকিনা বেগম ছোকি...!!
ভিক্ষুকঃ আল্লাহর ওয়াস্তে কিছুদে ছোকিনা বেগম ছোকি...!!
⇓
⇓
⇓
⇓
⇓
পিচ্চিঃ হ্যা , এখন ঠিক আছে...!!! বাই দা ওয়ে মাপ করেন...টাকা নাই.....
পিচ্চিঃ আমি বেটা না, বেটি...!!
ভিক্ষুকঃ আল্লাহর ওয়াস্তে কিছু দে বেটি...!!
পিচ্চিঃ আমার নাম ছোকিনা...!!
ভিক্ষুকঃ আল্লাহর ওয়াস্তে কিছু দে ছোকিনা...!!
পিচ্চিঃ আমার পুরা নাম ছোকিনা বেগম ছোকি...!!
ভিক্ষুকঃ আল্লাহর ওয়াস্তে কিছুদে ছোকিনা বেগম ছোকি...!!
⇓
⇓
⇓
⇓
⇓
পিচ্চিঃ হ্যা , এখন ঠিক আছে...!!! বাই দা ওয়ে মাপ করেন...টাকা নাই.....
-আমরা ইঁচড়ে পাকা-সাবধান!!-১০০% হট
একবার এক প্রেমিকা তার প্রেমিকের কাছে একটি হিরার আংটি আবদার করলো...
৩ দিন পর প্রেমিক গেল প্রেমিকার সাথে দেখা করতে... তাদের দেখা হল বাসস্টপে... ছেলেটা হাতে করে একটা পুতুল নিয়ে এসে মেয়েটাকে দিয়ে বলল - এই নাও তোমার উপহার...
হিরার আংটির বদলে পুতুল দেখে মেয়েটি রাগের চোটে পুতুলটি ছুড়ে ফেললো এবং সেটি গিয়ে পড়লো রাস্তার মাঝখানে... ছেলেটি ভারাক্রান্ত মনে পুতুলটি আনতে গেল যখন-ই সে পুতুলটি ঊঠানোর জন্য নিচে ঝুঁকল তখনি একটা ট্রাক এসে ছেলেটিকে ধাক্কা দিল, এবং ছেলেটি মারা গেল... মেয়েটি দৌড়ে ছেলেটির লাশের কাছে এল এবং বসে কাদতে লাগলো.. কিছুক্ষন পর মেয়েটি সেই পুতুলটি হাতে নিল এবং বুকে চেপে উচ্চসরে কাদতে শুরু করলো.. হঠাত মেয়েটি পুতুল্টির ভিতর থেকে আওয়াজ শূনতে পেল, এবং সেই আওয়াজটি তার প্রেমিকের(আসলে পুতুলটি ভিতরে একটা টেপ রেকর্ডার ছিল, পুতুল্টিকে জোরে ছাপ দিলে সেটা বেজে উঠে )... যাই হোক পুতুলটি বলছে - "জান আমি তোমাকে অনেক ভালবাসি, তোমার জন্য আমি দুনিয়ার সকল সুখ এনে তোমার পায়ে লুটাতে পারি, তুমি যদি বল তোমার জন্য আমি আমার জীবনটাও দিয়ে দিতে পারি... তুমি কি আমাকে বিয়ে করবে?? যদি রাজি থাকো তাহলে আমার প্যান্টের বাম পকেটে হাত দিয়ে হিরার আংটিটি বের করে নাও"... এই কথা শোনার পর মেয়েটির সমস্ত শরীর কাপতে শুরু করলো, সে ভয়ে ভয়ে প্রেমিকের পকেটে হাত দিল এবং সত্যি সত্যি সেখানে একটি হিরার আংটির অস্তিত্ব পেল.... অতপর.... বাধভাঙ্গা কান্না শুরু হয়ে গেল মেয়েটির... রাস্তায় লোকজন মৃত প্রেমিক ও প্রেমিকার দিকে এক পলকে তাকিয়ে ছিল...
[Moral: প্রেম করলে সব দিক থেকেই ছেলেরা বাঁশ খায়...]
৩ দিন পর প্রেমিক গেল প্রেমিকার সাথে দেখা করতে... তাদের দেখা হল বাসস্টপে... ছেলেটা হাতে করে একটা পুতুল নিয়ে এসে মেয়েটাকে দিয়ে বলল - এই নাও তোমার উপহার...
হিরার আংটির বদলে পুতুল দেখে মেয়েটি রাগের চোটে পুতুলটি ছুড়ে ফেললো এবং সেটি গিয়ে পড়লো রাস্তার মাঝখানে... ছেলেটি ভারাক্রান্ত মনে পুতুলটি আনতে গেল যখন-ই সে পুতুলটি ঊঠানোর জন্য নিচে ঝুঁকল তখনি একটা ট্রাক এসে ছেলেটিকে ধাক্কা দিল, এবং ছেলেটি মারা গেল... মেয়েটি দৌড়ে ছেলেটির লাশের কাছে এল এবং বসে কাদতে লাগলো.. কিছুক্ষন পর মেয়েটি সেই পুতুলটি হাতে নিল এবং বুকে চেপে উচ্চসরে কাদতে শুরু করলো.. হঠাত মেয়েটি পুতুল্টির ভিতর থেকে আওয়াজ শূনতে পেল, এবং সেই আওয়াজটি তার প্রেমিকের(আসলে পুতুলটি ভিতরে একটা টেপ রেকর্ডার ছিল, পুতুল্টিকে জোরে ছাপ দিলে সেটা বেজে উঠে )... যাই হোক পুতুলটি বলছে - "জান আমি তোমাকে অনেক ভালবাসি, তোমার জন্য আমি দুনিয়ার সকল সুখ এনে তোমার পায়ে লুটাতে পারি, তুমি যদি বল তোমার জন্য আমি আমার জীবনটাও দিয়ে দিতে পারি... তুমি কি আমাকে বিয়ে করবে?? যদি রাজি থাকো তাহলে আমার প্যান্টের বাম পকেটে হাত দিয়ে হিরার আংটিটি বের করে নাও"... এই কথা শোনার পর মেয়েটির সমস্ত শরীর কাপতে শুরু করলো, সে ভয়ে ভয়ে প্রেমিকের পকেটে হাত দিল এবং সত্যি সত্যি সেখানে একটি হিরার আংটির অস্তিত্ব পেল.... অতপর.... বাধভাঙ্গা কান্না শুরু হয়ে গেল মেয়েটির... রাস্তায় লোকজন মৃত প্রেমিক ও প্রেমিকার দিকে এক পলকে তাকিয়ে ছিল...
[Moral: প্রেম করলে সব দিক থেকেই ছেলেরা বাঁশ খায়...]
All graduate girl and boy friends
নিলা আর রাজ পাশাপাশি একটি পার্কে বসে আছে। নিলা বলল ...
তোমার কি কিছুই বলার নাই?
কি বলব?
তুমি কি বুঝতে পারছোনা যে বাসায় আমার বিয়ে ঠিক করেছে ?
আমি কি করব?
তুমি কি করবে মানে? প্রস্তাব পাঠাবে!
আমি তোমাকে বিয়ে করতে পারবো না। সরি ...
সরি? আমাদের ৫ বছরের রিলেশন রাজ আর তুমি বলছ যে আমাকে বিয়ে করতে পারবে না সরি? তুমি এইতা করতে পারো না রাজ। এইটা ঠিক না।
আমার আর কিছু বলার নাই ... এই বলে রাজ উঠে চলে গেল। নিলা ওকে অনেক ডাকল বাট রাজ ফিরেও তাকাল না।
রাজ এর আচরনে ক্ষোভে দুঃখে নিলা তার বাবা মা এর পছন্দ করা পাত্রকেই বিয়ে করে।
তিন মাস পর। নিলা অর স্বামী নিয়ে সুখেই আছে। ওর শ্বশুর-শাশুড়ি ওকে নিজের মেয়ের মতই ভালোবাসে। রাজকে ও মোটামুটি ভুলেই গেছে।
একদিন নিলার এক বান্ধবী জুই নিলাকে ফোন করে ওর সাথে দেখা করতে বলল।
কি হয়েছে রে এত্ত জরুরি তলব? নিলা বলল
তোকে আমার সাথে এক যায়গায় যেতে হবে। গারিতে ওঠ।
কোথায়?
গেলেই দেখতে পাবি।
নিলা দেখল সে একটি হসপিটালের সামনে দারিয়েআছে।
কি ব্যপার তুই আমাকে এইখানে ক্যান নিয়ে আসলি?
আগে চল সব বুঝতে পারবি।
নিলা একটি রুম এর সামনে এসে দাড়াতেই চমকে উঠলো।
রাজ তুমি? কি হয়েছে তোমার? জুই রাজ এর কি হয়েছে? তোরা কেউ কিছু বলছিস না ক্যান?
তুই ওকে ক্যান এইখানে নিয়ে আসলি? রাজ জুই কে বলল।
নিলার সত্যটা জানা দরকার। নিলা তুই জানিস ওতোকে ক্যান বিয়ে করেনি কারণ ওর ক্যান্সার।
কি? তোরা কেউ আমাকে কিছু বলিস নি ক্যান?
আমি নিষেধ করেছিলাম। রাজ বলল। সরি নিলা আমি তোমাকে কষ্ট দিয়েছি। কিন্তু তোমার চেয়ে বেশি কষ্ট আমি পেয়েছি বিশ্বাস কর। আমি তোমাকে কি করে বিয়ে করতাম বল আমার যে ক্যান্সার ধরা পরেছে। আমার জীবনের আয়ু যে অল্প কয়েক দিনের। আমিতোমাকে অনেক অনেক ভালোবাসি। তোমার জীবনটাকি করে নষ্ট করি বল। তাই তোমাকে কিছু বলিনি। অন্যদের কেউ বলতে দেইনি। আমি তোমাকে মরার আগে সুখি দেখতে চেয়েছি। চেয়েছি তোমার লাইফ এ এমনকেউ আসুক যে তোমাকে আমারচেয়েও বেশি ভালবাসবে। আমার অভাব দূর করবে। আর আমি তাতে সফল। আমি তোমারবিষয়ে সব খবর ই পাই। তোমাকে মরার আগে একবার দেখার ইচ্ছা ছিল। তুমি চলে যাও নিলা আর ভালো থেকো।
নিলা রুম থেকে বের হয়ে বাড়ির দিকে রওনা হল। ওর চোখ দিয়ে পানি পরতে লাগলো। ওর খুব কাদতে ইচ্ছা করছে কিন্তু পারলো না।
পরিশিষ্টঃ
২০ বছর পর। আজ রাজের মৃত্যুর ২০ বছর হয়ে গেছে।
নিলার এক ছেলে আর এক মেয়ে হয়েছে। ওরা এখন বাহিরে পড়ালেখা করে। জীবনের সব কিছুই চেঞ্জ হয়ে গেছে কিন্তু আজও সে রাজ কে ভুলতে পারেনি। পারেনি ওর মৃত্যুর তারিখ টা ভুলতে।
তোমার কি কিছুই বলার নাই?
কি বলব?
তুমি কি বুঝতে পারছোনা যে বাসায় আমার বিয়ে ঠিক করেছে ?
আমি কি করব?
তুমি কি করবে মানে? প্রস্তাব পাঠাবে!
আমি তোমাকে বিয়ে করতে পারবো না। সরি ...
সরি? আমাদের ৫ বছরের রিলেশন রাজ আর তুমি বলছ যে আমাকে বিয়ে করতে পারবে না সরি? তুমি এইতা করতে পারো না রাজ। এইটা ঠিক না।
আমার আর কিছু বলার নাই ... এই বলে রাজ উঠে চলে গেল। নিলা ওকে অনেক ডাকল বাট রাজ ফিরেও তাকাল না।
রাজ এর আচরনে ক্ষোভে দুঃখে নিলা তার বাবা মা এর পছন্দ করা পাত্রকেই বিয়ে করে।
তিন মাস পর। নিলা অর স্বামী নিয়ে সুখেই আছে। ওর শ্বশুর-শাশুড়ি ওকে নিজের মেয়ের মতই ভালোবাসে। রাজকে ও মোটামুটি ভুলেই গেছে।
একদিন নিলার এক বান্ধবী জুই নিলাকে ফোন করে ওর সাথে দেখা করতে বলল।
কি হয়েছে রে এত্ত জরুরি তলব? নিলা বলল
তোকে আমার সাথে এক যায়গায় যেতে হবে। গারিতে ওঠ।
কোথায়?
গেলেই দেখতে পাবি।
নিলা দেখল সে একটি হসপিটালের সামনে দারিয়েআছে।
কি ব্যপার তুই আমাকে এইখানে ক্যান নিয়ে আসলি?
আগে চল সব বুঝতে পারবি।
নিলা একটি রুম এর সামনে এসে দাড়াতেই চমকে উঠলো।
রাজ তুমি? কি হয়েছে তোমার? জুই রাজ এর কি হয়েছে? তোরা কেউ কিছু বলছিস না ক্যান?
তুই ওকে ক্যান এইখানে নিয়ে আসলি? রাজ জুই কে বলল।
নিলার সত্যটা জানা দরকার। নিলা তুই জানিস ওতোকে ক্যান বিয়ে করেনি কারণ ওর ক্যান্সার।
কি? তোরা কেউ আমাকে কিছু বলিস নি ক্যান?
আমি নিষেধ করেছিলাম। রাজ বলল। সরি নিলা আমি তোমাকে কষ্ট দিয়েছি। কিন্তু তোমার চেয়ে বেশি কষ্ট আমি পেয়েছি বিশ্বাস কর। আমি তোমাকে কি করে বিয়ে করতাম বল আমার যে ক্যান্সার ধরা পরেছে। আমার জীবনের আয়ু যে অল্প কয়েক দিনের। আমিতোমাকে অনেক অনেক ভালোবাসি। তোমার জীবনটাকি করে নষ্ট করি বল। তাই তোমাকে কিছু বলিনি। অন্যদের কেউ বলতে দেইনি। আমি তোমাকে মরার আগে সুখি দেখতে চেয়েছি। চেয়েছি তোমার লাইফ এ এমনকেউ আসুক যে তোমাকে আমারচেয়েও বেশি ভালবাসবে। আমার অভাব দূর করবে। আর আমি তাতে সফল। আমি তোমারবিষয়ে সব খবর ই পাই। তোমাকে মরার আগে একবার দেখার ইচ্ছা ছিল। তুমি চলে যাও নিলা আর ভালো থেকো।
নিলা রুম থেকে বের হয়ে বাড়ির দিকে রওনা হল। ওর চোখ দিয়ে পানি পরতে লাগলো। ওর খুব কাদতে ইচ্ছা করছে কিন্তু পারলো না।
পরিশিষ্টঃ
২০ বছর পর। আজ রাজের মৃত্যুর ২০ বছর হয়ে গেছে।
নিলার এক ছেলে আর এক মেয়ে হয়েছে। ওরা এখন বাহিরে পড়ালেখা করে। জীবনের সব কিছুই চেঞ্জ হয়ে গেছে কিন্তু আজও সে রাজ কে ভুলতে পারেনি। পারেনি ওর মৃত্যুর তারিখ টা ভুলতে।
•|• গুনীজনদের বাণী •|•
যদি আকাশে অট্টালিকা তৈরি করে থাক তা হলে তোমার কাজ ব্যর্থ হয় নি । এখন মাটিতে তার ভিত্তি স্থাপন করো । -থরিউ
অপ্রিয় যত সত্য সহ্য করার ক্ষমতা আছে কি ?
... ফারাক্কা চালু থাকলে জৈবিকভাবে আমাদের জাতির অস্তিত্ব নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবার সম্ভাবনা আছে। একটা নিরীহ কুকুর, একটা বেড়ালকে আক্রমণ করলেও সে প্রাণীটি আত্মরক্ষার তাগিদে ফুঁসে ওঠে।
কিন্তু বাংলাদেশের ১২ কোটি মানুষ(১৯৯৪) দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ফারাক্কার চিতায় সর্বাংশে দগ্ধ হবার ছবিটি দেখছে। মুক্তিযুদ্ধের মতো আরেকটি যুদ্ধ করে পানির উপর তাদের হিস্যার দাবি প্রতিষ্ঠিত করার কথা চিন্তাও করতে পারছে না।
এর প্রধান কারণ এই নয় যে, আমাদের জাতি লড়াকু নয়,
লড়াই করার স্পৃহা ও স্পর্ধা আমাদের জনগণের নেই।
নেতিবাচক রাজনীতিই আমাদের জনগণের মন থেকে স্বাভাবিক অধিকারবোধটুকু হরণ করে নিয়েছে। যাদের ফসল নষ্ট হচ্ছে,
যাদের জমিতে খরা আক্রমণ হচ্ছে,
যে জমিতে লবণাক্ততা ঢুকছে,
যে মাঝি জীবিকা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে,
যে চাষী ঘরে ফসল তুলতে পারছে না,
যে জেলে নিরুপায় বুকে হাত দিয়ে বসে আছে,
ভারতীয় জলজল্লাদদের বিরুদ্ধে লড়াই করার ডাক দিলে,
একবার নয় বারবার এ জনগণ ছুটে আসবে।
১৯৭৬ সালে এ জাতির পিতামহ বিশ্বপ্রতীম প্রাণপুরুষ মওলানা ভাসানী
ডাক দিয়ে এ সত্যকে প্রতিষ্ঠিত করে গেছেন।
------- আহমদ ছফা
কয়দিনপর টিপাইমুখে কথা কি হবে ??? এখানে মাওলানা ভাসানী কে কোথায় পাব ??
কিন্তু বাংলাদেশের ১২ কোটি মানুষ(১৯৯৪) দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ফারাক্কার চিতায় সর্বাংশে দগ্ধ হবার ছবিটি দেখছে। মুক্তিযুদ্ধের মতো আরেকটি যুদ্ধ করে পানির উপর তাদের হিস্যার দাবি প্রতিষ্ঠিত করার কথা চিন্তাও করতে পারছে না।
এর প্রধান কারণ এই নয় যে, আমাদের জাতি লড়াকু নয়,
লড়াই করার স্পৃহা ও স্পর্ধা আমাদের জনগণের নেই।
নেতিবাচক রাজনীতিই আমাদের জনগণের মন থেকে স্বাভাবিক অধিকারবোধটুকু হরণ করে নিয়েছে। যাদের ফসল নষ্ট হচ্ছে,
যাদের জমিতে খরা আক্রমণ হচ্ছে,
যে জমিতে লবণাক্ততা ঢুকছে,
যে মাঝি জীবিকা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে,
যে চাষী ঘরে ফসল তুলতে পারছে না,
যে জেলে নিরুপায় বুকে হাত দিয়ে বসে আছে,
ভারতীয় জলজল্লাদদের বিরুদ্ধে লড়াই করার ডাক দিলে,
একবার নয় বারবার এ জনগণ ছুটে আসবে।
১৯৭৬ সালে এ জাতির পিতামহ বিশ্বপ্রতীম প্রাণপুরুষ মওলানা ভাসানী
ডাক দিয়ে এ সত্যকে প্রতিষ্ঠিত করে গেছেন।
------- আহমদ ছফা
কয়দিনপর টিপাইমুখে কথা কি হবে ??? এখানে মাওলানা ভাসানী কে কোথায় পাব ??
Jokes
পরিমল স্যারঃ কেন?
ছাত্রীঃ আপনাকে একটা চমৎকার জিনিস দেখাব!!!
পরিমল স্যারঃ সত্যি??? (অবাক হয়ে)
ছাত্রীঃ হ্যাঁ, আগে দরজা জানালা সব কিছু বন্ধ করে দিন, যাতে আলো না আসে!!
পরিমল স্যারঃ তারপর?? আর কিছু??
ছাত্রীঃ আমার কাছে আসেন।
পরিমল স্যারঃ ওহ!! তারপর? আরকি করবো বলো?
.
.
.
.
ছাত্রীঃ স্যার, এবার দেখেন। আমার নতুন ঘড়িতে লাইট জ্বলে!
ছাত্রীঃ আপনাকে একটা চমৎকার জিনিস দেখাব!!!
পরিমল স্যারঃ সত্যি??? (অবাক হয়ে)
ছাত্রীঃ হ্যাঁ, আগে দরজা জানালা সব কিছু বন্ধ করে দিন, যাতে আলো না আসে!!
পরিমল স্যারঃ তারপর?? আর কিছু??
ছাত্রীঃ আমার কাছে আসেন।
পরিমল স্যারঃ ওহ!! তারপর? আরকি করবো বলো?
.
.
.
.
ছাত্রীঃ স্যার, এবার দেখেন। আমার নতুন ঘড়িতে লাইট জ্বলে!
ক্লাসে আমাদের কমবেশি সবার ই ঘুম আসে সেই ক্লাস এর ঘুম নিয়েই দুইটা জোকস
১.শিক্ষকঃএই ছেলে, তুমি ক্লাসে কিছুতেই ঘুমাতে পারনা!!
ছাত্রঃপারি স্যার, আপনে একটু আসতে লেকচার দিলেই পারি
২.শিক্ষকঃওই হাদি তোর পাশের ছেলেটারে ঘুম থাইকা জাগা!!
হাদিঃস্যার আপনে ওরে ঘুম পাড়াইছেন আপ্নেই জাগান
ছাত্রঃপারি স্যার, আপনে একটু আসতে লেকচার দিলেই পারি
২.শিক্ষকঃওই হাদি তোর পাশের ছেলেটারে ঘুম থাইকা জাগা!!
হাদিঃস্যার আপনে ওরে ঘুম পাড়াইছেন আপ্নেই জাগান
jokes
পর পর দুই বার ফেল করার পর
বাবাঃ ওই পাপ্পু এই বছর অবশ্যই এ প্লাস পাইতে হবে
পাপ্পুঃ না আব্বা আমি গোল্ডেন এ প্লাস পামু!!!
বাবাঃওই ফাইজলামি করিস না!!!
পাপ্পুঃ শুরু কে করছিল
বাবাঃ ওই পাপ্পু এই বছর অবশ্যই এ প্লাস পাইতে হবে
পাপ্পুঃ না আব্বা আমি গোল্ডেন এ প্লাস পামু!!!
বাবাঃওই ফাইজলামি করিস না!!!
পাপ্পুঃ শুরু কে করছিল
facebook jokes
একদিন এক কৃষকের ছেলে গাড়ী ভর্তি ধানের বস্তা নিয়ে যাচ্ছে হাটে বিক্রি করার জন্য।
কিন্তু একটা বাড়ির সামনের রাস্তাটা ছিলো ভাঙ্গাচুরা।
গরুর গাড়ী উলটে গেলো।
বাড়ীর মালিক তখন খাচ্ছিলেন।
তিনি এসে দেখলেন একটা অল্পবয়সি ছেলে গাড়ির সঙ্গে উলটে পড়ে গেছে।
সে হাত ঝেড়ে উঠে পড়লো।
বাড়ির মালিক বললেন,
গরুগুলো বেঁধে তুমি আমার বাড়ি এসো। আমি খেতে বসেছি। তুমিও চারটা খেয়ে নাও। পরে তোমার বস্তাগুলো তোলার ব্যাবস্থা করা হবে।
ছেলেটি বলল, "না আব্বু রাগ করবে"
মালিক বললেন, আরে রাগ করবে না, আমি খেতে বসেছি, চাইলেই তো আর তোমাকে সাহায্য করতে পারবনা।আসো,আগে দুটা ভাত খেয়ে নাও।
….না, আব্বু রাগ করবে।
….আরে করবে না। এসো তো।
ভদ্রলোক প্রায় জোড় করে ছেলেটিকে বাড়ির ভিতর নিয়ে গেলেন।
ছেলেটি বারবার বলল, আব্বু রাগ করবে।
যাই হোক ছেলেটি হাতমুখ ধুয়ে খেতে বসলো।
খাওয়া দাওয়া ভালোই হল।
হাত মুছতে মুছতে ছেলেটি বলল, আব্বু রাগ করবে।
বাড়ির মালিক বললেন, না রাগ করবেনা। তা তোমার আব্বু কোথায়??
ছেলেটি বলল, আব্বু ঐ ধানের বস্তাগুলোর নিচে চাপা পড়ে আছে!!
কিন্তু একটা বাড়ির সামনের রাস্তাটা ছিলো ভাঙ্গাচুরা।
গরুর গাড়ী উলটে গেলো।
বাড়ীর মালিক তখন খাচ্ছিলেন।
তিনি এসে দেখলেন একটা অল্পবয়সি ছেলে গাড়ির সঙ্গে উলটে পড়ে গেছে।
সে হাত ঝেড়ে উঠে পড়লো।
বাড়ির মালিক বললেন,
গরুগুলো বেঁধে তুমি আমার বাড়ি এসো। আমি খেতে বসেছি। তুমিও চারটা খেয়ে নাও। পরে তোমার বস্তাগুলো তোলার ব্যাবস্থা করা হবে।
ছেলেটি বলল, "না আব্বু রাগ করবে"
মালিক বললেন, আরে রাগ করবে না, আমি খেতে বসেছি, চাইলেই তো আর তোমাকে সাহায্য করতে পারবনা।আসো,আগে দুটা ভাত খেয়ে নাও।
….না, আব্বু রাগ করবে।
….আরে করবে না। এসো তো।
ভদ্রলোক প্রায় জোড় করে ছেলেটিকে বাড়ির ভিতর নিয়ে গেলেন।
ছেলেটি বারবার বলল, আব্বু রাগ করবে।
যাই হোক ছেলেটি হাতমুখ ধুয়ে খেতে বসলো।
খাওয়া দাওয়া ভালোই হল।
হাত মুছতে মুছতে ছেলেটি বলল, আব্বু রাগ করবে।
বাড়ির মালিক বললেন, না রাগ করবেনা। তা তোমার আব্বু কোথায়??
ছেলেটি বলল, আব্বু ঐ ধানের বস্তাগুলোর নিচে চাপা পড়ে আছে!!
Subscribe to:
Posts (Atom)