Saturday, December 31, 2011
Friday, December 30, 2011
ব্যস্ত সড়কে খুন হলো এক নিরীহ কুকুর
আমেরিকার ওয়াশিংটন ডিসির ব্যস্ত রাস্তায় এক পাগলা কুকুর যাকে পাচ্ছে তাকেই কামড় দিচ্ছে!!
হঠাৎ কুকুর টি এক বাচ্চা মেয়ের দিকে দৌড়ে গেলো কামড় দেবার জন্য . . .
বাচ্চাটা তখন ভয়ে চিৎকার করা শুরু করলো ঠিক এমন সময়,
এক সুঠাম দেহি যুবক সাহসিকতার সাথে কুকুরটির কাছ থেকে ঐ নিরীহ বাচ্চাকে বাঁচালো!!
উপস্হিত সবাই যুবকের অনেক প্রশংসা করলো!!
এক সাংবাদিক ছুটে এসে যুবকটিকে বললো আপনার সাহস আমাদের জন্য অণুপ্রেরনার মত!!
সুতরাং কালকে নিউজ করবো যে,
“আমেরিকান সাহসী যুবক কতৃর্ক শিশুর প্রাণ রক্ষা”
যুবকটি তখন বললো যে, “ আমি আমেরিকান না আমি ফিলিস্তানি . . !
এবং আমরা জন্ম থেকেই কুকুরদের সাথেই যুদ্ধ করে আসছি। ”
তৎক্ষনাত ব্রেকিং নিউজ,
“ মুসলমান টেরোরিষ্টদের হাত থেকে অবুঝ পশুরাও রক্ষা পাচ্ছেনা!! ব্যস্ত সড়কে খুন হলো এক নিরীহ কুকুর ”
হঠাৎ কুকুর টি এক বাচ্চা মেয়ের দিকে দৌড়ে গেলো কামড় দেবার জন্য . . .
বাচ্চাটা তখন ভয়ে চিৎকার করা শুরু করলো ঠিক এমন সময়,
এক সুঠাম দেহি যুবক সাহসিকতার সাথে কুকুরটির কাছ থেকে ঐ নিরীহ বাচ্চাকে বাঁচালো!!
উপস্হিত সবাই যুবকের অনেক প্রশংসা করলো!!
এক সাংবাদিক ছুটে এসে যুবকটিকে বললো আপনার সাহস আমাদের জন্য অণুপ্রেরনার মত!!
সুতরাং কালকে নিউজ করবো যে,
“আমেরিকান সাহসী যুবক কতৃর্ক শিশুর প্রাণ রক্ষা”
যুবকটি তখন বললো যে, “ আমি আমেরিকান না আমি ফিলিস্তানি . . !
এবং আমরা জন্ম থেকেই কুকুরদের সাথেই যুদ্ধ করে আসছি। ”
তৎক্ষনাত ব্রেকিং নিউজ,
“ মুসলমান টেরোরিষ্টদের হাত থেকে অবুঝ পশুরাও রক্ষা পাচ্ছেনা!! ব্যস্ত সড়কে খুন হলো এক নিরীহ কুকুর ”
Thursday, December 29, 2011
বিয়ের আগে ও পরে
বিয়ের আগে (ছেলে বিয়েতে রাজি হওয়ার পর)
মেয়েঃ অবশেষে তুমি রাজি হলে। সত্যিই আমি আর সইতে পারছিলাম না।
ছেলেঃ তুমি কী আমাকে ছেড়ে চলে যাবে?
মেয়েঃ অবশ্যই না। এসব ফালতু চিন্তা কখনোই করবা না।
ছেলেঃ তুমি কি আমাকে ভালোবাস?
মেয়েঃ অবশ্যই...জীবনভর ...
ছেলেঃ আমাকে কখনো ধোঁকা দেবে?
মেয়েঃ নাহ!এই কথাতোমার মাথায় আসছে কী করে?
ছেলেঃ তুমি কি আমার মাথায় হাত বুলিয়ে ঘুম পাড়িয়ে দিবে?
মেয়েঃ নিশ্চয়ই! যতবার সুযোগ পাব।
ছেলেঃ আমাকে কখনো খামছি দিবে??
মেয়েঃ তুমি কি পাগল? আমি মোটেই সে ধরনের মেয়েনই।
ছেলেঃ আমি কী তোমাকে বিশ্বাস করতে পারি?
মেয়েঃ হ্যাঁ।
ছেলেঃ প্রিয়তমা! (আনন্দে গদগদ হয়ে)
আর বিয়ের পরের সংলাপ?
ওপরের লেখাটা নিচ থাকে ওপরের দিকে পড়ুন।
মেয়েঃ অবশেষে তুমি রাজি হলে। সত্যিই আমি আর সইতে পারছিলাম না।
ছেলেঃ তুমি কী আমাকে ছেড়ে চলে যাবে?
মেয়েঃ অবশ্যই না। এসব ফালতু চিন্তা কখনোই করবা না।
ছেলেঃ তুমি কি আমাকে ভালোবাস?
মেয়েঃ অবশ্যই...জীবনভর ...
ছেলেঃ আমাকে কখনো ধোঁকা দেবে?
মেয়েঃ নাহ!এই কথাতোমার মাথায় আসছে কী করে?
ছেলেঃ তুমি কি আমার মাথায় হাত বুলিয়ে ঘুম পাড়িয়ে দিবে?
মেয়েঃ নিশ্চয়ই! যতবার সুযোগ পাব।
ছেলেঃ আমাকে কখনো খামছি দিবে??
মেয়েঃ তুমি কি পাগল? আমি মোটেই সে ধরনের মেয়েনই।
ছেলেঃ আমি কী তোমাকে বিশ্বাস করতে পারি?
মেয়েঃ হ্যাঁ।
ছেলেঃ প্রিয়তমা! (আনন্দে গদগদ হয়ে)
আর বিয়ের পরের সংলাপ?
ওপরের লেখাটা নিচ থাকে ওপরের দিকে পড়ুন।
নইলে কিন্তু সবাইরে জাগাইয়া দিমু।....
এক চোর একবার এক বাড়িতে ঢুকল।
সবাই-ই ঘুমিয়ে পড়লেও ওই বাড়ির শুধু একটা পিচ্চিজেগে ছিল। চোর চুরি করে চলেই যাচ্ছিল হঠাত্ যাওয়ার সময়, পিচ্চি বললঃ
.
.
.
.
ওই মিয়া, আমার স্কুল ব্যাগ আর বই-খাতা নিয়া যাও। নইলে কিন্তু সবাইরে জাগাইয়া দিমু।....
সবাই-ই ঘুমিয়ে পড়লেও ওই বাড়ির শুধু একটা পিচ্চিজেগে ছিল। চোর চুরি করে চলেই যাচ্ছিল হঠাত্ যাওয়ার সময়, পিচ্চি বললঃ
.
.
.
.
ওই মিয়া, আমার স্কুল ব্যাগ আর বই-খাতা নিয়া যাও। নইলে কিন্তু সবাইরে জাগাইয়া দিমু।....
Tuesday, December 27, 2011
[সংগৃহীত]
একজন বক্তা একটি ৫০০ টাকার নোট হাতে নিয়ে তাঁর সেমিনার শুরু করলেন।
তিনি বললেন “এই রুমে ২০০ জন অতিথির মধ্যে, কে এই ৫০০ টাকার নোটটি পছন্দ করেন? হাত উপরে তুলুন”
সবাই হাত উপরে তুলতে লাগল… তিনি বললেন “আমি এই নোটটি আপনাদের যেকোনো একজন কে দিতে যাচ্ছি”।
কিন্তু প্রথমে আমাকে একটা কাজ করতে দিন। তিনি নোটটি হাত দিয়ে ভাঁজ করে ফেললেন। তারপর তিনি বললেন “কে এখন এই নোটটি চান?” __এখন সবার হাত উপরেই আছে।
“ঠিক আছে” তিনি বললেন “আমি যদি এইরকম করি তাহলে নোটটি কি আপনারা নিবেন?”
তিনি নোটটি ফ্লোর এ ফেলে দিলেন এবং তার জুতার সঙ্গে মেঝেতে মর্দন করা শুরু করলেন। তারপর তিনি তা আবার হাতে নিলেন এবং বললেন,
“দেখুন নোটটি কিন্তু দুমড়ানো এবং নোংরা হয়ে গেছে, এখনও কি আপনারা নিবেন? __কিন্তু এখনও সবার হাত উপরেই আছে।
“আমার বন্ধুরা” তিনি বললেন, “ নোটটিকে কি করেছি এটা কোন ব্যাপার না, যথোই নোংরা এবং লাট করিনা কেন আপনারা এখনও এটি চাচ্ছেন কারন “নোংরা এবং লাট” করাতে নোটটির মূল্যকে মোটেই কমিয়ে দেইনি।
এটি এখনও ৫০০ টাকাই আছে।
ঠিক তেমন, অনেক সময় আমাদের জীবনেও এমন কিছু পরিস্থিতি আসে যার কারনে এমন কিছু ভাল বা খারাপ সিদ্ধান্ত নিতে হয়,
যা আমাদেরকে অনেক নিচে ফেলে দেয়, সবার থেকে অনেক পিছিয়ে পরতে হয়, হতাশায় মুচড়ে যায়,
আপনি মনে করতে পারেন আপনার দ্বারা কিছুই হবে না…
কিন্তু কি ঘটেছে বা কি ঘটবে তা কোন ব্যাপার না কারন আপনি কখনো আপনার মূল্য হারাবেন না। “মূল্যেরও মূল্য আছে যদি ঐ মূল্যকে মুল্যায়িত করা যায়”
আপনি সত্যিই বিশেষ কিছু, এটা কখনো ভুলবেন না! এবং গতকালকের হতাশা দিয়ে আগামীর স্বপ্নকে কখনো ঢেকে ফেলতে দিবেন না..........
[সংগৃহীত]
তিনি বললেন “এই রুমে ২০০ জন অতিথির মধ্যে, কে এই ৫০০ টাকার নোটটি পছন্দ করেন? হাত উপরে তুলুন”
সবাই হাত উপরে তুলতে লাগল… তিনি বললেন “আমি এই নোটটি আপনাদের যেকোনো একজন কে দিতে যাচ্ছি”।
কিন্তু প্রথমে আমাকে একটা কাজ করতে দিন। তিনি নোটটি হাত দিয়ে ভাঁজ করে ফেললেন। তারপর তিনি বললেন “কে এখন এই নোটটি চান?” __এখন সবার হাত উপরেই আছে।
“ঠিক আছে” তিনি বললেন “আমি যদি এইরকম করি তাহলে নোটটি কি আপনারা নিবেন?”
তিনি নোটটি ফ্লোর এ ফেলে দিলেন এবং তার জুতার সঙ্গে মেঝেতে মর্দন করা শুরু করলেন। তারপর তিনি তা আবার হাতে নিলেন এবং বললেন,
“দেখুন নোটটি কিন্তু দুমড়ানো এবং নোংরা হয়ে গেছে, এখনও কি আপনারা নিবেন? __কিন্তু এখনও সবার হাত উপরেই আছে।
“আমার বন্ধুরা” তিনি বললেন, “ নোটটিকে কি করেছি এটা কোন ব্যাপার না, যথোই নোংরা এবং লাট করিনা কেন আপনারা এখনও এটি চাচ্ছেন কারন “নোংরা এবং লাট” করাতে নোটটির মূল্যকে মোটেই কমিয়ে দেইনি।
এটি এখনও ৫০০ টাকাই আছে।
ঠিক তেমন, অনেক সময় আমাদের জীবনেও এমন কিছু পরিস্থিতি আসে যার কারনে এমন কিছু ভাল বা খারাপ সিদ্ধান্ত নিতে হয়,
যা আমাদেরকে অনেক নিচে ফেলে দেয়, সবার থেকে অনেক পিছিয়ে পরতে হয়, হতাশায় মুচড়ে যায়,
আপনি মনে করতে পারেন আপনার দ্বারা কিছুই হবে না…
কিন্তু কি ঘটেছে বা কি ঘটবে তা কোন ব্যাপার না কারন আপনি কখনো আপনার মূল্য হারাবেন না। “মূল্যেরও মূল্য আছে যদি ঐ মূল্যকে মুল্যায়িত করা যায়”
আপনি সত্যিই বিশেষ কিছু, এটা কখনো ভুলবেন না! এবং গতকালকের হতাশা দিয়ে আগামীর স্বপ্নকে কখনো ঢেকে ফেলতে দিবেন না..........
[সংগৃহীত]
এতে তুমি অনেক আরামে দিন কাটাতে পরবা।
বাবাঃ এখানে বসে না থেকে তুমি যেয়ে পড়াশুনা করতে বসতেছো না কেনো?
ছেলেঃ কেনো করবো? করে লাভ কি?
বাবাঃ তুমি তাহলে পরীক্ষায় ভালো নাম্বার পাবা?...
ছেলেঃ পেয়ে লাভ কি?
বাবাঃ তাহলে তুমি ভালো চাকুরি পাবা।
ছেলেঃ তাহলে কি হবে?
বাবাঃ তাহলে তুমি অনেক টাকার মালিক হবা, ভালো গাড়ি কিনতে পারবা?
ছেলেঃ এতে কি লাভ হবে?
বাবাঃ এতে তুমি অনেক আরামে দিন কাটাতে পরবা।
ছেলেঃ আমি তো সেটাই করতেছি।
ছেলেঃ কেনো করবো? করে লাভ কি?
বাবাঃ তুমি তাহলে পরীক্ষায় ভালো নাম্বার পাবা?...
ছেলেঃ পেয়ে লাভ কি?
বাবাঃ তাহলে তুমি ভালো চাকুরি পাবা।
ছেলেঃ তাহলে কি হবে?
বাবাঃ তাহলে তুমি অনেক টাকার মালিক হবা, ভালো গাড়ি কিনতে পারবা?
ছেলেঃ এতে কি লাভ হবে?
বাবাঃ এতে তুমি অনেক আরামে দিন কাটাতে পরবা।
ছেলেঃ আমি তো সেটাই করতেছি।
Sunday, December 25, 2011
শুধু ল্যাপটপটি ফেরত চান জাপানি অধ্যাপক*
শুধু ল্যাপটপটি ফেরত চান জাপানি অধ্যাপক*
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সর্বস্ব হারানো সেই জাপানি অধ্যাপক তাঁর ল্যাপটপ কিংবা ল্যাপটপের হার্ডডিস্কটি অন্তত ফেরত চেয়েছেন। তিনি বলেছেন, ওই ল্যাপটপে তাঁর একাডেমিক অনেক তথ্য আছে। সেটিফেরত দিলে তাঁরঅনেক উপকার হবে।
জাপানের হিরোশিমা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মাসাহিকো তোয়াগা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত বঙ্গবিদ্যা সম্মেলনে যোগ দিতে বাংলাদেশে এসেছিলেন। ১৯ ডিসেম্বর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র (টিএসসি) ক্যাফেটেরিয়ায় দুপুরের খাওয়ার সময় কে বা কারা তাঁর ব্যাগটি চুরি করে। ব্যাগে দুই হাজার ডলার, এক লাখ ইয়েন, বাংলাদেশি ৫০ হাজার টাকা, একটি ল্যাপটপ, একটি ডিজিটাল ক্যামেরা, মডেম, কিছু বই ও মূল্যবান কাগজপত্র এবং তাঁর পাসপোর্ট ছিল। তবে মাসাহিকো কেবল তাঁর ল্যাপটপে থাকা তথ্য ফেরতচেয়েছেন।
মাসাহিকো তোয়াগা গতকাল প্রথম আলোয় পাঠানো এক চিঠিতে আকুতি জানিয়ে বলেছেন,ওই ল্যাপটপে যেসব তথ্য আছে সেটি অন্য কারওকোনো কাজে আসবেনা। কিন্তু একাডেমিক কারণে ল্যাপটপে থাকা সব তথ্য তাঁর দরকার। কাজেই যাঁরা নিয়েছেন বা যাঁদের কাছেএখন ল্যাপটপটি আছে, তাঁরা কেউ যদি প্রথম আলোরকার্যালয়ে এসে ল্যাপটপটি বা এর হার্ডডিস্কটি ফেরত দিয়ে যান, তাহলে তিনি খুবউপকৃত হবেন। আরযিনি ফেরত দেবেন তিনি প্রয়োজনে পরিচয় গোপন রেখে এটি ফেরত দিয়ে যেতে পারেন। তিনি বলেছেন, যাঁরা ল্যাপটপ নিয়েছেন, তাঁদের কোনো ভোগান্তি তিনি চান না। তিনি শুধু তথ্যগুলো ফেরত চান।
মাসাহিকো তোয়াগা বাংলা ভাষা নিয়ে গবেষণা করছেন। তিনি স্বচ্ছন্দে বাংলায় কথা বলেন। বাংলা ভাষার টানেই তিনি বঙ্গবিদ্যা সম্মেলনে অংশ নিতে এসেছিলেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সর্বস্ব হারানো সেই জাপানি অধ্যাপক তাঁর ল্যাপটপ কিংবা ল্যাপটপের হার্ডডিস্কটি অন্তত ফেরত চেয়েছেন। তিনি বলেছেন, ওই ল্যাপটপে তাঁর একাডেমিক অনেক তথ্য আছে। সেটিফেরত দিলে তাঁরঅনেক উপকার হবে।
জাপানের হিরোশিমা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মাসাহিকো তোয়াগা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত বঙ্গবিদ্যা সম্মেলনে যোগ দিতে বাংলাদেশে এসেছিলেন। ১৯ ডিসেম্বর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র (টিএসসি) ক্যাফেটেরিয়ায় দুপুরের খাওয়ার সময় কে বা কারা তাঁর ব্যাগটি চুরি করে। ব্যাগে দুই হাজার ডলার, এক লাখ ইয়েন, বাংলাদেশি ৫০ হাজার টাকা, একটি ল্যাপটপ, একটি ডিজিটাল ক্যামেরা, মডেম, কিছু বই ও মূল্যবান কাগজপত্র এবং তাঁর পাসপোর্ট ছিল। তবে মাসাহিকো কেবল তাঁর ল্যাপটপে থাকা তথ্য ফেরতচেয়েছেন।
মাসাহিকো তোয়াগা গতকাল প্রথম আলোয় পাঠানো এক চিঠিতে আকুতি জানিয়ে বলেছেন,ওই ল্যাপটপে যেসব তথ্য আছে সেটি অন্য কারওকোনো কাজে আসবেনা। কিন্তু একাডেমিক কারণে ল্যাপটপে থাকা সব তথ্য তাঁর দরকার। কাজেই যাঁরা নিয়েছেন বা যাঁদের কাছেএখন ল্যাপটপটি আছে, তাঁরা কেউ যদি প্রথম আলোরকার্যালয়ে এসে ল্যাপটপটি বা এর হার্ডডিস্কটি ফেরত দিয়ে যান, তাহলে তিনি খুবউপকৃত হবেন। আরযিনি ফেরত দেবেন তিনি প্রয়োজনে পরিচয় গোপন রেখে এটি ফেরত দিয়ে যেতে পারেন। তিনি বলেছেন, যাঁরা ল্যাপটপ নিয়েছেন, তাঁদের কোনো ভোগান্তি তিনি চান না। তিনি শুধু তথ্যগুলো ফেরত চান।
মাসাহিকো তোয়াগা বাংলা ভাষা নিয়ে গবেষণা করছেন। তিনি স্বচ্ছন্দে বাংলায় কথা বলেন। বাংলা ভাষার টানেই তিনি বঙ্গবিদ্যা সম্মেলনে অংশ নিতে এসেছিলেন।
‘এই যাহ্ …শুরু হয়ে গেল।’
অফিস থেকে বাড়ি ফিরে স্বামী বলল, ‘ওগো শুরু করার আগে ভাতটা দাও, খেয়ে নিই।’
স্ত্রী ভাত বেড়ে দিল। ভাত খেয়ে স্বামী ড্রয়িংরুমের সোফায় বসতে বসতে বলল, ‘শুরু করার আগে এক গ্লাস পানি দাও…বড্ড তেষ্টা পেয়েছে।’
স্ত্রী পানি দিয়ে গেল।পানি খেতে খেতে স্বামী বিছানায় গিয়ে শুয়ে পড়ল। তারপর বলল, ‘শুনছো ,শুরু করার আগে এক কাপ চা দাও না আমাকে।’
এইবার স্ত্রী গেল খেপে, ‘অ্যাই, পেয়েছ কী তুমি আমাকে, আমি তোমার চাকর?অফিস থেকে ফিরে একটার পর একটা খালি অর্ডার মেরেই যাচ্ছ…নির্লজ্জ, অসভ্য, ছোটলোক, স্বার্থপর…’
স্বামী কানে তুলা গুঁজতে গুঁজতে বলে, ‘এই যাহ্ …শুরু হয়ে গেল।’
স্ত্রী ভাত বেড়ে দিল। ভাত খেয়ে স্বামী ড্রয়িংরুমের সোফায় বসতে বসতে বলল, ‘শুরু করার আগে এক গ্লাস পানি দাও…বড্ড তেষ্টা পেয়েছে।’
স্ত্রী পানি দিয়ে গেল।পানি খেতে খেতে স্বামী বিছানায় গিয়ে শুয়ে পড়ল। তারপর বলল, ‘শুনছো ,শুরু করার আগে এক কাপ চা দাও না আমাকে।’
এইবার স্ত্রী গেল খেপে, ‘অ্যাই, পেয়েছ কী তুমি আমাকে, আমি তোমার চাকর?অফিস থেকে ফিরে একটার পর একটা খালি অর্ডার মেরেই যাচ্ছ…নির্লজ্জ, অসভ্য, ছোটলোক, স্বার্থপর…’
স্বামী কানে তুলা গুঁজতে গুঁজতে বলে, ‘এই যাহ্ …শুরু হয়ে গেল।’
শালারা একটুও Privacy রাখে নাই..."
বাঘ বাঘিনিকে kiss করতে চাচ্ছিলো...
বাঘিনি অতি সন্তর্পনে এদিক ও দিক তাকাচ্ছিলো...
বাঘ জিজ্ঞেস করলো, " কি খুঁজছ?"
বাঘিনিঃ "দেখতিছি, Discovery Channel আছে কিনা... শালারা একটুও Privacy রাখে নাই..."
বাঘিনি অতি সন্তর্পনে এদিক ও দিক তাকাচ্ছিলো...
বাঘ জিজ্ঞেস করলো, " কি খুঁজছ?"
বাঘিনিঃ "দেখতিছি, Discovery Channel আছে কিনা... শালারা একটুও Privacy রাখে নাই..."
•|• দেখুন আমাজানের রহস্য এবং এর মেয়ে যোদ্ধাদের ! •|•
☀বিশ্বের বৃহত্তম নদী আমাজনের নামকরণের পেছনে আছে এক মজার ইতিহাস । ১৫৩৯ সালে ইকুয়েডরের কুইটো (Quito) শহরের একদল স্পেনীয়অভিযাত্রীকে বলা হল বড় নদী ধরে পূর্বদিকের জঙ্গলে কি আছে তা খুঁজে দেখার জন্য । এই দলের নেতা ছিলেন ইতিপূর্বে পেরু দখলকারী দশের নেতা বিখ্যাত সেনাপতি ফ্রান্সিসকো পিজারোর ছোট ভাই গঞ্জালো পিজারো (Gonzalo pizarro)। গঞ্জালো তাঁর দলবল নিয়ে রওনা দিলেন পূর্বদিকে । কিন্তু কিছুদূর যাবার পরই তাঁদের জাহাজের খাবার গেল ফুরিয়ে । খাবার যোগাড় করতে না পারলে বিপদ হবে । তাই তিনি একটি বড় নৌকায় কয়েকজন লোক তুলে দিয়ে বললেন , যাও তোমরা আশপাশের গ্রাম থেকে কিছু খাবার সংগ্রহ করে আনতে পার কিনা দেখ । এই ক্ষুদ্র দলের নেতা ছিলেনফ্রান্সিসকো ডি ওরেল্লানা (Francisoco-De- orellana ) । তার সাথে ছিল প্রায় আরো জনা ৫০ লোক । এই দল নিয়ে ওরেল্লানা বের হলেন খাবারের খোঁজে । কিন্তু নদীপথ ধরে কিছু দূর যাবার পরই নদীর প্রবল স্রোতে তাদের নৌকা ডিগবাজিখেতে শুরু করল । নৌকা নিয়ন্ত্রন হারিয়ে স্রোতের টানে ভেসে চলল । ওরা সবাই ভাগ্যের হাতে নিজেদেরকেসঁপে অসহায়ের মতো বসে রইল নৌকায় ।
কয়েকদিন অনিশ্চিতি এবং উত্কণ্ঠার মধ্যদিয়ে কাটার পর অবশেষে তারা উপজাতিদের একটি গ্রামে এস পৌঁছাল । সেখানে তারা উপজাতিদের কাছ থেকে প্রচুর খাদ্যশস্য সংগ্রহ করে নিয়ে নৌকারগতি নিয়ন্ত্রণ করে স্রোতের টানে চলতে থাকে ।
খরস্রোতা নদী । নদীর দুপাশে ঘন জঙ্গল । একেবার গহীন অরণ্য । সেই জঙ্গশ পথে এগুতে গিয়েই সহসা বিপদ ঘটে । তাদের আক্রমন করে বসল প্রায়২০০০(অভিযাত্রীদ ের ভাষায়) স্থানীয় লোকের একটি দশ । তীর , লাঠি আর বর্শা নিয়ে তাদের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ল । কিন্তু এদের কাছে ছিল বন্দুক । তীর ধনুক নিয়ে উপজাতি দস্যুরা বেশি সুবিধা করতেপারল না । অনেকে মারা পড়ল । শেষে যুদ্ধে এঁটে উঠতে না পেরে পালিয়ে গেল দস্যুরা । দস্যুদের পরাজিত করে ওরা আবার এগিয়ে যেতে লাগল পূর্বদিকে । কিন্তু কিছু দূর যাবার পরই আবার ঘনিয়ে এল আরেক চরমবিপদ ।
এরা যেতে যেতেআমাজনের গহীনে এমন এক এলাকায় পৌঁছাল ,যে এলাকায় বাস করে একদল মানুষ এবং সব সময় সংরক্ষিত রাখে তাদের এলাকা । দূরভাগ্য বসত অভিযাত্রীরা তাদের এলাকায় অনাহূতের মত প্রবেশ করল ।
ফলে যা হওয়ার তাই হলো । এবারও একদল মানুষ তাদের আক্রমণ করে বসল । তবে মজার ঘটনা হলো এঁরা ছিল মেয়ে 'দস্যু'(অভিযাত্ রীদের ভাষায়) !! একদল মেয়ে ছোট ছোট ডিঙ্গি নৌকা (ক্যানু -canoe) নিয়ে চারদিকথেকে তাদের বড় নৌকাটিকে ঘিরে ধরল ।
মেয়ে দস্যুদের প্রত্যেকের মাথায় ছিল বিচিত্র গঠনের খোলা এবং হলুদ রঙ রাঙানো চুল । কালো শরীর , কিন্তূ কাদা মাটি মাখা হলুদ রঙের চুল । বিচিত্র এবং ভয়ংকর রূপ । প্রত্যেকের হাতে ছিল তীর ধনুক । কিন্তু মেয়ে দস্যূদের চেহারাই শুধু ভয়ংকর ছিল না । তাদের দক্ষতা
এবং সাহসও ছিল প্রচুর । তারা চারদিক থেকে ঝাঁকে ঝাঁকে তীর ছুঁড়ে মারতে লাগল ওরেল্লার নৌকা লক্ষ করে । মেয়ে দস্যুদের তীরের আঘাতে ওরেল্লানার দশজন সঙ্গী মারা পড়ল । দুর্ঘনার পরই ওরেল্লানা এই ভয়ঙ্কর নদীটির নাম দিলেন আমাজন (AMAZON) । স্থানীয় ভাষায় আমাজন শব্দের অর্থ হল →"নারী দস্যুদেয় অভিযান !"
যাহোক এই ক্ষতির পরও ওরেল্লানা প্রায় ৬৪০০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে অবশেষে এস পৌঁছালেন আমাজনেরমোহনায় । তিনি পশ্চিম থেকে রওনা দিয়ে নদীপথ বেয়েই এসে পড়লেন আটলান্টিক মহাসাগরে । নদী পথে এটাই হলো প্রথম পশ্চিম থেকে পূর্বে দক্ষিণ আমারিকা পাড়ি দেয়া।
তারপর থেকেই ওরেল্লানার দেয়া নামেই এই ভয়ংকর সুন্দর নদীর নাম রাখা হয় আমাজন ।
পরবর্তীতে কয়েকশো বছর পর আমারিকার ওয়ারর্নার বোস কোম্পানি(WB) আমাজন নারী যোদ্ধাথেকে তৈরি করলো একটি জনপ্রিয় টিভি সিরিজ "WONDER WOMAN" ।এই চরিত্রটি নিয়ে অনেক মুভি , সিরিজ এবং কার্টুন তৈরি হয়েছে ।
আমাজন নারী যোদ্ধাদের নিয়েও আছে চমত্কার সব ঘটনা ।অন্য একদিন বলবো সে সব । ততক্ষণ পর্যন্ত আমাদের সাথে থাকুন ।
কয়েকদিন অনিশ্চিতি এবং উত্কণ্ঠার মধ্যদিয়ে কাটার পর অবশেষে তারা উপজাতিদের একটি গ্রামে এস পৌঁছাল । সেখানে তারা উপজাতিদের কাছ থেকে প্রচুর খাদ্যশস্য সংগ্রহ করে নিয়ে নৌকারগতি নিয়ন্ত্রণ করে স্রোতের টানে চলতে থাকে ।
খরস্রোতা নদী । নদীর দুপাশে ঘন জঙ্গল । একেবার গহীন অরণ্য । সেই জঙ্গশ পথে এগুতে গিয়েই সহসা বিপদ ঘটে । তাদের আক্রমন করে বসল প্রায়২০০০(অভিযাত্রীদ ের ভাষায়) স্থানীয় লোকের একটি দশ । তীর , লাঠি আর বর্শা নিয়ে তাদের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ল । কিন্তু এদের কাছে ছিল বন্দুক । তীর ধনুক নিয়ে উপজাতি দস্যুরা বেশি সুবিধা করতেপারল না । অনেকে মারা পড়ল । শেষে যুদ্ধে এঁটে উঠতে না পেরে পালিয়ে গেল দস্যুরা । দস্যুদের পরাজিত করে ওরা আবার এগিয়ে যেতে লাগল পূর্বদিকে । কিন্তু কিছু দূর যাবার পরই আবার ঘনিয়ে এল আরেক চরমবিপদ ।
এরা যেতে যেতেআমাজনের গহীনে এমন এক এলাকায় পৌঁছাল ,যে এলাকায় বাস করে একদল মানুষ এবং সব সময় সংরক্ষিত রাখে তাদের এলাকা । দূরভাগ্য বসত অভিযাত্রীরা তাদের এলাকায় অনাহূতের মত প্রবেশ করল ।
ফলে যা হওয়ার তাই হলো । এবারও একদল মানুষ তাদের আক্রমণ করে বসল । তবে মজার ঘটনা হলো এঁরা ছিল মেয়ে 'দস্যু'(অভিযাত্ রীদের ভাষায়) !! একদল মেয়ে ছোট ছোট ডিঙ্গি নৌকা (ক্যানু -canoe) নিয়ে চারদিকথেকে তাদের বড় নৌকাটিকে ঘিরে ধরল ।
মেয়ে দস্যুদের প্রত্যেকের মাথায় ছিল বিচিত্র গঠনের খোলা এবং হলুদ রঙ রাঙানো চুল । কালো শরীর , কিন্তূ কাদা মাটি মাখা হলুদ রঙের চুল । বিচিত্র এবং ভয়ংকর রূপ । প্রত্যেকের হাতে ছিল তীর ধনুক । কিন্তু মেয়ে দস্যূদের চেহারাই শুধু ভয়ংকর ছিল না । তাদের দক্ষতা
এবং সাহসও ছিল প্রচুর । তারা চারদিক থেকে ঝাঁকে ঝাঁকে তীর ছুঁড়ে মারতে লাগল ওরেল্লার নৌকা লক্ষ করে । মেয়ে দস্যুদের তীরের আঘাতে ওরেল্লানার দশজন সঙ্গী মারা পড়ল । দুর্ঘনার পরই ওরেল্লানা এই ভয়ঙ্কর নদীটির নাম দিলেন আমাজন (AMAZON) । স্থানীয় ভাষায় আমাজন শব্দের অর্থ হল →"নারী দস্যুদেয় অভিযান !"
যাহোক এই ক্ষতির পরও ওরেল্লানা প্রায় ৬৪০০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে অবশেষে এস পৌঁছালেন আমাজনেরমোহনায় । তিনি পশ্চিম থেকে রওনা দিয়ে নদীপথ বেয়েই এসে পড়লেন আটলান্টিক মহাসাগরে । নদী পথে এটাই হলো প্রথম পশ্চিম থেকে পূর্বে দক্ষিণ আমারিকা পাড়ি দেয়া।
তারপর থেকেই ওরেল্লানার দেয়া নামেই এই ভয়ংকর সুন্দর নদীর নাম রাখা হয় আমাজন ।
পরবর্তীতে কয়েকশো বছর পর আমারিকার ওয়ারর্নার বোস কোম্পানি(WB) আমাজন নারী যোদ্ধাথেকে তৈরি করলো একটি জনপ্রিয় টিভি সিরিজ "WONDER WOMAN" ।এই চরিত্রটি নিয়ে অনেক মুভি , সিরিজ এবং কার্টুন তৈরি হয়েছে ।
আমাজন নারী যোদ্ধাদের নিয়েও আছে চমত্কার সব ঘটনা ।অন্য একদিন বলবো সে সব । ততক্ষণ পর্যন্ত আমাদের সাথে থাকুন ।
Saturday, December 24, 2011
সিনেমার নাম গুলো যদি এমন হতোঃ
1. "লাইক্" না মিলেঙ্গি দুবারা।
2. কাভি ফেসবুক্, কাভি টুইটার্।
3. হাম ব্লক হো চুকে সানাম্।
4.ফেসবুক নে বানা দে জোড়ি।
5.যাব পোক কিয়া তো ডড়না কিয়া।
6.ইনবক্স আজ কাল্।
7.আজব ফটোস কি গজব ট্যাগিং।
2. কাভি ফেসবুক্, কাভি টুইটার্।
3. হাম ব্লক হো চুকে সানাম্।
4.ফেসবুক নে বানা দে জোড়ি।
5.যাব পোক কিয়া তো ডড়না কিয়া।
6.ইনবক্স আজ কাল্।
7.আজব ফটোস কি গজব ট্যাগিং।
কিছু মজার জিনিস্-
*
১। প্রথমে http://www.google.com/ এ যান্
২। তারপর LET iT Snow লিখে সার্চ দিন তারপর দেখুন কি হয়্
* ৩। http://mrdoob.com/projects/chromeexperiments/google_gravity/ লিন্ক এ যান্
৪। ascii art লিখে গুগল লেখা টার দিকে তাকান
১। প্রথমে http://www.google.com/ এ যান্
২। তারপর LET iT Snow লিখে সার্চ দিন তারপর দেখুন কি হয়্
* ৩। http://mrdoob.com/projects/chromeexperiments/google_gravity/ লিন্ক এ যান্
৪। ascii art লিখে গুগল লেখা টার দিকে তাকান
এক কচ্ছপ গেছে স্টেশনমাস্টারের কাছে
এক কচ্ছপ গেছে স্টেশনমাস্টারের কাছে।
‘আচ্ছা, সিলেট যাওয়ার ট্রেনটা কখন আসবে?’
‘সে তো আরও দুই ঘণ্টা দেরি।’ জানালেন স্টেশনমাস্টার।
আচ্ছা, চট্টগ্রাম থেকে ফিরবে যে ট্রেনটা, সেটা কখন আসবে?
‘তিন ঘণ্টার আগে নয়।’ স্টেশনমাস্টারের ত্বরিত জবাব।
সব শুনে কচ্ছপ কী বুঝল কে জানে, গুটি গুটি পায়ে প্লাটফর্মের নিচে রেললাইনের দিকে এগোল। দেখে একটু মনখারাপই হলো স্টেশনমাস্টারের। পেছন থেকে হেঁকে ডাকলেন কচ্ছপকে—কিহে, কোথাও যেতে চাইছিলে? টিকিট লাগবে?
‘কোথাও যাচ্ছি না। আমি শুধু নিশ্চিত হতে চাইছিলাম আমি রেললাইনটা পার হওয়ার আগেই আবার হুড়মুড়িয়ে কোনো ট্রেন এসে পড়ে কি না।’ জবাব দিল কচ্ছপ
‘আচ্ছা, সিলেট যাওয়ার ট্রেনটা কখন আসবে?’
‘সে তো আরও দুই ঘণ্টা দেরি।’ জানালেন স্টেশনমাস্টার।
আচ্ছা, চট্টগ্রাম থেকে ফিরবে যে ট্রেনটা, সেটা কখন আসবে?
‘তিন ঘণ্টার আগে নয়।’ স্টেশনমাস্টারের ত্বরিত জবাব।
সব শুনে কচ্ছপ কী বুঝল কে জানে, গুটি গুটি পায়ে প্লাটফর্মের নিচে রেললাইনের দিকে এগোল। দেখে একটু মনখারাপই হলো স্টেশনমাস্টারের। পেছন থেকে হেঁকে ডাকলেন কচ্ছপকে—কিহে, কোথাও যেতে চাইছিলে? টিকিট লাগবে?
‘কোথাও যাচ্ছি না। আমি শুধু নিশ্চিত হতে চাইছিলাম আমি রেললাইনটা পার হওয়ার আগেই আবার হুড়মুড়িয়ে কোনো ট্রেন এসে পড়ে কি না।’ জবাব দিল কচ্ছপ
Friday, December 23, 2011
তিনটা বাজতে এখনো দশ মিনিট বাকি
মফিজ রাস্তা দিয়ে হেটে যাচ্ছে। এক পিচ্চি তাকে প্রশ্ন করল, "কয়টা বাজে?"
- পৌনে তিনটা
- তিনটা বাজলে আমার পাছায় একটা চুমো দিও।
এই কথা বলেই পিচ্চি দিয়েছে দৌড়। মফিজ রেগে গিয়ে তার পিছে পিছে দৌড়াচ্ছে।
পথে আবুলের সাথে ধাক্কা খেল।
- কিরে দোস্ত, দৌড়াস কেন?
- আরে হালার পিচ্চি কয় তিনটা বাজলে ওর পাছায় চুমু খেতে...
.
.
.
.
.
.
- এই জন্য দৌড়াচ্ছিস!! এত তাড়াহুড়া কিসের শুনি ???? তিনটা বাজতে এখনো দশ মিনিট বাকি
- পৌনে তিনটা
- তিনটা বাজলে আমার পাছায় একটা চুমো দিও।
এই কথা বলেই পিচ্চি দিয়েছে দৌড়। মফিজ রেগে গিয়ে তার পিছে পিছে দৌড়াচ্ছে।
পথে আবুলের সাথে ধাক্কা খেল।
- কিরে দোস্ত, দৌড়াস কেন?
- আরে হালার পিচ্চি কয় তিনটা বাজলে ওর পাছায় চুমু খেতে...
.
.
.
.
.
.
- এই জন্য দৌড়াচ্ছিস!! এত তাড়াহুড়া কিসের শুনি ???? তিনটা বাজতে এখনো দশ মিনিট বাকি
কুপরামর্শ.com
তবে পারু দেবদাসকে দেখিয়া তেমন একটা পাত্তা দিলনা । উল্টো তাকে দেখাইয়া দেখাইয়া সে ফোনে আলাপ করিতো । টানা দু তিন দিন সেই দৃশ্য দেখিয়া একদিন দেবদাস পারুর হাতে ধরিয়া শাকিব খানের ন্যায় চিৎকার করিয়া বলিল 'কেন পারু, কেন? কি অপরাধ করেছি আমি? বল পারু বল? কেন তুমি আমার সাথে এমন করছ পারু, কেন? আমি তোমাকে এখনো ভালবাসি পারু ...''
পারু ঝটকা মেরে হাত সরাইয়া নিয়া বলল 'সময়, নদীর স্রোত এবং নারীর মন কারো জন্য অপেক্ষা করেনা দেবদাস । শুন্যস্থান পুরন করে নিতেই হয়''
পারুর মনের খবর বাহির করিতে দেবদাস উঠিয়া পড়িয়া লাগিল ।
বিশ্বস্ত গোয়েন্দা সুত্রে দেবদাস খবর পাইল, তাহার অনুপস্থিতিতে পারু 'কোটা' ভিত্তিক পদ্ধতিতে চার চারটি প্রেম করিতেছে । কলেজে একজন , কোচিঙে একজন , গ্রামে একজন আর এলাকায় একজনের সাথে । পারু তাই চার সিমযুক্ত চাইনিজ ফোনসেট ব্যবহার করে ! কিন্তু দেবদাস হার মানিবার পাত্র নয়! সে পারুর হাত হইতে চার সিমওয়ালা ফোনসেট কাড়িয়া নিয়া, এক সিমের দামী ব্ল্যাকবেরি ফোন তুলিয়া দিল । ফোন বদলের সাথে সাথে পারুর মন ও বদলিয়া গেল। সে দেবদাসকে জড়াইয়া ধরিয়া বলিল 'আমি তোমাকে এখনো ভালবাসি দেবু, বিলেত গিয়ে তুমি আমাকে ভুলে গেছ দেখে আমি অন্য ছেলেদের সাথে শুধু গণসংযোগে ব্যাস্ত ছিলাম... এই যা...'
পারু ঝটকা মেরে হাত সরাইয়া নিয়া বলল 'সময়, নদীর স্রোত এবং নারীর মন কারো জন্য অপেক্ষা করেনা দেবদাস । শুন্যস্থান পুরন করে নিতেই হয়''
পারুর মনের খবর বাহির করিতে দেবদাস উঠিয়া পড়িয়া লাগিল ।
বিশ্বস্ত গোয়েন্দা সুত্রে দেবদাস খবর পাইল, তাহার অনুপস্থিতিতে পারু 'কোটা' ভিত্তিক পদ্ধতিতে চার চারটি প্রেম করিতেছে । কলেজে একজন , কোচিঙে একজন , গ্রামে একজন আর এলাকায় একজনের সাথে । পারু তাই চার সিমযুক্ত চাইনিজ ফোনসেট ব্যবহার করে ! কিন্তু দেবদাস হার মানিবার পাত্র নয়! সে পারুর হাত হইতে চার সিমওয়ালা ফোনসেট কাড়িয়া নিয়া, এক সিমের দামী ব্ল্যাকবেরি ফোন তুলিয়া দিল । ফোন বদলের সাথে সাথে পারুর মন ও বদলিয়া গেল। সে দেবদাসকে জড়াইয়া ধরিয়া বলিল 'আমি তোমাকে এখনো ভালবাসি দেবু, বিলেত গিয়ে তুমি আমাকে ভুলে গেছ দেখে আমি অন্য ছেলেদের সাথে শুধু গণসংযোগে ব্যাস্ত ছিলাম... এই যা...'
পদার্থবিজ্ঞানী এবং জীববিজ্ঞানী উভয়ই সমুদ্রের পানিতে অতি সহজেই দ্রবনীয়
প্রথমবারের মত সমুদ্র দর্শনে বের হয়েছেন এক পদার্থবিজ্ঞানী, জীববিজ্ঞানী এবং রসায়নবিজ্ঞানী।
পদার্থবিজ্ঞানী সমুদ্রের বড় বড় ঢেউ দেখে মোহিত হয়ে ঢেউয়ের ফ্লুইড ডাইনামিক্সের উপর গবেষণা করার কথা চিন্তা করে সাগরে চলে গেলেন কিন্তু তিনি ডুব দিয়ে আর ফিরলেন না।
জীববিজ্ঞানী সমুদ্রের অতি ক্ষুদ্র প্লাংটনের উপর গবেষণা করার জন্য সমুদ্রে গেলেন কিন্তু তিনিও ঐ পদার্থবিজ্ঞানীর মত সাগরে গিয়ে আর ফিরলেন না।
বহুক্ষণ ধরে বাকী দুইজনের জন্য অপেক্ষা করে রসায়নবিদ সর্বশেষে তার পর্যবেক্ষণ লিখলেন,
“ পদার্থবিজ্ঞানী এবং জীববিজ্ঞানী উভয়ই সমুদ্রের পানিতে অতি সহজেই দ্রবনীয় !! ”
পদার্থবিজ্ঞানী সমুদ্রের বড় বড় ঢেউ দেখে মোহিত হয়ে ঢেউয়ের ফ্লুইড ডাইনামিক্সের উপর গবেষণা করার কথা চিন্তা করে সাগরে চলে গেলেন কিন্তু তিনি ডুব দিয়ে আর ফিরলেন না।
জীববিজ্ঞানী সমুদ্রের অতি ক্ষুদ্র প্লাংটনের উপর গবেষণা করার জন্য সমুদ্রে গেলেন কিন্তু তিনিও ঐ পদার্থবিজ্ঞানীর মত সাগরে গিয়ে আর ফিরলেন না।
বহুক্ষণ ধরে বাকী দুইজনের জন্য অপেক্ষা করে রসায়নবিদ সর্বশেষে তার পর্যবেক্ষণ লিখলেন,
“ পদার্থবিজ্ঞানী এবং জীববিজ্ঞানী উভয়ই সমুদ্রের পানিতে অতি সহজেই দ্রবনীয় !! ”
সবাই বাহিরে গিয়া খেলোগা"
একদিন একটি বিমান মানসিক অসুস্থ (পাগল) দের বহন করে চিকিৎসার জন্য একদেশ থেকে অন্যদেশে নিয়ে যাচ্ছিলো। পুরো বিমানটিতে পাগলগুলো চিৎকার করে শব্দ-দূষণ করছিলো এবং এতে পাইলট এর প্লেন চালাতে খুবই অসুবিধা হচ্ছিলো।
হঠাৎ করে একটি পাগল কিভাবে যেন পাইলট এর কেবিনে ঢুঁকে পড়লো।
পাগলটি পাইলটকে বলল,
পাগলঃ ভাই তুমি কিভাবে প্লেন চালাও আমারে একডু শিখায় দাও । আমি কালকেই একডা প্লেন কিন্না নিজে চালায়া লং ড্রাইভে যামু।
পাইলটঃ আচ্ছা ঠিক আছে, কিন্তু একটা শর্ত আছে।
পাগলঃ কি শর্ত?
পাইলটঃ আপনি যদি আপনার বন্ধুদের শান্ত করে এই প্লেনে হওয়া শব্দ-দূষণ বন্ধ করতে পারেন। আমার প্লেন চালাতে অনেক সমস্যা হচ্ছে।
পাগলঃ আচ্ছা ঠিক আছে।
~(৫ মিনিট পরে প্লেন একদম শান্ত!!)~
পাগল এসে পাইলটকে বলল,
পাগলঃ হ্যা ভাই, এখন শিখান।
পাইলটঃ Wow!! খুবই চমৎকার :) আপনি কিভাবে উনাদের শান্ত করলেন?
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
পাগলঃ আমি গিয়া প্লেন এর দরজা খুইল্লা সবাইরে কইলাম " কেও এখানে শব্দ কইরো না, যাও সবাই বাহিরে গিয়া খেলোগা"
হঠাৎ করে একটি পাগল কিভাবে যেন পাইলট এর কেবিনে ঢুঁকে পড়লো।
পাগলটি পাইলটকে বলল,
পাগলঃ ভাই তুমি কিভাবে প্লেন চালাও আমারে একডু শিখায় দাও । আমি কালকেই একডা প্লেন কিন্না নিজে চালায়া লং ড্রাইভে যামু।
পাইলটঃ আচ্ছা ঠিক আছে, কিন্তু একটা শর্ত আছে।
পাগলঃ কি শর্ত?
পাইলটঃ আপনি যদি আপনার বন্ধুদের শান্ত করে এই প্লেনে হওয়া শব্দ-দূষণ বন্ধ করতে পারেন। আমার প্লেন চালাতে অনেক সমস্যা হচ্ছে।
পাগলঃ আচ্ছা ঠিক আছে।
~(৫ মিনিট পরে প্লেন একদম শান্ত!!)~
পাগল এসে পাইলটকে বলল,
পাগলঃ হ্যা ভাই, এখন শিখান।
পাইলটঃ Wow!! খুবই চমৎকার :) আপনি কিভাবে উনাদের শান্ত করলেন?
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
পাগলঃ আমি গিয়া প্লেন এর দরজা খুইল্লা সবাইরে কইলাম " কেও এখানে শব্দ কইরো না, যাও সবাই বাহিরে গিয়া খেলোগা"
Thursday, December 22, 2011
শিক্ষকঃ তুমি বড় হয়ে কি করবে ?
ছাত্রঃ ফেসবুকিং করবো !
শিক্ষকঃ না মানে তুমি বড় হয়ে কি হতে চাউ ?
ছাত্রঃ ফেসবুক পেজ এর এডমিন হতে চাই !
শিক্ষকঃ আহা ! আমি বঝাতে চাচ্ছি বড় হয়ে কি পেতে চাউ ?
ছাত্রঃ Facebook page promotion add!
শিক্ষকঃ ইডিওট ! বলছি বড় হয়ে মা বাবার জন্য কি করবে ?
ছাত্রঃ ফেসবুক পেজ বানাবো "I love my MoM & DaD" !
শিক্ষকঃ স্টুপিড ! তোমার বাবা তোমার কাছে কি চায় ?
ছাত্রঃ আমার ফেসবুক এর পাসওয়ার্ড !
শিক্ষকঃ হে আল্লাহ ! তোমার জীবনের লক্ষ কি ?
ছাত্রঃ Facebook but never Face ur Book
ছাত্রঃ ফেসবুকিং করবো !
শিক্ষকঃ না মানে তুমি বড় হয়ে কি হতে চাউ ?
ছাত্রঃ ফেসবুক পেজ এর এডমিন হতে চাই !
শিক্ষকঃ আহা ! আমি বঝাতে চাচ্ছি বড় হয়ে কি পেতে চাউ ?
ছাত্রঃ Facebook page promotion add!
শিক্ষকঃ ইডিওট ! বলছি বড় হয়ে মা বাবার জন্য কি করবে ?
ছাত্রঃ ফেসবুক পেজ বানাবো "I love my MoM & DaD" !
শিক্ষকঃ স্টুপিড ! তোমার বাবা তোমার কাছে কি চায় ?
ছাত্রঃ আমার ফেসবুক এর পাসওয়ার্ড !
শিক্ষকঃ হে আল্লাহ ! তোমার জীবনের লক্ষ কি ?
ছাত্রঃ Facebook but never Face ur Book
চান্দু গেলো ডাক্তারের কাছে!!
চান্দুঃ "ডাক্তার সাহেব, আমার পেটে গ্যাসের অনেক সমস্যা!! কিন্তু ভালো দিক এই যে, আমার গ্যাসের গন্ধও হয় না, আওয়াজ ও হয় না!! এখানে বসে আমি ১৫-২০ বার গ্যাস ছেড়েছি, কিন্তু কেউ টেরই পায় নাই!!"
ডাক্তারঃ "এই ওষুধটা খান, আর এক সপ্তাহ পরে আসবেন!!"
এক সপ্তাহ পরঃ
চান্দুঃ "একি ওষুধ দিলেন ডাক্তার সাহেব,আমার গ্যাসে এখনো আওয়াজ নেই; কিন্তু জঘন্য গন্ধ বের হয়!!"
ডাক্তারঃ "গুড, আপনার নাক ঠিক হয়ে গেছে!! এখন আপনার কানের চিকিৎসা করতে হবে!!"
চান্দুঃ "ডাক্তার সাহেব, আমার পেটে গ্যাসের অনেক সমস্যা!! কিন্তু ভালো দিক এই যে, আমার গ্যাসের গন্ধও হয় না, আওয়াজ ও হয় না!! এখানে বসে আমি ১৫-২০ বার গ্যাস ছেড়েছি, কিন্তু কেউ টেরই পায় নাই!!"
ডাক্তারঃ "এই ওষুধটা খান, আর এক সপ্তাহ পরে আসবেন!!"
এক সপ্তাহ পরঃ
চান্দুঃ "একি ওষুধ দিলেন ডাক্তার সাহেব,আমার গ্যাসে এখনো আওয়াজ নেই; কিন্তু জঘন্য গন্ধ বের হয়!!"
ডাক্তারঃ "গুড, আপনার নাক ঠিক হয়ে গেছে!! এখন আপনার কানের চিকিৎসা করতে হবে!!"
আসলে ছেঁচড়া কে?
পুলিশ্ঃ লাইসেন্স ছাড়া গাড়ি চালাস্???
ছাত্রঃভুলে বাসায় রাইখা আসছি,,,,,,
পুলিশ্ঃ ৫০০ ট্যাকা আসে? তুই টুডেন্(?)মানুষ তাই কমাইয়া কইলাম্,,,,,
ছাত্রঃ জি না ২০ টাকা ছিল!
পুলিশ্ঃ আইচ্ছা দ্যা ২০ ত্যাকাই দ্যা!
ছাত্রঃ মোবাইলে ফ্লেক্সি দিয়া দিছি!
পুলিশ্ঃ উফ্ঃ শালাতো আসতো ছেসরা,,,,(আরো জটিল গালি)!!!!
পুলিশ্ঃ সিগ্র্যাট আসে পকেটে?
ছাত্রঃ খাইনা,,,,
পুলিশ্ঃ আইচ্ছা তাইলে পিঠতা ছুলকাইয়া দিয়া যা,,,,,!!!!!!
ছাত্রঃভুলে বাসায় রাইখা আসছি,,,,,,
পুলিশ্ঃ ৫০০ ট্যাকা আসে? তুই টুডেন্(?)মানুষ তাই কমাইয়া কইলাম্,,,,,
ছাত্রঃ জি না ২০ টাকা ছিল!
পুলিশ্ঃ আইচ্ছা দ্যা ২০ ত্যাকাই দ্যা!
ছাত্রঃ মোবাইলে ফ্লেক্সি দিয়া দিছি!
পুলিশ্ঃ উফ্ঃ শালাতো আসতো ছেসরা,,,,(আরো জটিল গালি)!!!!
পুলিশ্ঃ সিগ্র্যাট আসে পকেটে?
ছাত্রঃ খাইনা,,,,
পুলিশ্ঃ আইচ্ছা তাইলে পিঠতা ছুলকাইয়া দিয়া যা,,,,,!!!!!!
জোকস:
বলেনতো হেডফোন আর গার্লফ্রেন্ডের মধ্যে মিল কোথায় ???
.
..
...
....
.....
.......
.....
...
..
.
.
.
.
.
যতই ভাজ দিয়া রাখেন না কেন গিট্টু লাগবই !
.
..
...
....
.....
.......
.....
...
..
.
.
.
.
.
যতই ভাজ দিয়া রাখেন না কেন গিট্টু লাগবই !
বউয়ের কানে সমস্যা হয়েছে।
ব্যক্তিঃ ডাক্তার সাহেব, খুব ঝামেলায় পড়েছি।
ডাক্তারঃ কি সমস্যা?
...
ব্যক্তিঃ আমার বউয়ের কানে সমস্যা হয়েছে। কথা শুনতে পাচ্ছেনা না।
ডাক্তারঃ আরে এটা কোনো সমস্যা না। ওষুধের নাম বলে দিচ্ছি। এটা খেলে ঠিক হয়ে যাবে। তবে আগে বুঝতে হবে কতটুকু সমস্যা হয়েছে। আচ্ছা পরীক্ষা করা যাক।
ব্যক্তিঃ কিভাবে?
ডাক্তারঃ এক কাজ করুন। ১০ মিটার দূর থেকে তাকে জিজ্ঞেস করুন সে কি করে। যদি উত্তর না পান তবে ৮ মিটার দূর থেকে তাকে জিজ্ঞেস করুন সে কি করে। এভাবে উত্তর না পেলে যথাক্রমে ৬,৪ ও ২ মিটার দূর থেকে তাকে জিজ্ঞেস করুন সে কি করে। এবারও না পেলে একেবারে কানের কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করুন। এবং কখন উত্তর পান তা আমাকে জানান।
এরপর ঐ ব্যক্তি তার বউয়ের ১০ মিটার দূরে থেকে জিজ্ঞেস করল, "কি কর?"- কোনো উত্তর নাই।
৮ মিটার দূরে থেকে জিজ্ঞেস করল, "কি কর?"- কোনো উত্তর নাই।
৬ মিটার দূরে থেকে জিজ্ঞেস করল, "কি কর?"- কোনো উত্তর নাই।
৪ মিটার দূরে থেকে জিজ্ঞেস করল, "কি কর?"- কোনো উত্তর নাই।
২ মিটার দূরে থেকে জিজ্ঞেস করল, "কি কর?"- কোনো উত্তর নাই।
এইবার একেবারে কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করল, "কি কর?"
এইবার বউয়ের রাগান্বিত গলা শুনতে পেল,"এই নিয়ে ৬ বার বললাম আলু আর পটল রান্না করি।"
ডাক্তারঃ কি সমস্যা?
...
ব্যক্তিঃ আমার বউয়ের কানে সমস্যা হয়েছে। কথা শুনতে পাচ্ছেনা না।
ডাক্তারঃ আরে এটা কোনো সমস্যা না। ওষুধের নাম বলে দিচ্ছি। এটা খেলে ঠিক হয়ে যাবে। তবে আগে বুঝতে হবে কতটুকু সমস্যা হয়েছে। আচ্ছা পরীক্ষা করা যাক।
ব্যক্তিঃ কিভাবে?
ডাক্তারঃ এক কাজ করুন। ১০ মিটার দূর থেকে তাকে জিজ্ঞেস করুন সে কি করে। যদি উত্তর না পান তবে ৮ মিটার দূর থেকে তাকে জিজ্ঞেস করুন সে কি করে। এভাবে উত্তর না পেলে যথাক্রমে ৬,৪ ও ২ মিটার দূর থেকে তাকে জিজ্ঞেস করুন সে কি করে। এবারও না পেলে একেবারে কানের কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করুন। এবং কখন উত্তর পান তা আমাকে জানান।
এরপর ঐ ব্যক্তি তার বউয়ের ১০ মিটার দূরে থেকে জিজ্ঞেস করল, "কি কর?"- কোনো উত্তর নাই।
৮ মিটার দূরে থেকে জিজ্ঞেস করল, "কি কর?"- কোনো উত্তর নাই।
৬ মিটার দূরে থেকে জিজ্ঞেস করল, "কি কর?"- কোনো উত্তর নাই।
৪ মিটার দূরে থেকে জিজ্ঞেস করল, "কি কর?"- কোনো উত্তর নাই।
২ মিটার দূরে থেকে জিজ্ঞেস করল, "কি কর?"- কোনো উত্তর নাই।
এইবার একেবারে কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করল, "কি কর?"
এইবার বউয়ের রাগান্বিত গলা শুনতে পেল,"এই নিয়ে ৬ বার বললাম আলু আর পটল রান্না করি।"
বৃদ্ধাশ্রমে
আজ বাবাকে বৃদ্ধাশ্রমে দিয়ে এলাম। মনটা একটু খারাপ লাগছে বটে! কিন্তু ভালোও লাগছে এই ভেবে যে একটা কাজ ভালোভাবে শেষ করতে পারলাম। বাবার প্রতি দায়িত্বও শেষ হলো। সংসারটা এবার নতুন করে গুছিয়ে নেব। বাবার ঘরটা গেস্টরুম বানাতে হবে। বাসায় একটা গেস্টরুম ছিল না বলে লুনার কত অভিযোগ—বাসায় গেস্ট এলে ওর নাকি মানসম্মান চলে যায়। ঠিকই তো বলেছে, গেস্টরুম একটা প্রয়োজন বৈকি! বাবাকে বৃদ্ধাশ্রমে পাঠানোর বুদ্ধিটাও তার। আমারও যে মত ছিল না, তা নয়। বাবারও বোধ হয় এটাই ইচ্ছা ছিল। কারণ, তিনি আমাদের মতামতের কোনো বিরোধিতা করেননি। তা ছাড়া মায়ের মৃত্যুর পর বাবা খুবই নিঃসঙ্গ ছিলেন। আমি ও লুনা—দুজনই চাকরিজীবী, অফিসে যাই। বাবাকে কে সময় দেবে? ওখানে গিয়ে বাবা নিশ্চয়ই ভালো থাকবেন। সমবয়সী অনেককে পাবেন সঙ্গী হিসেবে। নাহ্, কাজটা ভালোই করেছি। আমার সব স্বপ্ন আমার পরিবারকে ঘিরে। লুনাকে ভালোবেসে বিয়ে করেছি। আমাদের দুজনের সংসারে অনাবিল আনন্দ বয়ে এনেছে আমাদের সোনার টুকরো ছেলে। তাকে পেয়ে আমার জীবনটা সত্যিই অন্য রকম হয়ে গেল। আমার সব মনোযোগ এখন স্ত্রী-পুত্রের দিকে। বাবা-মাকে দেখার সময় কই?
যেদিন মা মারা গেলেন, সেদিন একটু অপরাধবোধ মনে জেগেছিল। মনে হয়েছিল, আমার অবহেলার জন্যই কি মা চলে গেলেন? মা স্ট্রোক করেছিলেন। হয়তো ভেতরে ভেতরে আরও অসুখ দানা বেঁধেছিল, কিন্তু মুখ ফুটে কখনো কাউকে কিছু বলেননি তিনি। মাকে দেখতে তো সুস্থই দেখাত, তাই কখনো তাঁকে ডাক্তারের কাছে নেওয়ার প্রয়োজন বোধ করিনি।
বাবার বিষয়-সম্পত্তি তেমন ছিল না। তবে আমাদের একটা ছিমছাম একতলা বাড়ি ছিল। ছোটবেলা থেকে সেখানে বড় হয়েছি বলেই হয়তো বাড়িটা ভালোই মনে হতো। কিন্তু লুনা আধুনিক মেয়ে, ওর বাড়িটা পছন্দ হতো না মোটেই। বলত, পুরোনো, স্যাঁতসেঁতে পরিবেশ। পরে ভেবে দেখলাম, কথাটা তো ও ভুল বলেনি! আমি তখন সবেমাত্র চাকরিতে ঢুকেছি। অন্যখানে বাসা নিয়ে আলাদা হয়ে যাওয়ার মতো সামর্থ্য আমার হয়ে ওঠেনি। তাই লুনার পরামর্শে বাবাকে বোঝালাম, এই বাড়িটা জমিসহ বিক্রি করে দিলেই মোটামুটি হালফ্যাশনের একটা ফ্ল্যাট কিনেও কিছু টাকা ব্যাংকে রাখা যাবে। আমার বাবা এই প্রস্তাবে রাজি হননি। শেষে আমি রাগ করে লুনাকে নিয়ে আলাদা হয়ে যাওয়ার হুমকি দিলাম, যদিও জানি, এ আমার সামর্থ্যের বাইরে। লুনা তখন পাঁচ মাসের অন্তঃসত্ত্বা। এ সময় ওর বাড়তি কিছু যত্নআত্তি প্রয়োজন। এ অবস্থায় আমার সাহায্যে এগিয়ে এলেন মা। তিনি বাবাকে বুঝিয়ে রাজি করালেন। অবশেষে বাবা রাজিও হলেন, কিন্তু আমার সঙ্গে ঠিকমতো কথা বলতেন না আর। সেই থেকে বাবা-মায়ের সঙ্গে একটা দূরত্ব তৈরি হয়ে গেল আমার।
নতুন ফ্ল্যাটটা বাবা-মা আমার নামে দিতে চাইলেন, কিন্তু আমার অনুরোধে বাবা ফ্ল্যাটটা তাঁর নাতির নামে উইল করে দেন। আমার সন্তানের ভবিষ্যৎ ভেবে এই কাজটি করেছিলাম। যেদিন নতুন ফ্ল্যাটে আমরা শিফট করলাম, সেদিন লুনার আনন্দ যেন বাঁধ মানছিল না। আমারও ভালো লাগছিল ওর হাসিমুখ দেখে। আমাদের ছেলের বয়স তখন চার বছর, ওকেও একটা আলাদা ঘর দেওয়া হলো। ছেলের ঘরটি ছবির মতো করে সাজাল লুনা। শুধু ছেলের ঘরই নয়, পুরো বাসাটাই সুন্দর করে সাজাল সে। ফ্ল্যাট কেনার পর যে টাকা বেঁচে ছিল, এর অনেকটাই ব্যয় করা হলো ঘর সাজানোর কাজে। শুধু বদলাল না বাবা-মায়ের ঘরটি—সেই আগেকার খাট, ঘুণে ধরা চেয়ার-টেবিল, আলমারি—ঠিক আগের বাড়ির ঘরটির মতো। এই ঘরটি সাজাতে দেননি মা। তিনি বলেছিলেন, থাকুক কিছু স্মৃতি। আমি কিছু মনে করিনি, কিন্তু লুনার মনে খেদ ছিল খুব। মা পৃথিবী ছেড়ে চলে গেছেন সেই কবে, বাবাকেও আজ বৃদ্ধাশ্রমে রেখে এলাম, সেই সঙ্গে বাধামুক্ত হলো লুনার ঘর সাজানোর পথটা।
পরিশিষ্ট
এতক্ষণ নিজের লেখা ডায়েরির কয়েকটি পাতা পড়ছিলেন আবীর চৌধুরী। তাঁর চোখের কোণে পানি। এখন তাঁর বয়স পঁচাত্তর। পাঁচ বছর আগে লুনা তাকে ছেড়ে চলে গেছে। আর তাঁর আদরের ছেলে আনন্দ চৌধুরী আজ সকালে তাঁকে রেখে গেল বৃদ্ধাশ্রমে।
Courtesy: prothom-alo
যেদিন মা মারা গেলেন, সেদিন একটু অপরাধবোধ মনে জেগেছিল। মনে হয়েছিল, আমার অবহেলার জন্যই কি মা চলে গেলেন? মা স্ট্রোক করেছিলেন। হয়তো ভেতরে ভেতরে আরও অসুখ দানা বেঁধেছিল, কিন্তু মুখ ফুটে কখনো কাউকে কিছু বলেননি তিনি। মাকে দেখতে তো সুস্থই দেখাত, তাই কখনো তাঁকে ডাক্তারের কাছে নেওয়ার প্রয়োজন বোধ করিনি।
বাবার বিষয়-সম্পত্তি তেমন ছিল না। তবে আমাদের একটা ছিমছাম একতলা বাড়ি ছিল। ছোটবেলা থেকে সেখানে বড় হয়েছি বলেই হয়তো বাড়িটা ভালোই মনে হতো। কিন্তু লুনা আধুনিক মেয়ে, ওর বাড়িটা পছন্দ হতো না মোটেই। বলত, পুরোনো, স্যাঁতসেঁতে পরিবেশ। পরে ভেবে দেখলাম, কথাটা তো ও ভুল বলেনি! আমি তখন সবেমাত্র চাকরিতে ঢুকেছি। অন্যখানে বাসা নিয়ে আলাদা হয়ে যাওয়ার মতো সামর্থ্য আমার হয়ে ওঠেনি। তাই লুনার পরামর্শে বাবাকে বোঝালাম, এই বাড়িটা জমিসহ বিক্রি করে দিলেই মোটামুটি হালফ্যাশনের একটা ফ্ল্যাট কিনেও কিছু টাকা ব্যাংকে রাখা যাবে। আমার বাবা এই প্রস্তাবে রাজি হননি। শেষে আমি রাগ করে লুনাকে নিয়ে আলাদা হয়ে যাওয়ার হুমকি দিলাম, যদিও জানি, এ আমার সামর্থ্যের বাইরে। লুনা তখন পাঁচ মাসের অন্তঃসত্ত্বা। এ সময় ওর বাড়তি কিছু যত্নআত্তি প্রয়োজন। এ অবস্থায় আমার সাহায্যে এগিয়ে এলেন মা। তিনি বাবাকে বুঝিয়ে রাজি করালেন। অবশেষে বাবা রাজিও হলেন, কিন্তু আমার সঙ্গে ঠিকমতো কথা বলতেন না আর। সেই থেকে বাবা-মায়ের সঙ্গে একটা দূরত্ব তৈরি হয়ে গেল আমার।
নতুন ফ্ল্যাটটা বাবা-মা আমার নামে দিতে চাইলেন, কিন্তু আমার অনুরোধে বাবা ফ্ল্যাটটা তাঁর নাতির নামে উইল করে দেন। আমার সন্তানের ভবিষ্যৎ ভেবে এই কাজটি করেছিলাম। যেদিন নতুন ফ্ল্যাটে আমরা শিফট করলাম, সেদিন লুনার আনন্দ যেন বাঁধ মানছিল না। আমারও ভালো লাগছিল ওর হাসিমুখ দেখে। আমাদের ছেলের বয়স তখন চার বছর, ওকেও একটা আলাদা ঘর দেওয়া হলো। ছেলের ঘরটি ছবির মতো করে সাজাল লুনা। শুধু ছেলের ঘরই নয়, পুরো বাসাটাই সুন্দর করে সাজাল সে। ফ্ল্যাট কেনার পর যে টাকা বেঁচে ছিল, এর অনেকটাই ব্যয় করা হলো ঘর সাজানোর কাজে। শুধু বদলাল না বাবা-মায়ের ঘরটি—সেই আগেকার খাট, ঘুণে ধরা চেয়ার-টেবিল, আলমারি—ঠিক আগের বাড়ির ঘরটির মতো। এই ঘরটি সাজাতে দেননি মা। তিনি বলেছিলেন, থাকুক কিছু স্মৃতি। আমি কিছু মনে করিনি, কিন্তু লুনার মনে খেদ ছিল খুব। মা পৃথিবী ছেড়ে চলে গেছেন সেই কবে, বাবাকেও আজ বৃদ্ধাশ্রমে রেখে এলাম, সেই সঙ্গে বাধামুক্ত হলো লুনার ঘর সাজানোর পথটা।
পরিশিষ্ট
এতক্ষণ নিজের লেখা ডায়েরির কয়েকটি পাতা পড়ছিলেন আবীর চৌধুরী। তাঁর চোখের কোণে পানি। এখন তাঁর বয়স পঁচাত্তর। পাঁচ বছর আগে লুনা তাকে ছেড়ে চলে গেছে। আর তাঁর আদরের ছেলে আনন্দ চৌধুরী আজ সকালে তাঁকে রেখে গেল বৃদ্ধাশ্রমে।
Courtesy: prothom-alo
“পুলিশের গু খাইয়া বকের মৃত্যু।“
কোন এক দৈনিক পত্রিকার একটি খবরের হেডিং সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করল। সেটা হলঃ
.
.
.
.
.
.
.
“পুলিশের গু খাইয়া বকের মৃত্যু।“
পরদিনের সংখ্যায় সেই হেডিং সম্পর্কে লেখা হলঃ “হেডিংটি আসলে হইবেঃ পুলিশের গুলি খাইয়া যুবকের মৃত্যু।“
এরপরের লাইনে পত্রিকাটি আবারও ভুল করল। সেখানে লেখা হলঃ “আমরা অত্যন্ত দুঃখিত, আমাদের পাছায় চুল ছিল।“
আসলে হবেঃ “আমরা অত্যন্ত দুঃখিত, আমাদের ছাপায় ভুল ছিল।
.
.
.
.
.
.
.
“পুলিশের গু খাইয়া বকের মৃত্যু।“
পরদিনের সংখ্যায় সেই হেডিং সম্পর্কে লেখা হলঃ “হেডিংটি আসলে হইবেঃ পুলিশের গুলি খাইয়া যুবকের মৃত্যু।“
এরপরের লাইনে পত্রিকাটি আবারও ভুল করল। সেখানে লেখা হলঃ “আমরা অত্যন্ত দুঃখিত, আমাদের পাছায় চুল ছিল।“
আসলে হবেঃ “আমরা অত্যন্ত দুঃখিত, আমাদের ছাপায় ভুল ছিল।
মনে করুন . .
মনে করুন . . .
একটি বড় বিমানে করিয়া বাংলাদেশের বর্তমান এবং প্রাক্তন ক্ষমতাসীন রাজনীতিবিদগন ভ্রমন করিতে গেলেন।
হঠাত্ করিয়া মাঝপথে বিমান দূর্ঘটনায় সকলেই প্রান হারাইলেন !!
তাহলে বলুন তো কে বাঁচিয়া যাবে?
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
আমাদিগের “ বাংলাদেশ ” !! :D
আহা !!
এমন যদি হইত তাহলে “ বাংলাদেশ ” এর সাথে সাথে আমরাও বাঁচিয়া যাইতাম।
একটি বড় বিমানে করিয়া বাংলাদেশের বর্তমান এবং প্রাক্তন ক্ষমতাসীন রাজনীতিবিদগন ভ্রমন করিতে গেলেন।
হঠাত্ করিয়া মাঝপথে বিমান দূর্ঘটনায় সকলেই প্রান হারাইলেন !!
তাহলে বলুন তো কে বাঁচিয়া যাবে?
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
আমাদিগের “ বাংলাদেশ ” !! :D
আহা !!
এমন যদি হইত তাহলে “ বাংলাদেশ ” এর সাথে সাথে আমরাও বাঁচিয়া যাইতাম।
স্বামী স্ত্রী
স্বামী: ও গো শুনছ, একটু পর আমার একজন বন্ধু আসবে।
স্ত্রী: গাধা, বোকার হদ্দ কোথাকার, করেছ কী? দেখো না ঘরের কী অবস্থা? ভাঙা ফুলদানি, কাচের প্লেট, ঝাড়ু ঘরজুড়ে সব ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে।
স্বামী: এই জন্যই তো ওকে আসতে বলেছি। গর্দভটা বিয়ে করার কথা ভাবছে!
স্ত্রী: গাধা, বোকার হদ্দ কোথাকার, করেছ কী? দেখো না ঘরের কী অবস্থা? ভাঙা ফুলদানি, কাচের প্লেট, ঝাড়ু ঘরজুড়ে সব ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে।
স্বামী: এই জন্যই তো ওকে আসতে বলেছি। গর্দভটা বিয়ে করার কথা ভাবছে!
Monday, December 19, 2011
কেউ কি ছেলেকে বিয়ে করে?
দুই ব্যক্তির মধ্যে কথা হচ্ছে-
১ম ব্যক্তিঃ ভাই, আপনি বিয়ে করেছেন?
২য় ব্যক্তিঃ হ্যাঁ।
১ম ব্যক্তিঃ কাকে?
২য় ব্যক্তিঃ একটা মেয়েকে।
১ম ব্যক্তিঃ কেউ কি ছেলেকে বিয়ে করে?
২য় ব্যক্তিঃ হ্যাঁ, করে। গত বছর আমার বোন একটা ছেলেকে বিয়ে করেছিল।
১ম ব্যক্তিঃ ভাই, আপনি বিয়ে করেছেন?
২য় ব্যক্তিঃ হ্যাঁ।
১ম ব্যক্তিঃ কাকে?
২য় ব্যক্তিঃ একটা মেয়েকে।
১ম ব্যক্তিঃ কেউ কি ছেলেকে বিয়ে করে?
২য় ব্যক্তিঃ হ্যাঁ, করে। গত বছর আমার বোন একটা ছেলেকে বিয়ে করেছিল।
Sunday, December 18, 2011
বিচারকঃচোর
বিচারকঃ তা তুমি তিন তিন বার ঢুকতে গেলে কেন দোকানে???
চোরঃ কি করব হুজুর!একবার গেছি বউ এর জন্য শাড়ী চুরি করতে,আর দু'বার গেছি সেটা তার পছন্দ হয়নি বলে বদলি করতে।
চোরঃ কি করব হুজুর!একবার গেছি বউ এর জন্য শাড়ী চুরি করতে,আর দু'বার গেছি সেটা তার পছন্দ হয়নি বলে বদলি করতে।
"Wife"
স্বামীঃ তুমি কি জানো "Wife" শব্দটির মানে কি?
স্ত্রীঃ কি?
স্বামীঃ "Without information, fighting everytime"
মানে কোনো কিছু না জেনে যারা ঝগরা করে তারাই "wife"
স্ত্রীঃ হা হা, ডার্লিং তুমি খুব বোকা। "with a idiot for ever" মানে একটা বলদের সাথে সারা জীবন যারা কাটায় তারাই "Wife"
স্ত্রীঃ কি?
স্বামীঃ "Without information, fighting everytime"
মানে কোনো কিছু না জেনে যারা ঝগরা করে তারাই "wife"
স্ত্রীঃ হা হা, ডার্লিং তুমি খুব বোকা। "with a idiot for ever" মানে একটা বলদের সাথে সারা জীবন যারা কাটায় তারাই "Wife"
জেনে নিন কিবোর্ডের সবগুলো F এর কাজ
আমরা যারা windows ব্যবহার করি তারা সকলে কি জানি কিবোর্ডের F কি-এর কাজ ? আসুন জেনে নিই keyboard এর সবগুলো F এর কাজ -
F1 : উইন্ডোজের সমস্যায় সাহায্যের জন্য F1 চাপতে হয়।
F2 : সাধারণত কোনো ফাইল বা ফোল্ডারের নাম বদলের (রিনেম) জন্য এটি ব্যবহৃত হয় । Alt+Ctrl+F2 চেপে ms word এর নতুন ফাইল খোলা হয়।এছাড়া Ctrl+F2 চেপে ওয়ার্ডে প্রিন্ট প্রিভিউ দেখা যায়।
F3: এটি দিয়ে windows এর প্রোগ্রামের সার্চ সুবিধা চালু হয়। এছাড়া Shift+F3 চেপে ওয়ার্ডের লেখা বড় হাতের থেকে ছোট হাতের বা প্রত্যেক শব্দের প্রথম অক্ষর বড় হাতের বর্ণ দিয়ে শুরু ইত্যাদি কাজ অনায়াসে করা যায়।
F4 : এই কি দিয়ে word এর last action performed আবার পুনরায় (Repeat) করা যায়। Alt+F4 চেপে activd সব প্রোগ্রাম close করা হয়। Ctrl+F4 চেপে সক্রিয় সব উইন্ডো বন্ধ করা হয়।
F5 : মাইক্রোসফট উইন্ডোজ, ইন্টারনেট ব্রাউজার ইত্যাদি Refresh করা হয় F5 চেপে। কঠিন রিফ্রেশের জন্য ctrl+F5 চাপতে হবে । ওয়ার্ডের find, replace, go to উইন্ডো খোলা হয়।
F6 : এই key দিয়ে মাউস কারসারকে ওয়েব ব্রাউজারের ঠিকানা লেখার জায়গায় addressbar নিয়ে যাওয়া হয়। Ctrl+Shift+F6 চেপে ms word এ active prograame চালু করবেন।
F7 : ওয়ার্ডে বিভিন্ন ব্যাকরন এবং বানান ঠিক করা হয়।এছাড়া ফায়ারফক্সের Caret browsing চালু করতে পারেন। এছাড়া Shift+F7 চেপে ওয়ার্ডের কোন selected শব্দের প্রতিশব্দ, বিপরীত শব্দ, শব্দের ধরন ইত্যাদি জানার জন্য চালু করতে পারেন।
F8 : অপারেটিং সিস্টেম চালু করার সময় অনেক সময় এই কি ব্যবহৃত হয় । যেমন, উইন্ডোজ Safe Mode-এ চালাতে এই কি ব্যবহৃত হয় ।
F9 : কোয়ার্ক এক্সপ্রেস ৫.০-এর মেজারমেন্ট টুলবার open করার জন্য এই কি ব্যবহৃত হয়।
F10 : browser অথবা যেকোন active উইন্ডোর মেনুবার select করা যায়। Shift+F10 চেপে selected লেখা/attach/লিংক.ছবির ওপর মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করার কাজ করা যায় এই কি চেপে।
F11: Browserকে Full Screen-এ দেখা যাবে ।
F12 : ms word এর Save as উইন্ডো open করা যায় এই কি চেপে। এছাড়া Shift+F12 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের ফাইল সেভ করতে পারবেন। Ctrl+Shift+F12 চেপে ms word এপ ফাইল print করা হয়।
F1 : উইন্ডোজের সমস্যায় সাহায্যের জন্য F1 চাপতে হয়।
F2 : সাধারণত কোনো ফাইল বা ফোল্ডারের নাম বদলের (রিনেম) জন্য এটি ব্যবহৃত হয় । Alt+Ctrl+F2 চেপে ms word এর নতুন ফাইল খোলা হয়।এছাড়া Ctrl+F2 চেপে ওয়ার্ডে প্রিন্ট প্রিভিউ দেখা যায়।
F3: এটি দিয়ে windows এর প্রোগ্রামের সার্চ সুবিধা চালু হয়। এছাড়া Shift+F3 চেপে ওয়ার্ডের লেখা বড় হাতের থেকে ছোট হাতের বা প্রত্যেক শব্দের প্রথম অক্ষর বড় হাতের বর্ণ দিয়ে শুরু ইত্যাদি কাজ অনায়াসে করা যায়।
F4 : এই কি দিয়ে word এর last action performed আবার পুনরায় (Repeat) করা যায়। Alt+F4 চেপে activd সব প্রোগ্রাম close করা হয়। Ctrl+F4 চেপে সক্রিয় সব উইন্ডো বন্ধ করা হয়।
F5 : মাইক্রোসফট উইন্ডোজ, ইন্টারনেট ব্রাউজার ইত্যাদি Refresh করা হয় F5 চেপে। কঠিন রিফ্রেশের জন্য ctrl+F5 চাপতে হবে । ওয়ার্ডের find, replace, go to উইন্ডো খোলা হয়।
F6 : এই key দিয়ে মাউস কারসারকে ওয়েব ব্রাউজারের ঠিকানা লেখার জায়গায় addressbar নিয়ে যাওয়া হয়। Ctrl+Shift+F6 চেপে ms word এ active prograame চালু করবেন।
F7 : ওয়ার্ডে বিভিন্ন ব্যাকরন এবং বানান ঠিক করা হয়।এছাড়া ফায়ারফক্সের Caret browsing চালু করতে পারেন। এছাড়া Shift+F7 চেপে ওয়ার্ডের কোন selected শব্দের প্রতিশব্দ, বিপরীত শব্দ, শব্দের ধরন ইত্যাদি জানার জন্য চালু করতে পারেন।
F8 : অপারেটিং সিস্টেম চালু করার সময় অনেক সময় এই কি ব্যবহৃত হয় । যেমন, উইন্ডোজ Safe Mode-এ চালাতে এই কি ব্যবহৃত হয় ।
F9 : কোয়ার্ক এক্সপ্রেস ৫.০-এর মেজারমেন্ট টুলবার open করার জন্য এই কি ব্যবহৃত হয়।
F10 : browser অথবা যেকোন active উইন্ডোর মেনুবার select করা যায়। Shift+F10 চেপে selected লেখা/attach/লিংক.ছবির ওপর মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করার কাজ করা যায় এই কি চেপে।
F11: Browserকে Full Screen-এ দেখা যাবে ।
F12 : ms word এর Save as উইন্ডো open করা যায় এই কি চেপে। এছাড়া Shift+F12 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের ফাইল সেভ করতে পারবেন। Ctrl+Shift+F12 চেপে ms word এপ ফাইল print করা হয়।
শিক্ষক ও ছাত্ররা
শিক্ষক: ওয়াদা করো সিগারেট পান করবে না
ছাত্ররা: ওকে স্যার পান করবো না।
শিক্ষক: মেয়েদের পিছে ঘুরবেনা
ছাত্ররা: ঘুরবো না।
... ...
শিক্ষক: ওদের ডিস্টার্ব করবে না।
ছাত্ররা: ওকে, ডিস্টার্ব করবো না
শিক্ষক: দেশের জন্য জীবন কোরবান করবে।
ছাত্ররা: অবশ্যই স্যার, এই রকম জীবন রেখেই বা কি করবো, এর চেয়ে কুরবানি দিয়ে দেয়াই ভালো।
ছাত্ররা: ওকে স্যার পান করবো না।
শিক্ষক: মেয়েদের পিছে ঘুরবেনা
ছাত্ররা: ঘুরবো না।
... ...
শিক্ষক: ওদের ডিস্টার্ব করবে না।
ছাত্ররা: ওকে, ডিস্টার্ব করবো না
শিক্ষক: দেশের জন্য জীবন কোরবান করবে।
ছাত্ররা: অবশ্যই স্যার, এই রকম জীবন রেখেই বা কি করবো, এর চেয়ে কুরবানি দিয়ে দেয়াই ভালো।
দুই বন্ধু বিদেশে গেল
দুই বন্ধু বিদেশে গেল।একজন চালাক একজন বোকা।তারা বিদেশে যাওয়ার পর গোসল করার জন্য একদিন সুইমিং পুলে গেল।তারা দেখল সুইমিং পুলে অশ্লীল কাপড় পড়া অনেক মেয়ে গোসল করছে।তাই তারা সুইমিং পুলে নামল না।চালাক বন্ধু টা দেখল সুইমিং পুলের পাশে একটা গোসলখানা আছে।সে গোসলখানাটার ভিতরে ঢুকল।সে দেখল সেখানে ৭ টা সুইচ আছে।সে ১ নম্বর সুইচ টা টিপ দেয়ার পর একটা যন্ত্র তার কাপড় খুলে দিল।২ নম্বর টা দেয়ার পর তার শরীরে ঠান্ডা পানি ডেলে দিল।৩ নম্বর টা টিপ দিলে তার শরীরে সাবান লাগিয়ে দিল।৪ নম্বর দেয়ার পর গরম পানি ঢেলে দিল।৫ নম্বর টা দেয়ার পড় তার শরীর মুছে দিল।৬ নম্বর টা দেয়ার পর তাকে কাপড় পরিয়ে দিল ।৭ নম্বর টা দেয়ার পর তাকে ধাক্কা দিয়ে বের করে দিল।সে তখন পুরো ফিট ফাট হয়ে তার বন্ধুর কাছে গেল।তার বন্ধু তাকে দেখে অবাক হয়ে গেল এবং কোথায় গোসল করেছে জানতে চাইল।সে তার বন্ধুকে বলল ঔ টয়লেটে গিয়ে ১-৭ টিপতে বলল।তখন বোকা বন্ধুটা টয়লেটে গিয়ে দেখল এবং বন্ধু কি করতে বলেছিল তার মধ্যে খালি ১ আর ৭ টিপতে বলছে সেটা মনে পড়ল।সে তখন ১ নম্বর টিপল এবং একটা যন্ত্র তাকে ন্যাংটা করল তখন সে লজ্জায় তাড়াতাড়ি করে ৭ টিপে দিল।তারপর...
"
"
"
"
"
"
"
"
যন্ত্রটা ছেলেটাকে ন্যাংটা অবস্থায় ধাক্কা দিয়ে বের করে দিল
"
"
"
"
"
"
"
"
যন্ত্রটা ছেলেটাকে ন্যাংটা অবস্থায় ধাক্কা দিয়ে বের করে দিল
মজার মজার চমকপ্রদ তথ্য ও কৌতুক
মজার মজার চমকপ্রদ তথ্য ও কৌতুক
মহেশ+ছুটি ফেসবুক ভার্সন
ফটিকের স্ট্যাটাস-“আজকে বই হারিয়ে ফেলেছি… :(”
মানিক and 2 others like this
মামির কমেন্ট- “বেশ করেছ,তোমাকে মাসের মাঝে ৫ বার বই কিনে দিতে পারি নে“
ফটিকের কমেন্ট-“হাহ… লাগবে না…আমি নেট এ লিঙ্ক পাইছি নোটসহ… লাগবে না আপনার বই কেনা”
মানিক like this
———————————————————————————
তর্করত্ন wrote on গফুর’s wall- “কি রে পাষণ্ড;নিজে ফেসবুক ব্যবহার করিস;মহেশের একটা আকাউন্ট খুলে দিতে পারিস না!এটা হচ্ছে কি শুনি?এ হিঁদুর গাঁ; ব্রাহ্মণ জমিদার সে খেয়াল আছে?”
মানিক ঘোষ and 4 others like this
গফুরের কমেন্ট-“কি করব, এমনি তে ডায়াল আপ ব্যবহার করি তাও BTCL এর।। ২-৩ kb স্পীড… নিজে ব্যবহার করব না মহেশকে দিব বলেন বাবু? :(“
আমিনা like this
তর্করত্নের কমেন্ট-“ তো জমিদার মহাশয় কি তার wifi বাবহার করতে দিবে? রাম রাজত্বে বাস করিস;তার নিন্দে করে মরিস। উনি জানলে তোকে জ্যান্ত কবর দিবে…জানিস”
———————————————————————————
ফটিকের স্ট্যাটাস- “ইয়েয়ে…কলকাতা যাচ্ছি…মামার সাথে …মৌজা হি মৌজা…”
মাখন like this
শ্যামলালের কমেন্ট- “যাও যাও…পরে বুঝবানে মজা…”
বিশ্বনাথ and 3 others like this
ফটিকের কমেন্ট- “ইহহহহহহ…কলকাতা কত সুন্দর; আর ওখানে কত সুন্দর সুন্দর মেয়ে… ;) এখানকার মত খ্যাত নাকি”
মাখনের কমেন্ট- “দাদা তোমার ঘুড়ি লাটাই কিন্তু আমাকে দিয়ে যাবা আর কম্পিউটার টাও”
ফটিকের কমেন্ট- “নে নে…সবই নে…ওই ভাঙা পেন্টিয়াম ৪ দিয়ে আমি আর কি করব… ওখানে গিয়ে i-pad বাবহার করব… :D ”
—————————————————————————-
আমেনা wrote on গফুর’s wall- “ বাবা বাবা… মানিক ঘোষেরা মহেশকে block করেছে।“
গফুরের কমেন্ট- “ কি কেন?”
আমেনার কমেন্ট-“মানিক ঘোষেরা নাকি একটা ঘাসক্ষেতের ছবি দিছিল…মহেশ নাকি তাতে like দিছে…এখন বলছে জরিমানা না দিলে ওরে unblock করব না”
গফুরের কমেন্ট-“জরিমানা! আমার ভাঙা আই.পি.এস টা আবার বন্ধক দিতে হবে;বুঝতে পারতিছি”
—————————————————————————-
ফটিকের স্ট্যাটাস-“তের চৌদ্দ বৎসরের ছেলের মতো পৃথিবীতে এমন বালাই আর নাই”
শ্যামলাল and 6 others like this
শ্যামলালের কমেন্ট-“ঠিক বলছস… ফেসবুকে কোন মেয়ের ছবিতে কমেন্ট করলে… ‘লুতু পুতু বাবু মার্কা’ রিপ্লাই দেয়…যেন আমি এখন কত ছোট। কার লগে টানকিও মারা যায় না”
ফটিক like this
ফটিকের কমেন্ট-“একদম ঠিক… সে দিন এক সুন্দরী মেয়ের সাথে খাতির জমাইলাম… সে আমাকে family request পাঠায় –brother হিসেবে… এসবের কোন মানে হয়? ঃ@”
———————————————————-
শিবচরণবাবু wrote on ‘কাশিপুর জমিদারি’ group’s wall- “ গফুরকে একটা কঠিন শাস্তি দিতে হবে… তার গরু মহেশ যখন তখন জার প্রোফাইলে ঢুঁকে যা খুশি তাই করতেছে…আমার ছোট মেয়ের প্রোফাইলে wall এ লিখে ‘হাম্বা’… সাহস কত…”
তর্করত্ন and 6 others like this
তর্করত্নের কমেন্ট-“ ঠিক ঠিক… মহেশ তো অবলা জীব… সে এসব করতেই পারে… গফুর দেখবে না এসব…গফুরের আকাউন্ট ডিলিট করা হোক”
গফুরের কমেন্ট-“ নিজের টাকা দিয়ে ইন্টারনেট বাবহার করি… আমি আকাউন্ট ডিলিট করব না”
আমিনা like this
শিবচরণবাবুর কমেন্ট- “এত বড় কথা… যা আজকে থেকে কাশিপুরের সবাই তোকে ব্লক করবে…এটা আমার হুকুম”
তর্করত্ন and 4 others like this
গফুরের কমেন্ট-“ মহেশের জন্য আমার আজ এই অবস্থা…ওর যে কি হাল করব দাঁড়াও…”
——————————————————————————————–
ফটিক wrote on মামাত ভাই’s wall- “এই তোকে family request পাঠালাম cousin হিসেবে-…Accept করিস না কেন?”
মামাত ভাই এর কমেন্ট-“এহহ… তোকে প্রোফাইলে cousin হিসেবে রেখে কি আমার মান ইজ্জত খোয়াব নাকি??… ভাগ”
ফটিকের কমেন্ট- “ ঠিক আছে মনে রাখিস…আর যদি তোকে স্কুলের কোন মেয়ের মোবাইল নাম্বার জোগাড় করে দেই”
মহেশ+ছুটি ফেসবুক ভার্সন
ফটিকের স্ট্যাটাস-“আজকে বই হারিয়ে ফেলেছি… :(”
মানিক and 2 others like this
মামির কমেন্ট- “বেশ করেছ,তোমাকে মাসের মাঝে ৫ বার বই কিনে দিতে পারি নে“
ফটিকের কমেন্ট-“হাহ… লাগবে না…আমি নেট এ লিঙ্ক পাইছি নোটসহ… লাগবে না আপনার বই কেনা”
মানিক like this
———————————————————————————
তর্করত্ন wrote on গফুর’s wall- “কি রে পাষণ্ড;নিজে ফেসবুক ব্যবহার করিস;মহেশের একটা আকাউন্ট খুলে দিতে পারিস না!এটা হচ্ছে কি শুনি?এ হিঁদুর গাঁ; ব্রাহ্মণ জমিদার সে খেয়াল আছে?”
মানিক ঘোষ and 4 others like this
গফুরের কমেন্ট-“কি করব, এমনি তে ডায়াল আপ ব্যবহার করি তাও BTCL এর।। ২-৩ kb স্পীড… নিজে ব্যবহার করব না মহেশকে দিব বলেন বাবু? :(“
আমিনা like this
তর্করত্নের কমেন্ট-“ তো জমিদার মহাশয় কি তার wifi বাবহার করতে দিবে? রাম রাজত্বে বাস করিস;তার নিন্দে করে মরিস। উনি জানলে তোকে জ্যান্ত কবর দিবে…জানিস”
———————————————————————————
ফটিকের স্ট্যাটাস- “ইয়েয়ে…কলকাতা যাচ্ছি…মামার সাথে …মৌজা হি মৌজা…”
মাখন like this
শ্যামলালের কমেন্ট- “যাও যাও…পরে বুঝবানে মজা…”
বিশ্বনাথ and 3 others like this
ফটিকের কমেন্ট- “ইহহহহহহ…কলকাতা কত সুন্দর; আর ওখানে কত সুন্দর সুন্দর মেয়ে… ;) এখানকার মত খ্যাত নাকি”
মাখনের কমেন্ট- “দাদা তোমার ঘুড়ি লাটাই কিন্তু আমাকে দিয়ে যাবা আর কম্পিউটার টাও”
ফটিকের কমেন্ট- “নে নে…সবই নে…ওই ভাঙা পেন্টিয়াম ৪ দিয়ে আমি আর কি করব… ওখানে গিয়ে i-pad বাবহার করব… :D ”
—————————————————————————-
আমেনা wrote on গফুর’s wall- “ বাবা বাবা… মানিক ঘোষেরা মহেশকে block করেছে।“
গফুরের কমেন্ট- “ কি কেন?”
আমেনার কমেন্ট-“মানিক ঘোষেরা নাকি একটা ঘাসক্ষেতের ছবি দিছিল…মহেশ নাকি তাতে like দিছে…এখন বলছে জরিমানা না দিলে ওরে unblock করব না”
গফুরের কমেন্ট-“জরিমানা! আমার ভাঙা আই.পি.এস টা আবার বন্ধক দিতে হবে;বুঝতে পারতিছি”
—————————————————————————-
ফটিকের স্ট্যাটাস-“তের চৌদ্দ বৎসরের ছেলের মতো পৃথিবীতে এমন বালাই আর নাই”
শ্যামলাল and 6 others like this
শ্যামলালের কমেন্ট-“ঠিক বলছস… ফেসবুকে কোন মেয়ের ছবিতে কমেন্ট করলে… ‘লুতু পুতু বাবু মার্কা’ রিপ্লাই দেয়…যেন আমি এখন কত ছোট। কার লগে টানকিও মারা যায় না”
ফটিক like this
ফটিকের কমেন্ট-“একদম ঠিক… সে দিন এক সুন্দরী মেয়ের সাথে খাতির জমাইলাম… সে আমাকে family request পাঠায় –brother হিসেবে… এসবের কোন মানে হয়? ঃ@”
———————————————————-
শিবচরণবাবু wrote on ‘কাশিপুর জমিদারি’ group’s wall- “ গফুরকে একটা কঠিন শাস্তি দিতে হবে… তার গরু মহেশ যখন তখন জার প্রোফাইলে ঢুঁকে যা খুশি তাই করতেছে…আমার ছোট মেয়ের প্রোফাইলে wall এ লিখে ‘হাম্বা’… সাহস কত…”
তর্করত্ন and 6 others like this
তর্করত্নের কমেন্ট-“ ঠিক ঠিক… মহেশ তো অবলা জীব… সে এসব করতেই পারে… গফুর দেখবে না এসব…গফুরের আকাউন্ট ডিলিট করা হোক”
গফুরের কমেন্ট-“ নিজের টাকা দিয়ে ইন্টারনেট বাবহার করি… আমি আকাউন্ট ডিলিট করব না”
আমিনা like this
শিবচরণবাবুর কমেন্ট- “এত বড় কথা… যা আজকে থেকে কাশিপুরের সবাই তোকে ব্লক করবে…এটা আমার হুকুম”
তর্করত্ন and 4 others like this
গফুরের কমেন্ট-“ মহেশের জন্য আমার আজ এই অবস্থা…ওর যে কি হাল করব দাঁড়াও…”
——————————————————————————————–
ফটিক wrote on মামাত ভাই’s wall- “এই তোকে family request পাঠালাম cousin হিসেবে-…Accept করিস না কেন?”
মামাত ভাই এর কমেন্ট-“এহহ… তোকে প্রোফাইলে cousin হিসেবে রেখে কি আমার মান ইজ্জত খোয়াব নাকি??… ভাগ”
ফটিকের কমেন্ট- “ ঠিক আছে মনে রাখিস…আর যদি তোকে স্কুলের কোন মেয়ের মোবাইল নাম্বার জোগাড় করে দেই”
Saturday, December 17, 2011
ওটা রেডিও না
**বাবা : রেডিওটা ভোরবেলাতেই ছেড়ে রেখেছিস কেন? কী বিশ্রী চেঁচাচ্ছে মহিলা!
ছেলে : ওটা রেডিও না বাবা! মা তোমাকে বাজারে যেতে বলছেন।
ছেলে : ওটা রেডিও না বাবা! মা তোমাকে বাজারে যেতে বলছেন।
তোতা পাখি
**এক লোক দোকানে দেখল ৩ টা তোতা পাখি রাখা আছে বিক্রির জন্য ......
সে দাম এর খবর নিতে গিয়ে অবাক হল যে ৩ টারই দাম চওড়া!!!...
তখন তোতা পাখির মালিক বলল..১ম পাখিটি 'Ms word' পারে,তাই দাম ১০,০০০ টাকা...... পিঃ
২য় টি ২০,০০০ টাকা,কারণ
সে একজন 'Programmer!!!'.........পিঃ
লোকটি তখন বলল তা বুঝলাম!!...কিন্তু ৩য় টির দাম ৫০,০০০ কেন???...
তখন মালিক বলল: স্যার,সত্যিকারে এটা কিছুই পারেনা, কিন্তু বাকি পাখি ২ টি এইটাকে বস(Boss) ডাকে তাই!!!
সে দাম এর খবর নিতে গিয়ে অবাক হল যে ৩ টারই দাম চওড়া!!!...
তখন তোতা পাখির মালিক বলল..১ম পাখিটি 'Ms word' পারে,তাই দাম ১০,০০০ টাকা...... পিঃ
২য় টি ২০,০০০ টাকা,কারণ
সে একজন 'Programmer!!!'.........পিঃ
লোকটি তখন বলল তা বুঝলাম!!...কিন্তু ৩য় টির দাম ৫০,০০০ কেন???...
তখন মালিক বলল: স্যার,সত্যিকারে এটা কিছুই পারেনা, কিন্তু বাকি পাখি ২ টি এইটাকে বস(Boss) ডাকে তাই!!!
ওটা একটা কম্পিউটার; হাসব্যাণ্ড নয়
এক মহিলার পার্সোনাল কম্পিউটারে সফটওয়্যারজনিত সমস্যা হচ্ছিল বলে কম্পিউটারটি "কমাণ্ড" মানছিল না। এক বাটন প্রেস করলে অন্য বাটনের কাজ করছিল। মহিলাটি তার স্বামীকে বললঃ প্রিয়তম! আমার পিসিটা আমার কমাণ্ড মানছেনা.....
স্বামী বললঃ
¡
¡
¡
¡
¡
¡
¡
¡
>>>প্রিয়তমা! ওটা একটা কম্পিউটার; হাসব্যাণ্ড নয়.....
স্বামী বললঃ
¡
¡
¡
¡
¡
¡
¡
¡
>>>প্রিয়তমা! ওটা একটা কম্পিউটার; হাসব্যাণ্ড নয়.....
প্লাস্টিক স্যার্জারির জন্য টাকা দিছিলাম
১ম বন্ধু: অনেক টেনশনে আছি রে
২য় বন্ধু: কেন রে, কি হইছে?
১ম বন্ধু: এক লোক রে ৫ লাখ টাকা দিছিলাম
২য় বন্ধু: কছ কি! টাকা লইয়া ভাগছে নাকি?
১ম বন্ধু: আরেনা... প্লাস্টিক স্যার্জারির জন্য টাকা দিছিলাম, কিন্তু এখন ত চিন্তেই পারতেছিনা কারে টাকা দিছিলাম !!!
২য় বন্ধু: কেন রে, কি হইছে?
১ম বন্ধু: এক লোক রে ৫ লাখ টাকা দিছিলাম
২য় বন্ধু: কছ কি! টাকা লইয়া ভাগছে নাকি?
১ম বন্ধু: আরেনা... প্লাস্টিক স্যার্জারির জন্য টাকা দিছিলাম, কিন্তু এখন ত চিন্তেই পারতেছিনা কারে টাকা দিছিলাম !!!
বাবা বলে ডাকি আর মেলার সব লোক ছুটে আসুক !’
গোপাল ভাঁড় একবার তার ছেলেকে নিয়ে মেলায় বেড়াতে গিয়ে ছেলেকে হারিয়ে ফেলে।
ছেলে তখন একটুও না ঘাবড়ে ‘গোপাল, গোপাল’ বলে চেঁচাতে থাকে।
ছেলের চিৎকার শুনে গোপাল ছুটে এসে ধমক দেয় ছেলেকে, ‘ছিঃ ছিঃ, আমার নাম ধরে ডাকছিস, বাবা বলে ডাকতে পারিস না?’
ছেলে তখন বলল, ‘হুঁ, বাবা বলে ডাকি আর মেলার সব লোক ছুটে আসুক !’
ছেলে তখন একটুও না ঘাবড়ে ‘গোপাল, গোপাল’ বলে চেঁচাতে থাকে।
ছেলের চিৎকার শুনে গোপাল ছুটে এসে ধমক দেয় ছেলেকে, ‘ছিঃ ছিঃ, আমার নাম ধরে ডাকছিস, বাবা বলে ডাকতে পারিস না?’
ছেলে তখন বলল, ‘হুঁ, বাবা বলে ডাকি আর মেলার সব লোক ছুটে আসুক !’
বাসার বাইরে দাড়ান লোকটি আমার স্বামী এবং ভিতরে বসা লোকটি আমার বন্ধু। "
ধরুন, ইন্ডিয়ান চ্যানেলগুলোর মত বাংলাদেশেও কমেডি ট্যালেন্ট হান্ট শো চালু হয়ে গেছে। এমনই একটা শো তে বিশেষ গেস্ট হিসেবে এসেছেন চার রাজনীতিবিদ- শেখ হাসিনা, খালেদা জিয়া, এরশাদ এবং নিজামী। তারা চারজন পাশাপাশি বসেছেন।
অনুষ্ঠান শুরু হল।
একজন প্রতিযোগী এসে একটা জোক্স বলল। জোক্সটা এরকম.....
" পুলিশের ইমারজেন্সি বিভাগে একজন মহিলা কল করলেন। দায়িত্বরত পুলিশ ফোন রিসিভ করে সমস্যা জানতে চাইলেন-
মহিলা: আমি আমার বেডরুম থেকে বলছি। আমি নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। যে কোন মুহূর্তে আমি খুন হতে পারি।
পুলিশ: কে আপনাকে খুন করবে?
মহিলা: আমার বাসার বাইরে দাড়ান লোকটি আমাকে খুন করতে পারে।
পুলিশ: এ মুহুর্তে আপনি কি বাসাই সম্পূর্ন একা ?নাকি পরিবারের অন্য কোন লোক আছে?
মহিলা: আমার রুমে আর এক জন লোক আছে।
পুলিশ: বাসার বাইরে দাড়ান এবং ভিতরে বসা লোক দুইটির পরিচয় জানতে পারি?
মহিলা: বাসার বাইরে দাড়ান লোকটি আমার স্বামী এবং ভিতরে বসা লোকটি আমার বন্ধু। "
অনুষ্ঠান শুরু হল।
একজন প্রতিযোগী এসে একটা জোক্স বলল। জোক্সটা এরকম.....
" পুলিশের ইমারজেন্সি বিভাগে একজন মহিলা কল করলেন। দায়িত্বরত পুলিশ ফোন রিসিভ করে সমস্যা জানতে চাইলেন-
মহিলা: আমি আমার বেডরুম থেকে বলছি। আমি নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। যে কোন মুহূর্তে আমি খুন হতে পারি।
পুলিশ: কে আপনাকে খুন করবে?
মহিলা: আমার বাসার বাইরে দাড়ান লোকটি আমাকে খুন করতে পারে।
পুলিশ: এ মুহুর্তে আপনি কি বাসাই সম্পূর্ন একা ?নাকি পরিবারের অন্য কোন লোক আছে?
মহিলা: আমার রুমে আর এক জন লোক আছে।
পুলিশ: বাসার বাইরে দাড়ান এবং ভিতরে বসা লোক দুইটির পরিচয় জানতে পারি?
মহিলা: বাসার বাইরে দাড়ান লোকটি আমার স্বামী এবং ভিতরে বসা লোকটি আমার বন্ধু। "
এবার পদত্যাগ করুন
অর্থমন্ত্রীর পদে নিয়োগ পেলেন জননেতা আবদুল কুদ্দুস। মন্ত্রণালয়ে প্রথম দিন এসে দেখলেন, তাঁর টেবিলের ওপর আগের অর্থমন্ত্রী একটা চিরকুট আর তিনটি খাম রেখে গেছেন। চিরকুটে লেখা আছে, ‘যখনই কোনো সমস্যা হবে, একটা করে খাম খুলবেন এবং তাতে যা নির্দেশ দেওয়া আছে, তা পালন করবেন।’ প্রথম বছরেই প্রচণ্ড সংকটে পড়লেন অর্থমন্ত্রী। বাজেট কিছুতেই মেলে না। তিনি একটা খাম খুললেন। তাতে লেখা আছে, ‘আগের সরকারকে ইচ্ছামতো গালি দিন।’ তিনি তা-ই করলেন। আশ্চর্য ব্যাপার, সঙ্গে সঙ্গে ঝামেলা মিটে গেল। পরের বছর বাজেট নিয়ে আবার তিনি বিপদে পড়লেন। এবার খুললেন দ্বিতীয় খাম, তাতে লেখা, ‘আগের সরকারের সব পরিকল্পনা বাতিল করে দিন।’ তিনি তা-ই করলেন। আশ্চর্য, এবারও তিনি সমস্যা থেকে দিব্যি উতরে গেলেন। এবার এল তৃতীয় বছর। এ বছরও ঘাটতি বাজেট নিয়ে জটিল সমস্যায় পড়ে গেলেন আবদুল কুদ্দুস। সঙ্গে সঙ্গে তিনি তিন নম্বর খামটা খুললেন। তাতে লেখা, ‘এবার পদত্যাগ করুন এবং হুবহু তিনটা খাম তৈরি করে টেবিলের ওপর রেখে বিদায় হন।’
চুপ থাক বদমাশ ডুবুরি।
আমেরিকার এক যুদ্ধ জাহাজের ক্যাপ্টেন জরুরি মিটিং ডেকে বলছেন, আমি লক্ষ করছি আপনারা কাজের চেয়ে অতিরিক্ত মদ্যপান করছেন। এর ফলে নানা রকম ভুলভ্রান্তি হচ্ছে। আমি আর ঝুঁকি নিতে চাই না। এই মুহূর্তে জাহাজের সব বোতল সাগরে ফেলে দেওয়ার নির্দেশ দিচ্ছি।
মিটিংয়ে পিনপতন নীরবতা। হঠাৎ পেছন থেকে একটি চিকন কণ্ঠ শোনা গেল, এটাই সবচেয়ে ভালো সিদ্ধান্ত। সব ফেলে দেওয়া হোক সাগরে।
বাকিরা একযোগে বলে উঠল, চুপ থাক বদমাশ ডুবুরি।
মিটিংয়ে পিনপতন নীরবতা। হঠাৎ পেছন থেকে একটি চিকন কণ্ঠ শোনা গেল, এটাই সবচেয়ে ভালো সিদ্ধান্ত। সব ফেলে দেওয়া হোক সাগরে।
বাকিরা একযোগে বলে উঠল, চুপ থাক বদমাশ ডুবুরি।
ডাকটিকেট
নিজের ছবি সংবলিত ডাকটিকেট বের করার নির্দেশ দিলেন ইয়াহিয়া। কিছুদিন পর ডাক ও তার মন্ত্রীকে ডেকে টিকেট কেমন বিক্রী হচ্ছে জানতে চাইলেন।
শুনে মন্ত্রী বললেন, পূর্ব পাকিস্তানে টিকেট একেবারেই বিক্রী হচ্ছে না।
: কেন?
: টিকেট নাকি খামে সাঁটা যাচ্ছে না।
: টিকেটে কী আঠা লাগানো নেই?
: আছে। কিন্তু বজ্জাত বাঙালিরা টিকেটের নিচে থুতু না দিয়ে উপরে থুতু দিচ্ছে।
শুনে মন্ত্রী বললেন, পূর্ব পাকিস্তানে টিকেট একেবারেই বিক্রী হচ্ছে না।
: কেন?
: টিকেট নাকি খামে সাঁটা যাচ্ছে না।
: টিকেটে কী আঠা লাগানো নেই?
: আছে। কিন্তু বজ্জাত বাঙালিরা টিকেটের নিচে থুতু না দিয়ে উপরে থুতু দিচ্ছে।
মনোরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে একজন রোগী......
ডাক্তার সাহেব আমি আজ ছয় মাস যাবত বিছানায় ঘুমাতে পারি না। খাটের উপর শোবার পর মনে হয় খাটের নিচে কেউ লুকিয়ে আছে আবার নিচে গিয়ে ঘুমালে মনে হয় খাটের উপর কেউ শুয়ে আছে! এভাবে সারা রাত আমার কাটিয়ে দেতে হয়,একবার উপর...... আবার নিচে.........।
সব কিছু শুনে ডাক্তার বললেন সমস্যা ভয়াবহ তবে চিকিৎসা যোগ্য। আপনাকে প্রতি মাসে চারবার করে টানা ছয় বছর এসে চিকিৎসা নিতে হবে এবং প্রতি সিটিং এর জন্য ১০০০ টাকা করে দিতে হবে।
এরপর এক বছর পর রোগী সাথে ডাক্তারের দেখা ।
কী ব্যাপার ? আপনি সেই যে গেলেন আর আসলেন না কেন?
আপনি প্রতি সিটিং এর জন্য ১০০০ টাকা করে ছেয়েছিলেন কিন্তু আমি ৩০০ টাকা খরচ করে আমার সমাধান করে ফেলেছি।
ডাক্তার জানতে চাইলেন কিভাবে ?
রোগী বলল একটা করাত কিনে খাতের পাগুলা কেটে ফেলে দিয়েছি।
সব কিছু শুনে ডাক্তার বললেন সমস্যা ভয়াবহ তবে চিকিৎসা যোগ্য। আপনাকে প্রতি মাসে চারবার করে টানা ছয় বছর এসে চিকিৎসা নিতে হবে এবং প্রতি সিটিং এর জন্য ১০০০ টাকা করে দিতে হবে।
এরপর এক বছর পর রোগী সাথে ডাক্তারের দেখা ।
কী ব্যাপার ? আপনি সেই যে গেলেন আর আসলেন না কেন?
আপনি প্রতি সিটিং এর জন্য ১০০০ টাকা করে ছেয়েছিলেন কিন্তু আমি ৩০০ টাকা খরচ করে আমার সমাধান করে ফেলেছি।
ডাক্তার জানতে চাইলেন কিভাবে ?
রোগী বলল একটা করাত কিনে খাতের পাগুলা কেটে ফেলে দিয়েছি।
একমত
এক পার্টিতে এক মহিলা আর পুরুষ তুমুল তর্ক করছিলেন। কোন বিষয়েই তারা চহতে পারছিলেন না। এক সময় মহিলা বললেন, আচ্ছা আমরা কি কোন বিষয়েই একমত হতে পারি না? পুরুষ উত্তর দিলেন, অবশ্যই পারি। ধরুন কোন এক ঝড়-বৃষ্টির রাতে আপনি কোন এক রাজবাড়িতে আশ্রয় নিলেন। যেখানে এক ঘরের এক বিছানায় রাজকুমারী শুয়ে আছে আর অন্য বিছানায় তার পুরুষ পাহারাদার। আপনি কার সাথে শোবেন? উত্তর এল, অবশ্যই রাজকুমারীর সাথে। পুরুষটি বললেন, আমিও।
কে?
বাইরে থেকে দরজা নক করছে।
ভেতর থেকে : কে?
বাইরে থেকে : আমি।
ভেতর থেকে : আমি কে?
বাইরে থেকে : আরে, আপনি কে আমি কি করে বলব?
ভেতর থেকে : কে?
বাইরে থেকে : আমি।
ভেতর থেকে : আমি কে?
বাইরে থেকে : আরে, আপনি কে আমি কি করে বলব?
থানায় গিয়ে ভদ্রমহিলা ইন্সপেক্টরকে বলছেন
"আমার স্বামী গতকাল আলু কিনতে বাজারে গেছে, এখনো ফেরেনি।"
ইন্সপেক্টর : আলুই যে রান্না করতে হবে এমন কোন কথা নেই, অন্য সবজি রান্না করুন।
ইন্সপেক্টর : আলুই যে রান্না করতে হবে এমন কোন কথা নেই, অন্য সবজি রান্না করুন।
কয়টা বাজে
লং ড্রাইভে সারারাত কাটিয়ে সকাল বেলা রাস্তার ধারে গাড়ী থামালেন আহসান সাহেব। ঘুমুবেন ঠিক করলেন। গাড়ী লক করে শুয়ে পড়েছেন, ঠিক এমন সময় গাড়ীর দরজায় ধাক্কা। দরজাটা খুলতেই একজন জিজ্ঞেস করলেন " আচ্ছা ভাই, কয়টা বাজে বলতে পারেন?" আহসান সাহেব বিরক্ত হলেও ভদ্রভাবেই জানালেন যে, আটটা পাঁচ বাজে।
কিছুক্ষণ পরেই আবার দরজায় ধাক্কা। দরজা খুলতেই ছোট ছেলেটা বলল, আংকেল, কয়টা বাজে, বলবেন একটু? খুবই বিরক্তির সাথে আহসান সাহেব জানালেন, আটটা বিশ বাজে। ছেলেটি বিদায় নেয়ার পর আহসান সাহেব একটা কাগজের উপর বড় করে লিখলেন "এখন কয়টা বাজে আমি জানিনা।" লেখাটি টাঙ্গিয়ে দিয়ে তিনি আবার ঘুমাতে গেলেন। ঘুমিয়েই পড়েছেন প্রায়, এমন সময় আবার দরজায় ধাক্কা। "কী চাই?" দরজা না খুলেই খেঁকিয়ে উঠলেন এবার আহসান সাহেব।
"এখন পৌনে নয়টা বাজে" গম্ভীর উত্তর এলো বাইরে থেকে !!
কিছুক্ষণ পরেই আবার দরজায় ধাক্কা। দরজা খুলতেই ছোট ছেলেটা বলল, আংকেল, কয়টা বাজে, বলবেন একটু? খুবই বিরক্তির সাথে আহসান সাহেব জানালেন, আটটা বিশ বাজে। ছেলেটি বিদায় নেয়ার পর আহসান সাহেব একটা কাগজের উপর বড় করে লিখলেন "এখন কয়টা বাজে আমি জানিনা।" লেখাটি টাঙ্গিয়ে দিয়ে তিনি আবার ঘুমাতে গেলেন। ঘুমিয়েই পড়েছেন প্রায়, এমন সময় আবার দরজায় ধাক্কা। "কী চাই?" দরজা না খুলেই খেঁকিয়ে উঠলেন এবার আহসান সাহেব।
"এখন পৌনে নয়টা বাজে" গম্ভীর উত্তর এলো বাইরে থেকে !!
পাপ্পু মদ খেয়ে মাতাল হয়ে বাড়ি তে ফিরল…
বউ এর বকা থেকে বাঁচতে সে একটা বই খুলে পড়তে শুরু করল…
পাপ্পুর বউ-” মদ খেয়ে এসেছ…তাই না? ”
পাপ্পু- “কই… না তো… !”
পাপ্পুর বউ- “তাহলে সুটকেস খুলে বসে কি বকর বকর করছ??”
পাপ্পুর বউ-” মদ খেয়ে এসেছ…তাই না? ”
পাপ্পু- “কই… না তো… !”
পাপ্পুর বউ- “তাহলে সুটকেস খুলে বসে কি বকর বকর করছ??”
ছেলেটা এত আস্তে হাঁটে!
এক তরুণী চাকরিজীবী, রোজ অফিসে বেশ দেরি করে আসেন। অফিসের বস, এই ঘটনা জেনে অনেক বার ওই তরুণীকে শাসিয়েছেন। অথচ আজও সে দুই ঘণ্টা দেরি করে অফিসে এসেছে!
বস : আচ্ছা, আজও দেরি হল কেন?
তরুণী : কি করব স্যার, রাস্তায় এক বখাটে ছেলে পিছু নিয়েছিল!
বস : বলে কী! তাহলে তো দ্রুত হেঁটে আরও এক ঘণ্টা আগে অফিসে পৌঁছানোর কথা, দেরি হল কেন?
তরুণী : আর বলবেন না, ছেলেটা এত আস্তে হাঁটে!
বস : আচ্ছা, আজও দেরি হল কেন?
তরুণী : কি করব স্যার, রাস্তায় এক বখাটে ছেলে পিছু নিয়েছিল!
বস : বলে কী! তাহলে তো দ্রুত হেঁটে আরও এক ঘণ্টা আগে অফিসে পৌঁছানোর কথা, দেরি হল কেন?
তরুণী : আর বলবেন না, ছেলেটা এত আস্তে হাঁটে!
দুটো ভিক্ষা দিন
ভিক্ষুকঃ দুটো ভিক্ষা দিন
বাড়ির মালিকঃ বাড়িতে মানুষ নেই, যাও।পরে এসো......
.
.
.
... .
.
.
ভিক্ষুকঃ আপনি যদি এক মিনিটের জন্য মানুষ হতেন, তাহলে খুব ভালো হতো ।
বাড়ির মালিকঃ বাড়িতে মানুষ নেই, যাও।পরে এসো......
.
.
.
... .
.
.
ভিক্ষুকঃ আপনি যদি এক মিনিটের জন্য মানুষ হতেন, তাহলে খুব ভালো হতো ।
ধৈর্য
এক লোক আল্লাহর কাছে দোয়া করতেছে.....
.
.
.
.
.
.
.
.
.
আল্লাহ, আমার ধৈর্য শক্তি বাড়িয়ে দাও। তাড়াতাড়ি! তাড়াতাড়ি!! তাড়াতাড়ি!!!
.
.
.
.
.
.
.
.
.
আল্লাহ, আমার ধৈর্য শক্তি বাড়িয়ে দাও। তাড়াতাড়ি! তাড়াতাড়ি!! তাড়াতাড়ি!!!
ট্রেন ছেড়ে দিয়েছে
ট্রেন ছেড়ে দিয়েছে। এমন সময় তিনজন
লোক ট্রেনের
দিকে দৌড়ে আসছে দেখে একজন গার্ড
টেনে-হিঁচড়ে তাদেরমধ্য
থেকে দু’জনকে তুলতে পেরেছে। ট্রেনের
গতি বেড়ে যাওয়ায়
বাকিজনকে তুলতে পারেনি।
গার্ড : ব্যাপার কী! এত কষ্ট
করে তিনজনকে তুলতে না পারলেও
দুজনকে তো তুলেছি, অথচ
আপনারা একটুও ধন্যবাদ দিচ্ছেন
না যে?
.
.
.
.
.
.
লোক দু’জন : ধন্যবাদ দিই কী করে!
যেইজনকে ফেলে এসেছেন, আসলে উনিই
ছিলেন যাত্রী। আর আমরা এসেছিলাম
ওনাকে ট্রেনে উঠিয়ে দিতে।
লোক ট্রেনের
দিকে দৌড়ে আসছে দেখে একজন গার্ড
টেনে-হিঁচড়ে তাদেরমধ্য
থেকে দু’জনকে তুলতে পেরেছে। ট্রেনের
গতি বেড়ে যাওয়ায়
বাকিজনকে তুলতে পারেনি।
গার্ড : ব্যাপার কী! এত কষ্ট
করে তিনজনকে তুলতে না পারলেও
দুজনকে তো তুলেছি, অথচ
আপনারা একটুও ধন্যবাদ দিচ্ছেন
না যে?
.
.
.
.
.
.
লোক দু’জন : ধন্যবাদ দিই কী করে!
যেইজনকে ফেলে এসেছেন, আসলে উনিই
ছিলেন যাত্রী। আর আমরা এসেছিলাম
ওনাকে ট্রেনে উঠিয়ে দিতে।
Thursday, December 15, 2011
শেস বিচারের দিন
৪। শেস বিচারের দিন কিছু লোকের বিচারের জন্য দাকা হোলো। একজন কে জিজ্ঞ্যস করা হল তুই বিয়ে করেছিস কয়টা? সে ভয়ে ভয়ে জবাব দিলো ,একটা । প্রহরি কে বলা হোলো একে জাহান্নামে পাঠাও। পরের জন কে জিজ্ঞ্যেস করা হল তুমি কয়টা বিয়ে করেছ। যথারীতি তার জবাব ও এক। যথারিতি জাহান্নাম। এভাবে এক বিয়ে করা সমস্ত লোক কে জাহান্নামে পাঠানো হোলো।
সেশে একজন এল । তাকেও যথারীতি এক ই প্রশ্ন। এবার এই লোক বল্লো সে বিয়ে করেছিল দশ্ টি। বিধাতা প্রহরীদের বললেন, একে জান্নাতে পাঠাও।
এবার প্রহরীরা বিধাতাকে বল্লো, হে আল্লাহ এটা তোমার কেমন বিচার। দুনিয়াতে জারা এক বিয়ে করে তারা তো খুবি ভালো লোক।
আল্লাহ বোল্লেন সে জন্য তারা দুনিয়াতে জান্নাতে ছিল, আর অই বেচারা ১০ বউ নিয়ে এম্নিতেই জাহান্নামে ছিল। এই জন্য তাকে জান্নাত দেয়া হোলো।
সেশে একজন এল । তাকেও যথারীতি এক ই প্রশ্ন। এবার এই লোক বল্লো সে বিয়ে করেছিল দশ্ টি। বিধাতা প্রহরীদের বললেন, একে জান্নাতে পাঠাও।
এবার প্রহরীরা বিধাতাকে বল্লো, হে আল্লাহ এটা তোমার কেমন বিচার। দুনিয়াতে জারা এক বিয়ে করে তারা তো খুবি ভালো লোক।
আল্লাহ বোল্লেন সে জন্য তারা দুনিয়াতে জান্নাতে ছিল, আর অই বেচারা ১০ বউ নিয়ে এম্নিতেই জাহান্নামে ছিল। এই জন্য তাকে জান্নাত দেয়া হোলো।
টারজানের ল্যাজ।
বনের রাজা টারজান অন্যান্য প্রাণীদের সাথে দউরে বেয়ে চলাচল করছিল। হটাত তার কোচাটা খুলে গেল। আর অন্ন প্রাণীরা হাসাহাসি করতে লাগ লো।
খেপে গিয়ে টারজান বাদর কে জিজ্ঞ্যাস করলো এতে হাসার কি হোলো?
বাদর বল্লো, হাসছি এই কারনে যে অন্ন সব প্রাণীর ল্যাজ থাকে পিছন দিকে, আর তোমার ল্যাজ দেখছি সাম্নের দিকে।
খেপে গিয়ে টারজান বাদর কে জিজ্ঞ্যাস করলো এতে হাসার কি হোলো?
বাদর বল্লো, হাসছি এই কারনে যে অন্ন সব প্রাণীর ল্যাজ থাকে পিছন দিকে, আর তোমার ল্যাজ দেখছি সাম্নের দিকে।
ইন্টারভিউ কক্ষে বল্টু মিয়াঃ
অফিসারঃ আপনার "ওয়ার্ড পাওয়ার" দেখা যাক। "ভালো"র বিপরীত?
...
বল্টুঃ খারাপ
অফিসারঃ যাওয়া
বল্টুঃ আসা
অফিসারঃ কুৎসিত
বল্টুঃ সুৎসিত!!
অফিসারঃ সুৎসিত???
বল্টুঃ কুৎসিত
অফিসার (রাগান্বিত হয়ে)ঃ চুপ করেন মিয়া
বল্টুঃ বলতে থাকেন বিবি!!
অফিসার (আরো রেগে)ঃ অনেক হয়েছে। আপনি যেতে পারেন।
বল্টুঃ কিছুই হয়নি! আপনি আসতে অক্ষম!!
অফিসার (ততোধিক রাগান্বিত স্বরে)ঃ হোয়াট দা হেল ইজ রং উইদ ইউ?
বল্টুঃ হোয়াট দা হেভেন ইজ রাইট উইদ ইউ!!
অফিসার (চিৎকার করে)ঃ বেরিয়ে যাও
বল্টু (আরো নরম স্বরে)ঃ ভিতরে আসো!!
অফিসার (হতাশ হয়ে)ঃ ওহ মাই গড
বল্টুঃ ওহ ইউর ডেভিল!!
অফিসার (নরম স্বরে)ঃ আপনি "রিজেক্টেড"
বল্টু (চিৎকার করে)ঃ আমি "সিলেক্টেড"; ধন্যবাদ স্যার..
...
বল্টুঃ খারাপ
অফিসারঃ যাওয়া
বল্টুঃ আসা
অফিসারঃ কুৎসিত
বল্টুঃ সুৎসিত!!
অফিসারঃ সুৎসিত???
বল্টুঃ কুৎসিত
অফিসার (রাগান্বিত হয়ে)ঃ চুপ করেন মিয়া
বল্টুঃ বলতে থাকেন বিবি!!
অফিসার (আরো রেগে)ঃ অনেক হয়েছে। আপনি যেতে পারেন।
বল্টুঃ কিছুই হয়নি! আপনি আসতে অক্ষম!!
অফিসার (ততোধিক রাগান্বিত স্বরে)ঃ হোয়াট দা হেল ইজ রং উইদ ইউ?
বল্টুঃ হোয়াট দা হেভেন ইজ রাইট উইদ ইউ!!
অফিসার (চিৎকার করে)ঃ বেরিয়ে যাও
বল্টু (আরো নরম স্বরে)ঃ ভিতরে আসো!!
অফিসার (হতাশ হয়ে)ঃ ওহ মাই গড
বল্টুঃ ওহ ইউর ডেভিল!!
অফিসার (নরম স্বরে)ঃ আপনি "রিজেক্টেড"
বল্টু (চিৎকার করে)ঃ আমি "সিলেক্টেড"; ধন্যবাদ স্যার..
Wednesday, December 14, 2011
।। ভূত নিয়ে একটি সত্য ঘটনা ।।
।। ভূত নিয়ে একটি সত্য ঘটনা ।।
যারা ভূতে বিশ্বাস করেন না, বা করতে চান না তাদেরকে আজকে আবার একটা সত্য ঘটনা শুনাব-
লচনা কাকাটা যে কি সময়মত দোকানের মালগুলো নিয়ে আসবে, আর উনি কিনা আড্ডা মারছে। আমি রাগে গজগজ করতে লাগলাম। এমন সময় কুলিদের সর্দার বিষু কাকা দৌড়ে এসে বলল- বাবা সর্বনাশ হয়ে গেছে লচনাতো দাঁড়ানো থেকে মাটিতে পড়ে গেছে। দৌঁড়ে গিয়ে দেখি মুখ দিয়ে লালা পড়ছে। হুঁশ নেই। কোলে করে উনাকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেলাম। প্যারালাইসিস। অনেক চিকিৎসা করার পর বাঁচানো গেল, কিন্তু মুখটা বেকে গেছে, দুইটা হাতই অচল হয়ে গেছে, হাটতে পারে সেটাও খুব কষ্টে। কাকার জন্য খুব কষ্ট হতো। এরপর প্রতিদিন সকালবেলা আমাকে এসে বলত বাপু দুইটা টাকা দে। আমি পাঁচ-দশ টাকা দিতাম। একদিন সকালবেলা শুনি কাকা আর নেই।
আশ্বিনের মাঝামাঝি। আকাশে সাদা সাদা মেঘের বেলা অপরুপ চিত্রকর্ম তৈরি করে রেখেছে। এমন দিনে সবাই মাছ ধরতে যায়। মাছ ধরতে গেলে বুকে সাহস লাগে। কারন তখন নাকি মাছ খেকোদের আনাগোনা বেড়ে যায়।
ছোটবেলা থেকেই আমার মাছ ধরার খুব সখ ছিল। আমাদের বাড়ীর কাছেই ছিল কংশ নদী, জোকা বিল, জাম বিল, সোনাইনদী আর আমাদের পুকুরতো ছিলই। তাই সুযোগ পেলেই মাছ ধরতে চলে যেতাম সেসব জায়গায়।
এমনি এক শরতে ইউনিভার্সিটি বন্ধ পেয়ে সোজা বাসে বাড়িতে যাওয়ার জন্য। সন্ধায় বাজারে আড্ডায় মাছ ধরা নিয়ে ব্যাপক আলোচনা। আমিন, শওকত নাকি গতরাতে একটা বিশাল বোয়াল পেয়েছে। মনকে আর বাঁধ মানাতে পারলাম না। আমিন, শওকতকে বললাম আমাকেও নিয়ে যাওয়ার জন্য।
রাতে বাসা থেকে খেয়ে বাজারে আসার সময় চরে দেখি দুটি বাতি জ্বলছে। (উল্লেখ্য যে আমাদের বাসার ঠিক পিছনেই হলো চর। চরকে ঘিরে ইউ আকৃতির কংশ নদী। চরের একদিকে গোরস্থান, আর ডানদিকে নদীর তীরে শশানঘাট)। বুঝতে পারলাম কেউ মাছ ধরছে। কে.. কে.. এখানে মাছ ধরে? ঐ আমি আমিন। তোরানা আমারে নিয়া যাবি। আমরা এইখানেই আছি তুই আয়। আমি বাজারে না গিয়া বাসায় ঢুকলাম। নাল বাতি, কুঁচ, টর্চ এবং খালই(মাছ রাখার বাঁশ দিয়ে তৈরি বিশেষরকম পাত্র) নিয়ে দৌড় দিলাম।
গোরস্থানের কাছে যেতেই আমাকে দেখে কি যেন সরে গেল। বুকের ভিতর ধপ করে উঠল। টর্চ লাইট দিয়ে দেখলাম দুটি শেয়াল আমার দিকে কটমট করে তাকিয়ে আছে। রাতে গোরস্থানে শেয়াল আসে কবর খুঁরে লাশ খাওয়ার জন্য। আমি সোজা আমিনদের কাছাকাছি চলে আসলাম। ওরা আমার সামনে, আমি পিছনে পিছনে মাছ ধরছি।
অন্ধকার খুব অন্ধকার রাত ছিল সেদিন। পানির ওপর বাতি ধরে ধরে খুব তীক্ন দৃষ্টি দিয়ে মাছ দেখছিলাম। হঠাৎ একটি সা-ঝাক শব্দ। কি মাছ জানতে চাইলাম। মাগুর। কিছুক্ষণ পর আমিন বলল চল শশানঘাটে চলে যায়। গভীর রাতে শশানঘাট নীরব থাকে বলে প্রচুর মাছ পাওয়া যায়।
ধূপ এবং পোড়া কাঠের গন্ধ নাকে আসল। নদীর খাঁড়া পাড় বেয়ে নিচে নামলাম। সন্তপর্নে খুব সন্তপর্নে এগুতে লাগলাম। পানির নিচে দেখলাম লাল লাল চোখ নিয়ে কি যেন ছুটাছুটি করছে। ভাল করে তাকিয়ে দেখি চিংড়ি মাছ। আমিন আর শওকতকে দেখা যাচ্ছে না। মাঝে মাঝে সা-ঝাক করে একটি শব্দ। বুঝতে পারলাম কাছাকাছিই আছে। ততক্ষণে মাছের নেশা এতই বেড়ে গেল যে কারও কথা মনে নেই। আমি নদীর বাঁক ধরে ধরে সামনে আগাচ্ছি।
হঠাৎ......হঠাৎ......নদীর ভিতর একটি শব্দ হলো। মনে হলো কোন মাছ খেকো দানব একটি কুমিরকে গিলে ফেলার চেষ্টা করছে। আর ঐ কুমির নিজেকে বাচানোর জন্য এই চেষ্টা করছে। আবারও শব্দটা হলো। আমি টর্চ লাইট দিয়ে শব্দের উৎপত্তিটা বুঝার চেষ্টা করলাম। এক জায়গায় পানির কম্পন দেখে বুঝতে পারলাম শব্দটা ঐ জায়গা থেকে আসছে। দূর থেকে মনে হলো বোয়ালের বরশীর মাঝে কোন বড় বোয়াল আটকা পড়েছে। এই সময় লোকজন নদীর তীরে সারি বেঁধে বোয়ালের বরশী গেথে যায় এবং রাতে পাহাড়া দেয়। এইসব লোকজন অনেক সাহসী হয়। চিন্তা করলাম বোয়ালটা নিতে পারলে ভালই হতো। কিন্তু একলা একলা পানিতে নামতে সাহস পেলামনা। আমি আমিনকে ডাকলাম। কিন্তু কোন সারাশব্দ নেই।
বোয়াল মাছের লোভ ত্যাগ করে আমি সামনে চললাম। মনে হচ্ছে আমার সাথে অনেকেই চলছে। মনে মনে ভাবলাম আমার পায়ের শব্দে নদীর পাড়ে প্রতিধ্বনি হচ্ছে এইজন্য এমন মনে হচ্ছে। কিছুক্ষন পরে খেয়াল করলাম হাজারও পা আমার সাথে এগুচ্ছে। আমি ভয়ে জোড়ে হাটতে লাগলাম। সামনে তাকিয়ে দেখি হাজারও কঙ্কাল সাড়ি বেধে দাড়িয়ে আছে। যেন কোন কঙ্কাল মারা গেছে তাই সবাই মিলে তার জানাযা পড়ছে।
ভয়ে আমার শরীর দিয়ে ঘামের ঝড়না বইতে লাগল। ভয়ে ভয়ে সামনে টর্চ লাইট মারলাম, দেখি মরা পাট গাছ সারি বেধে দাড়িয়ে আছে। বন্যার পানিতে পাট গাছ পচে শোলা হয়ে দাড়িয়ে আছে। আর সাদা পাট শোলাতে নালবাতির আলো পড়ে দূর থেকে ঠিক কঙ্কাল মনে হচ্ছে। আমি কতগুলো পাটশোলা একসাথে করে পাট দিয়ে বাধলাম। তারপর তাতে কতটুকু কাঁদা মেখে কেরোসিন দিয়ে আগুন ধরিয়ে দিলাম এবং সেই আলোতে সামনে দৌড়াতে লাগলাম।
দপ দপ শব্দ হতে লাগল। কত খারাপ চিন্তা মনে আসতে লাগল। লচনা কাকার কথা খুব মনে পরে গেল। সামনেই লচনা কাকার শশান। এই জায়গাটা একটু সরু। তারপরও আমি যতটা সম্ভব জোড়ে হাটার চেষ্টা করতে লাগলাম।
লচনা কাকার শশানের সামনে যখন আসলাম শুনতে পেলাম- বাপু দুইটা টাকা দিয়া যা। আমি পিছনে না তাকিয়ে দৌড়াতে লাগলাম। দূর থেকে ফযরের আযান শোনা যাচ্ছে। আমার ভয়টা কেটে গেল। বাসায় চলে গেলাম।
পরদিন সকালে বাজারে যাওয়ার পর আমিন আমাকে বলল আজ মাছ ধরতে যাব তুই রেডী থাকিস। গতকাল অমাবস্যা ছিল তাই যায়নি। আমি থ হয়ে গেলাম।
লিখেছেনঃ ইউনুস খান
যারা ভূতে বিশ্বাস করেন না, বা করতে চান না তাদেরকে আজকে আবার একটা সত্য ঘটনা শুনাব-
লচনা কাকাটা যে কি সময়মত দোকানের মালগুলো নিয়ে আসবে, আর উনি কিনা আড্ডা মারছে। আমি রাগে গজগজ করতে লাগলাম। এমন সময় কুলিদের সর্দার বিষু কাকা দৌড়ে এসে বলল- বাবা সর্বনাশ হয়ে গেছে লচনাতো দাঁড়ানো থেকে মাটিতে পড়ে গেছে। দৌঁড়ে গিয়ে দেখি মুখ দিয়ে লালা পড়ছে। হুঁশ নেই। কোলে করে উনাকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেলাম। প্যারালাইসিস। অনেক চিকিৎসা করার পর বাঁচানো গেল, কিন্তু মুখটা বেকে গেছে, দুইটা হাতই অচল হয়ে গেছে, হাটতে পারে সেটাও খুব কষ্টে। কাকার জন্য খুব কষ্ট হতো। এরপর প্রতিদিন সকালবেলা আমাকে এসে বলত বাপু দুইটা টাকা দে। আমি পাঁচ-দশ টাকা দিতাম। একদিন সকালবেলা শুনি কাকা আর নেই।
আশ্বিনের মাঝামাঝি। আকাশে সাদা সাদা মেঘের বেলা অপরুপ চিত্রকর্ম তৈরি করে রেখেছে। এমন দিনে সবাই মাছ ধরতে যায়। মাছ ধরতে গেলে বুকে সাহস লাগে। কারন তখন নাকি মাছ খেকোদের আনাগোনা বেড়ে যায়।
ছোটবেলা থেকেই আমার মাছ ধরার খুব সখ ছিল। আমাদের বাড়ীর কাছেই ছিল কংশ নদী, জোকা বিল, জাম বিল, সোনাইনদী আর আমাদের পুকুরতো ছিলই। তাই সুযোগ পেলেই মাছ ধরতে চলে যেতাম সেসব জায়গায়।
এমনি এক শরতে ইউনিভার্সিটি বন্ধ পেয়ে সোজা বাসে বাড়িতে যাওয়ার জন্য। সন্ধায় বাজারে আড্ডায় মাছ ধরা নিয়ে ব্যাপক আলোচনা। আমিন, শওকত নাকি গতরাতে একটা বিশাল বোয়াল পেয়েছে। মনকে আর বাঁধ মানাতে পারলাম না। আমিন, শওকতকে বললাম আমাকেও নিয়ে যাওয়ার জন্য।
রাতে বাসা থেকে খেয়ে বাজারে আসার সময় চরে দেখি দুটি বাতি জ্বলছে। (উল্লেখ্য যে আমাদের বাসার ঠিক পিছনেই হলো চর। চরকে ঘিরে ইউ আকৃতির কংশ নদী। চরের একদিকে গোরস্থান, আর ডানদিকে নদীর তীরে শশানঘাট)। বুঝতে পারলাম কেউ মাছ ধরছে। কে.. কে.. এখানে মাছ ধরে? ঐ আমি আমিন। তোরানা আমারে নিয়া যাবি। আমরা এইখানেই আছি তুই আয়। আমি বাজারে না গিয়া বাসায় ঢুকলাম। নাল বাতি, কুঁচ, টর্চ এবং খালই(মাছ রাখার বাঁশ দিয়ে তৈরি বিশেষরকম পাত্র) নিয়ে দৌড় দিলাম।
গোরস্থানের কাছে যেতেই আমাকে দেখে কি যেন সরে গেল। বুকের ভিতর ধপ করে উঠল। টর্চ লাইট দিয়ে দেখলাম দুটি শেয়াল আমার দিকে কটমট করে তাকিয়ে আছে। রাতে গোরস্থানে শেয়াল আসে কবর খুঁরে লাশ খাওয়ার জন্য। আমি সোজা আমিনদের কাছাকাছি চলে আসলাম। ওরা আমার সামনে, আমি পিছনে পিছনে মাছ ধরছি।
অন্ধকার খুব অন্ধকার রাত ছিল সেদিন। পানির ওপর বাতি ধরে ধরে খুব তীক্ন দৃষ্টি দিয়ে মাছ দেখছিলাম। হঠাৎ একটি সা-ঝাক শব্দ। কি মাছ জানতে চাইলাম। মাগুর। কিছুক্ষণ পর আমিন বলল চল শশানঘাটে চলে যায়। গভীর রাতে শশানঘাট নীরব থাকে বলে প্রচুর মাছ পাওয়া যায়।
ধূপ এবং পোড়া কাঠের গন্ধ নাকে আসল। নদীর খাঁড়া পাড় বেয়ে নিচে নামলাম। সন্তপর্নে খুব সন্তপর্নে এগুতে লাগলাম। পানির নিচে দেখলাম লাল লাল চোখ নিয়ে কি যেন ছুটাছুটি করছে। ভাল করে তাকিয়ে দেখি চিংড়ি মাছ। আমিন আর শওকতকে দেখা যাচ্ছে না। মাঝে মাঝে সা-ঝাক করে একটি শব্দ। বুঝতে পারলাম কাছাকাছিই আছে। ততক্ষণে মাছের নেশা এতই বেড়ে গেল যে কারও কথা মনে নেই। আমি নদীর বাঁক ধরে ধরে সামনে আগাচ্ছি।
হঠাৎ......হঠাৎ......নদীর ভিতর একটি শব্দ হলো। মনে হলো কোন মাছ খেকো দানব একটি কুমিরকে গিলে ফেলার চেষ্টা করছে। আর ঐ কুমির নিজেকে বাচানোর জন্য এই চেষ্টা করছে। আবারও শব্দটা হলো। আমি টর্চ লাইট দিয়ে শব্দের উৎপত্তিটা বুঝার চেষ্টা করলাম। এক জায়গায় পানির কম্পন দেখে বুঝতে পারলাম শব্দটা ঐ জায়গা থেকে আসছে। দূর থেকে মনে হলো বোয়ালের বরশীর মাঝে কোন বড় বোয়াল আটকা পড়েছে। এই সময় লোকজন নদীর তীরে সারি বেঁধে বোয়ালের বরশী গেথে যায় এবং রাতে পাহাড়া দেয়। এইসব লোকজন অনেক সাহসী হয়। চিন্তা করলাম বোয়ালটা নিতে পারলে ভালই হতো। কিন্তু একলা একলা পানিতে নামতে সাহস পেলামনা। আমি আমিনকে ডাকলাম। কিন্তু কোন সারাশব্দ নেই।
বোয়াল মাছের লোভ ত্যাগ করে আমি সামনে চললাম। মনে হচ্ছে আমার সাথে অনেকেই চলছে। মনে মনে ভাবলাম আমার পায়ের শব্দে নদীর পাড়ে প্রতিধ্বনি হচ্ছে এইজন্য এমন মনে হচ্ছে। কিছুক্ষন পরে খেয়াল করলাম হাজারও পা আমার সাথে এগুচ্ছে। আমি ভয়ে জোড়ে হাটতে লাগলাম। সামনে তাকিয়ে দেখি হাজারও কঙ্কাল সাড়ি বেধে দাড়িয়ে আছে। যেন কোন কঙ্কাল মারা গেছে তাই সবাই মিলে তার জানাযা পড়ছে।
ভয়ে আমার শরীর দিয়ে ঘামের ঝড়না বইতে লাগল। ভয়ে ভয়ে সামনে টর্চ লাইট মারলাম, দেখি মরা পাট গাছ সারি বেধে দাড়িয়ে আছে। বন্যার পানিতে পাট গাছ পচে শোলা হয়ে দাড়িয়ে আছে। আর সাদা পাট শোলাতে নালবাতির আলো পড়ে দূর থেকে ঠিক কঙ্কাল মনে হচ্ছে। আমি কতগুলো পাটশোলা একসাথে করে পাট দিয়ে বাধলাম। তারপর তাতে কতটুকু কাঁদা মেখে কেরোসিন দিয়ে আগুন ধরিয়ে দিলাম এবং সেই আলোতে সামনে দৌড়াতে লাগলাম।
দপ দপ শব্দ হতে লাগল। কত খারাপ চিন্তা মনে আসতে লাগল। লচনা কাকার কথা খুব মনে পরে গেল। সামনেই লচনা কাকার শশান। এই জায়গাটা একটু সরু। তারপরও আমি যতটা সম্ভব জোড়ে হাটার চেষ্টা করতে লাগলাম।
লচনা কাকার শশানের সামনে যখন আসলাম শুনতে পেলাম- বাপু দুইটা টাকা দিয়া যা। আমি পিছনে না তাকিয়ে দৌড়াতে লাগলাম। দূর থেকে ফযরের আযান শোনা যাচ্ছে। আমার ভয়টা কেটে গেল। বাসায় চলে গেলাম।
পরদিন সকালে বাজারে যাওয়ার পর আমিন আমাকে বলল আজ মাছ ধরতে যাব তুই রেডী থাকিস। গতকাল অমাবস্যা ছিল তাই যায়নি। আমি থ হয়ে গেলাম।
লিখেছেনঃ ইউনুস খান
স্যারঃ এটা কী?
স্যারঃ এটা কী?
ছাত্রঃ এটা একটা ঘাস খাওয়া গরুর ছবি। আপনি ই তো আমাদের এটা অঙ্কন করে নিয়ে আসতে বলছিলেন।
স্যারঃ ঘাস কই?
ছাত্রঃ গরুটা ঘাস খেয়ে ফেলেছে।
স্যারঃ গরুটা কই?
ছাত্রঃ ঘাস খাওয়া শেষ, তাই গরুটাও চলে গেছে।
ছাত্রঃ এটা একটা ঘাস খাওয়া গরুর ছবি। আপনি ই তো আমাদের এটা অঙ্কন করে নিয়ে আসতে বলছিলেন।
স্যারঃ ঘাস কই?
ছাত্রঃ গরুটা ঘাস খেয়ে ফেলেছে।
স্যারঃ গরুটা কই?
ছাত্রঃ ঘাস খাওয়া শেষ, তাই গরুটাও চলে গেছে।
ড্রাইভার আবুল তার এক বন্ধুর সাথে আড্ডা দিচ্ছে
ড্রাইভার আবুল তার এক বন্ধুর সাথে আড্ডা দিচ্ছে
_________________________-
বন্ধু ঃ কি রে, শুনলাম তোর নাকি চাকরি যায় যায় অবস্থা!
আজকেও দেখি গাড়ি নিয়ে বের হয়েছিস! বসরে ক্যামনে হাত করলি?
আবুল ঃ হে হে, ঘটনা আছে! চাকরি যাওনের কথা শুইনাই ইচ্ছা
কইরা দামি গাড়িটার একটা হেডলাইট দিছিলাম ভাইঙ্গা!
বন্ধু ঃ তারপর?
আবুল ঃ তারপর আর কী! বস কইল আগামী ছয় মাসে
হেডলাইট ভাঙা বাবদ যত খরচ পড়ে তত টাকা আমার বেতন থেইকা
কাইটা রাখব। তাতে কী, ছয় মাসের জন্য তো চাকরিটা একদম পাক্কা
_________________________-
বন্ধু ঃ কি রে, শুনলাম তোর নাকি চাকরি যায় যায় অবস্থা!
আজকেও দেখি গাড়ি নিয়ে বের হয়েছিস! বসরে ক্যামনে হাত করলি?
আবুল ঃ হে হে, ঘটনা আছে! চাকরি যাওনের কথা শুইনাই ইচ্ছা
কইরা দামি গাড়িটার একটা হেডলাইট দিছিলাম ভাইঙ্গা!
বন্ধু ঃ তারপর?
আবুল ঃ তারপর আর কী! বস কইল আগামী ছয় মাসে
হেডলাইট ভাঙা বাবদ যত খরচ পড়ে তত টাকা আমার বেতন থেইকা
কাইটা রাখব। তাতে কী, ছয় মাসের জন্য তো চাকরিটা একদম পাক্কা
হবু শ্বশুর তার ছেলের জন্য হবু পাত্রী দেখতে তাদের বাসায় গেল।
হবু শ্বশুর তার ছেলের জন্য হবু পাত্রী দেখতে তাদের বাসায় গেল।
শ্বশুরঃ মা, তোমার নামে কিছু খারাপ কথা শুনলাম। তুমি নাকি অনেক রাতে বাড়ি ফেরো ।
মেয়েঃ হ্যাঁ, ফিরি। আর কিছু?
শ্বশুরঃ ইয়ে, শুনলাম তোমার সাথে নাকি অনেক ছেলেদের সম্পর্ক আছে।
মেয়েঃ হ্যাঁ আছে। তো?
… স্বশুরঃ না মানে বলছিলাম কি, তুমি নাকি বার-এ ড্রিঙ্কস-ও করতে যাও।
মেয়েঃ যাইতো, এখনও যাই।
শ্বশুরঃ ধড়াম করে লাফিয়ে উঠে চেঁচিয়ে বললেন, একি তোমার দেখি সব-ই নেগেটিভ দিক। পজিটিভ কিছুই নেই?:P
মেয়েঃ হ্যাঁ আছে।
শ্বশুরঃ কি?
মেয়েঃ কেন, HIV
শ্বশুরঃ মা, তোমার নামে কিছু খারাপ কথা শুনলাম। তুমি নাকি অনেক রাতে বাড়ি ফেরো ।
মেয়েঃ হ্যাঁ, ফিরি। আর কিছু?
শ্বশুরঃ ইয়ে, শুনলাম তোমার সাথে নাকি অনেক ছেলেদের সম্পর্ক আছে।
মেয়েঃ হ্যাঁ আছে। তো?
… স্বশুরঃ না মানে বলছিলাম কি, তুমি নাকি বার-এ ড্রিঙ্কস-ও করতে যাও।
মেয়েঃ যাইতো, এখনও যাই।
শ্বশুরঃ ধড়াম করে লাফিয়ে উঠে চেঁচিয়ে বললেন, একি তোমার দেখি সব-ই নেগেটিভ দিক। পজিটিভ কিছুই নেই?:P
মেয়েঃ হ্যাঁ আছে।
শ্বশুরঃ কি?
মেয়েঃ কেন, HIV
মা ও ছেলে
মা: বাবা, ঘুম থেকে ওঠ। কলেজে যাওয়ার সময় হয়ে গেছে।
ছেলে: না মা, আমি আজ কলেজে যাব না।
মা: কি? কলেজে কেন যাবি না? আমাকে দুইটা কারণ দেখা।
ছেলে: ১. সব ছাত্র-ছাত্রী আমাকে দেখতে পারে না। ২. সব শিক্ষক-শিক্ষিকাও আমাকে দেখতে পারে না।
মা: ওহ্। এইগুলো কোন কারণ না। তোকে কলেজে যেতেই হবে।
ছেলে: ঠিক আছে, তুমি দুইটা কারণ বল, কেন আমি কলেজে যাব?
মা: ১. তোর বয়স ৪৫ বছর। ২. তুই কলেজের অধ্যক্ষ।
ছেলে: না মা, আমি আজ কলেজে যাব না।
মা: কি? কলেজে কেন যাবি না? আমাকে দুইটা কারণ দেখা।
ছেলে: ১. সব ছাত্র-ছাত্রী আমাকে দেখতে পারে না। ২. সব শিক্ষক-শিক্ষিকাও আমাকে দেখতে পারে না।
মা: ওহ্। এইগুলো কোন কারণ না। তোকে কলেজে যেতেই হবে।
ছেলে: ঠিক আছে, তুমি দুইটা কারণ বল, কেন আমি কলেজে যাব?
মা: ১. তোর বয়স ৪৫ বছর। ২. তুই কলেজের অধ্যক্ষ।
সর্দারজি আর তাঁর এক বন্ধ
সর্দারজি আর তাঁর এক বন্ধু গ্লাস কিনতে দোকানে গেছেন। দোকানে একটি উল্টো করে রাখা গ্লাস দেখে
সর্দারজি: (তাঁর বন্ধুকে) দেখ, এই গ্লাস তো নষ্ট!
বন্ধু: কেন, তুই কী দেখে নষ্ট বললি?
সর্দারজি: (খেপে গিয়ে) আরে বোকা, দেখতে পাস না, গ্লাসটার ওপরের দিকটা বন্ধ। পানি ভরবি কীভাবে, শুনি? এ কথা শুনে এবার সর্দারজির বন্ধু গ্লাসটি উল্টো করে দেখে বললেন, আরে তাই তো! শুধু ওপরটাই বন্ধ নয়, দেখ, গ্লাসটার নিচের দিকটাও কেমন খোলা।
সর্দারজি: (তাঁর বন্ধুকে) দেখ, এই গ্লাস তো নষ্ট!
বন্ধু: কেন, তুই কী দেখে নষ্ট বললি?
সর্দারজি: (খেপে গিয়ে) আরে বোকা, দেখতে পাস না, গ্লাসটার ওপরের দিকটা বন্ধ। পানি ভরবি কীভাবে, শুনি? এ কথা শুনে এবার সর্দারজির বন্ধু গ্লাসটি উল্টো করে দেখে বললেন, আরে তাই তো! শুধু ওপরটাই বন্ধ নয়, দেখ, গ্লাসটার নিচের দিকটাও কেমন খোলা।
একবার এক বাংলাদেশী সৌদি আরবে এনার্জি ড্রিংকের ব্যবসা শুরু করল।
একবার এক বাংলাদেশী সৌদি আরবে এনার্জি ড্রিংকের ব্যবসা শুরু করল।
তো এনার্জি ড্রিংক খুব একটা চলছে না।
কি আর করা তিনি পরামর্শ করতে গেলেন এক বিজ্ঞাপন নির্মাতার কাছে।
বিজ্ঞাপন নির্মাতা পরামর্শ দিলেন একটা বিজ্ঞাপন তৈরী করে শহরের বিল বোর্ডে লাগিয়ে দিতে। যেই ভাবা সেই কাজ।
পরদিন শহরের সব গুরুত্বপূর্ণ যায়গায় দেখা গেল এনার্জি ড্রিঙ্কের বিজ্ঞাপণ।
বিজ্ঞাপনের প্রথম দৃশ্যে দেখা গেল এক লোক ঘেমে নেয়ে ক্লান্ত হয়ে… পড়েছে…
দ্বিতীয় দৃশ্যঃ লোকটা এনার্জি ড্রিংক খাচ্ছে…
তৃতীয় দৃশ্যঃ লোকটাকে বেশ ফ্রেশ এবং মোটাতাজা লাগছে…
এই বিজ্ঞাপন দেয়ার পরদিন থেকে ওই এনার্জি ড্রিংকের বিকি-কিনি পুরাই বন্ধ হয়ে গেল
.
.
.
কারণ আর কিছুই না সৌদি আরবের লোকজন পড়া শুরু করে ডানদিক থেকে……
তো এনার্জি ড্রিংক খুব একটা চলছে না।
কি আর করা তিনি পরামর্শ করতে গেলেন এক বিজ্ঞাপন নির্মাতার কাছে।
বিজ্ঞাপন নির্মাতা পরামর্শ দিলেন একটা বিজ্ঞাপন তৈরী করে শহরের বিল বোর্ডে লাগিয়ে দিতে। যেই ভাবা সেই কাজ।
পরদিন শহরের সব গুরুত্বপূর্ণ যায়গায় দেখা গেল এনার্জি ড্রিঙ্কের বিজ্ঞাপণ।
বিজ্ঞাপনের প্রথম দৃশ্যে দেখা গেল এক লোক ঘেমে নেয়ে ক্লান্ত হয়ে… পড়েছে…
দ্বিতীয় দৃশ্যঃ লোকটা এনার্জি ড্রিংক খাচ্ছে…
তৃতীয় দৃশ্যঃ লোকটাকে বেশ ফ্রেশ এবং মোটাতাজা লাগছে…
এই বিজ্ঞাপন দেয়ার পরদিন থেকে ওই এনার্জি ড্রিংকের বিকি-কিনি পুরাই বন্ধ হয়ে গেল
.
.
.
কারণ আর কিছুই না সৌদি আরবের লোকজন পড়া শুরু করে ডানদিক থেকে……
Tuesday, December 13, 2011
ডিজিটাল বাংলাদেশের এনালগ আবুল ঃ
ডিজিটাল বাংলাদেশের এনালগ আবুল ঃ
______________
একবার আবুল মাতাল হয়ে রাস্তায় চিৎ হয়ে শুয়ে গান গাচ্ছিল
৪-৫ টা গান গাওয়ার পর হঠাৎ আবুল উলটো হয়ে শুয়ে গান গাওয়া শুরু করল
ডাবলু জিজ্ঞেস করল,"কিরে হঠাৎ উলটো হয়ে গান গাচ্ছিস যে?"
আবুল বলল,"এতক্ষণ ক্যাসেট-এর A সাইডের গান চলছিলো,আর এখন B সাইডের গান চলতেছে
______________
একবার আবুল মাতাল হয়ে রাস্তায় চিৎ হয়ে শুয়ে গান গাচ্ছিল
৪-৫ টা গান গাওয়ার পর হঠাৎ আবুল উলটো হয়ে শুয়ে গান গাওয়া শুরু করল
ডাবলু জিজ্ঞেস করল,"কিরে হঠাৎ উলটো হয়ে গান গাচ্ছিস যে?"
আবুল বলল,"এতক্ষণ ক্যাসেট-এর A সাইডের গান চলছিলো,আর এখন B সাইডের গান চলতেছে
দুই জন লোক বসে গল্প করছে
লোক ১ : বুঝলেন ভাই, শেষ পর্যন্ত বিয়ে করে ফেললাম ।
লোক ২: কেন ভাই?
লোক ১: কারণ রান্না, ঘরদুয়ার পরিষ্কার, কাপড় ধুতে ধুতে ক্লান্ত হয়ে গেছি তাই আর বিয়ে না করে থাকতে পারলাম না
লোক ২: কিন্তু ভাই, ২ দিন আগে আমার বউ কে তালাক দিয়ে দিলাম ।
লোক ১: কেন ভাই?
লোক ২ :কারণ আমিও রান্নাবান্না, ঘরদুয়ার পরিষ্কার,বউয়ের কাপড় ধুতে ধুতে ক্লান্ত হয়ে গেছি তাই আর সহ্য না করতে পেরে শেষে বউকে তালাক দিয়ে দিলাম ।
লোক ২: কেন ভাই?
লোক ১: কারণ রান্না, ঘরদুয়ার পরিষ্কার, কাপড় ধুতে ধুতে ক্লান্ত হয়ে গেছি তাই আর বিয়ে না করে থাকতে পারলাম না
লোক ২: কিন্তু ভাই, ২ দিন আগে আমার বউ কে তালাক দিয়ে দিলাম ।
লোক ১: কেন ভাই?
লোক ২ :কারণ আমিও রান্নাবান্না, ঘরদুয়ার পরিষ্কার,বউয়ের কাপড় ধুতে ধুতে ক্লান্ত হয়ে গেছি তাই আর সহ্য না করতে পেরে শেষে বউকে তালাক দিয়ে দিলাম ।
ইঁদুর আর হাতির ভীষণ বন্ধুত্ব।
ইঁদুর আর হাতির ভীষণ বন্ধুত্ব।
একবার ইঁদুর এল হাতির বাড়িতে।
: দোস্ত দিন দুয়েকের জন্য তোমার আন্ডার অয়্যারটা ধার দাও।
: কেন? আমার জাংগিয়া দিয়া তুমি কি করবা?
: তুমিতো জানই কাল আমার একমাত্র ছেলের বিয়ে।
: জানব না কেন? কিন্তু জাঙ্গিয়া দিয় কি করবা সেইটা কও।
: এহনও বুঝতাছ না? তোমার জাঙ্গিয়া দিয়া বিয়ের অনুষ্ঠানের সামিয়ানা টাঙ্গামু আর কী
একবার ইঁদুর এল হাতির বাড়িতে।
: দোস্ত দিন দুয়েকের জন্য তোমার আন্ডার অয়্যারটা ধার দাও।
: কেন? আমার জাংগিয়া দিয়া তুমি কি করবা?
: তুমিতো জানই কাল আমার একমাত্র ছেলের বিয়ে।
: জানব না কেন? কিন্তু জাঙ্গিয়া দিয় কি করবা সেইটা কও।
: এহনও বুঝতাছ না? তোমার জাঙ্গিয়া দিয়া বিয়ের অনুষ্ঠানের সামিয়ানা টাঙ্গামু আর কী
কতগুলি অমোঘ সত্য :
১. ইঞ্জিন বা মোটর সারাবার পর যখন হাতে তেল লেগে থাকবে, তখনই নাক চুলকোবে।
২. টেলিফোনে ভুল নম্বর ডায়াল করলে কখনো সেটা এনগেজড বা বিজি থাকে না।
৩. বস-কে যদি মিথ্যে অজুহাত দেন যে, টায়ার ফাঁসার জন্য কাজে আসতে দেরি হয়েছে; তাহলে পরের দিনই টায়ার ফাঁসবে।
৪. যে লাইনে দাঁড়িয়েছেন, সেই লাইন ছেড়ে অন্য একটা লাইনে দাঁড়ালে দেখবেন আগের লাইনটাই দ্রুত এগোচ্ছে।
৫. কাউকে নিয়ে যখন ঘুরছেন, তখন যাঁকে চান না আপনাদের একসঙ্গে দেখেন- তাঁকে দেখার সম্ভাবনাই বেড়ে যাবে।
৬. যখন কাউকে দেখাতে চান যে,একটা জিনিস কাজ করছে না, তখনই সেটা ঠিকঠাক কাজ করে বসে।
৭. মেইলবক্স বা পোস্টবক্স দেখা মাত্র আপনার মনে পড়বে যে চিঠিটা পোস্ট করার কথা ছেল, সেটা সঙ্গে নেই।
৮. বাসে উঠে বা অফিসে এসে ভাবনা শুরু হবে, বাড়ির ফ্যানটা বা পাম্পটা বন্ধ করে এসেছেন কিনা।
২. টেলিফোনে ভুল নম্বর ডায়াল করলে কখনো সেটা এনগেজড বা বিজি থাকে না।
৩. বস-কে যদি মিথ্যে অজুহাত দেন যে, টায়ার ফাঁসার জন্য কাজে আসতে দেরি হয়েছে; তাহলে পরের দিনই টায়ার ফাঁসবে।
৪. যে লাইনে দাঁড়িয়েছেন, সেই লাইন ছেড়ে অন্য একটা লাইনে দাঁড়ালে দেখবেন আগের লাইনটাই দ্রুত এগোচ্ছে।
৫. কাউকে নিয়ে যখন ঘুরছেন, তখন যাঁকে চান না আপনাদের একসঙ্গে দেখেন- তাঁকে দেখার সম্ভাবনাই বেড়ে যাবে।
৬. যখন কাউকে দেখাতে চান যে,একটা জিনিস কাজ করছে না, তখনই সেটা ঠিকঠাক কাজ করে বসে।
৭. মেইলবক্স বা পোস্টবক্স দেখা মাত্র আপনার মনে পড়বে যে চিঠিটা পোস্ট করার কথা ছেল, সেটা সঙ্গে নেই।
৮. বাসে উঠে বা অফিসে এসে ভাবনা শুরু হবে, বাড়ির ফ্যানটা বা পাম্পটা বন্ধ করে এসেছেন কিনা।
তুমি বড্ড বেশিকথা বল।
শিক্ষকঃ জনি, তুমি বড্ড বেশিকথা বল।
জনিঃ কিচ্ছু করার নাই! এইটা আমাগো ফ্যামিলী ট্রেডিশন!
শিক্ষকঃ মানে?
জনিঃ মানে খুবই সোজা; আমার দাদায় ছিল ফেরিওয়ালা, বাপে শিক্ষক আর বড় ভাই রাজনীতি করে
শিক্ষক টাশকি খেয়েঃ আর মা?
জনি মুচকি হেসেঃ
¡
¡
¡
¡
¡
¡
¡
¡
¡
"আরেহ! উনি তো একজন মহিলা
জনিঃ কিচ্ছু করার নাই! এইটা আমাগো ফ্যামিলী ট্রেডিশন!
শিক্ষকঃ মানে?
জনিঃ মানে খুবই সোজা; আমার দাদায় ছিল ফেরিওয়ালা, বাপে শিক্ষক আর বড় ভাই রাজনীতি করে
শিক্ষক টাশকি খেয়েঃ আর মা?
জনি মুচকি হেসেঃ
¡
¡
¡
¡
¡
¡
¡
¡
¡
"আরেহ! উনি তো একজন মহিলা
পুরান তাও মজার জন্য পোস্ট করা হইল :P
পুরান তাও মজার জন্য পোস্ট করা হইল :P
লাল মিয়া নামের এক লোক ছিল।তার মা বাবা অনেক সাধ করে তার এই নাম রাখছে।
কিন্তু ভোটার কার্ডে তার নাম ভুলে সোনা মিয়া আসছে। তখন সে রাগান্বিত হয়ে পৌরসভা অফিসে গিয়ে বলল
"ভাই এখানে কে আছেন জলদি আমার 'সোনা' কেটে 'লাল' করে দিন" ।
লাল মিয়া নামের এক লোক ছিল।তার মা বাবা অনেক সাধ করে তার এই নাম রাখছে।
কিন্তু ভোটার কার্ডে তার নাম ভুলে সোনা মিয়া আসছে। তখন সে রাগান্বিত হয়ে পৌরসভা অফিসে গিয়ে বলল
"ভাই এখানে কে আছেন জলদি আমার 'সোনা' কেটে 'লাল' করে দিন" ।
এক বুড়ো বাপ জেলে তার ছেলেকে চিঠি লিখছেঃ
এক বুড়ো বাপ জেলে তার ছেলেকে চিঠি লিখছেঃ
আমার অনেক বয়স হয়েছে। এতো বড় ক্ষেত খুদে আলুর চাষ করা আমার পক্ষে সম্ভব না। তুই থাকলে একটু সাহায্য করতি।
ছেলে জেল থেকে বাবাকে চিঠির জবাব দিলঃ
বাবা তুমি ক্ষেত খুইদনা। আমি সেখানে অস্ত্র লুকিয়ে রাখছি।
পরের দিন পুলিশ গিয়ে ক্ষেত খুদল। কিন্তু কোন অস্ত্র পেল না।
এর পরের
দিন ছেলে বাবাকে চিঠি লিখলঃ
বাবা আমি জেল থেকে তোমার এত টুকুই সাহায্য করতে পারলাম্। তুমি এবার আলুর চাষ কইরো।
আমার অনেক বয়স হয়েছে। এতো বড় ক্ষেত খুদে আলুর চাষ করা আমার পক্ষে সম্ভব না। তুই থাকলে একটু সাহায্য করতি।
ছেলে জেল থেকে বাবাকে চিঠির জবাব দিলঃ
বাবা তুমি ক্ষেত খুইদনা। আমি সেখানে অস্ত্র লুকিয়ে রাখছি।
পরের দিন পুলিশ গিয়ে ক্ষেত খুদল। কিন্তু কোন অস্ত্র পেল না।
এর পরের
দিন ছেলে বাবাকে চিঠি লিখলঃ
বাবা আমি জেল থেকে তোমার এত টুকুই সাহায্য করতে পারলাম্। তুমি এবার আলুর চাষ কইরো।
বলেন তো চাইনিজ রা কেনো ক্রিকেট খেলে না?
প্রশ্নঃবলেন তো চাইনিজ রা কেনো ক্রিকেট খেলে না?
,
,
,
,
,
উত্তর্ঃ কারণ সব চাইনিজ দেখতে একই রকম্, একজন আউট হয়ে গেলে সেই আবার ২য় ব্যাটসম্যান হিসেবে আসলে কেউ ই বুঝতে পেতো না।
,
,
,
,
,
উত্তর্ঃ কারণ সব চাইনিজ দেখতে একই রকম্, একজন আউট হয়ে গেলে সেই আবার ২য় ব্যাটসম্যান হিসেবে আসলে কেউ ই বুঝতে পেতো না।
আমাদের অনেকের অবস্থা এমনি পাইলে আরো চাই আর পাইয়া গেলে কি জানি নাই অবস্থা।
আমাদের অনেকের অবস্থা এমনি পাইলে আরো চাই আর পাইয়া গেলে কি জানি নাই অবস্থা।
ঘটনা ১.
—এত মদ খাও কেন?
—খাব না কেন! বেতন কম। কত দিন ধরে অনুরোধ করছি বাড়ানোর! বাড়িয়ে দিন, এক ফোঁটাও মুখে নেব না।
ঘটনা ২.
—কিন্তু এখনো কেন মদ খাও?
—খাব না কেন! আর কত ভবঘুরের মতো জীবন যাপন করব? ফ্ল্যাট নেই। কত অনুরোধ করেছি! থাকার জায়গার বন্দোবস্ত করে দিন, এ জীবনে আর মদ ছোঁব না।
ঘটনা ৩.
—এর পরেও মাতাল হয়েছ?
—হব না! আমার বাচ্চা-ছেলেটাকে দিনের বেলায় কোথায় রাখব, ভেবে পাই না। কোনো নার্সারিতে নাকি জায়গা নেই। ব্যবস্থা করে দিন, মদ খাওয়া বিলকুল ছেড়ে দেব।
ঘটনা ৪.
—এর পরও মদ খাওয়া ছাড়োনি?
—ছাড়ব কেন! কাজ থেকে বাসায় ফিরে বেকার বসে থাকতে হয়। কিচ্ছু করার নেই। অন্যদের পাঠানো হয়েছে কোয়ালিফিকেশন বাড়ানোর কোর্সে, আমার বেলায় ঠনঠন। কতবার অনুরোধ করেছি, আমাকে কোর্সে পাঠিয়ে দিন, আর যদি কখনো মদ খেয়েছি!
ঘটনা ৫.
—এখনো মদ খেয়ে বেড়াচ্ছ? তোমার বেতন বাড়ানো হয়েছে, ফ্ল্যাট দেওয়া হয়েছে, ছেলে নার্সারিতে যায়, তোমাকে কোর্সে পাঠানো হয়েছে...আরও কী চাই তোমার?
—আর কিছু চাই না তো! এখন আমার সব আছে। এমন অবস্থায় মদ না খাওয়াটাই তো পাপ!
ঘটনা ১.
—এত মদ খাও কেন?
—খাব না কেন! বেতন কম। কত দিন ধরে অনুরোধ করছি বাড়ানোর! বাড়িয়ে দিন, এক ফোঁটাও মুখে নেব না।
ঘটনা ২.
—কিন্তু এখনো কেন মদ খাও?
—খাব না কেন! আর কত ভবঘুরের মতো জীবন যাপন করব? ফ্ল্যাট নেই। কত অনুরোধ করেছি! থাকার জায়গার বন্দোবস্ত করে দিন, এ জীবনে আর মদ ছোঁব না।
ঘটনা ৩.
—এর পরেও মাতাল হয়েছ?
—হব না! আমার বাচ্চা-ছেলেটাকে দিনের বেলায় কোথায় রাখব, ভেবে পাই না। কোনো নার্সারিতে নাকি জায়গা নেই। ব্যবস্থা করে দিন, মদ খাওয়া বিলকুল ছেড়ে দেব।
ঘটনা ৪.
—এর পরও মদ খাওয়া ছাড়োনি?
—ছাড়ব কেন! কাজ থেকে বাসায় ফিরে বেকার বসে থাকতে হয়। কিচ্ছু করার নেই। অন্যদের পাঠানো হয়েছে কোয়ালিফিকেশন বাড়ানোর কোর্সে, আমার বেলায় ঠনঠন। কতবার অনুরোধ করেছি, আমাকে কোর্সে পাঠিয়ে দিন, আর যদি কখনো মদ খেয়েছি!
ঘটনা ৫.
—এখনো মদ খেয়ে বেড়াচ্ছ? তোমার বেতন বাড়ানো হয়েছে, ফ্ল্যাট দেওয়া হয়েছে, ছেলে নার্সারিতে যায়, তোমাকে কোর্সে পাঠানো হয়েছে...আরও কী চাই তোমার?
—আর কিছু চাই না তো! এখন আমার সব আছে। এমন অবস্থায় মদ না খাওয়াটাই তো পাপ!
মরুভূমিতে এক গাধা আর এক হাবিলদারের মধ্যে দেখা হলো।
মরুভূমিতে এক গাধা আর এক হাবিলদারের মধ্যে দেখা হলো।
গাধা জিজ্ঞেস করল, “তুই কে রে??”
হাবিলদার এদিক ওদিক তাকিয়ে আশপাশে কেউ নেই দেখে গর্বের… সঙ্গে বলল, “আমি মেজর জেনারেল!!
তুই কে??”
গাধা এদিক ওদিক তাকিয়ে আশপাশে কেউ নেই দেখে বলল,
.
.
.
.
.
.
“আমি ঘোড়া!!”
গাধা জিজ্ঞেস করল, “তুই কে রে??”
হাবিলদার এদিক ওদিক তাকিয়ে আশপাশে কেউ নেই দেখে গর্বের… সঙ্গে বলল, “আমি মেজর জেনারেল!!
তুই কে??”
গাধা এদিক ওদিক তাকিয়ে আশপাশে কেউ নেই দেখে বলল,
.
.
.
.
.
.
“আমি ঘোড়া!!”
একদিন সৌরভ ক্লাশে রীতিমতো মই নিয়ে চলে আসলো।
একদিন সৌরভ ক্লাশে রীতিমতো মই নিয়ে চলে আসলো।
আর তাই নিয়ে সবার কী ভীষণ কৌত‚হল!
সৌরভ কেন মই নিয়ে এসেছে?
কেউ বললো, বোধহয় কার্নিশে ওর কোনো বই পড়ে গেছে।
কেউ বললো, ওর বোধহয় সিঁড়িফোবিয়া আছে, তাই সিঁড়ি দিয়ে উঠতে ভয় পায়। এজন্য মই দিয়ে ক্লাশে যাবে!
কিন্তু এগুলো কি আর সত্যি হতে পারে বলো!
ক্লাশে স্যার ঢুকে দেখেন কি, ক্লাশে এক বিশাল মই। দেখে তো তাঁর চক্ষু একেবারে কপাল ছাড়িয়ে মাথায় উঠে গেলো। রেগেমেগে কাঁই হয়ে হুংকার ছাড়লেন, ‘ক্লাশের মধ্যে এই বিদঘুটে মইটা কে নিয়ে এসেছে?’ সবাই ভয়ে কাঁপতে কাঁপতে সৌরভকে দেখিয়ে দিলো। ওকে দেখেই তো স্যার আরেকটু হলে ওকে মেরেই বসেন। আবারও হুংকার দিয়ে জিজ্ঞেস করলেন, ‘ক্লাশে মই নিয়ে এসেছ কেন হে উল্লুক?’ সৌরভ একটুও বিচলিত না হয়ে বললো, ‘কাল আমার এক মামাতো ভাই উচ্চ শিক্ষা শেষ করে বাসায় এসেছে। তা আমি ভাবলাম, আমি-ই বা কম কীসে। তাই স্যার, আমি আজকে মই-ই নিয়ে চলে এসেছি। আজকে থেকেই আমি উচ্চ শিক্ষা নেয়া শুরু করে দিবো। ভালো করেছি না স্যার?’
আর তাই নিয়ে সবার কী ভীষণ কৌত‚হল!
সৌরভ কেন মই নিয়ে এসেছে?
কেউ বললো, বোধহয় কার্নিশে ওর কোনো বই পড়ে গেছে।
কেউ বললো, ওর বোধহয় সিঁড়িফোবিয়া আছে, তাই সিঁড়ি দিয়ে উঠতে ভয় পায়। এজন্য মই দিয়ে ক্লাশে যাবে!
কিন্তু এগুলো কি আর সত্যি হতে পারে বলো!
ক্লাশে স্যার ঢুকে দেখেন কি, ক্লাশে এক বিশাল মই। দেখে তো তাঁর চক্ষু একেবারে কপাল ছাড়িয়ে মাথায় উঠে গেলো। রেগেমেগে কাঁই হয়ে হুংকার ছাড়লেন, ‘ক্লাশের মধ্যে এই বিদঘুটে মইটা কে নিয়ে এসেছে?’ সবাই ভয়ে কাঁপতে কাঁপতে সৌরভকে দেখিয়ে দিলো। ওকে দেখেই তো স্যার আরেকটু হলে ওকে মেরেই বসেন। আবারও হুংকার দিয়ে জিজ্ঞেস করলেন, ‘ক্লাশে মই নিয়ে এসেছ কেন হে উল্লুক?’ সৌরভ একটুও বিচলিত না হয়ে বললো, ‘কাল আমার এক মামাতো ভাই উচ্চ শিক্ষা শেষ করে বাসায় এসেছে। তা আমি ভাবলাম, আমি-ই বা কম কীসে। তাই স্যার, আমি আজকে মই-ই নিয়ে চলে এসেছি। আজকে থেকেই আমি উচ্চ শিক্ষা নেয়া শুরু করে দিবো। ভালো করেছি না স্যার?’
ডিজিটাল বাংলাদেশের এনালগ আবুল ঃ
______________
একবার আবুল মাতাল হয়ে রাস্তায় চিৎ হয়ে শুয়ে গান গাচ্ছিল
৪-৫ টা গান গাওয়ার পর হঠাৎ আবুল উলটো হয়ে শুয়ে গান গাওয়া শুরু করল
ডাবলু জিজ্ঞেস করল,"কিরে হঠাৎ উলটো হয়ে গান গাচ্ছিস যে?"
আবুল বলল,"এতক্ষণ ক্যাসেট-এর A সাইডের গান চলছিলো,আর এখন B সাইডের গান চলতেছে
একবার আবুল মাতাল হয়ে রাস্তায় চিৎ হয়ে শুয়ে গান গাচ্ছিল
৪-৫ টা গান গাওয়ার পর হঠাৎ আবুল উলটো হয়ে শুয়ে গান গাওয়া শুরু করল
ডাবলু জিজ্ঞেস করল,"কিরে হঠাৎ উলটো হয়ে গান গাচ্ছিস যে?"
আবুল বলল,"এতক্ষণ ক্যাসেট-এর A সাইডের গান চলছিলো,আর এখন B সাইডের গান চলতেছে
দুই জন লোক বসে গল্প করছে
দুই জন লোক বসে গল্প করছে
লোক ১ : বুঝলেন ভাই, শেষ পর্যন্ত বিয়ে করে ফেললাম ।
লোক ২: কেন ভাই?
লোক ১: কারণ রান্না, ঘরদুয়ার পরিষ্কার, কাপড় ধুতে ধুতে ক্লান্ত হয়ে গেছি তাই আর বিয়ে না করে থাকতে পারলাম না
লোক ২: কিন্তু ভাই, ২ দিন আগে আমার বউ কে তালাক দিয়ে দিলাম ।
লোক ১: কেন ভাই?
লোক ২ :কারণ আমিও রান্নাবান্না, ঘরদুয়ার পরিষ্কার,বউয়ের কাপড় ধুতে ধুতে ক্লান্ত হয়ে গেছি তাই আর সহ্য না করতে পেরে শেষে বউকে তালাক দিয়ে দিলাম ।
লোক ১ : বুঝলেন ভাই, শেষ পর্যন্ত বিয়ে করে ফেললাম ।
লোক ২: কেন ভাই?
লোক ১: কারণ রান্না, ঘরদুয়ার পরিষ্কার, কাপড় ধুতে ধুতে ক্লান্ত হয়ে গেছি তাই আর বিয়ে না করে থাকতে পারলাম না
লোক ২: কিন্তু ভাই, ২ দিন আগে আমার বউ কে তালাক দিয়ে দিলাম ।
লোক ১: কেন ভাই?
লোক ২ :কারণ আমিও রান্নাবান্না, ঘরদুয়ার পরিষ্কার,বউয়ের কাপড় ধুতে ধুতে ক্লান্ত হয়ে গেছি তাই আর সহ্য না করতে পেরে শেষে বউকে তালাক দিয়ে দিলাম ।
সব ধরনের কাটিং করা গল্প , জোকস , টিপস ও তথ্য
উটের কিছু অজানা তথ্যঃ
পৃথিবীতে দুই ধরণের উট আছে, এক কুজ বিশিষ্ট উট ও দুই কুজ বিশিষ্ট উট ।
মরুভূমির জাহাজ উট খুব অল্প খাবার বা কোন পানিও খাবার ছাড়াই কয়েক সপ্তাহ পর্যন্ত চলতে পারে।
দিনের বেলায় সূর্যের তাপে তার শরীর অনেক বেশী উত্তপ্ত হয় এবং রাতে অনেক ঠাণ্ডা হয় কিন্তু সে অসুস্থ হয়না।
উট শাকসবজি ও গ্রাস খেয়ে বেচে তাহলেও এরা উচ্চ লবণাক্ত জাতীয় খাবার বেশী পছন্দ করে।
মরুভূমিতে উট একাধারে খাবার, পোশাক, পরিবহণ ও আশ্রয়ের কাজ করে থাকে যা পৃথিবীতে অদ্বিতীয়।
উটের উপরের ঠোঁট বিভক্ত যা তাদেরকে মরুভূমির শক্ত গাছ জাতীয় খাবার খেতে সাহায্য করে।
উটের পাকস্থলী ও গরুর মত তিন প্রকোষ্ঠ বিশিষ্ট এবং এরা ও জাবড় কাটে।
পৃথিবীতে দুই ধরণের উট আছে, এক কুজ বিশিষ্ট উট ও দুই কুজ বিশিষ্ট উট ।
মরুভূমির জাহাজ উট খুব অল্প খাবার বা কোন পানিও খাবার ছাড়াই কয়েক সপ্তাহ পর্যন্ত চলতে পারে।
দিনের বেলায় সূর্যের তাপে তার শরীর অনেক বেশী উত্তপ্ত হয় এবং রাতে অনেক ঠাণ্ডা হয় কিন্তু সে অসুস্থ হয়না।
উট শাকসবজি ও গ্রাস খেয়ে বেচে তাহলেও এরা উচ্চ লবণাক্ত জাতীয় খাবার বেশী পছন্দ করে।
মরুভূমিতে উট একাধারে খাবার, পোশাক, পরিবহণ ও আশ্রয়ের কাজ করে থাকে যা পৃথিবীতে অদ্বিতীয়।
উটের উপরের ঠোঁট বিভক্ত যা তাদেরকে মরুভূমির শক্ত গাছ জাতীয় খাবার খেতে সাহায্য করে।
উটের পাকস্থলী ও গরুর মত তিন প্রকোষ্ঠ বিশিষ্ট এবং এরা ও জাবড় কাটে।
ছোট ছোট জামা-কাপড় পরলেই স্মার্ট মেয়ে হওয়া যায় না
ইঁদুর আর হাতির ভীষণ বন্ধুত্ব।
একবার ইঁদুর এল হাতির বাড়িতে।
: দোস্ত দিন দুয়েকের জন্য তোমার আন্ডার অয়্যারটা ধার দাও।
: কেন? আমার জাংগিয়া দিয়া তুমি কি করবা?
: তুমিতো জানই কাল আমার একমাত্র ছেলের বিয়ে।
: জানব না কেন? কিন্তু জাঙ্গিয়া দিয় কি করবা সেইটা কও।
: এহনও বুঝতাছ না? তোমার জাঙ্গিয়া দিয়া বিয়ের অনুষ্ঠানের সামিয়ানা টাঙ্গামু আর কী
একবার ইঁদুর এল হাতির বাড়িতে।
: দোস্ত দিন দুয়েকের জন্য তোমার আন্ডার অয়্যারটা ধার দাও।
: কেন? আমার জাংগিয়া দিয়া তুমি কি করবা?
: তুমিতো জানই কাল আমার একমাত্র ছেলের বিয়ে।
: জানব না কেন? কিন্তু জাঙ্গিয়া দিয় কি করবা সেইটা কও।
: এহনও বুঝতাছ না? তোমার জাঙ্গিয়া দিয়া বিয়ের অনুষ্ঠানের সামিয়ানা টাঙ্গামু আর কী
Sunday, December 11, 2011
আর পারছি না গুরু,সেই নার্সারি থেকে শুরু!!!-ফেন পেজ
কথা দিচ্ছি ভালো লাগবে , এমনই একটি লেখাঃ
অপেক্ষার পালা যেন আর শেষ হয় না।পৃথিবীর সবচেয়ে কঠিন এবং বোরিং কাজ হল অপেক্ষা করা।বসে বসে বাংলাদেশের যোগাযোগ বাবস্থার গুষ্টি উদ্ধার করছি...
"এই পেপার...এদিকে এসো..."মিষ্টি ডাকে ভাবনার ছেদ পড়ল।তাকিয়া দেখি ১৯-২০ বছরের এক মেয়ে।এই বিকালে কিসের পেপার ?? ও,এখন তো বিকালেও পেপার বের হয়।এক দৃষ্টিতে মেয়েটার দিকে তাকিয়ে আছি।কতক্ষন তাকিয়ে ছিলাম জানি না...ট্রেনের হর্নে সম্বিত ফিরল।
বহু প্রতীক্ষিত ট্রেন।কিন্তু,আমার কি হল!কোন তাড়া নেই কেন...?সবাই তাড়াহুড়া করে ট্রেনে উঠছে।মেয়েটি সহ আরও তিন জন(সম্ভাবত মা-বাবা,ভাই) ট্রেনে উঠছে।আমিও দৌড় দিলাম। এই প্রথম চোখা-চোখি হল।নিরব সে চাহনি।মায়াভরা দু চোখে।
ঠিক আমার সামনের দু সারি পরের ছিটে মেয়েটি।কিছুটা হতাশ,তবে কয়েক স্টেশন পরে একটা সিট পেয়ে গেলাম মেয়েটির সামনের সিটে।ভাগ্য আজ প্রসন্ন,বলতে হয়! ট্রেন চলছে আর মাঝে মাঝে দেখছি তাকে।একটু পরে লক্ষ কলাম সে ও আমকে দেখছে।ট্রেন চলছে কোন এক গ্রামের ভেতর দিয়ে।রাত তখন প্রায় ১টা।ট্রেনের মৃদু আলোয় তার চেহারা আরও সুন্দর লাগছে।
সাহস করে এবার ইচ্ছা করে তার পায়ের পাতার উপর আমার পা দিয়ে হালকা স্পর্শ করলাম। কোনো reply নাই।কিসুক্ষন পর আবার দিলাম।কোনো reply নাই! ভয় পেয়ে গেলাম।কিছুক্ষন পর সে নিজেই স্পর্শ করল।তবে আগের মত জানালার দিকে তাকিয়ে।বাকিরা ঘুমাচ্ছিলো কিন্তু তারপরও কথা বোলতে সাহস হল না আর সেও বলল না।
ট্রেন আমার গন্তব্যে চলে এল।নামতে মন চাচ্ছিল না।তাকে ইশারা করলাম মোবাইল নাম্বার দেওয়ার জন্য।সে কিছু একটা লিখে একটা কাগজ ছুড়ে দিলো প্লাটফর্মের দিকে।ভিড় ঠেলে নামতে পারলাম।তবে বিপত্তি তার আগেই ঘটে গেল।কাগজটা কোথাই যে পড়ল তা বুজলাম না...
আমি দিক হারিয়ে ফেললাম,পুরো platform তন্নতন্ন করে খুজেও পেলাম না।হারিয়ে গেল আমার ক্ষনিকের ভালোবাসা।চোখ বেয়ে অশ্রু গড়িয়ে পড়ল।
না এর পরে আজ ও তার দেখা পায়নি।আজও তাকে খুজি।সেই চেনা মুখ আর পায় না।মাঝে মাঝে মনে হয়,সে একদিন আমার লেখা পড়বে আর ফিরে পাবো তাকে।
আর পারছি না গুরু...
- সাদা শার্টের ছেলে।
(ক্ষণিকের ভালোবাসা)
অপেক্ষার পালা যেন আর শেষ হয় না।পৃথিবীর সবচেয়ে কঠিন এবং বোরিং কাজ হল অপেক্ষা করা।বসে বসে বাংলাদেশের যোগাযোগ বাবস্থার গুষ্টি উদ্ধার করছি...
"এই পেপার...এদিকে এসো..."মিষ্টি ডাকে ভাবনার ছেদ পড়ল।তাকিয়া দেখি ১৯-২০ বছরের এক মেয়ে।এই বিকালে কিসের পেপার ?? ও,এখন তো বিকালেও পেপার বের হয়।এক দৃষ্টিতে মেয়েটার দিকে তাকিয়ে আছি।কতক্ষন তাকিয়ে ছিলাম জানি না...ট্রেনের হর্নে সম্বিত ফিরল।
বহু প্রতীক্ষিত ট্রেন।কিন্তু,আমার কি হল!কোন তাড়া নেই কেন...?সবাই তাড়াহুড়া করে ট্রেনে উঠছে।মেয়েটি সহ আরও তিন জন(সম্ভাবত মা-বাবা,ভাই) ট্রেনে উঠছে।আমিও দৌড় দিলাম। এই প্রথম চোখা-চোখি হল।নিরব সে চাহনি।মায়াভরা দু চোখে।
ঠিক আমার সামনের দু সারি পরের ছিটে মেয়েটি।কিছুটা হতাশ,তবে কয়েক স্টেশন পরে একটা সিট পেয়ে গেলাম মেয়েটির সামনের সিটে।ভাগ্য আজ প্রসন্ন,বলতে হয়! ট্রেন চলছে আর মাঝে মাঝে দেখছি তাকে।একটু পরে লক্ষ কলাম সে ও আমকে দেখছে।ট্রেন চলছে কোন এক গ্রামের ভেতর দিয়ে।রাত তখন প্রায় ১টা।ট্রেনের মৃদু আলোয় তার চেহারা আরও সুন্দর লাগছে।
সাহস করে এবার ইচ্ছা করে তার পায়ের পাতার উপর আমার পা দিয়ে হালকা স্পর্শ করলাম। কোনো reply নাই।কিসুক্ষন পর আবার দিলাম।কোনো reply নাই! ভয় পেয়ে গেলাম।কিছুক্ষন পর সে নিজেই স্পর্শ করল।তবে আগের মত জানালার দিকে তাকিয়ে।বাকিরা ঘুমাচ্ছিলো কিন্তু তারপরও কথা বোলতে সাহস হল না আর সেও বলল না।
ট্রেন আমার গন্তব্যে চলে এল।নামতে মন চাচ্ছিল না।তাকে ইশারা করলাম মোবাইল নাম্বার দেওয়ার জন্য।সে কিছু একটা লিখে একটা কাগজ ছুড়ে দিলো প্লাটফর্মের দিকে।ভিড় ঠেলে নামতে পারলাম।তবে বিপত্তি তার আগেই ঘটে গেল।কাগজটা কোথাই যে পড়ল তা বুজলাম না...
আমি দিক হারিয়ে ফেললাম,পুরো platform তন্নতন্ন করে খুজেও পেলাম না।হারিয়ে গেল আমার ক্ষনিকের ভালোবাসা।চোখ বেয়ে অশ্রু গড়িয়ে পড়ল।
না এর পরে আজ ও তার দেখা পায়নি।আজও তাকে খুজি।সেই চেনা মুখ আর পায় না।মাঝে মাঝে মনে হয়,সে একদিন আমার লেখা পড়বে আর ফিরে পাবো তাকে।
আর পারছি না গুরু...
- সাদা শার্টের ছেলে।
(ক্ষণিকের ভালোবাসা)
।। ঘৃনা ।।
ফোনে নীলাকে আমি আবার বললাম : নীলা,তোমার মেয়েরখুব জ্বর।
-তোমার মেয়ে বলছ কেন?মেয়ে কি আমার একার?
নীলা খুব বিরক্ত হলো বলেমনে হলো।
ওপাশ থেকে হাসির আওয়াজ ভেসে আসছে,নীলা কাকে যেন হেসে হেসে কি বলছে।বাড়িতে সম্ভবত খুববড় কোন উৎসব চলছে।
-নীলা,প্লিজ,একট ু শুনো.......
-আমি এখন একটু বিজি,তোমার সাথে পরে কথা বলব।
হঠাৎ ফোনের লাইনটা কেটে যায়।আমি বারবার হ্যালো হ্যালো করতে থাকি।
২ বছর হয়ে গেছে নীলা আমাকে ফেলে তার বড়লোক দু:সম্পর্কের এক চাচাত ভাইকে বিয়ে করেছে।নীলা আমার মতই গরীব ঘরের সন্তান।নীলার খুব শখ ছিল:তার খুব সুন্দর একটা নিজেরগাড়ি থাকবে,সে সেই গাড়ি নিয়ে যেখানে খুশি সেখানে ঘুরে বেড়াবে,শপিংকরবে,মানুষ অবাক হয়ে তার দিকে তাকিয়ে থাকবে।তার আরোঅনেক শখই ছিল,কিন্তু আমি তার কোন শখই পূরন করতে পারিনি।তাই সে যখন একদিন আমাকে ফোন করে বলল:আমি যেন কোন ঝামেলা না করে ডিভোর্স লেটার এ সাইন করে দেই,আমি তখন খুবকষ্ট পেলেও মেনে নিয়েছি।কিন্তু সে যে তার ৪ বছরের ছোট মেয়েটিকেও একদম ভুলে যাবে সেটা আমি ভাবতে পারিনি।সে কি তার নতুন পৃথিবীতে তার মেয়েকে ঝামেলা মনে করছে?
গত ২ বছর আমি আমার মেয়েকে নিয়ে খুব কষ্টে একেকটা দিন কাটিয়েছি,নীলাকে একটিবারের জন্য ডিস্টার্ব করিনি,আমার সেই অধিকার নেই।কিন্তু হঠাৎ মেয়েটি খুব অসুস্থ হয়ে গেল,ডাক্তার বলল: জরুরি অপারেশন করাতে হবে।বেশ কিছু টাকা লাগবে।পরিচিত সবার কাছেগিয়ে যখন ব্যর্থ হলাম,তখন হঠাৎ নীলার কথা মনে হল।শত হোক নিজের মেয়ে,নীলা কিছু একটা অবশ্যই করবে।কিন্তু....
হাসপাতালে মেয়ের বেডের পাশে আমি চুপচাপ দাড়িয়ে রইলাম,পৃথিবীর সব কিছু অর্থহীন মনে হতে থাকল।আমি বেচে থেকেও আমার ছোট বাচ্চাটির জন্য কিছুই করতেপারলাম না,আমার ভেতরটুকু দুমড়ে-মুচড়ে একেবারে ভেঙ্গে যেতে থাকে।
৪ বছর পরের কথা।হঠাৎ এক জায়গায় নীলার সাথে দেখা হয়ে গেল।আগের থেকে অনেক চেঞ্জ হয়ে গেছে।তাকে দেখে চেনাই যায় না।চেহারায় আভিজাত্যের এক অন্যরকম আভাছড়িয়ে পড়েছে।
আমাকে দেখে অবাক হয়ে গেল,জিজ্ঞেস করল: কেমন আছো?
আমি আস্তে করে বললাম:ভাল।তুমি?
-আমি এইতো।শপিং করতে এলাম।
বলে অনেক কথা বলতে থাকল।আমি চুপচাপ শুনে যেতেলাগলাম।
হঠাৎ কথা থামিয়ে আমাকে জিজ্ঞেস করল: মিতু কেমন আছে?
আমি কিছু না বলে এক তীব্র ঘৃনা নিয়ে তার দিকে তাকিয়ে রইলাম,দেখে সে কিছু একটা বুঝে ফেলে।হঠাৎ তার চোখে মুখে ভয়ংকর এক অপরাধবোধ ফুটে উঠে, কিছু একটা বলতেচায়,কিন্তু বলতে পারে না।মুখ ঢেকে সে কান্নায় ভেঙ্গে পড়তে থাকে।
এই ঘটনার ৩ মাস পর আমি খবর পাই যে নীলার নাকি মাথা নস্ট হয়ে গেছে,তাকে মানসিক হাসপাতালে ভর্তিকরা হয়েছে।কোন এক অদৃশ্য জগতেরএক অদৃশ্য বাচ্চার সাথে খেলা করে তার এখন সময় কাটে।
লিখেছেনঃ স্বপ্নীল
-তোমার মেয়ে বলছ কেন?মেয়ে কি আমার একার?
নীলা খুব বিরক্ত হলো বলেমনে হলো।
ওপাশ থেকে হাসির আওয়াজ ভেসে আসছে,নীলা কাকে যেন হেসে হেসে কি বলছে।বাড়িতে সম্ভবত খুববড় কোন উৎসব চলছে।
-নীলা,প্লিজ,একট ু শুনো.......
-আমি এখন একটু বিজি,তোমার সাথে পরে কথা বলব।
হঠাৎ ফোনের লাইনটা কেটে যায়।আমি বারবার হ্যালো হ্যালো করতে থাকি।
২ বছর হয়ে গেছে নীলা আমাকে ফেলে তার বড়লোক দু:সম্পর্কের এক চাচাত ভাইকে বিয়ে করেছে।নীলা আমার মতই গরীব ঘরের সন্তান।নীলার খুব শখ ছিল:তার খুব সুন্দর একটা নিজেরগাড়ি থাকবে,সে সেই গাড়ি নিয়ে যেখানে খুশি সেখানে ঘুরে বেড়াবে,শপিংকরবে,মানুষ অবাক হয়ে তার দিকে তাকিয়ে থাকবে।তার আরোঅনেক শখই ছিল,কিন্তু আমি তার কোন শখই পূরন করতে পারিনি।তাই সে যখন একদিন আমাকে ফোন করে বলল:আমি যেন কোন ঝামেলা না করে ডিভোর্স লেটার এ সাইন করে দেই,আমি তখন খুবকষ্ট পেলেও মেনে নিয়েছি।কিন্তু সে যে তার ৪ বছরের ছোট মেয়েটিকেও একদম ভুলে যাবে সেটা আমি ভাবতে পারিনি।সে কি তার নতুন পৃথিবীতে তার মেয়েকে ঝামেলা মনে করছে?
গত ২ বছর আমি আমার মেয়েকে নিয়ে খুব কষ্টে একেকটা দিন কাটিয়েছি,নীলাকে একটিবারের জন্য ডিস্টার্ব করিনি,আমার সেই অধিকার নেই।কিন্তু হঠাৎ মেয়েটি খুব অসুস্থ হয়ে গেল,ডাক্তার বলল: জরুরি অপারেশন করাতে হবে।বেশ কিছু টাকা লাগবে।পরিচিত সবার কাছেগিয়ে যখন ব্যর্থ হলাম,তখন হঠাৎ নীলার কথা মনে হল।শত হোক নিজের মেয়ে,নীলা কিছু একটা অবশ্যই করবে।কিন্তু....
হাসপাতালে মেয়ের বেডের পাশে আমি চুপচাপ দাড়িয়ে রইলাম,পৃথিবীর সব কিছু অর্থহীন মনে হতে থাকল।আমি বেচে থেকেও আমার ছোট বাচ্চাটির জন্য কিছুই করতেপারলাম না,আমার ভেতরটুকু দুমড়ে-মুচড়ে একেবারে ভেঙ্গে যেতে থাকে।
৪ বছর পরের কথা।হঠাৎ এক জায়গায় নীলার সাথে দেখা হয়ে গেল।আগের থেকে অনেক চেঞ্জ হয়ে গেছে।তাকে দেখে চেনাই যায় না।চেহারায় আভিজাত্যের এক অন্যরকম আভাছড়িয়ে পড়েছে।
আমাকে দেখে অবাক হয়ে গেল,জিজ্ঞেস করল: কেমন আছো?
আমি আস্তে করে বললাম:ভাল।তুমি?
-আমি এইতো।শপিং করতে এলাম।
বলে অনেক কথা বলতে থাকল।আমি চুপচাপ শুনে যেতেলাগলাম।
হঠাৎ কথা থামিয়ে আমাকে জিজ্ঞেস করল: মিতু কেমন আছে?
আমি কিছু না বলে এক তীব্র ঘৃনা নিয়ে তার দিকে তাকিয়ে রইলাম,দেখে সে কিছু একটা বুঝে ফেলে।হঠাৎ তার চোখে মুখে ভয়ংকর এক অপরাধবোধ ফুটে উঠে, কিছু একটা বলতেচায়,কিন্তু বলতে পারে না।মুখ ঢেকে সে কান্নায় ভেঙ্গে পড়তে থাকে।
এই ঘটনার ৩ মাস পর আমি খবর পাই যে নীলার নাকি মাথা নস্ট হয়ে গেছে,তাকে মানসিক হাসপাতালে ভর্তিকরা হয়েছে।কোন এক অদৃশ্য জগতেরএক অদৃশ্য বাচ্চার সাথে খেলা করে তার এখন সময় কাটে।
লিখেছেনঃ স্বপ্নীল
আমরা যৌতুক নিমুনা কিন্তু কন্যার বাপ কন্যার সুখের জন্য কিছু দিলে আলাদা কথা হৃদয়ে চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম-- চিটেং
ছাগল-- ছঅল
হোটেল--ওটেল
কলসি--ঘরা
পাগল--পঅল, পলাইয়া
কাঠাল-- হাট্টল
বেগুন--বাইয়ুন
হাত-- আত
টম্যাটু -- হর বাইয়ুন / (টক বেগুন)
ছাগল-- ছঅল
হোটেল--ওটেল
কলসি--ঘরা
পাগল--পঅল, পলাইয়া
কাঠাল-- হাট্টল
বেগুন--বাইয়ুন
হাত-- আত
টম্যাটু -- হর বাইয়ুন / (টক বেগুন)
হৃদয়ে চট্টগ্রাম
ডাকা-চিটেং বাস’ত দুও’য় বেডা কথা কর , , ,
ওজ্ঞ মুরুব্বি মিক্কে কাক্কু, আর অজ্ঞ জোয়ান মিক্কে পোয়া
কাক্কুঃ আফনার বাড়ি কোথাই যে ?
পোয়াঃ সিটাং
কাক্কুঃ চিটেং হন্ডে ?
পোয়াঃ পইট্টে, চান্দগাঁও আবাসিক থাই, ,
কাক্কুঃ ওমা আর বাসা অ’ত এক্কানত , আইচ্ছে সমসুরে চিননা ?
পোয়াঃ জি চিনি, মাথা গরম মানুষ ইবে না ?
কাক্কুঃ মাইন্সুর নামে ইল্লে গরি কা কইতে লাইজ্ঞু , আর বাপর সমান মানুষ ? বিয়ে সাদি গইজ্জুনা ?
পোয়াঃ আইজু ণ গরি, ধাকডি মাইয়্যে অজ্ঞ পছন্দ হয়্যি, ড’রে বাপরে হইত ন’পারির
কাক্কুঃ তুয়ার নানা’র বাড়ি হন্ডে ?
পোয়াঃ ফটিকছড়ি, বি’রাট ।
কাক্কুঃ ওমা, ইয়েন আর অরু বাড়ি এনা , তুয়ার নানার নাম কি ?
পোয়াঃ ডাকতর সা’লম,
কাক্কুঃ লেম্প ডাকতর হয়জে ইবে না ?
পোয়াঃ ওয়া, এল্লে ন’হয়ুন ইবে আর নানা ।
কাক্কুঃ ইবে আর অ’র এরি , ,
(পাশে বসা লোকঃ অনেক্ষন ধরে লক্ষ করলাম আপনাদের সব আত্মীয়-সজন পরিচি, কিন্তু আপনাদের কখনো দেখা হয়নি, এটা কি করে সম্ভব ?)
পোয়াঃ অবাজি ইবে আর পুয়া । চিটাং পইচতি ৪-৫ ঘণ্টা লাগিবু এতল্লাই বাপ-পুতে মিলি এক্কেনা গম মারিজ্জি
ওজ্ঞ মুরুব্বি মিক্কে কাক্কু, আর অজ্ঞ জোয়ান মিক্কে পোয়া
কাক্কুঃ আফনার বাড়ি কোথাই যে ?
পোয়াঃ সিটাং
কাক্কুঃ চিটেং হন্ডে ?
পোয়াঃ পইট্টে, চান্দগাঁও আবাসিক থাই, ,
কাক্কুঃ ওমা আর বাসা অ’ত এক্কানত , আইচ্ছে সমসুরে চিননা ?
পোয়াঃ জি চিনি, মাথা গরম মানুষ ইবে না ?
কাক্কুঃ মাইন্সুর নামে ইল্লে গরি কা কইতে লাইজ্ঞু , আর বাপর সমান মানুষ ? বিয়ে সাদি গইজ্জুনা ?
পোয়াঃ আইজু ণ গরি, ধাকডি মাইয়্যে অজ্ঞ পছন্দ হয়্যি, ড’রে বাপরে হইত ন’পারির
কাক্কুঃ তুয়ার নানা’র বাড়ি হন্ডে ?
পোয়াঃ ফটিকছড়ি, বি’রাট ।
কাক্কুঃ ওমা, ইয়েন আর অরু বাড়ি এনা , তুয়ার নানার নাম কি ?
পোয়াঃ ডাকতর সা’লম,
কাক্কুঃ লেম্প ডাকতর হয়জে ইবে না ?
পোয়াঃ ওয়া, এল্লে ন’হয়ুন ইবে আর নানা ।
কাক্কুঃ ইবে আর অ’র এরি , ,
(পাশে বসা লোকঃ অনেক্ষন ধরে লক্ষ করলাম আপনাদের সব আত্মীয়-সজন পরিচি, কিন্তু আপনাদের কখনো দেখা হয়নি, এটা কি করে সম্ভব ?)
পোয়াঃ অবাজি ইবে আর পুয়া । চিটাং পইচতি ৪-৫ ঘণ্টা লাগিবু এতল্লাই বাপ-পুতে মিলি এক্কেনা গম মারিজ্জি
"' বিলিভ ইট ওর নট ।' কথা সত্য !"
•|• গিনেসে বাংলাদেশ •|•
গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে অন্যদের মতো নাম লিখিয়েছেন বাংলাদেশের মানুষরাও। আমাদের দেশের নাম এ পর্যন্ত গিনেস বুকে উঠেছে বেশ কয়েকবার।
* সবচেয়ে পাতলা জাতি : আমাদের দেশের পুরুষদের গড় ওজন ২০ দশমিক ৫ কেজি। আর নারীদের ক্ষেত্রে এটি ২০ দশমিক ৪ কেজি। বিএমআই (বডি মাস ইনডেঙ্) সূচকের এই হিসাব অনুযায়ী, আমরাই বিশ্বের সবচেয়ে পাতলা জাতি। আরবিশ্বের সবচেয়ে মোটা জাতি হলো দ্বীপদেশ নাউরুর জনগণ।
* এক দিনের ক্রিকেটে এক ইনিংসে সর্বোচ্চ ছক্কা : আমাদের দেশে আমাদেরই বিপক্ষে ১৫টি ছক্কা মেরে এক দিনের ক্রিকেটে সর্বোচ্চ ছক্কা মারার রেকর্ড গড়েছেন অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটারশেন ওয়াটসন।
* এক পরিবারের ভাইদের সঙ্গে আরেক পরিবারের বোনদের বিয়ে : নরেন্দ্র নাথ ও তারামণি নাথের পাঁচ মেয়েকে বিয়ে করেছেন তারাপদ কর্মকার ও রাধা রানী রায়ের পাঁচ ছেলে। তাঁদের এই বিয়ের সংখ্যা এক পরিবারের ভাইদের সঙ্গে আরেক পরিবারের বোনদের বিয়ের ক্ষেত্রে বিশ্বরেকর্ড।
* হাত ধোয়ার রেকর্ড : ২০০৯ সালের ১৫ অক্টোবর বিশ্ব হাত ধোয়া দিবসে একসঙ্গে হাত ধুয়ে পরিষ্কার করেছিলেন ৫২ হাজার ৯৭০জন মানুষ। ইউনিসেফ, লাইফবয়, ব্র্যাকসহ সহযোগী সংস্থার উদ্যোগে এ আয়োজনেই একসঙ্গে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি মানুষের হাত ধোয়ার বিশ্বরেকর্ড গড়া হয়েছে।
* সর্বাধিক ঘনত্বের দেশ : আমাদেরদেশে প্রতি বর্গকিলোমিটারে বাস করে দুই হাজার ৯১৮ জন মানুষ। বিশ্বের কোথাও প্রতি বর্গকিলোমিটারে এত বেশি মানুষ বাস করে না।
* সবচেয়ে বড় শিলা : ১৯৮৭ সালে গোপালগঞ্জে এক ভয়ংকর শিলাবৃষ্টি আঘাত হানে, যেখানে সবচেয়ে বড় শিলাটি ছিল এক কেজি ওজনের। বিশ্বের কোথাও এত ওজনের শিলাপাত হয়নি। সেই বৃষ্টিতে প্রাণ হারিয়েছিল ৯২ জন মানুষ।
* সবচেয়ে বড় মানবশিকল : ২০০৮ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া পর্যন্ত এক হাজার ৫০ কিলোমিটার এলাকা হাতে হাত রেখে বিশ্বের সবচেয়ে বড় মানবশিকলের আয়োজন করেছিল।
* সবচেয়ে বড় উপসাগর : বঙ্গোপসাগরের আয়তন ২১ লাখ ৭২ হাজার বর্গকিলোমিটার। এটিই বিশ্বের সবচেয়ে বড় উপসাগর।
* মুক্তিপণ আদায় : ১৯৭৭ সালের ২ অক্টোবর জাপান এয়ারলাইননের ডিসি-৮ বিমানটি অপহরণ করে নামানো হয়েছিল ঢাকার তেজগাঁও বিমানবন্দরে। বিমানে জিম্মি করা হয়েছিল ৩৮ জনকে। ছয় মিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং দণ্ডপ্রাপ্ত ছয় আসামিকে মুক্তির বিনিময়ে অপহরণকারীরা বন্দি যাত্রীদের মুক্তি দিয়েছিল। এটাই মুক্তিপণ আদায়ের সর্বোচ্চ রেকর্ড।
* বিশ্বের সবচেয়ে বড় ব্যাট : বিশ্বের সবচেয়ে বড় ব্যাটটি ১১১ ফুট লম্বা এবং এটি প্রস্থে সাড়ে ১২ ফুট। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শাহনেওয়াজ হলের ৬৭ জন ছাত্র বিশ্বকাপ উপলক্ষে বিশ্বের সবচেয়ে বড় এইব্যাটটি বানাতে সময় নিয়েছেন মাত্র ১৫ দিন।
* সুপার গ্র্যান্ড ফাদার : বগুড়ার মোহাম্মদ রজব আলীর নাম গিনেস বুকে সুপার গ্র্যান্ড ফাদার। ১১৫ বছর বয়সে মারা যাওয়া রজব আলীর নাতি-নাতনীর সংখ্যা পাঁচ শরও বেশি।
* টেবিল টেনিসে বিশ্বরেকর্ড : আমাদের দেশের জোবেরা রহমান লীনুজাতীয় টেবিল টেনিস চ্যাম্পিয়নশিপে ১৬ বার জিতে সবচেয়ে বেশিবার চ্যাম্পিয়ন হিসেবে নাম লিখিয়েছেন গিনেস বুকে।
* সবচেয়ে বড় স্ট্যাপলার পিনেরচেইন : খন্দকার শিহাব আহমেদ নামের এক ছাত্র বানিয়েছেন হাতেবানানো বিশ্বের সবচেয়ে বড় স্ট্যাপলার পিনের চেইন। এটি ৪২২ফুট ৪ ইঞ্চি লম্বা এবং এখানে ব্যবহার করা পিনের সংখ্যা ২৭ হাজার। মজার ব্যাপার হলো, এটি বানাতে শিহাবের খরচ হয়েছে মাত্র ২৭০ টাকা।
সূত্র:কালের কণ্ঠ
গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে অন্যদের মতো নাম লিখিয়েছেন বাংলাদেশের মানুষরাও। আমাদের দেশের নাম এ পর্যন্ত গিনেস বুকে উঠেছে বেশ কয়েকবার।
* সবচেয়ে পাতলা জাতি : আমাদের দেশের পুরুষদের গড় ওজন ২০ দশমিক ৫ কেজি। আর নারীদের ক্ষেত্রে এটি ২০ দশমিক ৪ কেজি। বিএমআই (বডি মাস ইনডেঙ্) সূচকের এই হিসাব অনুযায়ী, আমরাই বিশ্বের সবচেয়ে পাতলা জাতি। আরবিশ্বের সবচেয়ে মোটা জাতি হলো দ্বীপদেশ নাউরুর জনগণ।
* এক দিনের ক্রিকেটে এক ইনিংসে সর্বোচ্চ ছক্কা : আমাদের দেশে আমাদেরই বিপক্ষে ১৫টি ছক্কা মেরে এক দিনের ক্রিকেটে সর্বোচ্চ ছক্কা মারার রেকর্ড গড়েছেন অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটারশেন ওয়াটসন।
* এক পরিবারের ভাইদের সঙ্গে আরেক পরিবারের বোনদের বিয়ে : নরেন্দ্র নাথ ও তারামণি নাথের পাঁচ মেয়েকে বিয়ে করেছেন তারাপদ কর্মকার ও রাধা রানী রায়ের পাঁচ ছেলে। তাঁদের এই বিয়ের সংখ্যা এক পরিবারের ভাইদের সঙ্গে আরেক পরিবারের বোনদের বিয়ের ক্ষেত্রে বিশ্বরেকর্ড।
* হাত ধোয়ার রেকর্ড : ২০০৯ সালের ১৫ অক্টোবর বিশ্ব হাত ধোয়া দিবসে একসঙ্গে হাত ধুয়ে পরিষ্কার করেছিলেন ৫২ হাজার ৯৭০জন মানুষ। ইউনিসেফ, লাইফবয়, ব্র্যাকসহ সহযোগী সংস্থার উদ্যোগে এ আয়োজনেই একসঙ্গে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি মানুষের হাত ধোয়ার বিশ্বরেকর্ড গড়া হয়েছে।
* সর্বাধিক ঘনত্বের দেশ : আমাদেরদেশে প্রতি বর্গকিলোমিটারে বাস করে দুই হাজার ৯১৮ জন মানুষ। বিশ্বের কোথাও প্রতি বর্গকিলোমিটারে এত বেশি মানুষ বাস করে না।
* সবচেয়ে বড় শিলা : ১৯৮৭ সালে গোপালগঞ্জে এক ভয়ংকর শিলাবৃষ্টি আঘাত হানে, যেখানে সবচেয়ে বড় শিলাটি ছিল এক কেজি ওজনের। বিশ্বের কোথাও এত ওজনের শিলাপাত হয়নি। সেই বৃষ্টিতে প্রাণ হারিয়েছিল ৯২ জন মানুষ।
* সবচেয়ে বড় মানবশিকল : ২০০৮ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া পর্যন্ত এক হাজার ৫০ কিলোমিটার এলাকা হাতে হাত রেখে বিশ্বের সবচেয়ে বড় মানবশিকলের আয়োজন করেছিল।
* সবচেয়ে বড় উপসাগর : বঙ্গোপসাগরের আয়তন ২১ লাখ ৭২ হাজার বর্গকিলোমিটার। এটিই বিশ্বের সবচেয়ে বড় উপসাগর।
* মুক্তিপণ আদায় : ১৯৭৭ সালের ২ অক্টোবর জাপান এয়ারলাইননের ডিসি-৮ বিমানটি অপহরণ করে নামানো হয়েছিল ঢাকার তেজগাঁও বিমানবন্দরে। বিমানে জিম্মি করা হয়েছিল ৩৮ জনকে। ছয় মিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং দণ্ডপ্রাপ্ত ছয় আসামিকে মুক্তির বিনিময়ে অপহরণকারীরা বন্দি যাত্রীদের মুক্তি দিয়েছিল। এটাই মুক্তিপণ আদায়ের সর্বোচ্চ রেকর্ড।
* বিশ্বের সবচেয়ে বড় ব্যাট : বিশ্বের সবচেয়ে বড় ব্যাটটি ১১১ ফুট লম্বা এবং এটি প্রস্থে সাড়ে ১২ ফুট। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শাহনেওয়াজ হলের ৬৭ জন ছাত্র বিশ্বকাপ উপলক্ষে বিশ্বের সবচেয়ে বড় এইব্যাটটি বানাতে সময় নিয়েছেন মাত্র ১৫ দিন।
* সুপার গ্র্যান্ড ফাদার : বগুড়ার মোহাম্মদ রজব আলীর নাম গিনেস বুকে সুপার গ্র্যান্ড ফাদার। ১১৫ বছর বয়সে মারা যাওয়া রজব আলীর নাতি-নাতনীর সংখ্যা পাঁচ শরও বেশি।
* টেবিল টেনিসে বিশ্বরেকর্ড : আমাদের দেশের জোবেরা রহমান লীনুজাতীয় টেবিল টেনিস চ্যাম্পিয়নশিপে ১৬ বার জিতে সবচেয়ে বেশিবার চ্যাম্পিয়ন হিসেবে নাম লিখিয়েছেন গিনেস বুকে।
* সবচেয়ে বড় স্ট্যাপলার পিনেরচেইন : খন্দকার শিহাব আহমেদ নামের এক ছাত্র বানিয়েছেন হাতেবানানো বিশ্বের সবচেয়ে বড় স্ট্যাপলার পিনের চেইন। এটি ৪২২ফুট ৪ ইঞ্চি লম্বা এবং এখানে ব্যবহার করা পিনের সংখ্যা ২৭ হাজার। মজার ব্যাপার হলো, এটি বানাতে শিহাবের খরচ হয়েছে মাত্র ২৭০ টাকা।
সূত্র:কালের কণ্ঠ
Saturday, December 10, 2011
বদলে দাও সমাজ। বদলে দাও দেশ।
একটা জিনিস খেয়াল করে দেখেছেন কিনা জানি না । নাস্তিকরা প্রধানত ইসলাম ধর্মের বিরুদ্ধেই কথা বলে । আপনি যেহেতু একজন নাস্তিক,নাস্তিক মানে কি জানেন ? আপনি সব ধর্মের বিরুদ্ধে । কাজে শুধু ইসলাম ধর্ম নিয়ে টানা-হেঁচড়া করবেন না । নিজে ধর্মচ্যুত হয়েছেন ভালো কথা, কিন্তু যার যার ধর্ম তাকে পালন করতে দিন ।
মাঝে মাঝে মনে হয় নাস্তিক হওয়া বোধহয় হালের নতুন ফ্যাশন। নাস্তিক হয়ে তা আবার জনসম্মুখে প্রকাশ করেন, বড় বড় পেজ খুলেন !! লাজ-শরম দুনিয়া থেইকা উইঠা গেছে ।
মাঝে মাঝে মনে হয় নাস্তিক হওয়া বোধহয় হালের নতুন ফ্যাশন। নাস্তিক হয়ে তা আবার জনসম্মুখে প্রকাশ করেন, বড় বড় পেজ খুলেন !! লাজ-শরম দুনিয়া থেইকা উইঠা গেছে ।
"Jokes" আর "Jokes"
এক মাতাল জিজ্ঞেস করল পথচারীকে:
- ভাই, আজ মঙ্গলবার?
- না, আজ শনিবার।
- হুমম। তা গতকাল কী মঙ্গলবার ছিল?
- না, গতকাল ছিল শুক্রবার।
- তার মানে আগামীকাল মঙ্গলবার?
- না, আগামীকাল রোববার।
- হায় হায়! তার মানে আমাদের জীবন
থেকে মঙ্গলবার হারিয়ে গেছে!
click here for
"Jokes" আর "Jokes"
- ভাই, আজ মঙ্গলবার?
- না, আজ শনিবার।
- হুমম। তা গতকাল কী মঙ্গলবার ছিল?
- না, গতকাল ছিল শুক্রবার।
- তার মানে আগামীকাল মঙ্গলবার?
- না, আগামীকাল রোববার।
- হায় হায়! তার মানে আমাদের জীবন
থেকে মঙ্গলবার হারিয়ে গেছে!
click here for
"Jokes" আর "Jokes"
"Jokes" আর "Jokes"
এক মন্ত্রী মৃত্যুর পর পরজগতে গেলো।তো সে যখন স্বর্গে ঢুকবে,(যাই হোক ধরে নেই সে কোনোভাবে স্বর্গে ঢুকবে) তখন দেবতা তাকে বলল,”স্বর্গে কিছু সংস্কার চলছে;তুমি ২দিন শুধু নরকে ঘুরে আসো;এরপর স্বর্গে ঢুকো”
মন্ত্রী রাজি হল।
নরকে শয়তান তাকে সাদর আমন্ত্রণ জানালো। এরপর সে তাকে নরক ঘুরে দেখাতে লাগলো
মন্ত্রী অবাক হয়ে দেখতে লাগলো যে নরক অনেক সুন্দর।খুবই আরামের বাবস্থা,সুন্দর সুন্দর প্রাসাদ থাকার জন্য।
খেলাধুলার জন্য পুল,গলফ মাঠ আরও অনেক কিছু।অনেক সুস্বাদু পানীয়,খাবার দাবারের বাবস্থা। আর অসংখ্য সুন্দরী অপ্সরী।
মানুষ অনেক আরামে আছে ওখানে
২ দিন পর দেবতার কাছে মন্ত্রী বলল যে সে নরকেই থাকতে চায়।
দেবতা অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলো,”তুমি সত্যি ওখানে থাকতে চাও?’
মন্ত্রি,”হ্যাঁ”
দেবতা রাজি হল।
কিন্তু এরপর মন্ত্রী নরকে গিয়ে দেখল যে নরক পুরো অন্যরকম।কোন সুন্দর জায়গা নেই। শুধু আগুন আর কয়লা। মানুষজনকে শাস্তি দেয়া হচ্ছে।দৈত্যরা মানুষজনকে শাস্তি দিচ্ছে।অসংখ্য সাপ আর হিংস্র প্রাণী ঘুরে বেড়াচ্ছে;খুবই কুৎসিত আর জঘন্য জায়গা।
মন্ত্রী অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলো শয়তানকে “নরকের এই হাল কেন?আগে আমি কি দেখলাম!!”
শয়তান হেসে বলল,” আরে ওইটা তো ছিল একটা ক্যাম্পেইন। তোমরা যেমন নির্বাচনের আগে মানুষকে স্বর্গের স্বপ্ন দেখিয়ে পরে নরক উপহার দাও;আমিও তাই করেছি। তোমার তো এটা বুঝার কথা”
মন্ত্রী রাজি হল।
নরকে শয়তান তাকে সাদর আমন্ত্রণ জানালো। এরপর সে তাকে নরক ঘুরে দেখাতে লাগলো
মন্ত্রী অবাক হয়ে দেখতে লাগলো যে নরক অনেক সুন্দর।খুবই আরামের বাবস্থা,সুন্দর সুন্দর প্রাসাদ থাকার জন্য।
খেলাধুলার জন্য পুল,গলফ মাঠ আরও অনেক কিছু।অনেক সুস্বাদু পানীয়,খাবার দাবারের বাবস্থা। আর অসংখ্য সুন্দরী অপ্সরী।
মানুষ অনেক আরামে আছে ওখানে
২ দিন পর দেবতার কাছে মন্ত্রী বলল যে সে নরকেই থাকতে চায়।
দেবতা অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলো,”তুমি সত্যি ওখানে থাকতে চাও?’
মন্ত্রি,”হ্যাঁ”
দেবতা রাজি হল।
কিন্তু এরপর মন্ত্রী নরকে গিয়ে দেখল যে নরক পুরো অন্যরকম।কোন সুন্দর জায়গা নেই। শুধু আগুন আর কয়লা। মানুষজনকে শাস্তি দেয়া হচ্ছে।দৈত্যরা মানুষজনকে শাস্তি দিচ্ছে।অসংখ্য সাপ আর হিংস্র প্রাণী ঘুরে বেড়াচ্ছে;খুবই কুৎসিত আর জঘন্য জায়গা।
মন্ত্রী অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলো শয়তানকে “নরকের এই হাল কেন?আগে আমি কি দেখলাম!!”
শয়তান হেসে বলল,” আরে ওইটা তো ছিল একটা ক্যাম্পেইন। তোমরা যেমন নির্বাচনের আগে মানুষকে স্বর্গের স্বপ্ন দেখিয়ে পরে নরক উপহার দাও;আমিও তাই করেছি। তোমার তো এটা বুঝার কথা”
"Jokes" আর "Jokes"
অনেকদিন পর দুই বন্ধুর মধ্যে ফোনে কথা হচ্ছে।।
১ম বন্ধুঃ জানিস আমি বিয়ে করে ফেলেছি!!
২য় বন্ধুঃ Wow!! ভালো সংবাদ!!
১ম বন্ধুঃ নাহ!! খারাপ সংবাদ!! সে দেখতে একদমই সুন্দর নয়!!
২য় বন্ধুঃ ওহ!! এটাতো তাহলে খারাপ সংবাদ!!
১ম বন্ধুঃ নাহ!! এটা ভালো সংবাদ!! কারন সে অনেক ধনী!!
২য় বন্ধুঃ Wow!! এটা তো খুবই ভালো সংবাদ!!
১ম বন্ধুঃ নাহ!! এটা খারাপ সংবাদ!! কারন সে তার টাকা পয়সার এক কানাকড়িও আমাকে দেয় না!!
২য় বন্ধুঃ ওহ!! তাহলে তো এটা খুব খারাপ সংবাদ!!
১ম বন্ধুঃ নাহ!! এটা ভালো সংবাদ!! কারন সে আমাকে একটা অনেক বড় বাড়ি কিনে দিয়েছে!!
২য় বন্ধুঃ Wow!! তাহলে তো এটা খুব ভালো সংবাদ!!
১ম বন্ধুঃ নাহ!! এটা খারাপ সংবাদ!! কারন সে বাড়িটা পুড়ে গেছে!!
২য় বন্ধুঃ আহারে!! তাহলে তো খুবই খারাপ সংবাদ!!
১ম বন্ধুঃ নাহ!! এটাই সবচেয়ে ভালো সংবাদ!! কারন আমার বউ সে বাড়িটার ভেতরে ছিলো!!
১ম বন্ধুঃ জানিস আমি বিয়ে করে ফেলেছি!!
২য় বন্ধুঃ Wow!! ভালো সংবাদ!!
১ম বন্ধুঃ নাহ!! খারাপ সংবাদ!! সে দেখতে একদমই সুন্দর নয়!!
২য় বন্ধুঃ ওহ!! এটাতো তাহলে খারাপ সংবাদ!!
১ম বন্ধুঃ নাহ!! এটা ভালো সংবাদ!! কারন সে অনেক ধনী!!
২য় বন্ধুঃ Wow!! এটা তো খুবই ভালো সংবাদ!!
১ম বন্ধুঃ নাহ!! এটা খারাপ সংবাদ!! কারন সে তার টাকা পয়সার এক কানাকড়িও আমাকে দেয় না!!
২য় বন্ধুঃ ওহ!! তাহলে তো এটা খুব খারাপ সংবাদ!!
১ম বন্ধুঃ নাহ!! এটা ভালো সংবাদ!! কারন সে আমাকে একটা অনেক বড় বাড়ি কিনে দিয়েছে!!
২য় বন্ধুঃ Wow!! তাহলে তো এটা খুব ভালো সংবাদ!!
১ম বন্ধুঃ নাহ!! এটা খারাপ সংবাদ!! কারন সে বাড়িটা পুড়ে গেছে!!
২য় বন্ধুঃ আহারে!! তাহলে তো খুবই খারাপ সংবাদ!!
১ম বন্ধুঃ নাহ!! এটাই সবচেয়ে ভালো সংবাদ!! কারন আমার বউ সে বাড়িটার ভেতরে ছিলো!!
আপনি কি জানেন? ( Do you know?)
পায়ে ঝিঁ ঝিঁ ধরে কেন?
পায়ের উপর পা চেপে বসলে বা শরীরের কোনো অংশে বেশিক্ষণ চাপ পড়লে অনেক সময় ঝিঁ ঝিঁ ধরে। সাধারণত এই ঝিঁ ঝিঁ ধরা পায়েই বেশি হয় এবং সেক্ষেত্রে আলপিন বা সূঁচ ফোটা অথবা অবশ অবশ ভাব অনুভূত হয়।
কেন হয়?
পায়ের স্নায়ুতে অনেকক্ষণ চাপ পড়লে স্নায়ু তার যথার্থ বার্তা মস্তিষ্কে ভালো করে পৌঁছাতে পারে না। চাপের ফলে পায়ে স্বাভাবিক রক্ত সঞ্চালনও ব্যাহত হয় এবং এ কারণেও মস্তিষ্কে স্নায়ুবার্তা ঠিকমতো পৌঁছে না। ব্যাহত এই স্নায়ু উদ্দীপনাই মস্তিষ্কে সূঁচ ফোটা এবং অবশ ভাবের জন্ম দেয়। আমরা বলি ঝিঁ ঝিঁ ধরেছে। অবশ্য কিছুক্ষণ পরেই চাপমুক্ত হলে এবং রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক হলে এই ঝিঁ ঝিঁ ধরা কেটে যায়।
পায়ে এই ঝিঁ ঝিঁ ধরা বা অবশ ভাব যদি কোনো আপাত কারণ ছাড়াই ঘটে এবং প্রায়শ হয় অথবা এর স্থায়িত্ব বেশি থাকে তবে তা একটু চিন্তার বিষয়- কারণ চিকিৎসকের মতে, মেরুদণ্ডের কোনো সমস্যা বা অন্যকোনো কারণ থেকেও তা হতে পারে।
সূত্র: "American Health" Magazine
পায়ের উপর পা চেপে বসলে বা শরীরের কোনো অংশে বেশিক্ষণ চাপ পড়লে অনেক সময় ঝিঁ ঝিঁ ধরে। সাধারণত এই ঝিঁ ঝিঁ ধরা পায়েই বেশি হয় এবং সেক্ষেত্রে আলপিন বা সূঁচ ফোটা অথবা অবশ অবশ ভাব অনুভূত হয়।
কেন হয়?
পায়ের স্নায়ুতে অনেকক্ষণ চাপ পড়লে স্নায়ু তার যথার্থ বার্তা মস্তিষ্কে ভালো করে পৌঁছাতে পারে না। চাপের ফলে পায়ে স্বাভাবিক রক্ত সঞ্চালনও ব্যাহত হয় এবং এ কারণেও মস্তিষ্কে স্নায়ুবার্তা ঠিকমতো পৌঁছে না। ব্যাহত এই স্নায়ু উদ্দীপনাই মস্তিষ্কে সূঁচ ফোটা এবং অবশ ভাবের জন্ম দেয়। আমরা বলি ঝিঁ ঝিঁ ধরেছে। অবশ্য কিছুক্ষণ পরেই চাপমুক্ত হলে এবং রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক হলে এই ঝিঁ ঝিঁ ধরা কেটে যায়।
পায়ে এই ঝিঁ ঝিঁ ধরা বা অবশ ভাব যদি কোনো আপাত কারণ ছাড়াই ঘটে এবং প্রায়শ হয় অথবা এর স্থায়িত্ব বেশি থাকে তবে তা একটু চিন্তার বিষয়- কারণ চিকিৎসকের মতে, মেরুদণ্ডের কোনো সমস্যা বা অন্যকোনো কারণ থেকেও তা হতে পারে।
সূত্র: "American Health" Magazine
সব ধরনের কাটিং করা গল্প , জোকস , টিপস ও তথ্য
**জলহস্তী পানির নিচে একটানা ৩০ মিনিট পর্যন্ত কাটিয়ে দিতে পারে!! এরপর শ্বাস নেয়ার জন্য এরপানির উপরিভাগে আসতে হয়!!
**একটা মুরগি বছরে গড়ে ১৯ ডজন ডিম পাড়ে!!
**পিঁপড়ে হচ্ছে সামাজিক পোকা।দলবল ছাড়া চলতে পারেনা। তাই সঙ্গী-সাথীদের নিয়ে লাইন ধরে চলে চলাচল করে।
** পিঁপড়েরা তাদের দেহের ওজনের দশগুণ বেশি ওজন বহন করতে পারে
**সূর্য পৃথিবীর থেকে তিন লাখ ৩০ হাজারের বেশি গুণ বড়।
**গরিলা তাদের ঘুমের জন্য বিখ্যাত।। একটা গরিলা দিনে ১৪ ঘণ্টা পর্যন্ত ঘুমিয়ে কাটিয়ে দেয়!!
**একটি নীল তিমির জিহ্বার ওজন একটি প্রাপ্তবয়স্ক হাতির ওজনের চেয়ে বেশি!!
*****মাথায় যে উকুন হয় সেটা নোংরা চুলের চেয়ে পরিষ্কার চুলেথাকতে বেশি পছন্দ করে এবং তুলনামূলক দ্রুত বংশবৃদ্ধি করে******
**একটা মুরগি বছরে গড়ে ১৯ ডজন ডিম পাড়ে!!
**পিঁপড়ে হচ্ছে সামাজিক পোকা।দলবল ছাড়া চলতে পারেনা। তাই সঙ্গী-সাথীদের নিয়ে লাইন ধরে চলে চলাচল করে।
** পিঁপড়েরা তাদের দেহের ওজনের দশগুণ বেশি ওজন বহন করতে পারে
**সূর্য পৃথিবীর থেকে তিন লাখ ৩০ হাজারের বেশি গুণ বড়।
**গরিলা তাদের ঘুমের জন্য বিখ্যাত।। একটা গরিলা দিনে ১৪ ঘণ্টা পর্যন্ত ঘুমিয়ে কাটিয়ে দেয়!!
**একটি নীল তিমির জিহ্বার ওজন একটি প্রাপ্তবয়স্ক হাতির ওজনের চেয়ে বেশি!!
*****মাথায় যে উকুন হয় সেটা নোংরা চুলের চেয়ে পরিষ্কার চুলেথাকতে বেশি পছন্দ করে এবং তুলনামূলক দ্রুত বংশবৃদ্ধি করে******
Amra Tension Nei Na,Tension Deiii.
Husband : I invited a friend home for dinner !!
Wife : What? Are you crazy? The house is a mess, all the dishes are dirty, and I dont feel like cooking a fancy meal :O
Husband : I know all that ! :P
Wife : Then why did you invite your friend ?
Husband : Because the poor foolis thinking of getting married
Wife : What? Are you crazy? The house is a mess, all the dishes are dirty, and I dont feel like cooking a fancy meal :O
Husband : I know all that ! :P
Wife : Then why did you invite your friend ?
Husband : Because the poor foolis thinking of getting married
-আমরা ইঁচড়ে পাকা-সাবধান!!-১০০% হট
জোকস ৯৬।
একটা বারে এক বুড়ো কাউবয় বসে আছে, পুরো কাউবয় সাজে। এক তরুণী এসে তার পাশে বসলো।
'তুমি কী সত্যিই একজন কাউবয়?' জিজ্ঞেস করলো সে।
কাউবয় বললো, 'আসলে, আমি আমার সারাজীবন কাটিয়েছি খামারে। গরু পেলে বড় করেছি, বুনো ঘোড়া পোষ মানিয়েছি, ভাঙা বেড়া সারিয়েছি ... মনে হয় আমি একজন কাউবয়।' একটু থেমে জিজ্ঞেস করলো সে, 'তা, তুমি কী করো?'
তরুণী উত্তর দিলো, 'আমি একজন লেসবিয়ান। সারাদিন আমি মেয়েদের চিন্তা করি। ঘুম থেকে উঠেই আমি মেয়েদের নিয়ে ভাবি। আমি যখন খাই, টিভি দেখি, ব্যায়াম করি, তখনও আমি মেয়েদের কথা ভাবি।' এ কথা বলে মেয়েটা ড্রিঙ্ক শেষ করে উঠে চলে গেলো।
একটু পর আরেকটা মেয়ে এসে বসলো কাউবয়ের পাশে।
'হাই, তুমি কি সত্যিই একজন কাউবয়?' জিজ্ঞেস করলো মেয়েটা।
কাউবয় বিষণ্ন মুখে বললো, 'আমি তো সারাটা জীবন তা-ই জানতাম, কিন্তু একটু আগে টের পেয়েছি, আমি আসলে একজন লেসবিয়ান।'
একটা বারে এক বুড়ো কাউবয় বসে আছে, পুরো কাউবয় সাজে। এক তরুণী এসে তার পাশে বসলো।
'তুমি কী সত্যিই একজন কাউবয়?' জিজ্ঞেস করলো সে।
কাউবয় বললো, 'আসলে, আমি আমার সারাজীবন কাটিয়েছি খামারে। গরু পেলে বড় করেছি, বুনো ঘোড়া পোষ মানিয়েছি, ভাঙা বেড়া সারিয়েছি ... মনে হয় আমি একজন কাউবয়।' একটু থেমে জিজ্ঞেস করলো সে, 'তা, তুমি কী করো?'
তরুণী উত্তর দিলো, 'আমি একজন লেসবিয়ান। সারাদিন আমি মেয়েদের চিন্তা করি। ঘুম থেকে উঠেই আমি মেয়েদের নিয়ে ভাবি। আমি যখন খাই, টিভি দেখি, ব্যায়াম করি, তখনও আমি মেয়েদের কথা ভাবি।' এ কথা বলে মেয়েটা ড্রিঙ্ক শেষ করে উঠে চলে গেলো।
একটু পর আরেকটা মেয়ে এসে বসলো কাউবয়ের পাশে।
'হাই, তুমি কি সত্যিই একজন কাউবয়?' জিজ্ঞেস করলো মেয়েটা।
কাউবয় বিষণ্ন মুখে বললো, 'আমি তো সারাটা জীবন তা-ই জানতাম, কিন্তু একটু আগে টের পেয়েছি, আমি আসলে একজন লেসবিয়ান।'
টিনেজার জোকস,১৬+
ছেলেঃ " আমরা ৩৬ ভাইবোন..."
মেয়েঃ " তোমার ঘরে কি Family Planning(পরিবার পরিকল্পনা) এর লোক আসে নি???"
.
.
.
.
.
.
.
ছেলেঃ " এসেছিলো... কিন্তু স্কুল ভেবে চলে গেছে... :P
মেয়েঃ " তোমার ঘরে কি Family Planning(পরিবার পরিকল্পনা) এর লোক আসে নি???"
.
.
.
.
.
.
.
ছেলেঃ " এসেছিলো... কিন্তু স্কুল ভেবে চলে গেছে... :P
Karo Dhong Dekhle mor Ga Jole ( কারও ঢঙ দেখলে মোর গা জ্বলে )
এক চেইন স্মকার কে একদিন ২ টা সিগারেট একসাথে জ্বালাতে দেখে এক ব্যাক্তি জিজ্ঞাসা করলো , ” ভাই, শেষ খাওয়া খাচ্ছেন নাকি? ”
লোকটি উত্তর দিল,
ঃ আমার বন্ধু মারা জাওয়ার আগে আমাকে বলে গিয়েছে ,’ দোস্ত, যখনি বিড়ি খাবি,আমার নাম করেও একটা খাবি”
এই জন্যেই ২ টা খাচ্ছি...।
এর কিছু দিন পর একদিন তাকে ১ টি সিগারেট খেতে দেখে লোকটি আবার জিজ্ঞাসা করলো ,
ঃ কি ভাই? বন্ধুর কথা ভুলে গেলেন নাকি?
লোকটির উত্তর,
*
*
*
*
ঃভাই, আমি সিগারেট খাওয়া ছেরে দিয়েছি। এখন শুধু বন্ধুর টা খাচ্ছি।।
লোকটি উত্তর দিল,
ঃ আমার বন্ধু মারা জাওয়ার আগে আমাকে বলে গিয়েছে ,’ দোস্ত, যখনি বিড়ি খাবি,আমার নাম করেও একটা খাবি”
এই জন্যেই ২ টা খাচ্ছি...।
এর কিছু দিন পর একদিন তাকে ১ টি সিগারেট খেতে দেখে লোকটি আবার জিজ্ঞাসা করলো ,
ঃ কি ভাই? বন্ধুর কথা ভুলে গেলেন নাকি?
লোকটির উত্তর,
*
*
*
*
ঃভাই, আমি সিগারেট খাওয়া ছেরে দিয়েছি। এখন শুধু বন্ধুর টা খাচ্ছি।।
Thursday, December 8, 2011
আপনাদের মতামত আশা করছি প্রীয় পাঠক!!
আপনাদের মতামত আশা করছি প্রীয় পাঠক!!
আপনাদের ভালো লাগা কিংবা মন্দ লাগা জানালে অনুপ্রাণীত হবো।
আপনাদের ভালো লাগা কিংবা মন্দ লাগা জানালে অনুপ্রাণীত হবো।
বদলে দাও সমাজ। বদলে দাও দেশ।
পৃথিবী চলছে তার নিয়মে।
হাজার হাজার কোটি কোটি টাকা খরচ করে পৃথিবীর বাহিরে প্রাণের সন্ধান করা হচ্ছে
আর
এই পৃথিবীতেই কিনা কোটি কোটি মানুষ প্রাণ হারাচ্ছে না খেয়ে।
হাজার হাজার কোটি কোটি টাকা খরচ করে পৃথিবীর বাহিরে প্রাণের সন্ধান করা হচ্ছে
আর
এই পৃথিবীতেই কিনা কোটি কোটি মানুষ প্রাণ হারাচ্ছে না খেয়ে।
*প্রতিদিনের তাজা খবর [fαcєвook vєяsίoN]*
ধর্ষণের দায়ে ইসরাইলের প্রেসিডেন্টের ৭ বছর কারাদন্ড
ধর্ষণের দায়ে সাত বছর কারাদণ্ড ভোগ করতে তেলআবিব কারাগারে পৌঁছেছেন ইসরাইলের সাবেক প্রেসিডেন্ট মোশে কাতসাভ। সেখান থেকে তাকে মাসিইয়াহু কারাগারে পাঠানোর কথা। ইসরাইলের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা বিষয়কমন্ত্রী ইতজাক আহারোনোভিচ বলেছেন, পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী বুধবার থেকে কারাভোগ শুরু করেছেন মোশে কাতসাভ। কারাগারে তাকে কোন বাড়তি সুবিধা দেয়া হবে না। অন্য সাধারণ কয়েদিদের মতোই তিনি থাকবেন। এক বছর আগে কাতসাভ ধর্ষণসহ আরও বেশ কিছু যৌন কেলেঙ্কারির অপরাধে দোষী প্রমাণিত হন। তবে রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করায় তাকে আদালত মুক্ত থাকার অনুমতি দিয়েছিল। ৬৬ বছর বয়সী কাতসাভ ২০০৭ সালে প্রেসিডেন্টের পদ ছাড়েন। ১৯৯০-এর দশকে মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালনের সময় এক নারী সহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ সমর্থন করে ইসরাইলের সর্বোচ্চ আদালত। ২০০০ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত প্রেসিডেন্ট থাকা অবস্থায় আরও দুই নারীকে উত্ত্যক্ত করার অভিযোগও আদালত আমলে নিয়েছে। কারাগারে তিনি যেন কোনভাবে আত্মহত্যা না করতে পারেন, সেজন্য বিশেষ নজরদারিরও ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।
ধর্ষণের দায়ে সাত বছর কারাদণ্ড ভোগ করতে তেলআবিব কারাগারে পৌঁছেছেন ইসরাইলের সাবেক প্রেসিডেন্ট মোশে কাতসাভ। সেখান থেকে তাকে মাসিইয়াহু কারাগারে পাঠানোর কথা। ইসরাইলের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা বিষয়কমন্ত্রী ইতজাক আহারোনোভিচ বলেছেন, পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী বুধবার থেকে কারাভোগ শুরু করেছেন মোশে কাতসাভ। কারাগারে তাকে কোন বাড়তি সুবিধা দেয়া হবে না। অন্য সাধারণ কয়েদিদের মতোই তিনি থাকবেন। এক বছর আগে কাতসাভ ধর্ষণসহ আরও বেশ কিছু যৌন কেলেঙ্কারির অপরাধে দোষী প্রমাণিত হন। তবে রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করায় তাকে আদালত মুক্ত থাকার অনুমতি দিয়েছিল। ৬৬ বছর বয়সী কাতসাভ ২০০৭ সালে প্রেসিডেন্টের পদ ছাড়েন। ১৯৯০-এর দশকে মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালনের সময় এক নারী সহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ সমর্থন করে ইসরাইলের সর্বোচ্চ আদালত। ২০০০ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত প্রেসিডেন্ট থাকা অবস্থায় আরও দুই নারীকে উত্ত্যক্ত করার অভিযোগও আদালত আমলে নিয়েছে। কারাগারে তিনি যেন কোনভাবে আত্মহত্যা না করতে পারেন, সেজন্য বিশেষ নজরদারিরও ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।
"আকাশেতে লক্ষ তারা চাদঁ কিন্তু ১টারে ইয়ায়াহ্হ্"
বিবাহে প্রবল অনিচ্ছুক এক লোককে বলা হলো:
সারাটা জীবন একা একাই কাটাবে? ভেবে দ্যাখো, তুমি যখন মরণশয্যায়, তখন তোমার মুখে পানি দেওয়ার মতো কেউ থাকবে না।
কোনো প্রতিযুক্তি দেখাতে না পেরে বিয়ে করতে রাজি হয়ে গেল লোকটা।
অনেক বছর পরের কথা।
↓
↓
↓
↓
↓
দীর্ঘ সংসারজীবন যাপনের পর লোকটি বৃদ্ধ অবস্থায় শুয়ে আছে মৃত্যুর অপেক্ষায়। তাকে ঘিরে আছে তার স্ত্রী, পুত্র-কন্যা।
শুয়ে শুয়ে সে ভাবছে:
কেন যে বিয়ে করছিলাম! পানি খেতে ১টু ইচ্ছেও করছে না!
সারাটা জীবন একা একাই কাটাবে? ভেবে দ্যাখো, তুমি যখন মরণশয্যায়, তখন তোমার মুখে পানি দেওয়ার মতো কেউ থাকবে না।
কোনো প্রতিযুক্তি দেখাতে না পেরে বিয়ে করতে রাজি হয়ে গেল লোকটা।
অনেক বছর পরের কথা।
↓
↓
↓
↓
↓
দীর্ঘ সংসারজীবন যাপনের পর লোকটি বৃদ্ধ অবস্থায় শুয়ে আছে মৃত্যুর অপেক্ষায়। তাকে ঘিরে আছে তার স্ত্রী, পুত্র-কন্যা।
শুয়ে শুয়ে সে ভাবছে:
কেন যে বিয়ে করছিলাম! পানি খেতে ১টু ইচ্ছেও করছে না!
পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ ১০ই ডিসেম্বর
আগামী ১০ই ডিসেম্বর এ বছরের দ্বিতীয় ও শেষ পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ সংঘটিত হবে। দেশের সব এলাকা থেকেই গ্রহণটি দেখা যাবে। আগামী সাত বছর বাংলাদেশ থেকে এমন বিরল চন্দ্রগ্রহণ আর দেখা যাবে না। ‘অনুসন্ধিৎসু চক্র’ বিজ্ঞান সংগঠনের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশ সময় বিকাল ৫টা ৩৬ মিনিটে শুরু হবে গ্রহণের উপচ্ছায়া পর্যায়। ছায়াগ্রহণ শুরু হবে সন্ধ্যা ৬টা ৪৭ মিনিটে। চন্দ্র গ্রহণের পূর্ণতা পাবে রাত ৮টা ৭ মিনিটে এবং তা ৮টা ৫৮ মিনিট পর্যন্ত চলবে। রাত ১১টা ২৮ মিনিটে শেষ হবে এর শেষ উপচ্ছায়া পর্যায়।
আমরা যৌতুক নিমুনা কিন্তু কন্যার বাপ কন্যার সুখের জন্য কিছু দিলে আলাদা কথা back to back status *
আমরা যৌতুক নিমুনা কিন্তু কন্যার বাপ কন্যার সুখের জন্য কিছু দিলে আলাদা কথা
* back to back status *
একটা বারে দুজন সন্ত্রাসী কিছু একটা নিয়ে আলোচনা করছিল
.
ওয়েটার জানতে চাইলো, স্যার আপনারা কি নিয়ে আলোচনা করছেন ?
.
সন্ত্রাসী ১ : আমরা ১৪,000 মানুষ এবং সেই সাথে একটা গাধা হত্যা করার পরিকল্পনা করছি ।
.
ওয়েটার : কিন্তু স্যার, গাধা কেন ?
.
.
.
.
তখন এক সন্ত্রাসী অপরজনকে বললোঃ "দেখেছিস, আমি বলেছিলাম না কেউ
১৪,০০০ মানুষ মেরে ফেলাটা কেয়ারই করবে না !"
[[ আম পাবলিকের দৃষ্টি অন্যদিকে সড়িয়ে ভয়ঙ্কর কাজ করে ফেলার ব্যাপারে আমাদের প্রধান দুই রাজনৈতিক দল এই সন্ত্রাসীর চাইতেও অনেক বেশী কৌশলী ও ধূর্ত ]]
* back to back status *
একটা বারে দুজন সন্ত্রাসী কিছু একটা নিয়ে আলোচনা করছিল
.
ওয়েটার জানতে চাইলো, স্যার আপনারা কি নিয়ে আলোচনা করছেন ?
.
সন্ত্রাসী ১ : আমরা ১৪,000 মানুষ এবং সেই সাথে একটা গাধা হত্যা করার পরিকল্পনা করছি ।
.
ওয়েটার : কিন্তু স্যার, গাধা কেন ?
.
.
.
.
তখন এক সন্ত্রাসী অপরজনকে বললোঃ "দেখেছিস, আমি বলেছিলাম না কেউ
১৪,০০০ মানুষ মেরে ফেলাটা কেয়ারই করবে না !"
[[ আম পাবলিকের দৃষ্টি অন্যদিকে সড়িয়ে ভয়ঙ্কর কাজ করে ফেলার ব্যাপারে আমাদের প্রধান দুই রাজনৈতিক দল এই সন্ত্রাসীর চাইতেও অনেক বেশী কৌশলী ও ধূর্ত ]]
SportsCenter-BD
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে বাংলাদেশ
একটা ম্যাচই জিতছে। ১০০ রান
করে কে জেতাইছে?
দক্ষিন আফ্রিকার বিরুদ্ধে বাংলাদেশ
একটা ম্যাচই জিতছে । ৮৭ রান
করে কে জেতাইছে?
পূর্ন শক্তির শ্রীলঙ্কার
বিরুদ্ধে বাংলাদেশের প্রথম জয়।
সর্বচ্চো রান ছিল ৫১। কার?
টিটোয়েন্টি ম্যাচে কোন টেস্ট টিমের
বিপক্ষে প্রথম জয়ে ম্যান অফ দা ম্যাচ
(৬১ রান ২৭ বলে) কে?
টানা ৫ বছরে (১৯৯৯ - ২০০৪)
লাগাতার ৪৭ ওয়ানডে ম্যাচ হারার
বিশ্বরেকর্ড গড়ার পর বাংলাদেশ
প্রথম ম্যাচ জিতিয়েছে (৫১ রান ৩২
বলে, পুর্নশক্তির জিম্বাবুয়ের
বিরুদ্ধে একমাত্র জয়) কে?
টেস্ট ক্রিকেটে বাংলাদেশের
পক্ষে সর্বচ্চো ইনিংসটি (১৫৮ রান
বিপক্ষ ভারত) কার?
টেস্ট ক্রিকেটে সবচেয়ে কম সময়ে (২৬
মিনিটে) অর্ধশত রান করার
বিশ্বরেকর্ড কার দখলে?
টেস্ট ক্রিকেটে সবচেয়ে কম বয়সে (১৭
বছর) শত রান করার বিশ্বরেকর্ড কার
দখলে?
টি টোয়েন্টি ক্রিকেটে বাংলাদেশের
পক্ষে সবচেয়ে কম বলে (২০ বলে,
প্রাক্তন বিশ্বরেকর্ড) হাফ
সেঞ্চুরি কে করেছে?
বাংলাদেশের কোন খেলোয়ারের
ব্যাটিং দেখে মুগ্ধ হয়ে শচীন টেন্ডুলকার
এবং স্টিভ ওয়াহ তাদের গ্লাভস উপহার
দিয়েছিলেন?
বাংলাদেশের কোন ব্যাটসম্য্যন যার গড়
রান ২৩ হওয়ার পরেও সুনীল
গাভাস্কার, হার্শা ভোগলে,
রবি শাস্ত্রী, গ্রান্ট ফ্লাওয়ারদের মত
লোকেরা “most talented
batsman of Bangladesh”
বলে অভিহিত করেন?
তাঁর সাথে নাকি আবার জুনায়েদ/ইমরুল/
রকিবুল/মাহমুদুল্লা/মুশফিক এদের
তুলনা করা হয়!। এরা নাকি তাঁর
চেয়ে ভাল খেলোয়ার।
জুনায়েদের গড় কত ? ২৩! ইমরুলের ?
২৯, টেস্টে ১৭! মুশফিকের? ২৫!
রকিবুলের? ২৭ (স্ট্রাইক রেট ৬২!)
টেস্টে ১৯! নাইমের? ২৪! অলকের?
১৯! টেস্টে ১৭!
এরা সবাই ৫০/১০০ করে ম্যাচ
খেলেছে। ম্য্যচ কম খেললে গড় রান
বাড়িয়ে নেয়া তুলনামূলক সোজা।
একটা ম্যচ ভাল খেললেই গড়
অনেকখানি বেড়ে যায়। এদের
বাড়ে না কেন?
ধারাবাহিকতা? সাকিব বাদে আর কোন
খেলোয়ারের ধারাবাহিকতা আছে?
মুশফিকের অবশ্য প্রায়
প্রতি ম্যচে ১/২ টা করে ক্যচ/
স্ট্যাম্পিং/রানআঊট মিস করার
ধারাবাহিকতা আছে!
(যা কখনো কখনো সেঞ্চুরী করেও
পোষানো যায় না) ধন্যবাদ! ...
:::: Mohammad Ashraful ::::
via: 24/7 Cricket
একটা ম্যাচই জিতছে। ১০০ রান
করে কে জেতাইছে?
দক্ষিন আফ্রিকার বিরুদ্ধে বাংলাদেশ
একটা ম্যাচই জিতছে । ৮৭ রান
করে কে জেতাইছে?
পূর্ন শক্তির শ্রীলঙ্কার
বিরুদ্ধে বাংলাদেশের প্রথম জয়।
সর্বচ্চো রান ছিল ৫১। কার?
টিটোয়েন্টি ম্যাচে কোন টেস্ট টিমের
বিপক্ষে প্রথম জয়ে ম্যান অফ দা ম্যাচ
(৬১ রান ২৭ বলে) কে?
টানা ৫ বছরে (১৯৯৯ - ২০০৪)
লাগাতার ৪৭ ওয়ানডে ম্যাচ হারার
বিশ্বরেকর্ড গড়ার পর বাংলাদেশ
প্রথম ম্যাচ জিতিয়েছে (৫১ রান ৩২
বলে, পুর্নশক্তির জিম্বাবুয়ের
বিরুদ্ধে একমাত্র জয়) কে?
টেস্ট ক্রিকেটে বাংলাদেশের
পক্ষে সর্বচ্চো ইনিংসটি (১৫৮ রান
বিপক্ষ ভারত) কার?
টেস্ট ক্রিকেটে সবচেয়ে কম সময়ে (২৬
মিনিটে) অর্ধশত রান করার
বিশ্বরেকর্ড কার দখলে?
টেস্ট ক্রিকেটে সবচেয়ে কম বয়সে (১৭
বছর) শত রান করার বিশ্বরেকর্ড কার
দখলে?
টি টোয়েন্টি ক্রিকেটে বাংলাদেশের
পক্ষে সবচেয়ে কম বলে (২০ বলে,
প্রাক্তন বিশ্বরেকর্ড) হাফ
সেঞ্চুরি কে করেছে?
বাংলাদেশের কোন খেলোয়ারের
ব্যাটিং দেখে মুগ্ধ হয়ে শচীন টেন্ডুলকার
এবং স্টিভ ওয়াহ তাদের গ্লাভস উপহার
দিয়েছিলেন?
বাংলাদেশের কোন ব্যাটসম্য্যন যার গড়
রান ২৩ হওয়ার পরেও সুনীল
গাভাস্কার, হার্শা ভোগলে,
রবি শাস্ত্রী, গ্রান্ট ফ্লাওয়ারদের মত
লোকেরা “most talented
batsman of Bangladesh”
বলে অভিহিত করেন?
তাঁর সাথে নাকি আবার জুনায়েদ/ইমরুল/
রকিবুল/মাহমুদুল্লা/মুশফিক এদের
তুলনা করা হয়!। এরা নাকি তাঁর
চেয়ে ভাল খেলোয়ার।
জুনায়েদের গড় কত ? ২৩! ইমরুলের ?
২৯, টেস্টে ১৭! মুশফিকের? ২৫!
রকিবুলের? ২৭ (স্ট্রাইক রেট ৬২!)
টেস্টে ১৯! নাইমের? ২৪! অলকের?
১৯! টেস্টে ১৭!
এরা সবাই ৫০/১০০ করে ম্যাচ
খেলেছে। ম্য্যচ কম খেললে গড় রান
বাড়িয়ে নেয়া তুলনামূলক সোজা।
একটা ম্যচ ভাল খেললেই গড়
অনেকখানি বেড়ে যায়। এদের
বাড়ে না কেন?
ধারাবাহিকতা? সাকিব বাদে আর কোন
খেলোয়ারের ধারাবাহিকতা আছে?
মুশফিকের অবশ্য প্রায়
প্রতি ম্যচে ১/২ টা করে ক্যচ/
স্ট্যাম্পিং/রানআঊট মিস করার
ধারাবাহিকতা আছে!
(যা কখনো কখনো সেঞ্চুরী করেও
পোষানো যায় না) ধন্যবাদ! ...
:::: Mohammad Ashraful ::::
via: 24/7 Cricket
জানাজা !!!..Bhoot er story..!!!
রমিজ মিয়া লাশটাকে দেখে যত ভয় পেলো তা মনে হয় সারাজীবনে সে কোনদিন পায়নাই।এইটাই তার পেশা,কবর খুলে লাশ নামানো।বেশিরভাগ বেওয়ারিশ লাশ এইখানে কবরদেওয়া হয়। রমিজ মিয়ার এইসব লাশ কবরে রাখতে খুব মায়া হয়। লোকটা পৃথিবীতেএতদিন কত আমোদেই কাটাইলোআর এহন মারা যাওনের পর তার লাশডাও কেউ খুজতে আইলো না।এই লোকের ভাগ্যেহয়ত এইটাই লেখা ছিলো। এসবই ভাবে রমিজ মিয়া লাশগুলারে মাটি দেয়ার সময়। কিন্তু এই লাশটার ক্ষেত্রে তার এমন কোন অনূভুতি কাজ করলো না।বরংভয় পেয়েছে সে।লোকটার মুখদেখে বয়স আন্দাজ করেছে রমিজ মিয়া,প্রায় ৫০ হবে। কিন্তু চেহারায় রাগি রাগি ভাব। বেশিক্ষন লাশটার দিকে তাকিয়ে থাকতে পারে নাই সে।এত বীভৎস!! লোকটার এমন কি অপরাধ ছিলো যে কে বা কারাতাকে এভাবে মেরেছে। প্রথমে মাথা শরীর থেকে আলাদা করেছে,তারপর সারা শরীর চাপাতি বা এই জাতীয় কিছু দিয়ে কুপিয়ে গায়ে এসিড ঢেলে দিয়েছে। ওহ কি নৃশংস!!এই লাশটার কোন পরিচয় পাওয়া যায় নাই। এমনকি ৪-৫দিন শহর থেকে কেউ হারিয়ে গেছে এমনটাও শোনা যায় নাই।তাই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে থানা থেকে নোটিশ পাঠানো হয়েছে পোস্ট মর্টম করে লাশ কবর দিয়ে দিতে। কিন্তু মফস্বলের সরকারী হাসপাতালগুলোতে যা হয়,তাই হয়েছে এই লাশটার ক্ষেত্রেও।অর্থা ৎ পোস্টমর্টম করে কোনমতে দায়সারা সেলাই দিয়ে লাশ পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে কবরস্থানে। সরকারি হাসপাতাল থেকে পাঠানো বেওয়ারিশ লাশগুলোকে দাফন করা হয় যে কবরস্থানে তার পাহারাদার রমিজ মিয়া। আজযখন এ্যাম্বুলেন্স এসে এই লাশটা কবরস্থানে রেখেগেলো তখন রমিজ মিয়া বুঝে গেলো আরো একটা বেওয়ারিশ লাশ তাকে যত্ন নিয়ে কবর দিতে হবে। কিন্তু লাশটিকে দেখার পর তার সেই পুরোনো মায়া দরদ কাজ করলো না। এমনিতেও প্রায় সন্ধা হয়ে এলো,তাই তাড়াতাড়ি ঝন্টুকে ডাক দিয়ে কবর খুড়তে লেগে গেলো সে। আর বারবার তার চোখে ভাসতে লাগলো দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন মাথাটার কথা। সরকারী হাসপাতাল গুলো এত গাফেলতি করে যে বেওয়ারিশ বলে লাশটার মাথা সেলাই করে লাগিয়ে দেয় নাই। তার ওপর হাসপাতালের মর্গে ৪-৫দিন পরে ছিলো। কি যে দূর্গন্ধ বের হচ্ছিলো।। রমিজ মিয়া আর ঝন্টু মিলে যখন লাশটা কবর দেয়া শেস করলো তখন মাগরিবের আজান পড়ে গেছে।রমিজ মিয়া গোছলকরতে গেলো আর কাজ শেস বলেঝন্টুও চলে গেলো। ঝন্টু ১০-১২ বছরের একটা ছেলে রমিজ মিয়াকে কাজে সাহায্য করে,সন্ধা পর্যন্ত থাকে তারপর চলে যায়। আর তখন কবরস্থানে থাকে শুধু রমিজ মিয়া একা। কবরস্থানে যে জায়গাটায় মু্র্দার জানাযা পড়ানো হয়,তার সামনে গেট থেকে বের হয়েই পাশে খুপরি মত একচালা ঘরে রমিজ মিয়া থাকে।নাম মাত্র গেট থেকে বাইরে,বলতে গেলে কবরস্থানের ভিতরেই থাকে সে। মফস্বলের কবরস্থান বলে কথা,তার উপর আবার বেওয়ারিশ লাশের,তাই বলতেগেলে শহরের এক কোণায়,জনবসতি থেকে একটু দূরের জায়গাটাই বেছে নেওয়া হয়েছে। একজনের রান্না,তাই প্রতিদিন এশার নামাজ পড়ে রাণ্ণা করে খেয়ে শুয়ে পড়ে রমিজ মিয়া। মাঝে মাঝে বাইরে এসে কবরস্থানের দিকে তাকায় একবার। তারমতে কবরস্থানে পাহারা দেয়ার কিছু নাই।বড় বড় শহরে তো নাকি লাশ চুরি হয় কিন্তু এই শহরে এমন কিছু ঘটেছে বলে শোনে নাই সে। তবুও তার চাকরী যখন এইটাই তাই ঘুমানোর আগে আজও নিয়মমাফিক খাওয়া দাওয়া সেরে একটা বিড়ি ধরিয়ে এসে তাকায় কবরগুলার দিকে। স্বভাবমতই চোখ যা্য নতুন দেয়া কবরটার দিকে।চোখের ভুল নয় তার স্পষ্ট মনে হলো কবরটার মাথা'র দিকে কি যেন আছে!! কাছে গিয়ে দেখলো মাটি খোড়া!! কি ব্যাপার!! মাত্র ৩-৪ ঘন্টা আগেই তো সে আর ঝন্টু মিলে পরিপাটি করে কবর দিলো।একটু তাড়াহুরা সে করেছিলো অন্যদিনের তুলনায় কিন্তু এভাবে রেখে যায় নাই। স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে কেউ মাটি খোড়ার চেষ্টা করেছে এবং কতটুকু খুড়েও ফেলেছে। পরমূহুর্তে সে ভাবলো হয়তগেট দিয়ে ঢুকে কোন কুকুর এই কাজ করেছে।তাই সে হাত দিয়ে মাটি জায়গামত চাপা দিয়ে দিলো,কিন্তু এইটা সে একবারও চিন্তা করলো না যে সে নিজহাতে প্রতিদিন গেট লাগিয়ে তালা লাগায় দেয়।তারপর কোন কুকুর কেন,মানুষের পক্ষেও কবরস্থানে ঢোকা সম্ভব নয়!! ঘরে ঢুকে দরজা লাগিয়ে নিশ্চিত মনে ঘুমিয়ে পড়লো সে। প্রচন্ডঅস্বস্তিতে ঘুম ভেংগে গেলো তার রাতে। তার এমন হয় না কখনো,একঘুমেই রাত শেস হয়ে যায়।তার কাছে ঘড়ি না থাকায় বুঝলো না রাত ঠিক কয়টা বাজে।ঘুম ভাংলে তার এধরনের অনূভুতি হয় না কখনো,কিন্ত আজ তার কেন জানি দরজা খুলে বাইরে যেতে ইচ্ছা হলো। দরজা খুলে বাইরে যাবার পর তার নাকে পচাঁ কটু গন্ধ এসে লাগলো। গন্ধের উৎস খুজতেআশে- পাশে তাকালো সে। পরিষ্কার চাদেঁর আলোয় দেখলো মূর্দার জানাযা পড়ানো হয় যে জায়গায় সেখানে সাদা কাপড়ে মোড়া কিছু একটা রয়েছে সম্ভবত একটা লাশ!! রমিজ মিয়া ভীতুকখনোই নয় তাই ভয় সে একটুওপেলো না বরং কাছে এগিয়ে গেলো ভালো করে দেখার জন্য।ঠিক মূর্দার খাটিয়া যেখানে রেখে জানাযা পড়ানো হয় সেখানে একটা লাশ পড়ে আছে। এতরাতে কারা লাশ নিয়ে আসলো ভাবতে শুরু করলো রমিজ মিয়া। যদি কেউ এনে থাকে তাহোলে তাকে ডেকে তুললো না কেন। আবার ভাবলো ভিতরে ঢুকতে হলে গেট দিয়েই ঢুকতে হবে যার চাবি একমাত্র রমিজ মিয়ারকাছেই আছে!! এবার চারিদিক থেকে ভয়ের অনূভুতি গ্রাসকরলো তাকে।হাটার শক্তিও মনে হলো কেউ কমিয়ে দিয়েছে।তবুও বিকারগ্রস্থের মত সে এগিয়ে গেলো লাশটার দিকে।কাপড় খুলে যা দেখলোতাতে তার মনে হলো সে বুঝিএখনই অজ্ঞান হয়ে পড়ে যাবে!! সেই মুখটা,যা দেহ থেকে আলাদা করা হয়েছে এখন তার সামনে আবার। বিকালে কবর দেয়া লাশটা এখানে কিভাবে আসবে?? এসিডে পোড়া পচা শরীর থেকে ভুরভুর করে গন্ধ বের হচ্ছে।রমিজ মিয়ার মাথায় এসব কিছুই ঢোকে না। অতি শোকে পাথর হবার মত সে অতি ভয়ে বিহবল এখন!! হঠাৎ তার মনে হলো এখনই বুঝি প্রত্যেকটি লাশ উঠেএসে এভাবে পড়ে থাকবে তার সামনে।কিন্তু এমন কিছুই ঘটলো না।রমিজ মিয়ার সামনে নিথর পড়ে আছে লাশটি। রমিজ মিয়ার মনে হলো সে গায়ে শক্তি ফিরে পেলো হঠাৎ বা ভয়ের ঝাপটা টা চলে গেলো তার উপর দিয়ে। কিভাবে কেন লাশ কবর থেকে উঠে আসলো এসব চিন্তা না করে সে ভাবলো লাশটাকে আবার কবর দিতে হবে। এই ভাবা মাত্রই সে লাশটাকে কাধে তুলে নিলো।জীবনে মনে হয় এত ভারী লাশসে কোনদিন বহন করে নাই তাই মনে হলো রমিজ মিয়ার।ভার সামলাতে বেশ বেগ পেতে হলো তার।৫-৬ দিনের পুরানো লাশ রমিজ মিয়া জোরে ধরা মাত্রই ধুমড়ে মুচড়ে গেলো। মনে হলো এখনই বুঝি হাত বা পা খুলে পড়বে।রমিজ মিয়ার মনে ছিলো না যে লাশটার মাথা শরীর থেকে আলাদা,তাই সে লাশটা ঘাড়ে নেওয়া মাত্রই মাথাটা থপ করে পড়লো কাপড়ের ভিতর থেকে।আর একহাতে মাথাটাও তুলে নিলো রমিজ মিয়া,চললো কবরে লাশটি রেখে আসতে। লাশটি কবরে রেখে মাথাটা ঠিক জায়গায় বসানো মাত্রই চোখ কপালে উঠলো তার।বড় বড় হলুদ চোখ দিয়ে লাশটা তাকিয়ে আছে তার দিকে আর একটা হাত দিয়ে ধরে রেখেছে রমিজ মিয়ার হাত এবং এ্ত জোরে যে কারো সাধ্য নাই সেই হাত ছাড়ানোর!! রমিজ মিয়ার গায়ের সব লোম খাড়া হয়ে গেলো এবং এতকিছু আর সহ্য করতে না পেরে সে জ্ঞান হারালো। যখন তার জ্ঞান ফিরলো তখন সকাল,সে দেখলো ঝন্টু তার মুখের উপর ঝুকে আছে।ঝন্টু জিগেস করলো রাতে কি হয়েছিলো এবং কিভাবে নতুন কবর দেয়া লাশটা মুর্দার জানাযা পড়ানোর জায়গায় গেলো!! এই কথা শুনে রমিজ মিয়ার কানে তালা লাগার জোগাড় হলো। সে নিজে কাল ২য় বারের মত লাশ কবরে রেখে এসেছিলো শুধু মাটি দিতে পারে নাই। কেন পারে নাই তা আর কাউকে বললো না শুধু বললো সে আর এখানে কাজ করবে না এবং তখনই চলেগেল। কবরস্থান কর্তৃপক্ষ এসব ব্যাপার নিয়ে বেশি ঘাটাঘাটি না করে লাশটিকে আবার কবর দিয়ে নতুন দারোয়ান নিয়োগের সিদ্ধান্ত নিলো। সেদিন কার মত কাউকে না পেয়ে কবরস্থান কর্তৃপক্ষরাই গেটে তালা লাগিয়ে চলে গেলো। সেদিন শুক্লপক্ষের রাতে কেউ যদি কবরস্থানে উকি দিতো তাহলে দেখতে পেতো,নতুন কবর দেয়া লাশটি থেকে একটা হাত বের হয়ে অতিকষ্টে হাতড়ে কবর থেকেমাটি সরিয়ে নিজের মাথাটাএকহাতে ধরে উঠে দাড়ালো। তারপর ধীরে,অতি ধীরে এগিয়ে গেলো মুর্দার জানাযা পড়ানোর জায়গায়,চুপচাপ সেখানে শুয়ে পড়লো। মুসলমানের ঘরে জন্ম তার,জানাযা ছাড়া কবরে থাকতে চা্য় না সে।বড় কষ্ট এতে,বড়ই কষ্ট!
আমরা ব্যাচেলর ,তাই বিয়া কইরা শহীদ হইতে চাই না !! (wE aRe thE Bachelor)
১৫-২০ বছর আগে এলাকার শিক্ষিত এবং প্রতিষ্ঠিত কিছু মানুষ ঘড়ি হাতে দিতো কিন্তু আস্তে আস্তে ঘড়ির দাম কমে যাওয়ার এবং সবার হাতের নাগালে এসে যাওয়া মেতর থেকে শুরু করে বাড়ির চাকর এবং এমন কি ভিক্ষুকরাও ঘড়ি হাতে দেয় । তাই সমাজের শিক্ষিত এবং প্রতিষ্ঠিত মানুষেরা ঘড়ি ব্যবহার বন্ধ করে দেয় । এর পর আসি টাই সার্টে সাথে টাই পড়া :D একটা সময় ছিল বিএ ,এম এ পাস করা মানুষই টাই পড়তো । কিন্তু এখন বিএ পাস লাগে না টাই কিনার টাকা হলেই পাবকিন টাই কিনে পড়ে । তাই শিক্ষিত মানুষেরা এখন টাই পড়া বন্ধ করে দিচ্ছে । মোবাইলে আসি একটা সময় ছিল কিছু ব্যবসায়ী এবং সমাজের প্রতিষ্ঠিত মানুষ মোবাইল ব্যবহার করতো কিন্তু এখন সর্ব স্তরের মানুষ মোবাইল ব্যবহার করে । এমন কি রাস্তা যারা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ভিক্ষা করে তারাও দামি মোবাইল ব্যবহার করে সেই জন্য , সমাজের প্রতিষ্ঠিত এবং ব্যবসায়ীরা মোবাইল লুকিয়ে রাখে কারণ তাড়া নিজের কাজের এবং ব্যবসার প্রয়োজনে মোবাইল ব্যবহার করে । আর সাধারণ পাবলিক মোবাইল সবাইকে দেখানোর জন্য ব্যবহার করে । কিন্তু এখন একটা জিনিশ চিন্তানিয় একটা সময় দেখতাম দেশের জাতিয় পতাকা মুক্তি যদ্ধারা সাথে রাখতো কিন্তু এখন দেখি বরাবর উলটা এখন দেশের পতাকা দেখি রাজাকারদের হাতে । দিন দিন সব কিছু কেমন জেন চেঞ্জ হয়ে যাচ্ছে ।আগে মুক্তি যুদ্ধের পক্ষের শক্তি দেশরক্ষা এবং সর্বভোত্ম রক্ষায় এগিয়ে আসতো কিন্তু এখন তাড়া নিশ্চুপ । আর দেশের শ্ত্রু রাজাকার বাহিনী এখন দেশ প্রেমিক হয়ে গেছে এবং দেশ রক্ষাত্বে এগিয়া আসে ।সময়ের সাথে সাথে সব কিছুই কেমন যেন পরিবর্তন হচ্ছে । হা হা হা কিন্তু আমি চেঞ্জ হলাম না আবুলই রয়ে গেলাম :P হায়রে জীবন নঃপ্পারলাম শহীদ হইতে না পারলাম গাজী হইতে
-আমরা ইঁচড়ে পাকা-সাবধান!!-১০০% হট
এক অত্যন্ত সুন্দরী মহিলা লন্ডন এর
একটি বারে উদর পূর্তি করে মদ খেয়ে বদ্ধ মাতাল
হয়ে পড়লো। মাতলামীর চোটে গায়ের সব কাপড়
খুলে রাস্তা দিয়ে হাটা আরম্ভ করলো। কিছু দূর
গিয়ে ওভাবেই একটি ট্যাক্সিতে উঠে পড়লো।
ট্যাক্সি ড্রাইভারের তার দিকে অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকা দেখে সে জিজ্ঞাসা করলো
: কি নগ্ন মেয়ে দেখো নাই কখনো?
ট্যাক্সি ড্রাইভারঃ না আমি চিন্তা করতেছি আপনে
আমার ভাড়ার টেকা কই রাখছেন
একটি বারে উদর পূর্তি করে মদ খেয়ে বদ্ধ মাতাল
হয়ে পড়লো। মাতলামীর চোটে গায়ের সব কাপড়
খুলে রাস্তা দিয়ে হাটা আরম্ভ করলো। কিছু দূর
গিয়ে ওভাবেই একটি ট্যাক্সিতে উঠে পড়লো।
ট্যাক্সি ড্রাইভারের তার দিকে অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকা দেখে সে জিজ্ঞাসা করলো
: কি নগ্ন মেয়ে দেখো নাই কখনো?
ট্যাক্সি ড্রাইভারঃ না আমি চিন্তা করতেছি আপনে
আমার ভাড়ার টেকা কই রাখছেন
অপ্রিয় যত সত্য সহ্য করার ক্ষমতা আছে কি ?
দীর্ঘ নয় মাস যুদ্ধ করলো আমার দেশের বীর মুক্তিযোদ্ধারা। ১৯৭১ সালের ৩রা ডিসেম্বর থেকে ভারত বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশ নিয়েছিল বলে সকল নির্ভরযোগ্য সুত্রে জানা যায়। মজার ব্যাপার হল ওই সময় আমাদের বীর মুক্তি বাহিনী দেশের ৯৫-৯৯ শতাংশ অঞ্চল শত্রুমুক্ত করে ফেলেছিল।
পাকিস্তান আত্মসমর্পণ করলো, স্বাধীন হল বাংলাদেশ। কিন্তু, বাংলাদেশের স্বাধীনতার দলিল কই??
উত্তরঃ ভারতে!!
এর চেয়ে লজ্জাজনক আর কি হতে পারে একটা জাতির জন্য?? একটা স্বাধীন ও সার্বভৌম দেশের বিজয়ের প্রমান আরেক দেশের কব্জায়!!! পাকিস্তানের আত্নসমর্পণ পত্রটি এখন ভারতের দিল্লি ন্যাশনাল মিউজিয়ামে।
ছবিটা খেয়াল করুন। লেখা আছে, "SIGNING OF SURRENDER DOCUMENTS INDO-PAK WAR 1971"
যুদ্ধ করলো, দেশ স্বাধীন করলো আমার দেশের বীর মুক্তিযোদ্ধারা। কিন্তু, কাগজে-কলমে এই বিজয় আমাদের না। ভারতের। দলিলে লেখা ওই যুদ্ধ ছিল ইন্দো-পাক যুদ্ধ!!!! ক্রেডিট গেলো ইন্ডিয়ার কাছে??? প্রতারণা এই জাতির সাথে।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ বলতে কি তাহলে কিছুই নাই ??!!
এভাবেই ভারত আমাদের দাসত্বের শৃঙ্খল পরিয়ে দিয়েছিল ১৯৭১ এর ১৬ই ডিসেম্বর, আর সেই শৃঙ্খল থেকে আজো আমরা মুক্ত হতে পারিনি।
পাকিস্তান আত্মসমর্পণ করলো, স্বাধীন হল বাংলাদেশ। কিন্তু, বাংলাদেশের স্বাধীনতার দলিল কই??
উত্তরঃ ভারতে!!
এর চেয়ে লজ্জাজনক আর কি হতে পারে একটা জাতির জন্য?? একটা স্বাধীন ও সার্বভৌম দেশের বিজয়ের প্রমান আরেক দেশের কব্জায়!!! পাকিস্তানের আত্নসমর্পণ পত্রটি এখন ভারতের দিল্লি ন্যাশনাল মিউজিয়ামে।
ছবিটা খেয়াল করুন। লেখা আছে, "SIGNING OF SURRENDER DOCUMENTS INDO-PAK WAR 1971"
যুদ্ধ করলো, দেশ স্বাধীন করলো আমার দেশের বীর মুক্তিযোদ্ধারা। কিন্তু, কাগজে-কলমে এই বিজয় আমাদের না। ভারতের। দলিলে লেখা ওই যুদ্ধ ছিল ইন্দো-পাক যুদ্ধ!!!! ক্রেডিট গেলো ইন্ডিয়ার কাছে??? প্রতারণা এই জাতির সাথে।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ বলতে কি তাহলে কিছুই নাই ??!!
এভাবেই ভারত আমাদের দাসত্বের শৃঙ্খল পরিয়ে দিয়েছিল ১৯৭১ এর ১৬ই ডিসেম্বর, আর সেই শৃঙ্খল থেকে আজো আমরা মুক্ত হতে পারিনি।
অপ্রকাশিত
পড়ার টেবিলে বসে ছোট ভাইয়ের জন্য কেনা উপহারগুলো দেখছিলাম।
যার সাথে বন্ধুর মতো কেটেছে আমার শৈশব ও কৈশোরের স্বপ্নময় দিনগুলি, সেই সহোদর ভাই আগামীকাল রাত ৯: ০০ ঘটিকায় আমাকে ছেড়ে চলে যাবে সুদূর ইতালীতে পড়াশোনার জন্য। অনুভব করতে পারছিলাম প্রিয়জনদের কাছ থেকে দূরে থাকার কষ্ট।
হঠাৎ টেবিলে থাকা মোবাইল ফোনটা বেজে উঠল। ফোনটা রিসিভ করতেই আতংকিত কন্ঠ: “রনি ভাই তাড়াতাড়ি সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের জরুরী বিভাগে আসেন।”
ঘটনা সম্পর্কে অবগত হতে এক বড় ভাইকে ফোন করে জানতে পারি জনৈক এক ছাত্রনেতার নেতৃত্বে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রকে মেরে আহত অবস্থায় হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
ক্যাম্পাসের একই সাংস্কৃতিক সংগঠনে জড়িত থাকার প্রেক্ষিতে উক্ত ছাত্র আমার খুবই আদরের ছোট ভাই হিসেবে পরিচিত। দ্রুততার সাথে আমার এক বন্ধুকে সাথে নিয়ে হাসপাতালের উদ্দেশ্যে রওনা দিই।
হল থেকে কিছুদুর অগ্রসর হতেই উক্ত ছাত্রনেতার আনুমানিক ৩০-৪০ জন সমর্থককে হাতে হকি, রড, রামদা ও লাঠি সহ দাড়িয়ে থাকতে দেখে সামনের দিকে অগ্রসর হবো কিনা ভাবছিলাম। কিছু বুঝে উঠার আগেই উক্ত নেতার “বীর সেনানী”রা আমার উপর ক্রমাগত আঘাত করতে থাকে। মুহুর্তের মধ্যেই আমি মাটিতে লুটিয়ে পড়ি। তাতেও বন্ধ হয়নি তাদের পৈশাচিকতা, চলতে থাকে আমার জ্ঞান থাকা পর্যন্ত। জ্ঞান ফেরার পর নিজেকে পঙ্গু হাসপাতালের জরুরী অপারেশর ওয়ার্ডের বিছানায় দেখতে পাই। কিছুক্ষনের মধ্যেই আবার জ্ঞান হারাই। দ্বিতীয়বার জ্ঞান ফেরার পর আমি আমার ডান পায়ের অস্তিত্ব অনুভব করতে পারিছলাম না। ডাক্তারের কাছ থেকে জানতে পারি আমার পায়ের হাটুর নিচের অংশে লোহার রড জাতীয় কিছু ঢুকিয়ে দেয়া হয়েছিল। প্রচন্ড ঘৃণা হচ্ছিল তখন নিজেকে একজন ছাত্র হিসেবে কল্পনা করতে।”
উপরোক্ত ঘটনাটি হচ্ছে গত ০৪/১২/২০১১ খ্রিষ্টাব্দে শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ঘটে যাওয়া একটি ঘটনা। আমি মোঃ ওবায়দুর রহমান (রনি) সেই ঘটনার শিকার হয়ে আজ পঙ্গু হাসপাতালের বিছানায় যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছি।
আমি জানি আমার এ যন্ত্রণার কান্নার শব্দ হয়তো প্রশাসনের কান পর্যন্ত পৌঁছবে না। কারন আমি কোন রাজনৈতিক সংগঠনের পদবী প্রাপ্ত “ছাত্রনেতা” নই, একজন সাধারণ ছাত্র। একজন সাধারণ ছাত্র হিসেবে শিক্ষা জীবন সমাপ্ত করার লক্ষ নিয়েই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছিলাম।
আমার বাবা বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একজন সেনা সদস্য হওয়ার কারণে আমার শিক্ষা জীবনের অধিকাংশ সময় কেটেছে সেনানিবাসের রাজনীতিমুক্ত পরিবেশে। আমার বাবা তার সেনাজীবনের অনেকটা সময়ই কাটিয়েছেন জাতিসংঘের অধীনে পরিচালিত বিভিন্ন সমস্যা কবলিত দেশের মানুষের শান্তি ও নিরাপত্ত্বা রক্ষার কাজে। তিনি হয়ত কখনোই চিন্তা করেননি যে তার নিজের ছেলেকেই এমন বর্বরতার শিকার হয়ে হাসপাতালের বিছানায় দেখতে হবে, যে বর্বরতা ঐ সকল সমস্যা কবলিত দেশের বর্বরতাকে ও হার মানায়।
যে ভাইয়ের সাথে বন্ধুর মতো ছিলো সম্পর্ক তাকে কেন প্রবাস জীবনে যাওয়ার পূর্বে আমার কাছ থেকে বিদায় নিতে হলো হাসপাতালের বিছানা থেকে? কেন আমার ছোট বোন কান্নায় অশ্রুসিক্ত হয়ে বলতে হবে “ভাইয়া চলো বাসায় চলে যাই, এই বিশ্ববিদ্যালয়ে তোমাকে আর পড়তে হবে না”?
আমার আপনজনদের এই কান্নার শব্দও হয়তো প্রশাসনের কান পর্যন্ত পৌঁছবে না।
উক্ত ঘটনার বিচার চাওয়ার মত “দুঃসাহস” আমার নেই। তারপরও এমন বর্বরতার শিকার যেন ভবিষ্যতে আর কোন শিক্ষার্থীকে না হতে হয় তার কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে আমি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন, শিক্ষকমন্ডলী, কৃষিবিদ নেতৃবৃন্দ, ছাত্র-নেতৃবৃন্দ ও সর্বোপরি সকল সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদের প্রতি বিনীত আবেদন জানাচ্ছি।
মোঃ ওবায়দুর রহমান (রনি)
সভাপতিঃ “নীলিমা”
সাহিত্য ও প্রকাশনা সংগঠন
শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।
ঢাকা-১২০৭
________________________________________
পঙ্গু হাসপাতালের বেডে শুয়ে অতি কষ্টে রনি এই কথাগুলো আমায় বলেছে আর আমি লিখেছি। তার কষ্ট হচ্ছিলো বলতে।আর আমার কষ্ট হচ্ছিলো লিখতে। শুধু আমি না, যে-ই তার সামনে গিয়েছে কেউ পারেনি অশ্রুজল ধরে রাখতে। পারেননি আমাদের উপাচার্য মহোদয়, পারেন নি আমাদের গন্যমান্য শিক্ষকগন।
ক্যাম্পাসের সদা হাসোজ্জল, সাংস্কৃতিক ছেলে হিসেবে এক নামে যার পরিচয় তাকে এভাবে হাসপাতালের বিছানায় কাতরাতে দেখে কারো পক্ষে অশ্রুজল সংবরন করা আসলেই কষ্টকর।
কিন্তু কি তার অপরাধ?
তার অপরাধ একটাই ... তার জনপ্রিয়তা, তার সাহায্যপরায়নতা।
ক্যম্পাসের নতুন বছরের ভর্তি কার্যক্রম চলছে। প্রতিদিন সকালেই রনি প্রশাসনিক ভবনের সামনে গিয়ে অবস্থান করতো নতুন ভর্তিচ্ছুদের সহায়তা করার জন্যে। আর এই জন্যই ক্ষমতাশীল নেতৃত্বস্থানীয়দের মনে ভীতি ঢুকে যায় রাজনৈতিক ছেলে হারানোর আশংকায়। আর এরই ফল আজ তার শয্যাশায়ী হওয়া।
আমি আজ গিয়েছি তার কাছে...দেখেছি তার দুঃখি মা কে...দেখলাম তার অসহায় বোন কে। তাদের অনেক বলা হলো মামলা করার জন্যে। তাঁরা কিছুতেই রাজি হচ্ছেন না। বলছেন অযথা ঝামেলায় জড়িয়ে আর কি হবে।
আসলেই...আমরাও জানি না কি হবে? কিছুই হবে না। ২-৩ দিন একটু উত্তাল থাকবে পরিবেশ, আজ বাদে কাল ক্ষমতাশীল নেতারা সব তাদের নিয়ন্ত্রনে নিয়ে যাবে...পরশু আবার মার খাবে তার মতো আরেক নিরীহ ছাত্র। অপরাধ একটাই...ছাত্র নেতা না হওয়া।
১ম আপডেটঃ
প্রক্টর স্যার, প্রভোস্ট স্যার এর সুপারিশ নিয়ে উপাচার্য মহোদয় বরাবর আমরা কতক সাধারন ছাত্র আজ বিচারের দাবিতে লিখিত দাবী জানিয়েছি।তখনো ঠিক পিছন থেকেই হুমকি দিচ্ছিলো সেই জনৈক ছাত্রনেতা।
২য় আপডেটঃ
১/ সেই ছাত্রনেতার হুমকির নিচে দাঁড়িয়ে আমরা সাধারন ছাত্র-ছাত্রীরা চালিয়ে যাচ্ছি আমাদের সংগ্রাম। প্রশাসন মহলের সকল স্তরে ব্যাপারটা জানানো হয়েছে। তারা সবাই এর ব্যাবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিয়েছে (জানিনা এর সফলতার সম্ভাবনা কতটুকু)
২/ ১০০০ লিফলেট বিলি করা হয়েছে ক্যাম্পাসের সকল আবাসিক হলে। পুরো ইউনিভার্সিটির সবাই এখন বিষয়টি নিয়ে সোচ্চার।
৩/ ছাত্রনেতা র সমর্থিত চ্যালারা রনির নামে মিথ্যা অপবাদ ছড়ানোর চেষ্টা করছে, কিন্তু সফল হচ্ছে না, কারন রনি কেমন সেটা সবাই জানে।
৪/ কৃষিবিদ ইন্সটিটিউশনের সকল নেতা-কর্মী সহ ছাত্রলীগের সিনিয়র নেত্রীবৃন্দদের কাছেও ব্যাপারটা এখন অনেক গুরুত্বপূর্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে।
৫/ ছাত্রনেতার চ্যালারা আজ ক্যাম্পাসে বীরদর্পে টহল দিচ্ছে। আমরা সাধারন ছাত্রছাত্রীরা আজ সারাদিন আতংকে ছিলাম, জানি না কখন আমাদের উপর হামলা চলে এসে এই প্রতিবাদের দোষে! ক্যাম্পাসের অবস্থা থমথমে। হয়তো আর বেশিক্ষন পারবো না টিকে থাকতে।
হয়তো কিছুক্ষন পর আমাকেও থাকতে হবে পঙ্গু হাসপাতালে নয় পরপারে।
দোয়া করবেন আল্লাহ তায়ালা যেনো রক্ষা করেন আমাদের।
__________________________________________
ৃষ্টি আকর্ষণ
েই ব্লগটা আমার শখের ব্লগ। আশা করি অনেকের কাছে কিছুটা হোলেও ভালো লাগে। কথা হল শখের ব্লগে আবার এডসেন্স লাগানো আছে। মাঝে মাঝে যদি াপ্নারা ঐ সব এড এ ক্লিক করেন তবে আমার দুই পইসা আয় হবে। কাজটি চালিয়ে যেতে উৎসাহ পাব।
ধন্নবাদ
ধন্নবাদ
।। ভালোবাসি তাই, ভালোবেসে যাই (আমাদের গল্প)।।
একজন অন্ধ বালক। নিউইয়র্কের একটা রাস্তার ধারে একটা সুন্দর ভবনের বাইরের সিঁড়িতে রোদের মধ্যে বসে আছে। তার হাতে তার হ্যাটটা উল্টো করে ধরা। তার আরেক হাতে একটা শক্ত কাগজের টুকরায় লেখা, ‘আমি অন্ধ, আমাকে সাহায্য করুন, প্লিজ।’ তার টুপিতে অল্প কয়টা পয়সা পড়েছে। লোকজন আসছে, যাচ্ছে। বেশির ভাগই তাকে সাহায্য না করেই পাশ কাটিয়ে চলে যাচ্ছে। একজন লোক কিন্তু ছেলেটার পাশে দাঁড়ালেন। তিনি পকেট থেকে খুচরা পয়সা বের করে ছেলেটার টুপিতে রাখলেন। দেখলেন, ছেলেটা খুব কম পয়সাই এ পর্যন্ত অর্জন করতে পেরেছে। তিনি ছেলেটার হাতের কার্ডটার দিকে তাকালেন। দেখলেন লেখা, ‘আমি অন্ধ, আমাকে সাহায্য করুন, প্লিজ।’ তিনি তখন ওই কাগজটা ছেলেটার হাত থেকে নিলেন। কাগজের উল্টো পিঠে তিনি নতুন দুটো বাক্য লিখলেন। তারপর ছেলেটার হাতে সেই কাগজটা ধরিয়ে দিয়ে তিনি চলে গেলেন। দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী ছেলেটা লক্ষ করল, এরপর দ্রুত তার টুপিতে টাকা-পয়সা পড়ছে। খুব শিগগির ছেলেটার টুপি ভরে গেল। বিকেলবেলা। অন্ধ ছেলেটা টের পেল, সেই লোকটার পায়ের শব্দ পাওয়া যাচ্ছে, যে কিনা তার সাইনবোর্ডটার কথা বদলে দিয়েছিল। সেই ভদ্রলোকও তার ওই কীর্তির ফলটা কী দাঁড়াল, তা দেখতে এসেছেন। এসে দেখলেন, হ্যাঁ, তার নতুন বাণীতে কাজ হয়েছে। ছেলেটার টুপি টাকায় গেছে ভরে। অন্ধ ছেলেটা বলল, ‘আপনি কি সেই ভদ্রলোক, যিনি আমার হাতের কার্ডের লেখা বদলে দিয়েছিলেন?’
‘হ্যাঁ। আমি সেই লোক।’
‘আচ্ছা, আপনি কী করলেন যে আমার টুপি ভরে উঠল?’
‘আমি কিছুই করিনি। শুধু সত্যটা প্রকাশ করেছি।’
‘মানে কী?’
‘মানে কিছুই না। তোমার কার্ডে যা লেখা ছিল, সেটাই আমি একটু অন্যভাবে প্রকাশ করেছিলাম। আমি লিখেছিলাম, ‘আজকের দিনটা খুব সুন্দর। কিন্তু আমি তা দেখতে পাচ্ছি না।’
‘তাতেই এত পয়সা এল?’ দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী ছেলেটা বিস্মিত!
‘হ্যাঁ। তোমার কথাটা ছিল, তুমি অন্ধ। আমিও তা-ই লিখেছি। কিন্তু অন্য রকম করে। আমি লিখেছি যে আজকের দিনটা সুন্দর, কিন্তু তুমি তা দেখতে পাচ্ছ না। এতে নতুন কী যুক্ত হলো? এক. আমরা ব্যাপারটা শুরু করলাম ইতিবাচকভাবে। আজকের দিনটা সুন্দর, এই সুন্দর কথাটা অন্যের সঙ্গে শেয়ার করছি, যাঁরা জানছেন, তাঁদেরও মন ভালো হয়ে যাচ্ছে। তারপরের কথাটা তোমারই কথা যে তুমি দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী। তুমি এটা দেখতে পাচ্ছ না। তাতে যাঁরা এটা পড়ছেন, তাঁরা বুঝতে পারলেন, তাঁরা কত সৌভাগ্যবান। আমাদের প্রত্যেকেরই নিশ্চয়ই এক শ কারণ আছে মন ভার করে থাকার। কিন্তু ভেবে দেখো, এক হাজারটা কারণ আমাদের প্রত্যেকের আছে, মনটা ভালো রাখার। আমরা প্রত্যেকেই কত সৌভাগ্যবান। শোনো, অতীতের দিকে তাকাবে, কোনো দুঃখবোধ ছাড়াই। বর্তমানকে গ্রহণ করবে সাহসিকতার সঙ্গে। ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুত হবে আত্মবিশ্বাস নিয়ে।’
পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর দৃশ্য হলো, কাউকে হাসতে দেখা। তার চেয়েও ভালো লাগবে, যদি আমি জানতে পারি, আমার কারণেই একজনের মুখে হাসি ফুটে উঠেছে।
আসলেই তো, অন্যের মুখে হাসি ফোটাতে পারার চেয়ে সুখকর কাজ আর কী আছে! আমাদের চারপাশের বাস্তবতাকে আমরা নেতিবাচক দৃষ্টিতে দেখতে পারি, আবার ইতিবাচক দৃষ্টিতেও দেখতে পারি। জীবনটাকে প্রতি মুহূর্তে ইতিবাচক ভঙ্গিতে দেখার চেষ্টা করা উচিত।
‘হ্যাঁ। আমি সেই লোক।’
‘আচ্ছা, আপনি কী করলেন যে আমার টুপি ভরে উঠল?’
‘আমি কিছুই করিনি। শুধু সত্যটা প্রকাশ করেছি।’
‘মানে কী?’
‘মানে কিছুই না। তোমার কার্ডে যা লেখা ছিল, সেটাই আমি একটু অন্যভাবে প্রকাশ করেছিলাম। আমি লিখেছিলাম, ‘আজকের দিনটা খুব সুন্দর। কিন্তু আমি তা দেখতে পাচ্ছি না।’
‘তাতেই এত পয়সা এল?’ দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী ছেলেটা বিস্মিত!
‘হ্যাঁ। তোমার কথাটা ছিল, তুমি অন্ধ। আমিও তা-ই লিখেছি। কিন্তু অন্য রকম করে। আমি লিখেছি যে আজকের দিনটা সুন্দর, কিন্তু তুমি তা দেখতে পাচ্ছ না। এতে নতুন কী যুক্ত হলো? এক. আমরা ব্যাপারটা শুরু করলাম ইতিবাচকভাবে। আজকের দিনটা সুন্দর, এই সুন্দর কথাটা অন্যের সঙ্গে শেয়ার করছি, যাঁরা জানছেন, তাঁদেরও মন ভালো হয়ে যাচ্ছে। তারপরের কথাটা তোমারই কথা যে তুমি দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী। তুমি এটা দেখতে পাচ্ছ না। তাতে যাঁরা এটা পড়ছেন, তাঁরা বুঝতে পারলেন, তাঁরা কত সৌভাগ্যবান। আমাদের প্রত্যেকেরই নিশ্চয়ই এক শ কারণ আছে মন ভার করে থাকার। কিন্তু ভেবে দেখো, এক হাজারটা কারণ আমাদের প্রত্যেকের আছে, মনটা ভালো রাখার। আমরা প্রত্যেকেই কত সৌভাগ্যবান। শোনো, অতীতের দিকে তাকাবে, কোনো দুঃখবোধ ছাড়াই। বর্তমানকে গ্রহণ করবে সাহসিকতার সঙ্গে। ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুত হবে আত্মবিশ্বাস নিয়ে।’
পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর দৃশ্য হলো, কাউকে হাসতে দেখা। তার চেয়েও ভালো লাগবে, যদি আমি জানতে পারি, আমার কারণেই একজনের মুখে হাসি ফুটে উঠেছে।
আসলেই তো, অন্যের মুখে হাসি ফোটাতে পারার চেয়ে সুখকর কাজ আর কী আছে! আমাদের চারপাশের বাস্তবতাকে আমরা নেতিবাচক দৃষ্টিতে দেখতে পারি, আবার ইতিবাচক দৃষ্টিতেও দেখতে পারি। জীবনটাকে প্রতি মুহূর্তে ইতিবাচক ভঙ্গিতে দেখার চেষ্টা করা উচিত।
।। ভালোবাসি তাই, ভালোবেসে যাই (আমাদের গল্প)।।
১.আমার ফ্রেন্ড নুসরাত আমাকে নিয়ে সিএনজি তে করে তার এক ফেন্ড এর বাসায় আসল। তার ফেন্ড এর নাম বিয়াস। বিয়াস এর বয়ফেন্ডের সাথে তার ব্রেক আপ হয়ছে তাই তার মন খারাপ। তাই নুসরাত এল তাকে কিছুটা সান্তনা দিতে। নুসরাত ও বিয়াস কিছুক্ষণ কথা বলল। তারপর বিদায় বেলা বিয়াসের সাথে আমার পরিচয় করিয়ে দিল।
২.তার ই কিছুদিন পর আমার সাথে বিয়াসের দেখা হয় এক শপিং মলে। দুজন ই শপিং শেষে বের হইতে ছিলাম। আমাদের বাসা এক রোডেই ছিল তাই এক টা রিকসা করে দুইজনেই বাসায় আসার সিধান্ত নিলাম। রিকসায় বসে হালকা পাতলা কিছু কথা হল।
৩. পরদিন ক্যম্পাসে দেখি বিয়াস। আমি আর নুসরাত ক্লাশের পর দাড়িয়ে ছিলাম। নুসরাত শপিং এ যাবে বিয়াস কে নিয়ে। আমি তাদের কে বিদায় জানিয়ে বাসায় চলে আসব ভাবলাম। হঠ্যাত্ বিয়াস বলল তুমি ও চল। নুসরাত বলল কিরে যাবি? আমার যাবার ইচ্ছা ছিল না। তবুও বেশ কয়েকবার তারা বলল তাই রাজি হয়ে গেলাম। তিন জন ই পায়ে হেঁটে গেলাম।
৪. ঐ দিন ই রাতে আমার ফোনে একটা মেসেজ আসল লেখা- HI. আমি দেখলাম আননোন নাম্বার ফোন দিলাম। ফোন দিয়ে দেখি বিয়াস। বললঃ সরি মেসেজ পাঠালাম রাগ কর নায় তো এসব কিছু। যাই হোক মিনিট ৫ এর মত কথা হল। পরদিন ভার্সিটিতে যাবার পর নুসরাত বলল বিয়াস তর নাম্বার নিছে ফোন দিছে কিনা জানতে চাইল। আমি বললাম,হুম।
৫. এভাবে প্রতিদিন ই আমার সাথে বিয়াসের কথা হত। আস্তে আস্তে আমাদের রিলেশন টা ক্লোজ হতে লাগল। ওর আগের রিলেশনের কথা হত। নানা কথা হত। এভাবে বেশ কিছু দিন যাবার পর বিয়াস নুসরাতের মাধ্যমে আমাকে প্রোপজ করে। আমি কিছু দিনের সময় নেই। তখন আমাদের মাঝে কথা হত না। ২ দিন পর আমি নুসরাত কে ফোন দিয়ে ওকে হ্যাঁ বলার জন্য বলি। তার কিছুক্ষণ পর ই বিয়াস আমাকে ফোন করে। শুরু হয় আমার জীবনের মিষ্টি একটি অধ্যায়। বিয়াস আমাকে অনেক কেয়ার করত। তখন ভাবতাম ভাল ই তো আগে কেন কারো সাথে কোন রিলেশন ক্রিয়েট করি নাই।
৬. যাক ভালবাসা যে সত্য ই এত মিষ্টি তখন মনে হত। ৪ মাস কেটে গেল। তখন দেখতাম বিয়াস ঠিক আগের মত আমার সাথে কথা বলে না। আমার সাথে বের হতে চায় না। ক্যান জানি আমাকে এভয়েট করতে চায়। আমি তাকে কোন পবলেম হল কিনা জানতে চাইতাম সে বলল না কোন পবলেম না। হঠ্যাত্ একদিন তার ফোন বন্ধ পেলাম। আমার তখন ৯ম সেমিস্টার চলছিল। পরীক্ষা চলছে। আমি নুসরাত কে ফোন দেই কিরে বিয়াসের কি হয়ছে ওর ফোন ওফ। নুসরাত বলল, আমি কিছু জানি না। পরীক্ষায় মাঝেই তার বাসায় গেলাম নুসরাত কে নিয়ে। আমি তাকে বললাম তোমার কি হয়ছে তোমার ফোন অফ ক্যান? বিয়াস বলল তার শরীর ভাল না। কাল বিকালে আমার সাথে নাকি বাইরে দেখা করবে।
৭. পরদিন পরীক্ষা দিয়ে ওর সাথে দেখা করতে যাই। গিয়ে দেখি ও আসে নাই। ফোন দিলাম কই তুমি? বলল ওয়েট কর আসছি। কিন্তু এর আগে যতবার তার সাথে দেখা করতাম সে অনেক আগে আসত। যাই হোক ২০ মিনিট পর ও আসল। পরীক্ষা দিছি অনেক খিদা পেটে কিন্তু কোন কিছু খায় নি দুজন এক সাথে খাব। কিন্তু ও এসে তারাহুড়ো করতে লাগল। ও বলল, আমার নাম টা বলে শোন আমার পক্ষে রিলেশন টা রাখা সম্ভব না। এটা শোনে আমার মাথায় আকাশ ভেঙ্গে পড়ল। আমি বললাম, ক্যান আমাদের মাঝে কি এমন হয়ছে যে রিলেশন রাখা যাবে না? ও বলল, ওর আগের বয়ফেন্ড ওর কাছে অনেক সরি টরি বলছে। তাছাড়া ও আমার প্রথম প্রেম তো তাই আমি তার প্রতি অনেক দুর্বল। তুমি আমাকে ক্ষমা করে দিও এ বলে সে চলে এল। আমি শুধু ওর মুখের দিকে তাকিয়ে ছিলাম সে কিভাবে কথা গুলো বলতে পারল। রাতে আমি তাকে একটা মেসেজ পাঠিয়েছিলাম বিয়াস তুমি ও কিন্তু আমার প্রথম প্রেম ছিলে। তাই তোমার প্রতি আমার প্রাপ্তিটা কতটুকূ। পরে আর বাকি পরীক্ষা গুলো দেয়া হয় নি। ফেল করে ঐ সেমিস্টার বসে ছিলাম।
শেষকথা - প্রেমে যখন পড়েছিলাম তখন ভালবাসা কে অনেক মধুর মনে হত। কিন্তু সব কিছু হারিয়ে দেখলাম ফলাফল শূন্য। তবুও প্রেম সত্য ই অনেক মধুর।
আমার আর বিয়াসের ৪ মাসের ভালবাসার শেষ পরিনাম নুসরাতে সাথে বিয়াসের ৬ বছরের ভাল একটা বন্ধুতের পরিসমাপ্তি।
২.তার ই কিছুদিন পর আমার সাথে বিয়াসের দেখা হয় এক শপিং মলে। দুজন ই শপিং শেষে বের হইতে ছিলাম। আমাদের বাসা এক রোডেই ছিল তাই এক টা রিকসা করে দুইজনেই বাসায় আসার সিধান্ত নিলাম। রিকসায় বসে হালকা পাতলা কিছু কথা হল।
৩. পরদিন ক্যম্পাসে দেখি বিয়াস। আমি আর নুসরাত ক্লাশের পর দাড়িয়ে ছিলাম। নুসরাত শপিং এ যাবে বিয়াস কে নিয়ে। আমি তাদের কে বিদায় জানিয়ে বাসায় চলে আসব ভাবলাম। হঠ্যাত্ বিয়াস বলল তুমি ও চল। নুসরাত বলল কিরে যাবি? আমার যাবার ইচ্ছা ছিল না। তবুও বেশ কয়েকবার তারা বলল তাই রাজি হয়ে গেলাম। তিন জন ই পায়ে হেঁটে গেলাম।
৪. ঐ দিন ই রাতে আমার ফোনে একটা মেসেজ আসল লেখা- HI. আমি দেখলাম আননোন নাম্বার ফোন দিলাম। ফোন দিয়ে দেখি বিয়াস। বললঃ সরি মেসেজ পাঠালাম রাগ কর নায় তো এসব কিছু। যাই হোক মিনিট ৫ এর মত কথা হল। পরদিন ভার্সিটিতে যাবার পর নুসরাত বলল বিয়াস তর নাম্বার নিছে ফোন দিছে কিনা জানতে চাইল। আমি বললাম,হুম।
৫. এভাবে প্রতিদিন ই আমার সাথে বিয়াসের কথা হত। আস্তে আস্তে আমাদের রিলেশন টা ক্লোজ হতে লাগল। ওর আগের রিলেশনের কথা হত। নানা কথা হত। এভাবে বেশ কিছু দিন যাবার পর বিয়াস নুসরাতের মাধ্যমে আমাকে প্রোপজ করে। আমি কিছু দিনের সময় নেই। তখন আমাদের মাঝে কথা হত না। ২ দিন পর আমি নুসরাত কে ফোন দিয়ে ওকে হ্যাঁ বলার জন্য বলি। তার কিছুক্ষণ পর ই বিয়াস আমাকে ফোন করে। শুরু হয় আমার জীবনের মিষ্টি একটি অধ্যায়। বিয়াস আমাকে অনেক কেয়ার করত। তখন ভাবতাম ভাল ই তো আগে কেন কারো সাথে কোন রিলেশন ক্রিয়েট করি নাই।
৬. যাক ভালবাসা যে সত্য ই এত মিষ্টি তখন মনে হত। ৪ মাস কেটে গেল। তখন দেখতাম বিয়াস ঠিক আগের মত আমার সাথে কথা বলে না। আমার সাথে বের হতে চায় না। ক্যান জানি আমাকে এভয়েট করতে চায়। আমি তাকে কোন পবলেম হল কিনা জানতে চাইতাম সে বলল না কোন পবলেম না। হঠ্যাত্ একদিন তার ফোন বন্ধ পেলাম। আমার তখন ৯ম সেমিস্টার চলছিল। পরীক্ষা চলছে। আমি নুসরাত কে ফোন দেই কিরে বিয়াসের কি হয়ছে ওর ফোন ওফ। নুসরাত বলল, আমি কিছু জানি না। পরীক্ষায় মাঝেই তার বাসায় গেলাম নুসরাত কে নিয়ে। আমি তাকে বললাম তোমার কি হয়ছে তোমার ফোন অফ ক্যান? বিয়াস বলল তার শরীর ভাল না। কাল বিকালে আমার সাথে নাকি বাইরে দেখা করবে।
৭. পরদিন পরীক্ষা দিয়ে ওর সাথে দেখা করতে যাই। গিয়ে দেখি ও আসে নাই। ফোন দিলাম কই তুমি? বলল ওয়েট কর আসছি। কিন্তু এর আগে যতবার তার সাথে দেখা করতাম সে অনেক আগে আসত। যাই হোক ২০ মিনিট পর ও আসল। পরীক্ষা দিছি অনেক খিদা পেটে কিন্তু কোন কিছু খায় নি দুজন এক সাথে খাব। কিন্তু ও এসে তারাহুড়ো করতে লাগল। ও বলল, আমার নাম টা বলে শোন আমার পক্ষে রিলেশন টা রাখা সম্ভব না। এটা শোনে আমার মাথায় আকাশ ভেঙ্গে পড়ল। আমি বললাম, ক্যান আমাদের মাঝে কি এমন হয়ছে যে রিলেশন রাখা যাবে না? ও বলল, ওর আগের বয়ফেন্ড ওর কাছে অনেক সরি টরি বলছে। তাছাড়া ও আমার প্রথম প্রেম তো তাই আমি তার প্রতি অনেক দুর্বল। তুমি আমাকে ক্ষমা করে দিও এ বলে সে চলে এল। আমি শুধু ওর মুখের দিকে তাকিয়ে ছিলাম সে কিভাবে কথা গুলো বলতে পারল। রাতে আমি তাকে একটা মেসেজ পাঠিয়েছিলাম বিয়াস তুমি ও কিন্তু আমার প্রথম প্রেম ছিলে। তাই তোমার প্রতি আমার প্রাপ্তিটা কতটুকূ। পরে আর বাকি পরীক্ষা গুলো দেয়া হয় নি। ফেল করে ঐ সেমিস্টার বসে ছিলাম।
শেষকথা - প্রেমে যখন পড়েছিলাম তখন ভালবাসা কে অনেক মধুর মনে হত। কিন্তু সব কিছু হারিয়ে দেখলাম ফলাফল শূন্য। তবুও প্রেম সত্য ই অনেক মধুর।
আমার আর বিয়াসের ৪ মাসের ভালবাসার শেষ পরিনাম নুসরাতে সাথে বিয়াসের ৬ বছরের ভাল একটা বন্ধুতের পরিসমাপ্তি।
"' বিলিভ ইট ওর নট ।' কথা সত্য !"
দৈত্য হরিণ আইরিশ এল্ক :ম্যামথদের কথা শুনেছো তো নিশ্চয়ই? হাজার হাজার বছর আগে হাতিদের পূর্বপুরুষ এই দৈত্যাকৃতির রোমষ হাতি বিলুপ্ত হয়ে যায় পৃথিবী থেকে। হাতিদের ইতিহাসে ম্যামথ যেমন, হরিণদের ইতিহাসে তেমনি রয়েছে আইরিশ এল্ক। দৈত্যাকারের এই হরিণ আজ থেকে সাড়ে সাত হাজার বছর আগেও দাপিয়ে বেড়াতো ইউরোপের আয়ারল্যান্ড থেকে এশিয়ার বৈকাল হ্রদ পর্যন্ত।
দানব আকৃতির এল্ক হরিণেরা বিখ্যাত ছিলো তাদের বিরাট আকারের শিং এর জন্য। আইরিশএল্কের এক একটি শিং লম্বায়হতো ১২ ফুট আর ওজনে হতো ৪০ কেজিরও ওপরে। এদের ঘাড়ই হতো ৭ ফুট চওড়া। তবেই বোঝো, পুরোটা মিলিয়ে কি বিশালই না ছিলো এল্ক হরিণ!
প্লয়োস্টোসিন যুগের শেষ ভাগ থেকে হলোসিন যুগের শুরু পর্যন্ত টিকে থাকা বিশাল আকারের এল্ক হরিণ ঠিক কীভাবে বিলুপ্ত হয়েছিলো, তার কারণ আজও পুরোপুরি ধরতে পারেননি গবেষকেরা। অনেকের ধারণা প্রাগৈতিহাকি মানুষের শিকারে পরিণত হয়ে হারিয়ে গেছে এই হরিণের প্রজাতিটি। আবার অনেকেই মনে করেন বিশাল আকারের কারণেই প্রকৃতিতে সহজভাবেখাপ খাইয়ে নিতে না পারায় বিলুপ্তির পথে হেঁটেছে আইরিশ এল্করা।
যেভাবেই হোক, আইরিশ এল্ক এর সবচেয়ে কমবয়সী ফসিলটি সাত হাজার সাত শ’ বছরের পুরোনো, তা থেকেই ধারণা করা হয় খৃষ্টপূর্ব ৫৭০০ সাল থেকেই এই প্রাণীটি নামলেখায় বিলুপ্তির খাতায়।
ডোডোর জন্য শোকগাঁথা
মরিশাস দ্বীপের ডোডো পাখিদের গড়তে গিয়ে ঈশ্বর মনে হয় একটু ভুলই করে ফেলেছিলেন; বেচারাদের পাখি হিসেবে তৈরী করলেও উড়বার উপযুক্ত ডানাজোড়া আর দেননি তিনি। আর নিষ্ঠুরমানুষও এর সুযোগ নিতে একটুও পিছপা হয়নি; উড়তে অক্ষম অসহায় এই পাখিদেরকে তারা শিকার করেছে নির্বিচারে। আর তাই আজ আর দেখা যায় না ডোডো পাখিদের।মানুষের নিষ্ঠুরতাকে সাক্ষী রেখে সেই ১৭ শতকেই পৃথিবী থেকে বিদায় নিয়েছে এই প্রজাতিটি।
তিন ফুট উচ্চতার কবুতর গোত্রীয় এই পাখিদের বিলুপ্তিতে মানুষের অবদানএতোটাই যে এটি নিয়ে প্রচলিত আছে অনেক প্রবাদও। ইংরেজিতে প্রবাদআছে ‘টু গো দ্যা ওয়ে অফ দ্যা ডোডো’। এর মানে হচ্ছেবিলুপ্তির বা ধ্বংসের পথে যাওয়া; ডোডোদের বিলুপ্তির ইতিহাসকে স্মরণে রেখেই যা প্রচলিত হয়েছে। ডোডোদের নিয়ে আরেকটি প্রবাদ হলো ‘অ্যাজ ডেড অ্যাজ ডোডো’। এরমানে নিশ্চিতভাবেই মৃত। এটাও নির্দেশ করে প্রজাতিটির পুরোপুরি বিলোপের ইতিহাসকে।
সোনালি ব্যঙ এর গল্প
মানুষকে বলা হয় পৃথিবীর সবচেয়ে বুদ্ধিমান প্রাণী।কিন্তু যে মানুষ তার সবচেয়ে উপকারী বন্ধু সবুজ প্রকৃতিকে ধ্বংস করে বিপদের মুখে ঠেলে দিচ্ছে এই পুরো পৃথিবীকেই, তাকে কি তোমরা বুদ্ধিমান বলবে? আমাদের বন্ধু সবুজ সুন্দর গাছেদের কেটে কেটে আমরা নিজেরাই যে নিজেদের ক্ষতি করছি, পৃথিবীর তাপমাত্রা বৃদ্ধি, অকাল খরা, ভয়ংকর বন্যা-ঘূর্ণিঝড়-জলোচ্ছ¡াসআর দূষিত পরিবেশ জানান দিচ্ছে সেটাই। শুধু তাই নয়, এই সবুজ পরিবেশে আমাদের পাশাপাশি যে সব প্রাণীরা বসবাস করে, তাদেরঅস্তিত্বকেও আমরা ফেলছি হুমকির মুখে। আর এমনি ভাবেই হারিয়ে গেছে সোনালি রংয়ের অসম্ভব সুন্দর একটি ব্যাঙ।
কোস্টারিকার এই সোনালি ব্যাঙ বা গোল্ডেন টোডের দেখা গত শতকের আশির দশকেও পাওয়া যেতো। কিন্তু ১৯৮৯ সালের পর থেকেই হারিয়ে যায়বিরল প্রজাতির এই উজ্জ্বল কমলাটে সোনালি রঙের ব্যাঙ।
একে প্রথম খুঁজে বের করেন উভচরবিদ জে স্যাভেজ, ১৯৬৬ সালে। দক্ষিণ আমেরিকার কোস্টারিকা নামের দেশটির মন্টে ভার্দে নামের একটি জায়গাকে ঘিরে রাখা বিশাল অরণ্যে ছিলো এদের বাস। ১৯৮৭ সাল পর্যন্তও এদের বংশবৃদ্ধি স্বাভাবিকভাবেই হতো; কিন্তু সে বছরের আবহাওয়া এতোই খারাপ ছিলো, পুরো কোস্টারিকা জুড়েই দেখা দেয় খরা। আর সে খরাতেই ব্যঙগুলোর লার্ভা (ব্যাঙের বাচ্চা অবস্থা) যে সব জলাশয়ে জন্ম নিতো, সেগুলো শুকিয়ে যায়। মারা যায় হাজার হাজার সোনালি ব্যাঙ এবং তাদের লার্ভা। ৩০ হাজারের মধ্য থেকে শেষ পর্যন্ত বেঁচে থাকে কেবল ২৯ টি ব্যাঙ।তার পরের বছর এই সংখ্যা কমে দাড়ায় দশটিতে। আটটি পুরুষ এবং দুটি মেয়ে সোনালী ব্যাঙ এর এই ক্ষুদেদলটিও শেপর্যন্ত টিকে থাকতে পারেনি; বৈরি প্রকৃতি থেকে তারাও বিদায় নেয় খুব দ্রুতই। ১৯৮৯ সালেএই প্রজাতির শেষ ব্যাঙটিও মারা যায়।
এমনিভাবে এক এক করে হাজার হাজার প্রজাতির প্রাণী হারিয়ে গেছে পৃথিবী থেকে। পৃথিবীর স্বাভাবিক নিয়মেইহারিয়ে গেছে অনেক প্রাণী; প্রকৃতির নিয়মই হলো পৃথিবীর আবহাওয়া আর জলবায়ুর বদলের সাথে সাথে প্রাণীরাও বদলে যাবে। আর যে সব প্রাণী বদলে যেতে পারে না, তারা হারিয়ে যায়, বিলুপ্ত হয়ে যায়। কিন্তু মানুষ বড়ো দ্রুতই বদলে দিচ্ছে পৃথিবীকে। এতো দ্রুত, যে প্রকৃতি নিজেও তাল মিলাতে পারছে না। আর তাই খুব দ্রুত পৃথিবী থেকেহারিয়ে যাচ্ছে হাজারো প্রাণী। আর অনেক প্রাণীকে তো মানুষ কেবল লোভে পড়েই মেরে ফেলছে। এই যেমন আগের পর্বে বলা কাগা আর এই ডোডো পাখি। অথচ কাগা’রা থাকলে কত্তো মজা হতো। বাড়ির পাশের চিড়িয়াখানায় গিয়ে কিংবা ছবিতে স্বপ্নের মতো এই অর্ধেক ঘোড়া আর অর্ধেক জেব্রাদের দেখতে পারলে কেমন মজা হতো চিন্তা করো? এমনি এমনিই তো আর সুকুমার রায় হাঁসজারু আর বকচ্ছপদের কথা বলেননি! এখন কিন্তু আমাদের আরো বেশি সচেতন হতে হবে। নইলে আমাদের দেশের হাজারো প্রাণী তো হারিয়ে গেছেই, যে কয়টা আছে, তারাও যদি হারিয়ে যায়, তখন কি হবে? যদি আর না থাকে রয়েল বেঙ্গল টাইগার কিংবা প্যারাহরিণ? লম্বা নাকের ঘড়িয়াল যদি হারিয়ে যায়? আর কাঠবেড়ালি?
>আসুন আমরা সচেতন হই । বাঁচাই ঐসব সুন্দর প্রাণীদের যাদের জন্য আমাদের বেঁচে থাকা । আপনার বাড়িতে বা গ্রামে প্রচুর -যে কোন প্রাণী- আছে বলেই মনে করবেন না । সারা পৃথিবীতে আপনার বাড়ির মতই ওরা প্রচুর আছে ।হয়তো আপনার গ্রামের ওরাই পৃথিবীতে ওদের শেষ প্রাজাতি । সুতরাং মেরে কি লাভ ??
দানব আকৃতির এল্ক হরিণেরা বিখ্যাত ছিলো তাদের বিরাট আকারের শিং এর জন্য। আইরিশএল্কের এক একটি শিং লম্বায়হতো ১২ ফুট আর ওজনে হতো ৪০ কেজিরও ওপরে। এদের ঘাড়ই হতো ৭ ফুট চওড়া। তবেই বোঝো, পুরোটা মিলিয়ে কি বিশালই না ছিলো এল্ক হরিণ!
প্লয়োস্টোসিন যুগের শেষ ভাগ থেকে হলোসিন যুগের শুরু পর্যন্ত টিকে থাকা বিশাল আকারের এল্ক হরিণ ঠিক কীভাবে বিলুপ্ত হয়েছিলো, তার কারণ আজও পুরোপুরি ধরতে পারেননি গবেষকেরা। অনেকের ধারণা প্রাগৈতিহাকি মানুষের শিকারে পরিণত হয়ে হারিয়ে গেছে এই হরিণের প্রজাতিটি। আবার অনেকেই মনে করেন বিশাল আকারের কারণেই প্রকৃতিতে সহজভাবেখাপ খাইয়ে নিতে না পারায় বিলুপ্তির পথে হেঁটেছে আইরিশ এল্করা।
যেভাবেই হোক, আইরিশ এল্ক এর সবচেয়ে কমবয়সী ফসিলটি সাত হাজার সাত শ’ বছরের পুরোনো, তা থেকেই ধারণা করা হয় খৃষ্টপূর্ব ৫৭০০ সাল থেকেই এই প্রাণীটি নামলেখায় বিলুপ্তির খাতায়।
ডোডোর জন্য শোকগাঁথা
মরিশাস দ্বীপের ডোডো পাখিদের গড়তে গিয়ে ঈশ্বর মনে হয় একটু ভুলই করে ফেলেছিলেন; বেচারাদের পাখি হিসেবে তৈরী করলেও উড়বার উপযুক্ত ডানাজোড়া আর দেননি তিনি। আর নিষ্ঠুরমানুষও এর সুযোগ নিতে একটুও পিছপা হয়নি; উড়তে অক্ষম অসহায় এই পাখিদেরকে তারা শিকার করেছে নির্বিচারে। আর তাই আজ আর দেখা যায় না ডোডো পাখিদের।মানুষের নিষ্ঠুরতাকে সাক্ষী রেখে সেই ১৭ শতকেই পৃথিবী থেকে বিদায় নিয়েছে এই প্রজাতিটি।
তিন ফুট উচ্চতার কবুতর গোত্রীয় এই পাখিদের বিলুপ্তিতে মানুষের অবদানএতোটাই যে এটি নিয়ে প্রচলিত আছে অনেক প্রবাদও। ইংরেজিতে প্রবাদআছে ‘টু গো দ্যা ওয়ে অফ দ্যা ডোডো’। এর মানে হচ্ছেবিলুপ্তির বা ধ্বংসের পথে যাওয়া; ডোডোদের বিলুপ্তির ইতিহাসকে স্মরণে রেখেই যা প্রচলিত হয়েছে। ডোডোদের নিয়ে আরেকটি প্রবাদ হলো ‘অ্যাজ ডেড অ্যাজ ডোডো’। এরমানে নিশ্চিতভাবেই মৃত। এটাও নির্দেশ করে প্রজাতিটির পুরোপুরি বিলোপের ইতিহাসকে।
সোনালি ব্যঙ এর গল্প
মানুষকে বলা হয় পৃথিবীর সবচেয়ে বুদ্ধিমান প্রাণী।কিন্তু যে মানুষ তার সবচেয়ে উপকারী বন্ধু সবুজ প্রকৃতিকে ধ্বংস করে বিপদের মুখে ঠেলে দিচ্ছে এই পুরো পৃথিবীকেই, তাকে কি তোমরা বুদ্ধিমান বলবে? আমাদের বন্ধু সবুজ সুন্দর গাছেদের কেটে কেটে আমরা নিজেরাই যে নিজেদের ক্ষতি করছি, পৃথিবীর তাপমাত্রা বৃদ্ধি, অকাল খরা, ভয়ংকর বন্যা-ঘূর্ণিঝড়-জলোচ্ছ¡াসআর দূষিত পরিবেশ জানান দিচ্ছে সেটাই। শুধু তাই নয়, এই সবুজ পরিবেশে আমাদের পাশাপাশি যে সব প্রাণীরা বসবাস করে, তাদেরঅস্তিত্বকেও আমরা ফেলছি হুমকির মুখে। আর এমনি ভাবেই হারিয়ে গেছে সোনালি রংয়ের অসম্ভব সুন্দর একটি ব্যাঙ।
কোস্টারিকার এই সোনালি ব্যাঙ বা গোল্ডেন টোডের দেখা গত শতকের আশির দশকেও পাওয়া যেতো। কিন্তু ১৯৮৯ সালের পর থেকেই হারিয়ে যায়বিরল প্রজাতির এই উজ্জ্বল কমলাটে সোনালি রঙের ব্যাঙ।
একে প্রথম খুঁজে বের করেন উভচরবিদ জে স্যাভেজ, ১৯৬৬ সালে। দক্ষিণ আমেরিকার কোস্টারিকা নামের দেশটির মন্টে ভার্দে নামের একটি জায়গাকে ঘিরে রাখা বিশাল অরণ্যে ছিলো এদের বাস। ১৯৮৭ সাল পর্যন্তও এদের বংশবৃদ্ধি স্বাভাবিকভাবেই হতো; কিন্তু সে বছরের আবহাওয়া এতোই খারাপ ছিলো, পুরো কোস্টারিকা জুড়েই দেখা দেয় খরা। আর সে খরাতেই ব্যঙগুলোর লার্ভা (ব্যাঙের বাচ্চা অবস্থা) যে সব জলাশয়ে জন্ম নিতো, সেগুলো শুকিয়ে যায়। মারা যায় হাজার হাজার সোনালি ব্যাঙ এবং তাদের লার্ভা। ৩০ হাজারের মধ্য থেকে শেষ পর্যন্ত বেঁচে থাকে কেবল ২৯ টি ব্যাঙ।তার পরের বছর এই সংখ্যা কমে দাড়ায় দশটিতে। আটটি পুরুষ এবং দুটি মেয়ে সোনালী ব্যাঙ এর এই ক্ষুদেদলটিও শেপর্যন্ত টিকে থাকতে পারেনি; বৈরি প্রকৃতি থেকে তারাও বিদায় নেয় খুব দ্রুতই। ১৯৮৯ সালেএই প্রজাতির শেষ ব্যাঙটিও মারা যায়।
এমনিভাবে এক এক করে হাজার হাজার প্রজাতির প্রাণী হারিয়ে গেছে পৃথিবী থেকে। পৃথিবীর স্বাভাবিক নিয়মেইহারিয়ে গেছে অনেক প্রাণী; প্রকৃতির নিয়মই হলো পৃথিবীর আবহাওয়া আর জলবায়ুর বদলের সাথে সাথে প্রাণীরাও বদলে যাবে। আর যে সব প্রাণী বদলে যেতে পারে না, তারা হারিয়ে যায়, বিলুপ্ত হয়ে যায়। কিন্তু মানুষ বড়ো দ্রুতই বদলে দিচ্ছে পৃথিবীকে। এতো দ্রুত, যে প্রকৃতি নিজেও তাল মিলাতে পারছে না। আর তাই খুব দ্রুত পৃথিবী থেকেহারিয়ে যাচ্ছে হাজারো প্রাণী। আর অনেক প্রাণীকে তো মানুষ কেবল লোভে পড়েই মেরে ফেলছে। এই যেমন আগের পর্বে বলা কাগা আর এই ডোডো পাখি। অথচ কাগা’রা থাকলে কত্তো মজা হতো। বাড়ির পাশের চিড়িয়াখানায় গিয়ে কিংবা ছবিতে স্বপ্নের মতো এই অর্ধেক ঘোড়া আর অর্ধেক জেব্রাদের দেখতে পারলে কেমন মজা হতো চিন্তা করো? এমনি এমনিই তো আর সুকুমার রায় হাঁসজারু আর বকচ্ছপদের কথা বলেননি! এখন কিন্তু আমাদের আরো বেশি সচেতন হতে হবে। নইলে আমাদের দেশের হাজারো প্রাণী তো হারিয়ে গেছেই, যে কয়টা আছে, তারাও যদি হারিয়ে যায়, তখন কি হবে? যদি আর না থাকে রয়েল বেঙ্গল টাইগার কিংবা প্যারাহরিণ? লম্বা নাকের ঘড়িয়াল যদি হারিয়ে যায়? আর কাঠবেড়ালি?
>আসুন আমরা সচেতন হই । বাঁচাই ঐসব সুন্দর প্রাণীদের যাদের জন্য আমাদের বেঁচে থাকা । আপনার বাড়িতে বা গ্রামে প্রচুর -যে কোন প্রাণী- আছে বলেই মনে করবেন না । সারা পৃথিবীতে আপনার বাড়ির মতই ওরা প্রচুর আছে ।হয়তো আপনার গ্রামের ওরাই পৃথিবীতে ওদের শেষ প্রাজাতি । সুতরাং মেরে কি লাভ ??
Subscribe to:
Posts (Atom)